পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 10

মেরিন : মিস্টার চৌধুরী আপনি পারলে আমিও পারি…. কি মনে করেন আপনি নিজেকে? আমাকে? আপনার শোকে আমি suicide করবো? huh… আমি জানি আপনি আমাকেই ভালোবাসেন তবুও নিজের egoএর কারনে আমাকে reject করলেন….ঠিক করেননি। আমি আপনাকে ভালোবেসে বিরহে জীবন কাটাবো না। huh…
.
২দিনপর…
মেরিন ভার্সিটি তে গেলো । আর গাড়ি থেকে নেমেই পেলো নীড়দের ।
নীড় :
🎶🎵🎶
ফাইট্যা যায় বুকটা
ফাইট্যা যায়…
🎶🎵🎶
মেরিন stop মারলো । নীড়ের সামনে গিয়ে দারালো।
মেরিন : awwe…. ৭দিনও হলো না engagement হয়েছে। এরই মধ্যে এ্যানা ভাবি আপনাকে ছেরে চলে গেলো? তাও engagement ভেঙে? 😱… so sad & bad of this… থাক আমার sympathy আপনার সাথে আছে। bye…
নীড় হা হয়ে গেলো।
দোলা এলো।
দোলা : অবাক হলেন ভাইয়া? হওয়ারই কথা। কি ভেবেছিলেন আপনি? আপনি ওকে accept না করলে মেরিন দেবদাস হয়ে যাবে? she is মেরিন বন্যা খান। ওকে দুর্বল করা সহজ না। & thats why i proud of her… bye…
বলেই দোলাও চলে গেলো।
.
classশেষে…
ভীষন বৃষ্টি পরছে। চারদিকে অন্ধকার।
নীড় : উফফ আজও সেই বৃষ্টি… এই বৃষ্টি just মেরিনকেই মনে করায়। বিরক্তকর। মাথার মধ্যে একেবারে ঢুকে বসে আছে। এমন হলে কি করে হবে? মেরিনকে আমি আমার দুর্বলতা বানাতে পারিই না। আচ্ছে মেরিনের কথা পরে ভাবি। নিজের কথা আগে ভাবি। খুব জোরে জোরে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। আর অনেকটাই অন্ধকার drive করা risky…। গাড়িটা থামিয়েই রাখি side করে। সামনে ১টা মাঠ । ওখানেই side করি।
নীড় গাড়ি side করলো।
.
কিছুক্ষনপর…
দুম করে কিছু ১টা এসে নীড়ের গাড়িতে লাগলো। কি লাগলো । নীড় glass নামিয়ে দেখে ফুটবল। ১টা ১২-১৪ বছরের ছেলে দৌড়ে বল নিতে এসেছে।
নীড় : এই ছেলে দেখে খেলতে পারোনা? বেয়াদব। এই বৃষ্টিতে ভিজে কেউ ফুটবল খেলে? মা-বাবা কিছু বলেনা?
ছেলেটা ( লিখন) : না। কারন আমাদের মা-বাবা নেই।
বলেই ছেলেটা চলে গেলো।
নীড় : ইশ ছেলেটাকে hurt করে ফেললাম। sorry বলার দরকার। কিন্তু এই বৃষ্টির মধ্যে…. যাই ই….
নীড় নামলো। এগিয়ে গেলো। আর অবাক হয়ে গেলো। কারন ১৭-১৮ জন বাচ্চা বাচ্চা ছেলে মেয়ের সাথে দোলা-মেরিন ফুটবল খেলছে। কাদায় মাখামাখি হয়ে গেছে।
নীড় : এই মেয়ে কি? এখানে এভাবে ফুটবল খেলছে? পাগল না মাথা খারাপ? এভাবে কেউ ভিজে? মানুষ দেখলে? stupid ….
তখনই ২বাইকও ওখানে এসে থামলো।
নীড় : damn it… এই ছেলেগুলো কোথায় থেকে এলো। দেখেই কেমন যেন মনে হচ্ছে। দেখি ওর কাছে যাই।
.
আসলে এই মাঠের ঠিক পাশেই ১টা এতিমখানা আছে। কবিরের। যেখানেই প্রায়ই খান বাড়ির মানুষরা আসে বাচ্চাদের দেখতে । আজকে মেরিন এসেছিলো। সাথে দোলাও । কিন্তু বৃষ্টি নেমে যাওয়া আটকে গেছে। ফুটবল খেলতে নেমে গেছে।
দোলা: ওই….
মেরিন : disturb করিস না তো খেলতে দে…
দোলা:নীড় ভাইয়া….
মেরিন : তাতে আম… কোথায়?
দোলা : ওই যে দেখ জামরুল গাছের নিচে।
মেরিন তাকিয়ে দেখলো নীড়কে।
মেরিন : দারা দেখাচ্ছি মজা….
বলেই মেরিন বলটা ঠিক নীড়ের পেট বরাবর মারলো।
নীড় : ouch….
দোলা: কি করলি?
মেরিন : ভুল করে চলে গেছে।
দোলা : 😒।
লিখন : oh no… আপু এখন?
মেরিন : যাও বলটা নিয়ে আসো….
লিখন : না আপু… ওই ভাইয়াটা অনেক রাগী। তখন তার গাড়িতেই বল লেগেছিলো। কি বকাটাই না দিলো।
দোলা: আমাকে বলবিনা খবরদার….
মেরিন : আমিই যাচ্ছি….
মেরিন গেলো। নীড় বলটা হাতে নিয়ে ঘুরাচ্ছে।
মেরিন : বলটা দিন।
নীড় : নিয়ে নাও।
মেরিন অনেকবার নেয়ার চেষ্টা করলো। কিন্তু পারলোই না।
.
মেরিন : বল দিচ্ছেন না কেন?
নীড় : বল নিতে চাইলে ১টা শর্ত মানতে হবে।
মেরিন : শর্ত ?
নীড় : হামম।
বলেই নীড় নিজের জ্যাকেটটা খুলে দিলো।
নীড় : বল নিয়ে খেলতে হলে এই জ্যাকেটটা গায়ে দিতে হবে।
মেরিন : what?
নীড় : হামম।
মেরিন : আপনার শর্ত মানতে আমার বয়েই গেছে। নতুন বল কিনে আনবো। আমার কি টাকার অভাব পরেছে?
নীড় : ওই… পরতে বলেছি পরো।
মেরিন : না।
নীড় : লজ্জা করেনা এভাবে নিজের শরীর দেখাতে? অবশ্য করবে কেন? লন্ডনে বড় হয়েছোনা। বেয়াদব….
মেরিন : mind your language … আপনার কোনো অধিকার নেই এভাবে কথা বলার। নিজেরটা ভাবুন। যত্তোসব।
বলেই মেরিন চলে যাচ্ছিলো কিন্তু নীড় টেনে সামনে আনলো। নিজের সাথে মিশিয়ে
বলল : আমি যখন বলেছি তুমি জ্যাকেট পরবে তখন পরবে। বুঝেছো?
মেরিন : আরে আপনি তো আজব গায়ে পরা লোক….।
নীড় : হ্যা দেখি পরে নাও।
মেরিন : না।
.
তখন ওখানে বাইকওয়ালা সেই ৪জন ছেলে ওখানে হাজির হলো।
রকি : কি রে ভাই মেয়েটা যখন না করছে তখন কেন জোরাজোরি করছো?
নীড় : এ… তুনতুন… এখানে নাক গলাতে এসোনা আমাদেরকে আমাদের মতো থাকতে দাও…
মেরিন : what আমাদের? আমি আর আপনি আমরা কিভাবে হতে পারি?
নীড় : ওই একটু থামো তো… let me handle this না….
নোমান : এখন কে তুনতুন হলো। ভালোভাবে মেয়েটাকে ছেরে দে…. আমাদের জন্য।
বলেই ৪জন হাহা করে হাসতে লাগলো
নীড় মনে মনে : এদের সাথে time বা energy কিছুই waste করা just বেকার। বাচ্চারাও আছে…. ১কাজ করি….
রকি : কি হলো রোমিও?
নীড় কিছু না বলে টি-শার্টের নিচে থাকা গানটা বের করলো। যেটা দেখে
সবাই : 😱।
নীড় : i don’t want to use this….
নীড় গানটা আঙ্গুলে ঘোরাতে লাগলো। ছেলে গুলো কিছু না বলে চুপচাপ কেটে পরলো।
নীড় মেরিনের দিকে তাকালো। বুঝতে পারলো যে মেরিন ভয়+অবাক ।
নীড় মুচকি হেসে বলল : জ্যাকেটটা পরবে?
মেরিন: হামমম।
নীড় : বাসায় যাওয়ার আগে খুলবেনা…
মেরিন : হামম।
নীড় : promise ?
মেরিন : হামম।
নীড় : মুখে বলো…
মেরিন : propropromise…
নীড় : good…
নীড় মেরিনকে জ্যাকেটটা পরিয়ে দিলো।
নীড় : you know what…. its not real… কাজিনের ছেলেকে birthday gift দিয়েছিলাম। পাখি-টাখি মারার জন্য। ১টা problem হয়েছে তাই repair করাতে নিয়ে যাচ্ছিলাম … কাজে লেগে গেলো। 😜..
মেরিন : 😱😡😤।
নীড় মেরিনের নাকটা টেনে ওর কপালে কিস করলো। আর করে নিজেই বোকা বনে গেলো।
মেরিন : এটা কি ছিল?
নীড় তো থতমত খেয়ে গেলো । কি বলবে?
নীড় : feeling romantic… thought you are এ্যানা…. 😅।
মেরিনের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো। মেরিন নীড়ের কলার ধরে সামনে এনে ঠোটে ১টা কিস করলো। then ছেরে ঠাস করে ১টা থাপ্পর মারলো।
মেরিন : আর আমি তোকে নীড় ভেবেই কিস করেছি…. শালা লুইচ্চা….
বলেই মেরিন চলে গেলো। নীড় just shocked….
.
রাতে….
নীড় বেডের মধ্যে চিতপটাং হয়ে শুয়ে আছে। আর ভাবছে যে কি হলো তখন? ওর মাথায় কেবল এটাই ঘুরছে যে মেরিন ওকে কিস করেছে।
নীড় : যদি সময় ধরে রাখা যেতো…. তাহলে হয়তো ওই সময়টাকেই ধরে রাখতাম। আজকে আমার ভালোবাসার প্রথম স্পর্শ ছিলো…. হয়তো শেষ…. শেষ? কেন শেষ? কেন মেরিন নীড়ের হতে পারেনা? just for the bloody engagement .. না… নীড়-মেরিন কোনো engagement এর জন্য আলাদ না। নীড়-মেরিন তো আলাদা…
.
৩দিনপর …
দোলা : কি রে তুই কি আজকেও ভার্সিটিতে যাবিনা?
মেরিন : না…
দোলা : কেন? কি হয়েছে?
মেরিন : জানিনা…. কিছুনা…
দোলা : কিছুনা হলে কেন ৩দিন ধরে যাচ্ছিসনা কেন?
মেরিন : জানিনা।
দোলা : দেখ আজকে কিন্তু আসতেই হবে। scholarship scholarship …. নিয়ে কি জানি ১টা প্যাচাল আছে।
মেরিন: থাকুক। আমি আসবোনা।
দোলা : আরে তুই class topper…. তোর আসতেই হবে… ম্যামের অর্ডার…
মেরিন : কিন্তু…
দোলা : কিন্তু টিন্তু বুঝিনা। আসতেই হবে।
মেরিন : ok…
দোলা : bye… ready হয়ে নে।
দোলা ফোন রেখে দিলো।
মেরিন : কিভাবে যাবো আমি? গেলেই নীড়ের সাথে দেখা হবে? উনাকে কিভাবে face করবো? its so embarressing… কোন দুঃখে যে নীড়কে কিস করতে গেলাম? আর ভাবলে কি হবে? যেতে তো হবেই কিন্তু … আল্লাহ ও আমার প্রিয় আল্লাহ… কি করবো? idea…. হ্যা… এটাই ঠিক হবে। কিন্তু তাও চিনে ফেললে? আরে না চিনবে না…. গাড়িও নিবো না।
.
ভার্সিটিতে…
দোলা : মেয়েটা এখনও এলোনা কেন?
☆: আসসালামু আইকুম।
দোলা পিছে ঘুরে চমকে গেলো। কারন দেখে কেউ পিছে কালো বোরখা, হাত মোজা, পা মোজা, নেকাব, আরো কি কি যেন বলে সব কিছু দিয়ে ঢাকা। চোখও দেখা যাচ্ছেনা।
দোলা : ককে আপনি?
মেরিন : its me..মেরিন…
দোলা : মেরিন? মমমজা নননিচ্ছেন মেরিন কখনো এএমন কিছু পরে আসবেনা।
মেরিন : stupid , duffer… আমিই। কন্ঠ শুনে বুঝিস না? হারামি….
দোলা : হ্যা বুঝেছি বুঝেছি। বকা খেয়ে বুঝেছি। কিন্তু ত….
তখন ওখানে নীড় এলো।
নীড় : আজকেও কি মেরিন আসবেনা? কোথায় মেরিন ?
মেরিন মনে মনে : হায় হায়… কোথায় থেকে টপকালো? আল্লাহ… মাটি ফাক করো আমি নীড়কে ঢুকিয়ে দেই। কি ভয়ংকর।
নীড় : কি হলো বলো… কোথায় মেরিন?
দোলা : এএই ত…. তোমাকে কেন বলবো? huh…
নীড় : তুমি আমাকে ঝাড়ি মেরে কথা বলছো?
দোলা : হামম।
নীড় : রাব্বির পাওয়ারে এতো সাহস?
দোলা : হামম।
নীড় : এই মেয়েটা কে? এমন get up দেখে তো মনে হচ্ছে আগে কখনো দেখেছি… কে ও?
দোলা : আ.বাবা… চিনিনা. …
নীড় : চিনো না তো কথা বলছো কেন?
দোলা : কথা বলছিনা তো… ও আমাকে just ask করছে যে বোটানি ভবন টা কোথায়?😅।
নীড় :ওহ।
দোলা : come…
মেরিন-দোলা চলে গেলো।
নীড় : কেন যেন মনে হচ্ছে দোলা কিছু লুকাচ্ছে। কিন্তু কি? ওই… ওটা মেরিন না তো? yeah… ওটা মেরিনই ছিলো। কিন্তু মেরিন এভাবে কেন? got it…. লজ্জা পাচ্ছে সামনে আসতে। ভাবা যায় মেরিন বন্যা খানও লজ্জা পায়? অবাস্তব। ঠিকাছে আমিও দেখি আপনি ঘোমটার আরালে কিভাবে থাকেন? মজা হবে।
.
ক্লাসে…
দোলা : এসবের মানে কি? জলজন্ত প্যাকেট হয়ে ঘুরছিস কেন?
মেরিন : কারন আছে বলেই তো ঘুরছি।
দোলা : তখন কারন টা কি?
মেরিন : বলা যাবে না।
দোলা : কিন্তু কেন?
মেরিন : স্যার চলে এসেছে দেখ।
স্যার : good morning students …
সবাই : good morning sir…
স্যার : প্রতি বছরের মতো এবারও scholarship এর সুযোগ হয়েছে। এবার কানাডা যাওয়ার জন্য । যাবে ৬মাসের জন্য। তবে এবার যে ৫টা department কে সুযোগ দেয়া হয়েছে সেই ৫টা department হলো : এলএলবি , ম্যানেজমেন্ট , ইংলিশ , ফিজিকস & ফার্মেসী। ৫টা department থেকে ১৫জনই selected হবে। সেই সাথে এই ৫টা department থেকে ৫জন শিক্ষকও ডক্টরেড ডিগ্রি অর্জন করার সুযোগ পাবে।যাই হোক , তো কে কে apply করতে চাও? raised your hand…
সবাই হাত ওঠালো। মেরিন ছারা।
স্যার : মেরিন… হাত ওঠালে না যে? ভয় পাচ্ছো?
মেরিন : না স্যার। আসলে এতোদিন তো abroad এই ছিলাম তাই আর যেতে চাইছিনা।
স্যার : তুমি class topper… ১টা try নেয়া দরকার। এটা আমাদের department এর সম্মানের ব্যাপার। দেখা যাবে অন্য department রা বাজিমাত করবো। বুঝেছো?
মেরিন : yes sir…
স্যার : apply করবে?
মেরিন : জী স্যার।
স্যার : thank you….
.
ক্লাস শেষে….
মেরিন গাড়ির দিকে যাচ্ছে।
আকাশ :
বোরখে মে রেহনে দো….
বোরখা না উঠাও….
ইমান :
পার্দা পার্দা হা পার্দা পার্দা
আপনো সে ক্যাসা পার্দা …
নীড় : shut up guys… বাঙালি হয়ে ১টা বাংলা গানও গাওয়া দরকার।
let me sing….
🎶🎵🎶
এই পথে যখনই আমি যাই
জীবনে প্রথম ১টা মেয়ে দেখতে পাই
হাত-পা মোজা পরে
আবার মুখও ঢেকেছে
বোরখা পরা মেরিন পাগল করেছে।
🎶🎵🎶
মেরিন মনে মনে : oh no… চিনে ফেলেছে।
নীড় : তো মিস খান…. caught you…
মেরিন : …
নীড় মেরিনের কানের সামনে গিয়ে
বলল : আমার আড়াল হতে চেয়েছিলে? পেরেছো?
বলেই মেরিনের নেকাবটা খুলে ফেলল।
নীড় : লজ্জা পাচ্ছো বুঝি? actually the kiss was too much sweet… 😜
বলেই খুব সাবধানে সবার আড়ালে মেরিনের কানে কিস করে দিলো। মেরিন দৌড়ে পালিয়ে গেলো।
.
কানাডা যাওয়ার জন্য ১৫ জন student এর মধ্যে নীড়-মেরিন আছে। আর ৫জন টিচারের নিরব আছে। ১০ দিন পর ওরা কানাডা যাবে।
.
৭দিনপর…
মেরিন ঘুমিয়ে আছে। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলো। দেখলো মুখোশধারী ১জন লোক হাতে ছুরি নিয়ে ওকে মারতে আসছে । মেরিন সরে গেলো। লোকটা হামলা করেই যাচ্ছে করেই যাচ্ছে। মেরিন নিজেকে বাচিয়ে যাচ্ছে। সবাইকে কতো ডাকছে কেউ আসছেই না। কারন সবাইকে choloform দেয়া । মেরিন হাতের কাছে flower vase পেলো। আর দেরি না করে ওটা হামলাকারীর দিকে ছুরে মারলো। হামলাকারী কপালে হাত দিলো। মেরিন বুধতে পারলো তার কপাল কেটে গেছে। হামলাকারী আবার সামনে এলে মেরিন flower vase এর ভাঙা টুকরো হাতে নিয়ে ছুরতে লাগলো। হামলাকারী পালিয়ে গেলো।
মেরিন : কে ও? কেন আমাকে মারতে চায় ? কি ক্ষতি করেছি আমি…..
.
২দিনপর…
কানাডা যাওয়ার দিন…
মেরিন flight এ উঠেছে। সিটে গিয়ে বসলো। সিট বেল্ট বাধতে লাগলো। কিন্তু ওটা লাগছেই না। মেরিন ওটা লাগানোর চেষ্টা করতে লাগলো। যার কারনে চুলগুলো সামনে এসে পরলো ।side থেকে চেহারা দেখা যাচ্ছেনা। ঠিক তখন নীড় ওর পাশের সিটে বসলো। সিট বেল্টও লাগিয়ে ফেলল।
নীড় : মিস… may i help you?
মেরিন :it has done… thanks …
বলেই মেরিন ঘুরলো।
নীড় : তুমি?
মেরিন : আপনি?
.
চলবে….

Comments