বউ রানী { সিজন ২ } ——- পর্ব–১২ (শেষ অংশ )
বিয়ে না করে বলতেছো তুমি বিয়ে
করেছো আমার সাথে মিথ্যা কথা বলার
কি দরকার! আমি তো এখন অন্য জনের স্ত্রী
তাও তুমি ভয় পাচ্ছো সত্যি কথা বলতে।
তুমি জানো আমার বর আমাকে কত
ভালোবাসে নিজের চাইতে বেশি
কেয়ার করে। (প্রিয়া)
আমি:- তোমার বর তোমাকে ভালোবাসে
কি বাসেনা তা যেনে আমি কি করবো
আর তোমার সাথে আমি মিথ্যা কথা
বলবো কেন?
প্রিয়া:- কারন তুমি মনে করেছো আমি
তোমার জীবনে আবার ফ্রিরে আসতে
চাইছি তাই মিথ্যা কথা বলছো। বিয়ে না
করেও বলছো তুমি বিয়ে করেছো?
আমি:- (করেছি কি না করেছি কাছে
থাকলে টের পেতে আমার সাথে কথা
বলার পরিমানে কত ধানে কত চাল হয়।
মনে মনে কথাটা ভাবছি) এমনি সোনালী
এসেছে আমার কাছে এসে আমাকে
জড়িয়ে ধরে মুখটা লুকিয়ে নিয়েছে।
প্রিয়া:- কি হলো এই মেয়েটা কে
তোমাকে কেন জড়িয়ে ধরেছে?
আমি:- প্রিয়া তুমি প্লিজ একটু চুপ থাকো
তানা হলে তোমার কি হয় আমি নিজেও
জানিনা কারন এই মেয়েটা আমার
# বউ_রানী । সোনালী কি হয়ছে এমন করে
লুকিয়ে আছো কেন?
সোনালী:- আমার কোন খেলনা লাগবেনা
চলেন আমরা তারা তারি করে বের হয়ে
যাই। এই কথা বলে সোনালী আমার হাত
ধরে টেনে নিয়ে যেতে লাগলো যখনি
দরজার সামনে এসেছি তখনি পেছন থেকে
একজন ঢেকে বলে,,
এই যে মিষ্টার এন্ড মিসেস আপনারা
যেতে পারবেন না।
আমি:- কেন কি হয়ছে আমরা যেতে
পারবোনা কেন?
আপনার উয়াইফ বাচ্ছা নাকি এত বর মানুষ
বাচ্ছা দের মত আচরন করে আমার সব কিছু
নষ্ট করে দিয়েছে আমার ছোট ছোট সব
গুলা গাড়ীর অবস্থা খারাপ করে
দিয়েছে।
আমি:- কি বলছেন আপনি কি করেছে
সোনালী?
স্যার আসুন আমার সাথে আমি আপনাকে
দেখাচ্ছি।
আমি:- হ্যা চলুন সোনালীকে নিয়ে যেতে
চাচ্ছি কিন্তু সোনালী যাবেনা, তখনি
বুঝতে পারছি আকাম করেছে আমাকে
জরিমানার ব্যাবস্থা করেছে না হয় কিছু
কথা শোনতে হবে। সোনালীকে জোর
করে সাথে নিয়ে গেছি।
দোকানদার:- দেখুন স্যার আমার সব গুলা
বেলুন ছিদ্র করে দিয়েছে আর এই ছোট
ছোট গাড়ীতে ওনি ওঠে বসে
চালিয়েছে। গাড়ী থেকে পরে গেছে
তাই সব গুলা গাড়ীর চাকার কি অবস্থা
করেছে দেখুন।
আমি:- সোনালী তুমি এই গুলা কি
করেছো?
সোনালী:- আমি এই খেলনা গুলার উপর
বসতে ছিলাম কিন্তু ঐ বাচ্ছা ছেলেটা
কখন ধরে বসে আছে আমাকে বসতে দেয়না
তাই ঐ ছেলেটাকে ধাক্কা মেরে ফেলে
দিয়ে আমি বসেছি যখন তখনি পরে
গেছি।
আমি:- কোন ছেলেটাকে ফেলেছো?
তখনি একজন মহিলা এসে বলেতেছে,,
আমার ছোট বাচ্ছাটাকে ফেলে আপনার
বউ এইটাই বসেছে। এই মেয়েটা কি
আপনার বউ দেখে তো মনে হচ্ছে কোন
সমস্যা আছে পাগল টাগল নাকি।
আমি:- কি যাতা বলছেন আপনার কোন ধান
খেতে মই দিয়েছে শুনি। যান এখান
থেকে তানা হলে খবর আছে।
আমার ছেলেকে ফেলে দিয়েছে আবার
বলছে আমার সমস্যা কি, যদি ছেলেটার
কিছু হতোনা তাহলে সোজা থানায়
নিয়ে নিতাম আজকে আমার মনটা ভালো
তাই কিছু করিনি। আমার বাবা ভাই আর
স্বামি সবাই পুলিশের চাকরি করে।
আমি:- সরি আন্টি আসলে ও বুঝতে
পারেনি প্লিজ ক্ষমা করে দেন। ওনার
কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে দোকানদারকে
বললাম হ্যা বলেন আপনার কত টাকা
লোকশান হয়ছে।
দোকানদার:- দশ হাজার টাকা দিলে
হবে।
সোনালী:- কত টাকা এত টাকা দিয়ে কি
করবেন আমি তো একটা গাড়ীর চাকা
খুলেছি, আর একটা মাত্র ফোটকা
ফাটায়ছি।
দোকানদার:- মিথ্যা কথা কেন বলছেন
মেম আমি এখানে চুরি করে ব্যবসা করতে
এসেছি। স্যার প্লিজ চলেন আমার সি সি
ক্যামারা দিয়ে ভিডিও করা আছে
আপনি দেখে তারপর জরিমানাটা
দিয়েন।
আমি:- থাক লাগবেনা এই নেন আমার
কার্ড আপনি টাকাটা একটু কষ্ট করে নিয়ে
আসিয়েন আমার অফিস থেকে। তাহলে
আমরা যাই কেমন, সোনালী চলো আমরা
বাসায় যাই।
সোনালী:- যেহেতু টাকা দিবেন সেহেতু
এই ভাঙা খেলনা গুলা আমাদের বাসায়
প্যাকিং করে দিয়ে দিবেন। যদি এই
গুলা না যাই তাহলে টাকা আনতে যাবেন
তখন টাকা দিবোনা কিন্তু।
দোকানদার:- ঠিক আছে মেম পাঠিয়ে
দিব।
আমি:- চলো সোনালী দেরি হয়ে যাচ্ছে
তখনি প্রিয়া এসে বলে,,
প্রিয়া:- বাহা তোমার বউ তো মনে হচ্ছে
বোকা মেয়ে বাচ্ছারা ওর চাইতে
ভালো।
সোনালী:- আমাকে বাচ্ছা মেয়ে বলা
হচ্ছে দ্বাড়ান দেখাচ্ছি তোমাকে একটা
বাঁশি নিয়ে প্রিয়ার কানের কাছে
গিয়ে এক ফু প্রিয়া ভয় পেয়ে লাফ
মারছে। আর যদি আমার স্বামির সাথে
কথা বলতে দেখি তাহলে এমন জিনিস
খাওয়াবো সাড়া জীবন বাথরুম টু রুম করতে
করতে জীবন শেষ হবে।
প্রিয়া:- ঠিক আছে এই অপমানের জবাব
আমি দিব।
সোনালী:- কি জবাব দিবে আগে নিজের
চরকা তৈল দেন পরে অন্যের চিন্তা
করিয়েন কেমন।
আমি:- প্রিয়া তুমিও তোমার তো বুঝা
উচিত সোনালীর কান্ড দেখে সোনালী
কেমন ওর সাথে তর্ক করছো কেন। প্লিজ
ওর ব্যাবহারে কিছু মনে করিওনা।
প্রিয়া:- ঠিক আছে তোমার জন্য সব মাপ।
আমি:- সোনালী চলো আমাদের দেরি
হয়ে যাচ্ছে সোনালীকে সাথে করে
বাইকের কাছে এসেছি তখনি গিয়ে দুইটা
ছেলে মেয়েকে বলতেছে,,
সোনালী:- আপনারা কি স্বামি স্ত্রী।
না আমারা স্বামী স্ত্রী নয় কিন্তু কেন?
সোনালী:- তাহলে দুইজন ভাই বোন তাইনা
আপনাদের ভাই বোনকে দেখে আমার
ভাইয়ার কথা মনে পরে যাচ্ছে।
সোনালীর কথা ওরা কিছুই বুঝতেছেনা
কারন ওরা দুইজন লাভার হবে।
আমি:- সোনালী কি হচ্ছে আসো আর এক
মুহূূর্ত তোমাকে ঢাকা রাখা যাবেনা
তোমাকে আজকে তোমাদের বাড়ীতে
নিয়ে যাবো দিন দিন তোমার দুষ্টমি
বেরে চলছে।
সোনালী:- তাহলে ভালোই হবে আচ্ছা
আমি আপনাকে নায়িকার মত জড়িয়ে
ধরবো।
আমি:- হ্যা ধরো সোনালী আমাকে একদম
শক্ত করে জড়িয়ে রাখছে সোনালীকে
নিয়ে বাসায় এসেছি। যখনি ভীতরে
ঢুকেছি তখনি,,
সোনালী:- ভাবি আপনি যেই ভাবে
বলছেন আমি ঠিক সেই ভাবে জড়িয়ে
ধরেছি ওনাকে তবে ওনি আমাকে
ধরেনি কিন্তু এখন ওনাকে বলেন আমাকে
ধরতে।
আমি:- কি ভাবি তোমাকে বলছে তাই
ধরেছো। আজকে তোমাকে তোমাদের
বাড়ীতে নিয়ে যাবো বলে সোনালীকি
নিয়ে রুমে গেছে। আমি সোনালীকে
কাপড় পড়তে বলে ফ্রেস হতে চলে
গেলাম এসে দেখি সব কাপড় বাছ করে
নিজের কাপড় পরে রাখছে।
সোনালী:- আমি রেডি চলেন যাই।
আমি:- সব কাজ তুমি করেছো?
সোনালী:- হ্যা আমি করেছি এখন চলেন
দেরি হয়ে যাচ্ছে।
আমি:- হ্যা চলো সোনালীকে সাথে করে
নিচে এসেছি সবাই আমাকে বাধা
দিয়েছে সোনালীকে না নিয়ে যেতে
তাও কারো কোন কথা শোনিনি সবার
কথার উপেক্ষা করে সোনালীকে সাথে
করে ওদের বাড়ীতে নিয়ে রওনা
দিলাম। সোনালী মনটা খারাপ করে
রাখছে কোন কথা বলছেনা একদম চুপ করে
আছে। আচ্ছা সোনালী আমাকে ছারা
তোমার থাকতে কষ্ট হবেনা?
সোনালী:- আমি তো আপনাকে ছারা তো
ছিলাম এতদিন এখন আরো বেশি থাকতে
পারবো। আর আমাকে কেও কিছু বলবে
না।
আমি:- হয়ছে এখন চুপ থাকো সোনালী একদম
চুপ করে আছে আমিও কোন কথা বলছিনা
প্রায় তিন ঘন্টা পর সোনালীদের
বাড়ীতে এসেছি আমাকে দেখে
সোনালীদের বাড়ীর সবাই অনেক খুশি
হয়ছে। সোনালী আমাকে রেখে এক দৌর
দিয়েছে ঘরের দিকে।
শ্বশুড়:- বাবা কেমন আছো বাড়ীর সবাই
ভালো আছে।
আমি:- হ্যা সবাই ভালো আছে, সবার
সাথে কথা বলে আমি রুমে গিয়ে বসেছি
সোনালীর কোন খবর নেয় এত দিন পর
এসেছে মনে হয় সবার সাথে দেখে করতে
গেছে। কিছুক্ষন বসার পর আমি ওদের
সবাইকে বলছি আমি আজকে চলে যাবো
আমার কাজ আছে সোনালী এখানে কিছু
দিন থাকুক আমি এসে পরে নিয়ে যাবো।
শ্বাশুড়ি:- বাবা সোনালী কি কোন কিছু
করেছে সমস্যা হয়ছে কোন।
আমি:- না না কোন সমস্যা হয়নি সোনালী
এখানে আসতে চাইছে তাই নিয়ে এসেছি
তাহলে আমি এখন যাই।
সোনালী:- আম্মা ওনি মিথ্যা কথা বলছে
আমি এখানে আসতে চাইনি ওনি নিজেই
আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে।
আমি:- এই তুমি নিজেই তো বলছো আসবে
এখন আমাকে ফাসিয়ে দিতেছো?
সোনালী:- আমার বাড়ীর জন্য কেমন কেমন
লাগে তাই এসেছি।
ভাবি:- তাহলে তুই সোহরাবের উপর দোষ
দিয়েছিস কেন, এখন তুই এখানে কিছু দিন
থাক পরে সোহরাব এসে তোকে নিয়ে
যাবে।
আমি:- হ্যা তাহলে আমি যাই।
সোনালী:- তাহলে আমার মিষ্টি
খায়িয়ে দেন আপনি যেহেতু বাহিরে
যাবেন। সোনালীর কথা শোনে আমার
শ্বশুড় শ্বাশুড়ি আর ভাবি সবাই যার যার
মত করে দৌর দিয়েছে।
আমি:- তোমার জন্য আমার জীবনটা পুরা
তেজপাতা হয়ে যাবে বলে টান মেরে
কাছে নিয়ে এসেছি সোনালী আমার
দিকে চেয়ে আছে তবে আজকের চাওয়া
একটু অন্য রকম। কপালে একটা চুমু দিয়ে
ঠোঠে আলতু ছুয়ি বলছি তুমি যেদিন
নিজে থেকে আমাকে ফোন করবে
সেইদিন আমি এসে নিয়ে যাবো। তানা
হলে আমি আর আসবোনা বলে সোনালীকে
ছারিয়ে বাহির হয়ে চলে আসলাম। মনটা
খারাপ করে গাড়ী চালাচ্ছি সোনালীর
কথা গুলা খোব মনে পরছে আল্লাহ যানে
কবে ফোন করে বলবে আমাকে এসে নিয়ে
যান আমার একা একা ভালো লাগেনা
কথা গুলা ভাবতেছি তখনি মোবাইলটা
বেজে উঠেছে হাতে নিয়ে দেখি
সোনালীর ভাবির নাম্বার রিসিব
করতেই,,
আমার যদি কাওকে আন্জা (জড়িয়ে)
ধরতে ইচ্ছে করে তাহলে কাকে ধরবো
আমার যদি রাতে ঘুম না আসে তাহলে
কার সাথে বসে গল্প করবো। ভাবি তো
বলছে রাতের বেলা এখন থেকে আপনার
সাথে ঘুমায়তে তাহলে আমি এখন কার
সাথে ঘুমাবো। (সোনালী)
আমি:- সোজা কথা বলো এখন কি করতে
হবে?
সোনালী:- আমি আর কারো কাছে কিছু
বলবোনা রাতে আপনি আর আমি যা করবো
কিছু বলবোনা। আমি আপনাকে ছারা
থাকতে পারবোনা আমাকে এসে নিয়ে
যান।
আমি:- মনে থাকবে তো নাকি পরে ভূলে
যাবে।
সোনালী:- সব মনে থাকবে এখন এসে
আমাকে নিয়ে যান আমার খোব ইচ্ছে
করছে আপনাকে দেখতে।
আমি:- ঠিক আছে আসতেছি , গাড়ীটা
ঘুরিয়ে আবার সোনালীকে আনতে চলে
আসলাম। গিয়ে দেখি সোনালী কান্না
করে চোখ লাল করে ফেলছে আমাকে
দেখে সবার সামনে এসে জড়িয়ে
ধরেছে। আমার নিজের কাছে যদিও
লজ্জা লাগছে তবে ভালোই লাগছে।
ভাবি:- যাক আমার ননদি তার স্বামিকে
ভালো ভাবে জব্দ করেছে।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে চলো আমরা
ঢাকা চলে যাই।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে ভাবি তুমি
যে গুলা শিখাই দিয়েছো সেই গুলা আমরা
গাড়ীতে করবে কেমন।
আমি:- আবার ভাবি আপনি কি শিখাই
দিয়েছেন শুনি।
ভাবি:- বলছে তো গাড়ীতে করবে।
আমি:- বুঝতে পারছি সোনালীকে নিয়ে
গাড়ীতে বসলাম। সোনালী আমাকে
গাড়ীর মাঝে গালে কিস করে বসেছে,
সোনালী তোমার ভাবি যা বলছে তা
আমাদের বাড়ীতে গিয়ে রুমে করে
কেমন।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে তারা
তারি চলেন।
আমি:- হ্যা যাইতেছি তিন ঘন্টার রাস্তা
দুই ঘন্টা এসেছি, সোনালীকে দেখে
সবাই অনেক খুশি হয়ছে সবাই আমার দিকে
তাকিয়ে হাসতেছে। কি হলো সবাই
হাসতেছো কেন?
সোনালী:- আমি যে আপনাকে গালে চুমা
দিয়েছি তার লিপষ্টিকের দাগ লেগে
আছে গালে আপনার। চলেন রুমে যাই
ভাবি যেইটা বলে দিয়েছে আমরা
সেইটা করি।
সোনালীর কথা শোনে আব্বু আম্মু ভাইয়া
ভাবি চলে গেছে।
আমি:- হ্যা চলো দেখি তোমার ভাবি কি
বলছে, সোনালীকে কোলে নিয়ে রুমে
গেলাম, সোনালীকে খাঠের উপর শুয়ে
আমি চলে যেতিছি তখনি সোনালী
আমার হাত ধরে টান মেরে কাছে
নিয়েছে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে,,
সোনালী:- ভাবি আমাকে যা যা করতে
বলছে আজকে আমি আপনার সাথে তা তা
করবো।
আমি:- সকালে কাওকে কিছু বলোনা
কেমন সবাই জানতে পারলে সমস্যা হবে
সবাই হাসা হাসি করবে।সকালে ঘুম
থেকে উঠে দেখি সোনালী রুমে নেয়
গেলো কোথায় আমি ফ্রেস হয়ে নিচে
এসে দেখি সোনালী আব্বাকে খাবার
খেতে দিতেছে আব্বা খাবার রেখে
এদিক সেদিক চাইতেছে। সবাই এসেছে
একটু একটু করে সবাই খেয়েছে আজকে
রান্না অনেক ভালো হয়ছে। খাবার শেষ
করে আমি অফিসে যেতেছি,,
সোনালী:- শোনেন আপনার খাবার নিয়ে
আমি অফিসে আসবো দুপুরে।
আমি:- ঠিক আছে এসো এখন সোনালীর
কিছুটা পরিবর্তন হয়ছে যা এতদিন
ছিলোনা। এভাবে আজ কিছু দিন ভালোই
যাচ্ছে রাতে আমি রুমে বসে আছি
সোনালী এসেছে আমি সোনালীকে
কাছে নিয়ে বলতেছি আচ্ছা সোনালী
তোমার এতটা পরিবর্তন হলো কি করে?
সোনালী:- তাহলে সবাইকে বলে আসি
তখনি সোনালীকে টান মেরে কাছে এনে
জড়িয়ে ধরে ওর ঠোটে কিস করে বসলাম
তারপর কি হয়ছে আর কিছু জানিনা তবে
সেনালী এখন দিন দিন বুঝতেছে সংসার
স্বামি কি জিনিস তবে এখন আগের
চাইতে বেশি মিষ্টি খেতে চাই।
।
।
গল্পটা কেমন হয়ছে সবাই জানাবেন।
যারা অনেক অপেক্ষা করে গল্পটা
পড়েছেন আপনাদের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ
…………………সমাপ্তি…………….
গল্পটা পড়ে মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে