পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 09
মেরিন: আপনি বর্ষন হলেও আমি বন্যা। আর আপনি বন্যার বর্ষন। ওই এ্যানা ট্যানার না। এ্যানা নীড় অথবা এ্যানা বর্ষন কেমন লাগে শুনতে। yuck….
নীড়-মেরিন অথবা বর্ষন-বন্যা awwe ki cute লাগে। মেরিন বন্যা খান আপনাকে ভালোবাসে তো বাসে। & u have to be mine….
love you… আর আমি জানি আপনিও আমাকে ভালোবাসেন।
মেরিন ready হয়ে বের হলো।
মেরিন আজকে লাল রঙের ১টা গাউন পরেছে। লাল লিপস্টিক দেয়া। সুন্দর করে চোখটা সাজিয়েছে। লেয়ার কাট চুল গুলো ছেরে দেয়া। হালকা পাতলা jewelry …. দুধে আলতা গায়ের রঙে লাল রংটা একেবারে ফুটে আছে।
.
অধরা : কি গো ননদিনী… এমন ভাবে রেড রোজ সেজে কোথায় যাচ্ছো? আমারই তো চোখ ঝলসে যাচ্ছে। ছেলেদের কি হবে?
মেরিন : মরে যাবে… 😜…
অধরা : হামম। মরবেই তো। কিন্তু যাচ্ছো কোথায়?
মেরিন : বলেছিলাম না… নীড়ের পানচিনিতে।
কবির : মানে চৌধুরী বাড়িতে?
মেরিন : হ্যা বাবা।
কবির : না গেলে হয়না?
মেরিন : সবাই যাবে।
মনে মনে : ইশ না গেলে কিভাবে হবে? 😘
কবির : আচ্ছা। যাও। কিন্তু বডিগার্ড নিয়ে যাবে। ok?
মেরিন : ok…
.
ওদিকে…
নীড় ready হয়ে বারান্দায় দারিয়ে আছে। তখন নিহাল নীড়ের কাধে হাত রাখলো। নীড় চমকে উঠলো।
নীড় : আরে বাবা… তুমি?
নিহাল : sorry my son…
নীড় : কেন বাবা?
নিহাল : আমি জানি তুমি এই বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাওনা। তোমার মন প্রান জুরে কেবল আর কেবল মেরিন…
কিন্তু আমিও নিরুপায় বাবা…
নীড় : কি যে বলো বাবা… i am happy…
নিহাল : তুমি কি মেরিনকেও invite করেছো?
নীড় : হ্যা বাবা…
নিহাল : মেরিনের সামনে engagement করার সাহস আছে? পারবে?
নীড় : হামম। পারবো।
.
program শুরু হলো…
নীড়-এ্যানা হাত ধরে নামছে। নীড় কালো রঙের ব্লেজার পরেছে। with red tie… চুল গুো ডার্ক করা। অনননেক সুন্দর লাগছে। এ্যানাও পরেছে কালো রঙের লেহেঙ্গা। ওকেও দারুন লাগছে। ২জন সিড়ি দিয়ে নামছে। তখনই মেরিন ভেতরে ঢুকলো । আর সবার মুখ হা হয়ে গেলো।
নিরব : oh my god… i am gonna die…
নীড়েরও চোখ গেলো।
নীড় : 😱।
নীড়ের চোখ বেরিয়ে আসার মতো। ওর মুখ খুলে গেলো। মেরিনকে দেখতে দেখতে নামতে গিয়ে নীড় ধপাস করে পরে গেলো।
এ্যানা : নীড়…
এ্যানা ধরে ফেলল ।
এ্যানা : are you ok honey ?
নীড় : yeah…..
মনে মনে : control নীড় control …
.
নিরব এগিয়ে গেলো।
নিরব: hello beautiful …
মেরিন মনে মনে : মাথা ব্যাথাটা চলে এসেছে। দোষটা তো আমারই। নীড়কে দেখানোর জন্যে তো আমিই এই ব্যাথাটাকে মাথায় নিয়েছি। ধুর…. আরে আরে আমার জানু দেখি ফুলুং ফুলুং করে তাকিয়ে আছে। হায় ম্যা মারজাওয়া। দারাও চান্দু তোমার মনে আগুন লাগাচ্ছি।
মেরিন : hello sir…
নিরব : sir? আজকে এখানে আমরা সবাই guest … আর তাছারাও এখন তো আমরা ভালো বন্ধুও। তো তুমি আমাকে নিরব বলে ডাকো। অথবা “নির” বলে।
মেরিন : কিন্তু স্যার…
নিরব: please …
মেরিন : ok… ☺..
মনে মনে : শালা চিপকু। ঠিক আছে তোকে নিরই ডাকবো। তুইও ওই নিরের মতোই চিপকু।
নিরব : thank you… come…
মেরিন জবাবে ১টা মিষ্টি হাসি দিলো।
নিরব : killing smile …
.
দোলা : তুই ?? কেন এলি?
মেরিন : আরে… invite করেছে। না আসলে কেমন দেখা যায় বলতো। afterall… উনি আমার সিনিয়র।
রাব্বি : hello cutie…
মেরিন : হ্যালো জিজু। ভালো আছো।
রাব্বি: হামম। তোমাকে কিন্তু অনেক সুন্দর লাগছে শালিকা। feeling ক্রাশিত।
দোলা : ভালোই হবে ২ বান্ধবি সতীন হবো। 😜।
মেরিন : ঠিক জান।
দোলা: হায় আমার প্রানু।
রাব্বি : এই তোমরা ২বান্ধবি এমন কেন?
মেরিন : আমরা তো এমনই ভাইয়া জিজু…
রাব্বি: ভাইয়া জিজু ? এটা কেমন ডাক?
মেরিন : মেরিনের special ডাক। আচ্ছা তোমরা একটু দারাও আমি একটু new couple কে congratulations জানিয়ে আসি।
দোলা : তুই কি পাগল?
মেরিন : yeah…
বলেই মেরিন স্টেজে উঠলো।
.
নীড়ের heart is লাফিং & লাফিং। নীড় মনে হচ্ছে ওর heart টা বেরিয়ে যাবে।
মেরিন : congratulations to both of you….
এ্যানা : thank you…
নীড় :…
মেরিন : আপনাকেও কিন্তু বলেছি।
নীড় : 😒।
তখন স্টেজে আরেকজন উঠলো। আর সেই সুযোগে মেরিন নীড়ের কানের সামনে গিয়ে ফিসফিস করে
বলল : i love you… 😘…
নীড় : তুমি কি পাগল।
মেরিন : হামম। please engagement করবেন না। না হলে আমার মাথাও গরম হয়ে যাবে। কে জানে ওই চিপকু নিরবের proposal এ হ্যা করতে পারি।
নীড় : out…
মেরিন : ok
মেরিন নেমে গেলো।
নীড় মনে মনে : যেয়ে দেখোনা ১বার নিরবের কাছে। কি করবো নিজেও জানিনা। উফফ নীড় ও নিরবের কাছে যাক বা অন্যকারো কাছে। না অন্যকারো কাছে গেলে no problem কিন্তু নিরবের কাছে না। ভালো লাগেনা আমার ওকে। এই কদিন ধরে কিভাবে যে একে মেনে নিয়েছি তা কেবল আমি জানি। কিভাবে তাকায় আমার মেরিনের দিকে… লুচু কোথাকার। সব কয়টাই কিভাবে তাকিয়ে আছে। ইচ্ছা করছে…
এ্যানা : নীড়…
নীড় : what… 😒
এ্যানা : কি হয়েছে?
নীড় : nothing …
.
মেরিন হেসে হেসে নিরবের সাথে কথা বলছে। নিরব মেরিনের হাতে হাত রেখেছে।
নীড় : what the hell…
এ্যানা : কি হলো?
নীড় : honey .. তুমি একটু wait করো। আমি একটু বন্ধুদের সাথে কথা বলে আসছি।
এ্যানা : sure…
নীড় নেমে এলো। নীড় আসতে আসতে নীলিমা মেরিনের কাছে গেলো।
মেরিন : হ্যালো আন্টি।
নীলিমা: হ্যালো। come with me…
মেরিন গেলো।
নীলিমা: তুমি অবাক হলে তো তাইনা। তোমাকে আলাদা ডেকে আনলাম বলে।
মেরিন : হামম । একটু।
নীলিমা: sorry… আমার ছেলে তোমার সাথে যা করেছে তার জন্য। ও তোমাকে ভীষন বাজে ভাবে অপমান করেছে।
মেরিন :???
নীলিমা:নীড়ই বলেছে আমাকে। ও সব কথাই share করে ়আমার সাথে। মামনি ওকে ক্ষমা করে দাও । আর ওকে ভুলেও যাও। প্লিজ।
বলেই নীলিমা চলে গেলো।
মেরিন : এটা কি হলো। যা হওয়ার হয়েছে। যেখানে নীড়ের কথাতেই নীড়কে ভুলতে পারলামনা সেখানে নীড় মায়ের কথায় কি হবে…. আজব….
.
মেরিন নিজে নিজে বকবক করছিলো তাই খেয়াল করেনি যে পাশে থাকা মোমবাতির স্ট্যান্ডটা ওর ওপরে পরতে নিচ্ছে। কেবলই পরবে তখন নিরব এসে মেরিনের হাত ধরে টান দিলো। আর মেরিন গিয়ে পরলো নিরবের বুকে। তাই স্ট্যান্ডটা আর মেরিনের ওপর পরলো না। তখন নীড় ওখানে এলো। আশেপাশের আর কিছুই খেয়াল হলোনা। ও কেবল দেখলো যে মেরিন নিরবের বুকে। আর কিছু ভাবা বা দেখার ক্ষমতা নীড়ের নেই । ওর রক্ত কতো কিলোমিটার বেগে যে দৌড়াতে লাগলো তা কেউ জানেনা। নীড় ওখান থেকে চলে গেলো। মেরিন তো নীড়কে দেখেও নি….
নিরব : ঠিক আছো।
মেরিন : হামম।
নিরব : তুমি আমার সাথে সাথে থাকবে। got it…
মেরিন : excuse me sir… আপনি জানেন আপনি কি বলছেন? আপনি এমন কেউ না যে আমাকে আপনার কথা শুনতে হবে। got it…
নিরব : মেরিন তুমি ভুল ভাবছো।
মেরিন : ভুল ঠিক জানিনা। by the way…. আমাকে বাচিয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ।
বলেই মেরিন চলে গেলো।
.
মেরিন washroom এ গিয়ে চোখে মুখে পানি দিচ্ছে। দরজা খোলাই রেখেছে। মেরিন মুখ মুছতেছে তখন দরজা লাগানোর শব্দ পেলো। মেরিন তারাতারি পিছে ঘুরলো। দেখলো নীড় দারিয়ে আছে।
মেরিন : আপনি? এখানে?
নীড় : নিরবকে আশা করেছিলে বুঝি?
মেরিন : of course .. হাজার হলেও নিরের সাথে ডেট করছি।
নীড় : নির? ডেট?
মেরিন : হামম।😍😍😍
নীড় : তুমি ওর সাথে। কিভাবে? তুমি না আমাকে ভালোবাসো।
মেরিন : হ্যা বাসি । কিন্তু আপনি তো বাসেন না । আর আপনার ভালোবাসার জন্য আপনার হাতে ধরবো পায়ে পরবে… isn’t it cheap … মেরিন বন্যা খান cheap কাজ করেনা।
নীড় : listen…তোমার ফালতু কথা শোনার আমার কোনো ইচ্ছা বা সময় কিছুই নেই ।
মেরিন : তো আমি বলেছি আসুন কথা বলুন।
নীড় : just shut up… আর শোনো । নিরব স্যারের কাছ থেকে দূরে থাকবে। ওনার সাথে distance রেখে কথা বলবে। মিনিমাম ৩ হাত। আর ডেট তো বন্ধই।
মেরিন : কেন?
নীড় : কারন আমি না করেছি।
মেরিন : আপনার কথা কেন শুনবো? whatever … পরশু তো রুমডেটে যাচ্ছি। 😜।
নীড় :কি?
মেরিন : হামম। next month বিয়েও করবো।
নীড়: আরেকবার বলো…
মেরিন : রুমডেট then বিয়ে।
.
নীড় মেরিনকে দরজায় ঠেকিয়ে ওর গাল চেপে ধরে
বলল : আমাকে রাগিও না মেরিন। আমার কথার বাইরে, আমার ভাবনার বাইরে যেও না। জানে মেরে দিবো। আমি যখন বলেছি যে দূরে থাকবে ওই নিরবের থেকে তখন থাকবে। না হলে ২জনকেই শেষ করে দিবো।
নীড় মেরিনকে ছেরে দিলো।
মেরিন : তো শেষ করে দিন না… আর আপনার সমস্যাটা কোথায় বলবেন? আপনার engagement হচ্ছে। আমি কি ১বারও বলেছি যে engagement করবেননা? আমি যে আপনাকে ভালোবাসি তাও তো এমন করছিনা। তাহলে আপনি কেন এমন করছেন? ভালোবাসেন আমাকে? বলুব…. ১বার বলুন ভালোবাসি…. কসম আল্লাহর নিরবের দিকে চোখ তুলে তাকাবোও না। ভালোবাসা ছারা অধিকার ফলাতে আসবেন না। বুঝেছেন। আমি নিরবের সাথে যা মন চায় করতে পারি। আপনার কোনো অধিকার নেই বলার।
নীড় : ….
মেরিন : ভালোবাসি আপনাকে। ভেঙেদিন এখনই engagement …. ১বার বলুন ভালোবাসি…. আপনার অনুমতি ছারা ১গ্লাস পানিও খাবোনা। কিন্তু…. তা না হলে…. মেরে ফেললেও আপনার কথা শুনবোনা। mind it….
বলেই মেরিন বেরিয়ে গেলো।
.
রাব্বি: নীড়…
নীড় :কি?
রাব্বি: এখনো সময় আছে। বন্ধ কর। আমি জানি তুই মেরিনকেই ভালোবাসিস। তবে কেন এমন করছিস? বল? শুধুমাত্র নিজের egoএর জন্য?
নীড় : ….
রাব্বি : দেখ আজকে যা করছিস তা রাগের বসে, জেদের বসে করছিস। এখন বুঝতে পারছিস না। কিন্তু পরে বুঝবি নিজের ভালোবাসা…
নীড় : মেরিন নীড়ের ভালোবাসা না…
রাব্বি: তাই? নিজের বুকে হাত দিয়ে বল…
নীড় : ….
রাব্বি : তোর সাথে কথা বলাই বেকার।
নীড় : তো এতো বকবক করছিস কেন?
রাব্বি : নিজের ভালোবাসার জন্য। কারন আজকে তোর ভুল সিদ্ধান্তের জন্য হয়তো মেরিন নিজের সাথে যা তা করতে পারে…. যেটা দোলাকে অনেক বেশি effect করবে।
নীড় : কককি করবে মেরিন?
রাব্বি : ওর জেদ তুই ভালোমতোই জানিস…
নীড় ঠাস করে রাব্বিকে থাপ্পর মারলো ।
নীড় : কিচ্ছু হবে না মমমেরিনের। বুঝেছিস?!
রাব্বি : ও মরুক বাচুক। তোর কি? তুই তো আর ওকে ভালোবাসিস না… ঘৃণা করিস…
নীড় : আমি ওকে ভালোবাসি …
রাব্বি : তাহলে বাদদে ego…
নীড় : কোনো ego না…
রাব্বি : তাহলে কি?
নীড় : তোকে বোঝাতে পারবোনা। তোকে just এটা বলতে পারি যে মেরিনের জন্য আমি আমার পরিবারকে ডিচ করতে পারবোনা….
এসব কথা নিহাল শুনলো।
.
একটুপর…
নিহাল : ladies & gentleman …. আপনারা এখানে এসেছেন তারজন্য আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ। কিন্তু এখন আমি অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাতে চাইছি যে… এই engagement টা হবেনা।
সবাই : 😱।
নীড় : বাবা…. মজা করো বন্ধ করো তো। guys… বিষয়টাকে একদম seriously নিবেননা। বাবা just মজা করছে। আসলে এখনই just ring ceremony start হবে। বাবা বলল সবাইকে একটু অবাক করবে। কিন্তু এমন ভাব করবে আমিও জানতাম না।
নিহাল : নীড়….
নীড় : sorry বাবা… তোমার কমেডিতে বাধা দেয়ার জন্য।
নিহাল : আমার ছেলে দিলো মজাটার রফাদফা করে। যাই হোক। এখনই আংটি বদল হবে। এ্যানা মামনি কে স্টেজে নিয়ে আসো।
নিহাল মনে মনে : কেন আটকালিরে আমাকে…. তোর ভালোবাসা মেনে নাই বা নিতে পারলাম। কিন্তু জবরদস্তি সম্পর্কে তোকে বেধে রাখা গ্লানি তো আর মাথায় নিয়ে বাচতে হতো না….
.
এ্যানা-নীড় ২জনের হাতে আংটি। মেরিনের হাত পা কাপছে। এমনকি সারা শরীর। ঘামের ওপর ঘাম দিচ্ছে। নিরব মেরিনের হাত নিজের হাতের মুঠোয় নিলো । এ্যানা নীড়ের হাতে আংটি পরিয়ে দিলো। এখন নীড়ের পালা । নীড় হাতে আংটি নিলো। ১টা বার মেরিনের দিকে তাকালো। এরপর এ্যানার হাতে আংটি পরিয়ে দিলো। করতালি আর ফুলের বর্ষন শুরু হলো। মেরিন আর দেরি না করে বেরিয়ে গেলো। পাগলের মতো drive করছে।
মেরিন : ঠিক করলেন না এটা নীড়… যদি আপনি আমাকে ভালোবেসে অন্যকারো সাথে engagement করতে পারেন। তবে আমিও আপনাকে ভালোবেসে অন্যকাউকে বিয়ে করতে পারি….
.
খান বাড়িতে….
মেঘ : বাবা মেরিন… চৌধুরী বাড়িতে গিয়েছে। যমের বাড়ি না। যে তুমি এতো চিন্তা করছো।
কবির : যেটা জানোনা সেটা নিয়ে কথা বলোনা। বুঝেছো?
কনিকা: কবির… relax ….
তখন ওখানে মেরিন এলো।
কবির : মামনি…
মেরিন : ….
মেঘ : কি হয়েছে? তোমার মুখ এমন লাগছে কেন?
মেরিন : আমি বিয়ে করতে চাই…
সবাই : what ?
মেরিন: এতো react করার কি আছে? আমি বিয়ের কথা বলেছি। চাঁদ তারা আনতে বলিনি।
কবির : মামনিটা মনে হচ্ছে রেগে আছে। fresh হয়ে নাও । তারপর না হয়।
মেরিন : আমি বিয়ে করতে চাই। ৬মাসের মধ্যে। at any cost….
তখন ওখানে নিরব এলো।
নিরব : তাহলে আমাকেই বিয়ে করো। i love you…
সবাই পিছে ঘুরলো।
মেঘ : আরে নিরব… তুমি?
নিরব : হামম। মেরিন… তুমি আমার বউ হবে?
মেরিন ঠাস করে নিরব তে থাপ্পর মারলো।
মেরিন: got your answer ?? now get out….
নিরব বেরিয়ে গেলো।
মেরিন : আমি বিয়ে করতে চাই। তোমরা ছেলে খোজো। তোমাদের ইচ্ছা মতো। কিন্তু মনে রেখো…. ছেলের নামে যেন ভুলেও “N” “I” “R” না থাকে। এই ৩টা word যেই ছেলের নামে নেই অমন ছেলে খুজে বের করো…. ৬মাস সময় আছে তোমাদের কাছে। আচ্ছা যাও ৭মাস দিলাম। খুজে বের করো।
.
চলবে….