পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 18

নীড় : না না… তারও আগে থেকে। তখন তো তোমরা লন্ডনে ছিলে। আপু তো ডুবেছিলো ব্যাংককে।
মেরিন : ওহ। আচ্ছা তুমি কি জানো ২জনের মধ্যে কি নিয়ে শত্রুতা?
নীড় : না। জানিনা।
মেরিন : ওহ। আচ্ছা বসো fresh হয়ে নাও। আমি নিচে যাই। দেখি মামনি কি করছে।
নীড় মেরিনকে জরিয়ে ধরলো।
মেরিন : what?
নীড় : romance ….
মেরিন নীড়ের পেটে গুতা মারলো।
নীড় : ouch…
মেরিন উঠে দারালো।
মেরিন : চুপচাপ fresh হয়ে নাও।
নীড় : unromantic… huh…
নীড় গাল ফুলিয়ে fresh হতে গেলো।
.
কিছুদিনপর…
মেরিন : সত্যি বলছো ভাইয়া? 😃
মেঘ: সত্যি সত্যি সত্যি।
মেরিন : yeappy… আমি ফুপি হতে চলেছি। ঢিংকাচিকা… ভাবি কোথায় ভাবি কোথায়?
মেঘ : এই তো এখানেই। কথা বলো।
অধরা : হ্যালো ননদিনী।
মেরিন : congratulations । thank u কিউট ভাবি। আমি ফুপু হতে চলেছি। বিশ্বাসই করতে পারছিনা। উম্মাহ উম্মাহ উম্মাহ …
অধরা মুচকি হেসে
বলল : পাগলি।
মেরিন : কবে আসবা ?
অধরা : তিন সারে তিন মাস পর..
মেরিন :কি কেন? কাল-পরশু কেন না?
নীড় : stupid এর মতো কথা বলছো কেন?
মেরিন : shut up… বলো না।
অধরা : doctor কিছুদিন travel করতে না করেছে।
মেরিন : ও … ok ok… take care….
অধরা ফোন রেখে দিলো।
.
নীড় : 😁।
মেরিন : এমন করে দাত দেখানোর মানে কি? আমি জানি তোমার দাত আছে।
নীড় : 😤। you know what?
মেরিন : what?
নীড় : i hate you… আমি যখনই একটু romantic romantic mood এ থাকি তখনই তুমি তার হালুয়া বানিয়ে দাও। যাও কথা বলবোনা।
মেরিন : ওলেলে… রাগ না লক্ষি। থাক এখন রাগ না করে বলে ফেলো।
নীড় : huh…
মেরিন নীড়কে ভীষন জোরে চিমটি কাটলো।
নীড় : মাগো… রাক্ষসী…
মেরিন হাহা করে হেসে উঠলো। আর নীড় ওকে দেখতে লাগলো। ওকে কোলে বসিয়ে ওর কাধে মাথা রেখে
বলল :
🎶🎵🎶
ছা রেহি হ্যা খুমারী
বার রেহি হ্যা বেকারারী
ইউউ না হাসা কারো…
ইউউ না হাসা কারো…
🎶🎵🎶
এই ২লাইন গান গেয়ে নীড় মেরিনের ঘাড়ে কিস করলো।
নীড় : আমি ভালো মন্দ রাগ অভিমান যে পরিস্থিতিতেই থাকিনা কেন তোমার হাসি আমার একমাত্র ঔষধ । আমার দুর্বলতা। তোমার হাসির মূল্য আমার জীবনের থেকেও বেশি।
মেরিন : তুমিও না…
নীড় :সত্যি বলছি। তোমার চোখের পানি আমার ভয় আর তোমার হাসি আমার দু্র্বলতা। তুমি ছারা আমি নিজেকে কল্পনাও করতে পারিনা… কিন্তু…
মেরিন : কিন্তু?
নীড় :কিন্তু আমি চাই তোমার আমার মাঝে কেউ আসুক।
মেরিন : what?
নীড় : হামম। তাকে আমি আমার বুকে নিয়ে ঘুমাবো…
মেরিনতো ক্ষেপে গেলো। ঘুরে মেরিনের গলা চেপে ধরলো।
বলল : কি বললি আরেকবার বল…
নীড় : ঠিকই বলেছি…
মেরিন : থাক তুই তাকে বুকে নিয়ে। আমি গেলাম আমাদের বাসায়।
বলেই মেরিন উঠতে নিলো।
নীড় : ওই কই যাও। যতোদিন তাকে না পাচ্ছি ততোদিন তোমাকেই তো আমার বুকে ঘুমাতে হবে।
মেরিন : তো তাকে ডেকে নে না এখানে। এখনি। লুচি পরাটা।
নীড় : এখনই কিভাবে ডাকবো? আল্লাহ যখন দেবেন তখনই তো পাবো।
মেরিন : মানে?
নীড় : মানে যখন আল্লাহ চাইবেন তখন good news পাবো। then তার ৮-৯মাসপর… 😚..
এতোক্ষনে মেরিন বুঝলো। লজ্জায় লাল হয়ে গেলো।
মেরিন : idiot…
.
☆: উই… কি করে ফেলল এটা খান বাড়ির বউ… আমার planটা ঠিকই যাচ্ছিলো। ধ্যাত তেরি কি… এখন যে plan ঘুরাতে হবে। এখনই মেঘ খানকে রাস্তা থেকে সরাতে হবে। এই না না অধরাতো মা হতে চলেছে। ওকেও সরতে হবে। না হলে যে খান বাড়ির বংশধর রয়ে যাবে। কিন্তু কবির ফয়সাল খানের বংশধর তো আমার পথের কাটা। so little champ… তোমাকেও …. 😏… তৈরি হয়ে নিন মিস্টার কবির ফয়সাল খান পুত ্রহারানোর যন্ত্রনা যে ভোগ করতে হবে। পুত্র , পুত্রবধু, অনাগত নাতি… ছেলেকে আপাদত আর চোখে দেখা হবেনা।
.
৩মাসপর…
খান বাড়িতে ধুম পরে গেছে। আজকে অধরা-মেঘ লন্ডন থেকে ফিরবে। তাও এমন ১টা সংবাদ নিয়ে । সবাই তো মহাখুশি । কবির তো মেঘকে সাফ জানিয়ে দিয়েছে যেন private jet দিয়েই ওরা আসে। নীড়-মেরিন মিলে মেঘ-অধরার রুম সাজাচ্ছে। বাচ্চাদের ছবি দিয়ে ভরে ফেলেছে। কনিকা তো ধুমচে রান্নাবান্না করছে। নীলিমাও একটু সাহায্য করছে। নিহাল আর কবিরও আজকে প্রায় ৩০-৩৫ বছরপর এমন করে কথা বলছে। তখন ১টা ফোন এলো। আর ফোনটা আসতেই এমন ১টা উৎসব মুখর পরিবেশ নিমিষেই নষ্ট হয়ে গেলো। কারন ফোনটা ছিল দুঃসংবাদের। আর দুঃসুবাদটা হলো plane crash এর। অধরা-মেঘ যে private jet এ করে ফিরছিলো সেটা crash হয়েছে। কান্নার ঢল নেমে এলো । সবাই ছুটলো।
.
সামনে অধরা আর মেঘের পুরে ঝলসে যাওয়া লাশ পরে আছে । চেনার উপায় নেই। DNA test করে শনাক্ত করা হয়েছে। কনিকা তো হাউমাউ করে কান্না করছে।
মেরিন : এই ভাইয়া… ভাইয়া… ওঠোনা। দদদেখো অনেক হহহয়েছে মমমজা… দেখো আম্মু কতো কান্না করছে। দেখছোনা? এখন না উঠলে কিন্তু আমিও কান্না করবো। ওওওঠো…. কককি হলো ওঠে… ভভভাইয়া ওঠোনা…. তুমি আমার কথাও শুনবে না? তোমার সোনাবাচ্চার কথা। এএএই ভভভাইয়া….
নীড় মেরিনের কাধে হাত রাখলো।
নীড় : মেরিন…
মেরিন : তততুমি… ? ভভভালোই হহয়েছে যে তুমি এসেছো… তততুমি একটু ভভভাইয়াকে বলোনা উঠতে। বলোনা। এই ননননীড়…
নীড় : জান… কান্না করো।
মেরিন : কান্না? কেন কান্না করবো কেন? কি হয়েছে আমার ? কিসের কান্না? আমার কিসের দুঃখ? নননা না আমি কান্না করবোনা। দদদেখি ভাইয়া ওঠো। দেখো নীড় আমাক কাদতে বলছে । ববকে দাও তো ওকে একটু…
নীড় মেরিনকে টেনে ওঠালো। মেরিনের ২গালে হাত রাখলো।
নীড় : জান… listen to me very carefully … ভাইয়া আর আমাদের মাঝে নেই। বুঝেছো? 😞।
কথাটা শুনেই মেরিন ঠাস করে নীড়কে থাপ্পর মারলো। ১টা না কয়েকটা…
এরপর নীড়কে জরিয়ে ধরে হাউমাউ করে কাদতে লাগলো । কাদতে কাদতে অজ্ঞান হয়ে গেলো। নীড় মেরিনকে বসালো। দাফনের কাজ শেষ হলো। চারদিকে মেঘের স্মৃতি জরিয়ে আছে।
.
কয়েক দিনপর…
মেরিন আগের মতো আর হাসেনা। ঠিক মতো খায় না । কথা বলে না। যেটা নীড়কে অনেক কষ্ট দিচ্ছে ।
নীড় কপালে হাত দিয়ে বসে আছে। ভাবছে কি করা যায় । নীড় কবির-কনিকাকেও চৌধুরী বাড়িতে এনে রেখেছে। কারন খান বাড়িতে থাকলে অধরা-মেঘের স্মৃতি আরো ঘিরে রাখবে । বের হতে দিবেনা।
নীড় : কি করে আমি আমার মেরিন পাবো? আমি সব মেনে নিতে পারি … কিন্তু মেরিনের চোখের পানিনা…. ওর মলিন মুখ …. আমার সহ্যসীমার বাইরে… কি করলে আবার মেরিনের মুখে হাসি ফুটবে?
এসব ভাবতে ভাবতে নীড় রুমে গেলো। দেখলো মেরিন বসে বসে কান্না করছে। করবেই তো… মেঘ যে মেরিনকে অনেক বেশিই ভালোবেসেছে। সন্তানের মতো স্নেহ করেছে। কিভাবে সেই ভাইকে ভুলে যাবে?
নীড় মেরিনের মাথায় হাত রাখলো।
নীড় : মেরিন… চলো হাত মুখ ধুয়ে কিছু খেয়ে নিবে…
মেরিন : …
নীড় : কি হলো… চলো…
মেরিন : আমার ক্ষক্ষুধা লাগেনি…
নীড় : বললেই হলো? দেখো খালি কান্না করলে হবে? তুমিই বলো… যদি তুমি ভাইয়ার সামনে কান্না করতে তবে ভাইয়া কি সেটা মেনে নিতো? তোমার উদাসী , চোখের পানি কি ভাইয়া মানতে পারে? কখনোই না। ভাইয়া এখন তোমার সামনে নেই বলে ভাইয়ার অপছন্দের কাজ করবে? ভাইয়াকে কষ্ট দিবে? ১বার আম্মু-বাবার কথা ভেবেছো? তুমি এতো ভেঙে পরলে ওদেরকে কে সামলাবে? ওদের জন্য হলেও নিজেকে সামলাও… শক্ত করো…
মেরিন : ভাইয়া…
নীড় : ভাইয়ার কিচ্ছু হয়নি… একদম ঠিক আছে…
মেরিন : …
নীড় : ভাইয়া আমাদের মাঝে বেচে আছে। আর আজীবন থাকবে।
মেরিন : ….
নীড় : please …
.
২-৩মাসপর…
নীড় : না না বাবা… আমি পারবোনা…
কবির : কেন পারবেনা কেন? আমি কি তোমার কেউনা? তুমি কি আমার ছেলেনা?
নীড় : বাবা এটা কি বলছো? অবশ্যই আমি তোমার ছেলে। কিন্তু এতো বড় দায়িত্ব আমি নিতে পারবোনা…
কবির : আজকে যদি নিহাল বলতো তাহলে কি তুমি ফেলতে পারতে?
নীড় : বাবা তুমি বুঝতে পারছোনা।
কবির : বুঝেছি বাবা। তুমি আর মেরিন ছারা আমার আর কে আছে বলোতো?
নীড় : বাবা তুমি মেরিনকে দায়িত্ব দাও। আমি ওর পিছে থাকবো। ওকে সবধরনের সাহায্য করবো।
কবির : আমি জানি তুমি ম্যানেজারের কথায় কষ্ট পেয়ে এগুলো বলছো।
নীড় : না বাবা…
কবির : দেখো , মেরিন ব্যাবসা বানিজ্য বোঝেনা। আমি তোমাকেই power of attorney দিতে চাই। যেন আর কেউ কখনো তোমাকে মেয়ের জামাই বলে হেয়ো না করে।
নীড় : কিন্তু বাবা…
কবির : কোনো কিন্তুনা। আমাকে বাবা ভাবলে তুমি আমার কথা রাখবে। তোমার হাতে দায়িত্ব দিয়ে আমি relax করতে চাই। আমি চাইনা আমার নীড় আর কখনো কারো কথা শুনতে না হয়। আমি থাকতেই এমন। আমি চোখ বুজলে তো… please … আমার request টা রাখো।
খান industry এর সব power ও নীড়কে দেয়া হলো।
.
কিছুদিনপর…
রাত ২টা…
হঠাৎ মেরিনের ঘুম ভেঙে গেলো । মেরিন খুব অবাক হলো। কারন ও নীড়ের বুকে ঘুমিয়ে ছিলো। কিন্তু এখন নীড় নেই।
মেরিন : নীড়… নীড়… নীড়… কোথায় গেলো? গাড়ির চাবি মোবাইল সবই তো এখানেই।কোথায় গেলো? হয়তো ছাদে গেছে । পানি খাবো। এখানে দেখি পানি নেই । আমি তো আজকে পানি রাখতেই ভুলে গিয়েছিলাম। পানি নিয়ে আসবো আর নীড় কোথায় সেটাও দেখে আসবো।
মেরিন বের হলো। রান্নাঘর থেকে পানি নিলো।
মেরিন : বাড়ির দরজা তো ভেতর থেকেই বন্ধ। তাহলে নীড় গেলো কোথায়? নী… থাম মেরিন । ডাকাডাকিতে যদি কারো ঘুম ভেঙে যায়?
মেরিন নীরবেই নীড়কে খুজতে লাগলো। তখন নজর গেলো bookshelf এর দিকে। ১টা বই নিচে পরে আছে।
মেরিন : বইটা দেখি নিচে পরে আছে।
মেরিন বইটা সালাম করে তুলে রাখতে গেলে দেখলো যে shelfএর মধ্যে আলোর রেখা দেখা যাচ্ছে ।
মেরিন : এখানে আলো কোথায় থেকে আসছে?
মেরিন খুজতে লাগলো। তখন দেখলো ১টা বইয়ের পেছন থেকেই আলো বের হচ্ছে। মেরিন বইটা সরান। দেখলো ছোট ১টা ফাকা জায়গা।
মেরিন : আরে এটা আবার কি? কিছু মনে হয় দেখা যাচ্ছে….
মেরিন দেখতে লাগলো যে ভেতরে কি? আর দেখলো নীড়….
মেরিন : নীড়…? নীড় এখানে কি করছে? ডাক দিবো? না থাক । ওরও space থাকতেই পারে।
মেরিন চলে যেতে নিলে নীড়ের হাসির শব্দ পেলো। নীড়ের হাসি শুনে মেরিনের কৌতুহল আরো বেরে গেলো। তাই ও রহস্য উন্মোচন করতে ব্যাকুল হয়ে উঠলো।
আর যা আবিষ্কার করলো তা সত্যিই ভয়াবহ।
.
নীড় : হাহাহাহাহা…. পুত্রশোকে কাতর কবির ফয়সাল খান… খান সম্রাজ্ঞ নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের হাতে দিয়ে দিলো। the villain নীড়ের হাতে? the #Perfect_Villain নীড়ের হাতে…. oh wow…. একেই বলে perfect crime …. perfect planning … perfect enemity…
মেঘের বিয়োগ নীড়ের জীবনে সবথেকে বড় যোগ। sorry মিস্টার মেঘ খান তোমাকে পথ থেকে সরাতেই হলো। ইচ্ছা ছিলো তোমাকেও কবির ফয়সাল খানের মতোই same শাস্তি দিবো। কিন্তু তোমার বাবা হওয়ার সুসংবাদ আমার জীবনের সবথেকে বড় দুঃসংবাদ হতে পারতো… দীর্ঘ ৮-১০বছর ধরে করা planning এ জ্বল ঢেলে দিচ্ছিলো তোমার বাবা হওয়ার খবর। তাই তোমাকে রাস্তা থেকে সরাতেই হলো….
জানতাম আমি জানতাম যে ছেলে হারানোর শোকে কবির ফয়সাল খান ভেঙে পরবে। আর তারজন্য একমাত্র ভরসা নীড়…
যে কিনা খুবই ভালো। তার মেয়েকে ভালোবাসে। তার মেয়ের ঢাল হয়ে থাকে। যে তার মেয়েকে সব বিপদ থেকে রক্ষা করে…
কিন্তু হায় আফসোস… এটা জানেনা যে তার মেয়েকে বিপদে ফেলার one & only person is nir ahmed chowdhuri borshon…. এখন আমি তোমাকে পথের ভিখারী বানাবো….
.
আর কিছু শোনার সাহস মেরিনের নেই।
মেরিন মনে মনে : আল্লাহ … এ আমি কি শুনলাম? নীড়… না না এখন আমাকে চুপচাপ এখান থেকে বের হতে হবে। বাবার কাছে যেতে হবে। কিন্তু সব পাওয়ার তো নীড়ের কাছে। না কিচ্ছু ভাবতে পারছিনা। বাবা আম্মুকে বাচাতে হবে।
মেরিন লুকিয়ে বেরিয়ে গেলো। রাস্তা দিয়ে যথারীতি দৌড়াতে লাগলো। কাদতে কাদতে। ঠিক তখনই নীড় গাড়ি নিয়ে ওর সামনে হাজির হলো।
মেরিন : নননীড়…
নীড় : hi my জান…. বাবার কাছে যাচ্ছো বুঝি?
.
একটুপর…
মেরিনের হাত-পা বাধা।
নীড় : খুব ব্যাথা পাচ্ছো? দেখো ব্যাথা পেলে sorry… তুমি অনেক কিছু শুনে ফেলেছো। আমি তোমাকে এখনই শুনাতে চাইনি। তবুও শুনে ফেললে।
মেরিন : আমি তোকে জানে মেরে ফেলবো।
নীড় : তাই… তোমার মা-বাবাকে বাচাতে পারবে আমাকে মারলে? না না মোটেও না। তুমি কিছুই করতে পারবেনা জান…
মেরিন : তোকে আমি এমন শাস্তি দিবো যে…
নীড় : শাস্তি? আমাকে? খান সম্রাজ্ঞের পাওয়ার কার কাছে?
মেরিন : হতে পারে তোর কাছে । কিন্তু সবকিছু আমার নামে। আর সেই পাওয়ার কাজে লাগিয়ে আমি ধংব্স করে দিবো।
নীড় : হ্যা করতেই পারো। কিন্তু তুমি করবে না। কেন করবেনা আমি তোমাকে বলছি। actually দেখাচ্ছি…
বলেই নীড় মেরিনকে ম projector এ মেরিনেরই কিছু ছবি দেখাতে লাগলো । যা দেখে মেরিন just shocked… নীড় ওর এমন ছবি তুলেছে। ছিঃ… মেরিনের চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলো।
নীড় : nice picture তাইনা জান? you are too much hot…. আর তোমার এই পিকগুলো আরো বেশি hot… তুমি কিছু করতে গেলে আমি এই ছবিগুলো লিক করে দিবো।
মেরিন : ….
নীড় : wow… what a villain am i ??? 😎😎😎
.
((( নীড়যে ভিলেন সেটার ছোট ছোট ৩-৪টা hint , clue কিন্তু দিয়েইছি আগে। তাই আবার বলোনা যে লেখিকা change করেছে। )))
চলবে…