পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 23

.
মেরিন : তাদের মধ্যে কেউই খুন করেন নি..
জজ : মানে?
জাফর :my lord নবীন উকিল সাহেবা নিজেই জানেন না যে তিনি কি বলছেন ? ১বার বলছে যে খুন করেছে আরেকবার বলছে করেননি। তিনি নিজেই বুঝতে পারছেননা যে তিনি কি বলছেন?
মেরিন : your honor আমি জানি আমি কি বলছি। my lord… ১২-১৫ফুট তো অনেক দূরের কথা মিস্টার খান ৬-৭ফুট দুরের কিছুই clearly দেখতে পারেননা। কারন তার দুরদৃষ্টির সমস্যা আছে । ছোটবেলা থেকেই তার এই সমস্যা। আর এর জন্য চশমা পরেন। এই তার রিপোর্ট ।
মেরিন সাবমিট করলো।
তখনই ঘন্টা বেজে গেলো। সময় শেষ ।
জজ : আদালত আগামী ৫ তারিখ পর্যন্ত মূলতবী করা হলো…..
.
রাতে…
চৌধুরী বাড়িতে…
অধরা : আমি যেটা ভাবছি তুইও কি সেটাই ভাবছিস?
নীড় : হামম। আমরা কোনো ভুল করিনি তো?
অধরা : ভয় করছে।
নীড় : কিন্তু আমরা তো নে জেনে কিছুই করিনি। প্রমান দেখেই তো করেছি। তাহলে?
অধরা : মেরিন কিন্তু মিথ্যা দিয়ে case লড়ার মেয়ে না। সাজানো প্রমানও ও দেবেনা।
নীড় : সেটা তো জানি। কিন্তু এটাও জানি যে ওর বাবার জন্য ও সব করতে পারে। কিছুই বুঝে উঠতে পারছিনা। কি করি বল তো …
অধরা : আপাদত ৫ তারিখ পর্যন্ত wait…
.
৫তারিখ…
জজ : আদালতে কার্যক্রম শুরু করা যাক…
জাফর আগে শুরু করলো। কবিরের বিরুদ্ধে কিছু ছোট ছোট প্রমান দিলো।
জজ : কিছু বলার আছে মেরিন ?
মেরিন : yes your honor … my lord…
কফিল রায়হান কখনো নেপাল যানই নেই। বোর্ডিং পাস করানোর পর তার বুকে ভীষন ব্যাথা ওঠে। তাকে emergency হসপিটালে নেয়া হয়। যেটা মিস্টার খান জানেন না। এই তার রিপোর্ট।
মেরিন সাবমিট করলো ।
মেরিন : কিন্তু বুকের ব্যাথা কেবলমাত্র ১টা নাটক ছিলো। তাছারা আর কিছুইনা। আসলে তিনি যখন শুনলেন যে মিস্টার খান কোলকাতা যাবেন তখনই এই সব plan করলেন । কফিল রায়হানের নর বরাবরই নিশা চৌধুরীর ওপর ছিলো। মিস্টার চৌধুরী ক্যাম্পিংএ যাবার পরদিন মিস্টার কফিল নিশা চৌধুরীর কলেজে যান । সেখানে কফিল রায়হান নিশা চৌধুরীর সাথে অসভ্যতামী করেন। যে কারনে নিশা চৌধুরী সবার সামনে কফিল রায়হানকে থাপ্পর মারেন । এই যে তার রিপোর্ট।
মেরিন সাবমিট করলো।
মেরিন : নিহাল আহমেদ চৌধুরীর কাছে revolver কোথায় থেকে এলো? revolver এর তো হাত পা নেই যে উঠানে আসবে । then কিভাবে? সেই revolverটাও কফিল রায়হানই রেখেছে। কারন জানতো যে নিহাল আহমেদ চৌধুরী অনেক রেগে ছিলেন। তাই ওটা দেখে অবগশ্যই তেরে যাবেন । আর তাই হলোও । তবে কফিল রায়হান মিস্টার চৌধুরীর সমস্যাটাও জানতেন।
জাফর : তারমানে আপনি বলতে চাইছেন আসলে গুলিটা কফিল রায়হান করেছে?
মেরিন : may be…
জাফর : এমনও তো হতে পারে এসব মিস্টার খানের plan… তা না হলে তিনি মিস্টার চৌধুরীর বিরুদ্ধে action নেয়নি কেন?
মেরিন : সেটা মিস্টার খান কেই জিজ্ঞেস করি।
মিস্টার খান,,, আপনি নিহাল চৌধুরীর বিরুদ্ধে action নেন নি কেন?
কবির : he is my best friend … তার ওপর এমন ১টা sad situation এ ছিলো । তাই আমি আর action নেইনি। terror attack বলে কাটিয়ে দিয়েছি ।
জাফর : point to be noted my lord… বাবার থেকে best friend বেশি?
কবির : আরে ও তো আমার বাবাকে মারতে যায়নি। আমাকে মারতে গিয়েছিলো । then why should i angry with him?
জাফর : বাবা । কি বন্ধুত্ব? my lord… সবকিছুর মূলেই এই কবির ফয়সাল খান।
মেরিন : না your honor … আমি এখন এমন ১জনকে এই আদালতে উপস্থিত করতে চাই যে এলে case টাই solve হয়ে যাবে।
জজ :কে সে?
মেরিন : কফিল রায়হান।
জজ : granted….
কফিলকে ভেতরে আনা হলো। witness box এ দার করানো হলো।
.
জাফর : my lord আমি কি তাকে কিছু জিজ্ঞেস করতে পারি?
জজ : অবশ্যই।
জাফর : মিস্টার রায়হান আপনি নাকি মিস্টার চৌধুরীর মা-বাবা-বোনকে খুন করেছেন। বোনকে রেপ করে তারপর খুন করেছেন? আর মিস্টার খানের বাবাকেও খুন করেছেন ?
কফিল : আস্তাগফিরুল্লাহ… নিশা আমার বোনের মতো ছিলো। আর সবাই আমার পরিবারের মতো।
জাফর : কিন্তু মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী তো এটাই বলছে । আচ্ছা আপনার তো আর নেপাল যাওয়া হয়নি।
জাফর : জী না অসুস্থ ছিলাম। হসপিটালে admit ছিলো। hospital history থেকে সেটার প্রমান পেয়ে যাবেন।
জাফর : আর এই তার প্রমান your honor …
জাফর সাবমিট করলো।
জাফর : নবীন উকিল সাহেবা কি কিছু জিজ্ঞেস করতে চান?
মেরিন : জী স্যার। তো মিস্টার রায়হান আপনি দেশেই ছিলেন তখন ।
কফিল : জী।
মেরিন : তাহলে আপনার ২ সেরা বন্ধুর জীবনে এমন বিপর্যয় নেমে এসেছিলো তখন কেন আপনি তাদের পাশে এসে দারান নি?
কফিল : আসলে আমি পুলিশ টুলিশে ভয় পাই। তাই ॥
মেরিন : ভালো। আচ্ছা আপনি মিস্টার চৌধুরীকে ১টা চিঠি দিয়েছিলেন যে আপনি নেপাল যাচ্ছেন । তাহলে মিস্টার খানের চিঠিটা কেন পোস্ট করেননি?
কফিল : কারন কবির তো চিঠি দেয়ইনি… লিখেইনি চিঠি।
মেরিন : দেয়নি? so sad… তাহলে এই চিঠিটা কোথায় থেকে এলো?
বলেই মেরিন ১টা চিঠি বের করলো।
মেরিন : your honor এই সেই চিঠি যেটা মিস্টার খান নিহাল চৌধুরীর উদ্দেশ্যে লিখেছিলেন। কিন্তু মিস্টার রায়হান পোস্টই করেননি।
কফিল অবাক হলো।
কফিল : কি বলছো কি?
মেরিন : যেটা শুনলেন?
কফিল :চিঠি কোথায় থেকে আসবে?
মেরিন : না আসতে পারার কারন?
কফিল : কারন ওই চিঠি …. কারন চিঠিতো কবির লিখেইনি।
মেরিন : লিখেছিলো তো। এইযে। কাগজ দেখুন কতো পুরানো । পড়ে দেখুন।
মেরিন কফিলের হাতে দিলো। কফিল পড়লো।
মেরিন : দেখেছেন এই সেই চিঠি যেটা মিস্টার খান আপনাকে দিয়েছিলো পোস্ট করার জন্য কিন্তু আপনি পোস্ট না করে ছুরে ফেলে দিয়েছিলেন।।
কফিল : না এটা হতেই পারেনা।
মেরিন : কেন হতে পারেনা?
কফিল : কারন চিঠি তে কবির লিখেইনি।
মেরিন : আমি বলছি লিখছে। আর এই সেই চিঠি।
কফিল : না এটা না।
মেরিন : হ্যা এটাই।
কফিল : না।
মেরিন : আমি বলছি এটাই সেই চিঠি।
কফিল : আমি বলছি না।
মেরিন : আর আমি বলছি হ্যা।
কফিল : হতেই পারেনা।
মেরিন :কেন হতে পারেনা?
কফিল : কারন ওই চিঠি আমি নিজের হাতে ছিরে টুকরো টুকরো করে আগুনে পুরিয়েছিলাম।
.
মেরিন : তাই? তাহলে এটা কি?
কফিল : এটা সাজানো চিঠি।
মেরিন : আপনি মিথ্যা কথা বলছেন।
কফিল : না। সত্যি কথা বলছি। আমি কবিরের চিঠিটা পুরিয়ে ফে…
মেরিন : thank you মিস্টার রায়হান সত্যি কথা বলার জন্য ।আসলেই এই চিঠিটা নকল।
মেরিন চিঠিটা ছিরে ফেলল ।
মেরিন : আপনি চিঠিটা কেন ছিরে ফেলেছিলেন?
জাফর : your honor …
জজ : জাফর let her finish ….
মেরিন : বলুন…
কফিল : ….
মেরিন : কোনো জবাব নেই। তাইনা? কারন সবকিছুর পেছনে আপনিই আছেন। my lord… ইনি হসপিটালে তো ছিলেন। কিন্তু হসপিটাল থেকে লুকিয়ে বেরিয়ে যেতো। যাতে সাহায্য করতো word boy রতন…. আর এই তার রিপোর্ট & জবানবন্দি।
মেরিন সাবমিট করলো।
মেরিন : লুকিয়ে কোথায় যেতেন আপনি? বলুন…
কফিল : ….
মেরিন : খুন করতে যেতেন?
কফিল : হ্যা হ্যা খুন করতে যেতাম ।
মেরিন : কিন্তু কেন?
কফিল : কারন কবির, নিহাল আর ওদের বন্ধুত্বকে ঘৃণা করি আমি।
মেরিন : কিন্তু কেন?
কফিল : নিহাল আসার আগে আমি আর কবির best friend ছিলাম। আর কবির টেনেটুনে পাস করতো। আমি 1st boy ছিলাম class এর । যেখন ওই নিহাল এলো ১ম পরীক্ষাতেই আমকে টপকে ১ম হয়ে গেল। শুধু তাইই না কবিরকেও ধীরে ধীরে আমার কাছে থেকে কেরে নিতে লাগলো । ওরা হয়ে গেলো best friend হয়ে গেলো। নিহালের সাথে থেকে কবিরও পড়াশুনায় ভালো হয়ে গেলো । আর সব পরীক্ষায় নিহাল ১ম আর কবির ২য় হতে লাগলো। আমাকে ২জনই good friend ভাবতো। best friend না । তখন থেকেই ঘৃণা করি ওদের। আর ওই নিশা… রুপের অনেক অহংকার ছিলো । সব শেষ করে দিয়েছি। কাজ শেষে চলে আসছিলাম তখন মনে পরল যে ওর হাতে কবিরের bracelet টা রাখতে হবে। সেটাই দিতে ফেরত গেলাম। দেখি ফুরিয়ে যাওয়া জীবন নিয়ে আমার নাম লিখছে। লিখতে দিলামনা। ko লিখে f লেখার জন্য দাগও দিয়ে দিয়েছিলো। ভাবলাম আমিই কবিরের নামটা লিখে দেই । কিন্তু ততোক্ষনে নিহাল চলে আসে। তাই তারাতারি নিশার হাতের মুঠোয় bracelet দিয়ে বেরিয়ে যাই। আর ওই revolver টাও আমিই রাখি । যেন নিহাল কবিরকে মারতে যায়। আর শালা কানা যে মারতে পারবেনা সেটাও জানতাম। তাই তো গুলি আমিই মারলাম। ভেবেছিলাম কবির মরবে আর তার বদলে শমসের খান নিহালকে মারবে। কিন্তু…. ওই শমসের খান সব শেষ করে দিলো। আর কবির বন্ধুকে কিছু বললও না….
মেরিন : the defence rest your honor …..
জজ : আদালত কফিল রায়হানকে রেপ আর ৪জনকে খুন করার অপরাধে ৩০২ধারা মোতাবেক মৃত্যদন্ড দেয়া হলো। আর আসামী কবির ফয়সাল খানকে বেকসুর খালাস দেয়া হলো।
.
জজ চলে যেতেই মেরিন ধপাস করে চেয়ারে বসলো । কপালে হাত দিয়ে চোখ বন্ধ করে শান্তির নিঃশ্বাস নিলো ।
জাফর : congratulations মামনি। জীবনে প্রথমবার হারলাম। কিন্তু trust me… খারাপ লাগছেনা। গর্ববোধ হচ্ছে । really proud of you my child …
জাফর চলে গেলো।
নিহাল কবিরের দিকে অপরাধীর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে । আর কবির অভিমানের।
অধরা মেঘের দিকে অসহায়-অপরাধবোধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে । আর মেঘ ঘৃণার ।
নীড়… নীড়ের দৃষ্টিতে কি নেই? নিহাল তো অভিমান পেয়েছে আর অধরা ঘৃণা …
নীড়তো কিছুই পায়নি। মেরিন তো নীড়ের দিকে তাকায়ইনি…
মেঘ : চলো বাসায় চলো।
কবির নিহালকে cross করে যাওয়ার সময় অভিমান দৃষ্টি নিক্ষেপ করে গেলো।
মেঘ অধরাকে cross করে যাওয়ার সময় ঘৃণার দৃষ্টি নিক্ষেপ করে গেলো।
আর মেরিনতো নীড়ের দিকে তাকালোই না… তবে নীড়কে cross করে গিয়ে আবার back করলো। নীড়ের দিকে না তাকিয়ে সামনে দৃষ্টি রেখে
বলল : table has turned …. now the game is on…
বলেই মেরিন চলে গেলো।
.
পরদিন …
সকালে…
খান বাড়িতে …
মেঘ : বাবা এবার নাতির মুখ দেখার প্রস্তুতি নাও…
কবির : হামম । দেখলামই তো না আমার বংশধরকে…
নিহাল : এখন দেখেনে ….
৪জন দরজার দিকে তাকালো । দেখলো নিহাল নীলিমা দারিয়ে আছে। নিহালের কোলে অনুভব।
কবির-নিহালের মধ্যে ক্ষমা চাওয়া চাওয়ি নিয়ে মহাড্রামা হলো । ২জনের মধ্যে সব normal হলো।
নিহাল মেঘ-মেরিনের কাছে ক্ষমা চাইতে গেলো ওরা বাধা দিলো।
মেরিন : তোমরা কেন ক্ষমা চাইবে? তোমরাতো আমাকে সত্যিই ভালোবেসেছো। সবসময় support করেছো ।
নিহাল : আমাদের ছেলে মেয়ে তোমার আর মেঘের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে ।
মেঘ : no worry বাবা… ওরা আমাদের জীবন শেষ করে দিয়েছে এবার আমরা করবো।
নিহাল : করো। যা মন চায় করো। আর এই নাও চৌধুরী সম্রাজ্ঞের দলিল। যা আমি মেঘ-মেরিনের নামে করে দিয়েছি ।
মেরিন : বাবা .. এগুলোর কি দরকার ছিলো।
নীলিমা : আছে। ওই ২জনকে দেখিয়ে দে যে জবাব তোরাও দিতে জানিস। আর এই নাও অনুভব খান সেজান … তোমাদের কাছে থাকবে।
মেঘ : না মামনি ওকে তুমি অধরার কাছেই দিয়ে দিও। আমি আমার ছেলেকে আমার মতো করেই আনবো ।
নিহাল : মানে?
মেঘ : অনেক কিছু…
নিহাল : তোমাদের ক্ষমা পেয়ে গেছি। এখন বাকী সময় সৌদি আরবে কাটিয়ে দিবো।
কবির : মানে?
নীলিমা : মানে আমরা কাল সৌদি আরব যাচ্ছি। ওখানেই shift হবো। এমন ছেলেমেয়ের সাথে থাকা সম্ভব না ।
পরদিন নিহাল-নীলিমা চলে গেলো।
.
৩দিনপর…
অধরা অনুভবকে কে কোলে নিয়ে বসে আছে ।
নীড় : আপু কাদছিস যে?
অধরা : হামমরে। প্রতিশোধের নেশায় আমরা আমাদের সুন্দর জীবন শেষ করে দিলাম।
নীড় : হ্যা রে… ক…
তখনই ওখানে পুলিশ হাজির হলো।
নীড় : officer আপনারা?
পুলিশ: হ্যা। শুনলাম অধরা চৌধুরী মনি ইয়াবার ব্যাবসা করে।
নীড় : what? মিথ্যা কথা ।
পুলিশ: সেটা এখনই প্রমান হয়ে যাবে । search …
ইয়াবা পাওয়া গেলো। আর অধরাকে arrest করে নিয়ে যাওয়া হলো । নীড় অধরাকে ছারাতে গিয়ে দেখলো যে ওর account লক।
নীড় : আমার account লক কে করলো?
মেরিন : আমি আর আমার ভাইয়া করেছি।
নীড় পিছে ঘুরলো। দেখলো মেরিন।
নীড় : মেরিন….
.
মেরিন : অবাক হলেন আমাকে দেখে? আপনার বোন জেলে বলে কষ্ট হচ্ছে? no worry মাত্র ৭দিনের ব্যাপার। এই ৭দিনে আমাদের রক্ত আমাদের কাছে চলে আসবে। তারপর আপনার বোন মুক্তি পাবে।
নীড় : মমমানে?
মেরিন : খুব সহজ। ১টা ইয়াবা ব্যাবসায়ী মায়ের সাথে তো আর কোনো বাচ্চাকে আদালত থাকতে দিবে না। বাবার কাছেই রাখতে order দিবে। just order পেতে দেরি। then আপনার বোনেরও bell order হয়ে যাবে। bye…. জা…..ন।
বলেই মেরিন চলে যেতে নিলো।
মেরিন : ওহ … ভুলেই গিয়েছিলাম। আপনি বাবা হতে চলেছেন…
.
((( অনেকেই বলছো যে নীড়ের শাস্তি যেন কম হয়। নীড় কি শাস্তি পাবে সেটা তো ঠিক করাই আছে। শুধু ১টা কথা বলি…. মানে ছেলেরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে? সবটাই জায়েজ ?
আর মেয়েরা তাদেরকে উপযুক্ত জবাবটাও দিতে পারবেনা?
আর হ্যা আমাকে বাসায় রান্নাবান্না করতে হয়না। ☺☺☺। খালি একটু পড়াশুনা করতে হয়।)))
চলবে…