বউ রানী { সিজন ২ }

বউ রানী { সিজন ২ } ——- পর্ব–১০

আব্বাজান দেখেন ওনি আমাকে না
খায়য়ে দিয়ে চলে যেতেছে কালকে তো
ওনি কান ধরে বলছে আমার সব কথা
শোনবে এখন না শোনে চলে যেতেছে।
(সোনালী)
আব্বু:- সোহরাব ওকে খায়িয়ে তারপর তুই
অফিসে যাবি।
আমি:- এই কখন তোমাকে বলছি আমি
তোমার সব কথা শোনবো নিজের মুখে যা
আসে তাই বলতে থাকো?
সোনালী:- আমি আর যায় বলি মিথ্যা কথা
বলিনা আপনার মনে নেয়। আমি যখন মন
খারাপ করে রুমে বসে ছিলাম তখন আপনি
আমার কাছে ক্ষমা চাই ছিলেন।
আমি:- কিসের ক্ষমা চাইছি ওল্টা পাল্টা
কথা বলে যাচ্ছো কখন ধরে?
সোনালী:- আপনার মনে নেয় আমি আর
আপনি দুজনে রুমে ছিলাম যখন আপনি কত
গুলা চকলেট আর একটা বিড়াল নিয়ে এসে
ছিলেন।
আমি:- হ্যা এনেছি তো?
সোনালী:- কথাটা শেষ করতে দেন?
আমি:- হ্যা বলো আমার ইজ্জদের ফালুদা
না করলে তো তোমার শান্তি হয়না।
সোনালী:- তাহলে শোনেন আমি রাগ
করে কথা বলিনি আপনি আমার কাছে
ক্ষমা চাইছেন। আমি বলছি আপনি কান
ধরে উঠ বস করতে পাঁচ বার। কিন্তু আপনি
শুধু আমাকে কান ধরে বলছেন আজকের পর
আর কোন দিন আমাকে মারবে না। আর
আপনি রাতে আমার উপর অনেক খুশি
হয়ছেন আমি আপনার মাথায় আর গালে
হাত বুলাই দিয়ে ছিলাম তাই। ভাবি
আপনি যেই ভাবে বলছেন আমি ঠিক ঐ
ভাবে হাত বুলাইছি।
আমি:- খাবারটা অফিসে গিয়ে খাবো
নিজের মান সম্মান বলতে আমার কিছু
একটা আছে।
আব্বু:- সোহরাব খাবার শেষ করে তারপর
অফিসে যাবি এখানে তো অন্য কেও নেই
সবাই আমরা কাছের লোক তাইনা।
সোনালী:- আচ্ছা আজকে আমি আপনার
সাথে অফিসে যাবো কেমন।
আমি:- অফিসে তো দুরের কথা তোমাকে
নিয়ে আমি বাড়ীর বাহিরে যাবোনা।
তোমার সাথে কথা বলবো হিসাব করে।
সোনালী:- হিসাব করে কথা বলবেন কেন?
শ্বশুড়:- সোনালী কি হচ্ছে কেন ছেলেটার
সাথে এমন করতেছিস। তোর নিজের বুদ্দি
বলতে কিছু নেয়?
সোনালী:- আমার অনেক বুদ্দি তানা হলে
কি সবার কথা মনে রাখতে পারি। আম্মু
কবে বলছে আই লাভ ইউ বলা পাপ এই কথা
আমার একদম মনে আছে।
শ্বাশুড়ি:- সোনালী অনেক হয়ছে তুই
আমাদের সাথে আজকে বাড়ীতে যাবি
যেদিন ভালোবাসা শিখবি সেইদিন
সোহরাব তোকে গিয়ে নিয়ে আসবে।
সোনালী:- আচ্ছা আম্মা ভালোবাসা কি?
সোনালীর কথা শোনে এবার আমার শ্বশুড়
শ্বাশুড়ি হা করে তাকিয়ে আছে। আর
ভাবি ভাইয়া আমি হাসতেছি।
শ্বাশুড়ি:- তোর খানা শেষ কর তারপর
তোকে বুঝাবো ভালোবাসা কি আজকে
তোর খবর আছে।
সোনালী:- খাবার শেষে আমি ওনার
সাথে অফিসে যাবো বিকালে এসে
ভালোবাসা কি শিখবো কেমন।
আমি:- তোমাকে এখন অফিসে নিয়ে
যেতে পারবোনা আগে তুমি ভালোবাসা
শিখে নাও।
সোনালী:- ঠিক আছে তবে দুপুরে আমি
আপনার জন্য খাবার নিয়ে যাবো।
আমি:- না লাগবেনা আমি দুপুরে লাঞ্চ
বাহিরে করে নেব।
সোনালী:- ভাবি আপনি যে বলছেন ওনার
জন্য অফিসে ভাত নিয়ে গেলে ওনি
অনেক খুশি হবে কিন্তু ওনি তো রাগ
করছে আপনি আমাকে খারাপ বুদ্দি
শিখাই দিয়েছেন।
ভাবি:- দেখছো সোহরাব আমার বারোটা
বাজাচ্ছে তোমার উপকার করতে গিয়ে।
এইটা খারাপ বুদ্দি নয় সোনালী তুমি
সোহরাবের জন্য খাবার নিয়ে গেলে
এতে করে তোমাদের দুজনের মহব্বত
বারবে।
আমি:- সোনালী ভাবি বলছে আচ্ছা
তাহলে তুমি নিয়ে এসো এখন আমি
অফিসে যাই।
সোনালী:- তাহলে ভাবি আপনি আমাকে
আরো কিছু শিখাই দিবেন কেমন।
ভাবি:- ঠিক আছে শিখাই দিব।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে আমি অফিসে
যাই।
সোনালী:- আপনি ভূলে গেলেন আমাকে
কিছু না খায়িয়ে অফিসে চলে যাবেন।
শ্বশুড়:- আর কি খাওয়াবে তোকে
ছেলেটা নিজের হাতে খাবার খায়িয়ে
দিয়েছে এবার ওকে শান্তিতে অফিসে
যেতে দিব নাকি?
সোনালী:- মিষ্টি খায়িয়ে দিবে ভাইয়া
ভাবিকে খায়িয়ে দেয়। কি ভাইয়া
আপনি ভাবিকে মিষ্টি খায়িয়ে বাড়ী
থেকে বের হয়ে যান। এইটা আপনি আমার
আব্বা আম্মাকে বলেন। সোনালীর কথা
শোনে ভাইয়া লজ্জা মাথা নিচের
দিকে নিয়ে নিয়েছে।
শ্বশুড়:- ঠিক আছে বাবা সোহরাব তুমি একটু
সোনালীকে মিষ্টিটা খায়িয়ে দাও ওর
কথা কিছু মনে করোনা কেমন।
আব্বু:- দোস্ত থেমে যা তোর মেয়ে
# বউ_রানী অন্য মিষ্টি চাচ্ছে।
শ্বাশুড়ি:- অন্য মিষ্টি কি ভাই সাহেব।
সোনালী:- আম্মা আমি বলতেছি ঐ খানে
ওনি আমাকে কাছে নিয়ে,,,, তখনি আমি
সোনালীর মুখ চেপে ধরে বলতেছি,,
আমি:- আব্বু আপনি আঙ্কেল আন্টিকে
বুঝিয়ে বলিয়েন আমি সোনালীকে নিয়ে
যেতেছি। সোনালীর মুখ ধরে
সোনালীকে সাথে করে একটু দুরে সরে
এসেছি।
সোনালী:- আমাকে কথাটা বুঝিয়ে বলতে
দেন আম্মা আব্বাকে ওরা তো এই মিষ্টি
কোন সময় খায়নি। আম্মাকে বলবো আব্বার
কাছ থেকে খেতে।
আমি:- এমন কথা মা বাবার সাথে কেও
বলেনা এইটা ওরা অনেক আগেই খায়ছে।
সোনালী:- তাই তাহলে বলবোনা এখন
আমার মিষ্টি দেন।
আমি:- হ্যা দিতেছি তবে তোমার
আল্লাহর দুহায় তোমার আব্বু আম্মুকে
খেতে বলোনা কেমন।
সোনালী:- ঠিক আছে বলে আমার কাছে
এসে ঠোটে নিজেই কিস করে দিয়েছে,
আজ আমার কিছু করতে হয়নি নিজেই
করেছে সোনালী। এখন থেকে আমি
আপনাকে মিষ্টি খায়িয়ে দিব ভাবি
আমাকে বলেছে মাঝে মাঝে আমি যেন
আপনাকে মিষ্টি খায়িয়ে দেয়।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে অফিসে যাই
তুমি কোন দুষ্টমি করবেনা কিন্তু উম্মা
কপালে একটা কিস করে বেড়িয়ে গেছি
বাইকে করে অফিসে চলে আসলাম ভাগ্য
ভালো বাপের নিজের ব্যবসা ছিলো
তানা হলে কত যে বসের হাতে বকা
শোনতে হত। যাক কাজে মন দিলাম কাজ
করতেছি এর মাঝে আজকে পঞ্চাশ বার
ফোন করেছে সোনালী এখন আবার ফোন
করেছে রিসিব করেই এক জারি মেরে
বলছি আমাকে কাজ করতে দিবে নাকি
ফের যদি ফোন করো তাহলে খবর করে
ছারবো কিন্তু।
সোনালী:- আমার কি দোষ ভাবি বলছে
আপনি যতখন দুরে থাকবেন ততখন আপনাকে
ফোন করে খবর নিতে।
আমি:- তাই বলে প্রতি মিনিটে মিনেটে
ফোন করতে হবে।
সোনালী:- ভাবি তো বলছে।
আমি:- ফোন কাটো আজকে আর ফোন
দিতে হবেনা।
সোনালী:- হ্যা তা ঠিক আছে আমি তো
এখন আপনার অফিসে চলে আসছি আপনার
খাবার নিয়ে এই যে চেয়ে দেখুন আমি
আপনার ঘরের দরজার বাহিরে দাঁড়িয়ে
আছি।
আমি:- কোথায় দেখি তো আরে তুমি
ভাবি কোথায়?
সোনালী:- ভাবি আসেনি তো!
আমি:- তাহলে মোবাইল পেলে কোথায়?
সোনালী:- ভাবির মোবাইলটা আমার
কাছে দিয়ে দিয়েছে এই যে দেখুন।
আমি:- তুমি গাড়ী নিয়ে এসেছো?
সোনালী:- হ্যা মতি চাচা আমাকে নিয়ে
এসেছে, এখন চলেন আজকে আমি আপনাকে
ভালোবাসবো আম্সা আমাকে
ভালোবাসা শিখাই দিয়েছে।
আমি:- মানে এখানে কি করে
ভালোবাসবে রাতে ভালোবেসো কেমন।
সোনালী:- এখানে ভাসলে কি হবে।
আমি:- সবাই দেখবে, আসো ভীতরে আসো
সোনালীকে ভীতরে নিয়ে বসিয়ে আমি
হাত মুখ দুয়ে এসেছি সোনালী সব খাবার
রেডি করে রাখছে।
সোনালী:- আজকে সব কিছু আমি নিজের
হাতে রান্না করে আনছি আপনার জন্য,
আসেন আমি আপনাকে খায়িয়ে দিব।
আমি:- সত্যি তা কে শিখাই দিয়েছে
তোমাকে আমার জন্য রান্না করতে আরে
সব কিছু তো আমার পছন্দের খাবার।
সোনালী:- ভাবি বলছে আপনাকে রান্না
করে খাওয়ালে আপনি অনেক খুশি হবেন।
আমি:- ঠিক আছে দাও সোনালী আমাকে
নিজের হাতে খায়িয়ে দিতে লাগলো
যখনি মুখে নিয়েছি তখনি দেখি আমার
জ্বালে মুখের ভীতর আগুন লেগে গেছে।
সোনালীর দিকে তাকিয়ে দেখি
সোনালীর চেহারাটা হাসি খুসি তাই আর
কিছু বলিনি খাবারটা কষ্ট করে খেয়ে
সোজা উয়াস রুমে গিয়ে কিছুক্ষন কান্না
করে আসলাম জ্বালের কারনে। প্রায় দশ
মিনিট পর বাহির হয়ছি সোনালী আমার
দিকে এসে বলতেছে
সোনালী:- খাবারটা কেমন হয়ছে না বলে
চলে গেলেন
এখন বলেন আমার হাতের রান্না কেমন
লাগছে খেতে?
আমি:- অনেক ভালো ছিলো।
সোনালী:- তাহলে আরো রান্না করা
আছে বাসায় রাতে খেতে দিব কেমন।
আমি:- আমাকে একা খাওয়ালে হবে
বাড়ীতে আরো সবাই আছে বিশেষ করে
আব্বুকে একটু বেশি করে খাওয়াবে
কেমন।
সোনালী:- ঠিক আছে, আমি একটা কথা
বলবো?
আমি:- হ্যা বলোনা কি কথা?
সোনালী:- I LOVE YOU!
আমি:- I LOVE YOU বলছো তোমার পাপ
হবেনা?
সোনালী:- আম্মা বলছে আপনি আমাকে
আই লাভ ইউ বললে আপনার কোন পাপ
হবেনা। আমিও আপনাকে আই লাভ ইউ
বলবো আম্মা আমাকে বলতে বলছে।
আমি:- এত দিনে তোমার আম্মু একটা কাজ
করেছে। আচ্ছা তুমি কি বাসায় চলে
যাবে এখন।
সোনালী:- আব্বা আম্মা চলে গেছে বলছে
আপনি আমাকে নিয়ে আমাদের বাড়ী
থেকে বেড়াই আসতেন। তাই এখন আপনার
সাথে বাসায় যাবো।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে বসো হাতের
কাজ গুলা শেষ করি। সোনালীর হাত
থেকে টিফিন বক্সটা নিয়ে ড্রাইবারের
কাছে দিয়ে বলেছি চলে যেতে। আমি
কাজ করতেছি সোনালী আমার পাশে
বসে আছে একটু পর পর এসে আমার মাথায়
হাত বুলিয়ে দেয়। আমি ওর দুষ্টমি গুলা
দেখতেছি ভালোই লাগছে # বউ_রানীর
দুষ্টমি গুলা। হাতের কাজ শেষ করতে
সন্ধা হয়ে গেছে।
সোনালী:- আমি বাড়ীতে যাবো আমার
আর ভালো লাগছেনা।
আমি:- এই তো এখুনি বের হবো।
সোনালীকে সাথে করে নিয়ে বাহিরে
এসে বাইকে বসেছি সোনালী আমার
পেছনে বসে আমাকে হাল্কা করে ধরে
রাখছে। সোনালী তুমি ছবি দেখছো
নায়ক যখন নায়িকাকে বাইকে নিয়ে যাই
তখন নায়িকা কত রোমান্টিক ভাবে
জড়িয়ে রাখে।
সোনালী:- হ্যা দেখছি তো।
আমি:- তাহলে তুমিও আমাকে এমন ভাবে
জড়িয়ে ধরো।
সোনালী:- আপনি কি নায়ক আর আমি কি
নায়িকা নাকি এমন ভাবে ধরবো। আচ্ছা
একটা কথা বলি আপনি রঙিন রুপবান
ছবিটা দেখছেন ছোট একটা বাচ্ছার সাথে
আমার মত একটা মেয়ের বিয়ে দিয়ে
দেয়। জানেন মেয়েটা অনেক কষ্ট করে
ছেলেটাকে বড় করে।
আমি:- থাক আর বলতে হবেনা।
সোনালী:- শোনেন না হলে কিন্তু আমি
কান্না করে দিব।
আমি:- হ্যা বলো।
সোনালী:- আচ্ছা নায়ক যখন বড় হয় তখন
নায়িকা দাদা বলে ঢাকে কেন তার
কারনটা আমি বুঝতে পারিনি নায়ক তো
নায়িকার স্বামী তাহলে তো আপনার আর
আমার মত করে ওগো ওনি এইসব বলবে।
আমি:- তোমার এই কথার উত্তর আব্বু দিতে
পারবে। এখন নামো বাসায় চলে এসেছি,
সোনালীকে সাথে করে বাসার ভীতরে
ঢুকেছি। আমি রুমে চলে গেছি সোনালী
আমার পিছু পিছু এসেছে, ফ্রেস হয়ে আমি
একটু খাঠের উপর শুয়ে শুয়ে ফেইসবুক
দেখতেছি।
সোনালী:- আপনাকে আব্বাজান ঢাকছে
নিচে যেতে।
আমি:- টিক আছে তুমি যাও আমি
আসতেছি।
সোনালী:- আপনি আমার সাথে যেতে
বলছে।
আমি:- ঠিক আছে চলো নিচে যাবার পর
পরি।
সোনালী:- আব্বাজান ওনি এসে পরেছে
এখন চলেন সবাই কানাঁমাছি খেলি। আর
সুফিয়া খালখালা আপনি গিয়ে সব লাইট
বন্ধ করে দেন। ওনি গিয়ে সব লাইট বন্ধ
করে দিয়েছে। সোনালী এক থেকে একশ
গননা করে নিয়েছে সবাই যার যার মত
করে লুকিয়ে পরেছে আমি একদম কাছে
ছিলাম। এভাবে কিছুক্ষন খেলার পর আব্বু
বলে,,
আব্বু:- অনেক খেলা হয়ছে এখন চলো খাবো
আমার খুব খিদা লাগছে।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে আমি যে
তরকারি রান্না করেছি আজকে সবাইকে
সেইটা দিয়ে খেতে দিব। দুপুরে ওনি
খেয়ে অনেক প্রশংসা করেছে আমার
রান্নার।
আমি:- হ্যা অনেক ভালো লাগছে (আগে
খান তারপর বুঝবেন কেমন লাগে) সবাই
মিলে খাবার টেবিলে এসে বসেছে
ভাবিকে আমি ইশারা দিয়েছি যাতে
না খায়। আব্বু অনেক আগ্রোহ নিয়ে খেতে
বসেছে ভাইয়া ও নিয়েছে।
সোনালী:- আপনি ও নেন তরকারি।
আমি:- হ্যা নিতেছি তুমি আব্বুকে দাও
আর আব্বুকে সবটা খায়িয়ে তারপর উঠতে
দিবে।
সোনালী:- তা আর বলতে হবেনা আমি
আজকে আব্বাজানকে অনেক বেশি
খাওয়াবো। আব্বু খাবার মুখে দিয়ে
আমার দিকে তাকায় একবার সোনালীর
দিকে তাকায় মুখে কিছু বলেনা।
আমি:- সোনালী আব্বুকে একটু বেশি
বেসি দাও।
সোনালী:- হ্যা দিতেছি! আব্বু খাবার
রেখে চলে যেতে চাইছে কিন্তু সোনালী
আব্বুকে জোর করে খাওয়াচ্ছে। ভাইয়া
কিছুটা খেয়ে দৌর আম্মু মুখে দিয়ে দৌর
আব্বু দৌর দিবে কিন্তু সোনালী ধরে
আব্বুকে খাওয়াচ্ছে। এদিকে আব্বুর এমন
অবস্থা দেখে আমার অনেক হাসি পাচ্ছে
ঠিক হচ্ছে বেশি করে খান আমার কিছুটা
কষ্টের ভাগ আপনি নেন।
আব্বু:- সোনালী আমার আর খেতে
পারবোনা আমি আসি।
সোনালী:- আপনি আমাকে নাম ধরে
ঢাকছেন আপনি তো আমাকে #বউ_রানী
বলে ঢাকেন। এখন আপনাকে খাবারটা
শেষ করে যেতে হবে। আব্বু সোনালীর
দিকে তাকিয়ে একটু উঠে এক দৌর
বাথরুমের দিকে।

চলবে,,,,,,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *