পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন !! Part- 13

রোজ দারিয়ে আছে ।
সেজান power টা off করলো।
সেজান : তততুমি ?
রোজ এগিয়ে এলো । রোজের চোখে টলমল পানি থাকলেও কঠোরতা আছে ।
সেজান : রোজ আসলে …
রোজ ঠাস করে ১টা থাপ্পর মারলো।
রোজ : cheater…
বলেই রোজ নিজের রুমে চলে গেলো ।
সেজানও ওর পিছে গেলো । রোজ দরজা লাগিয়ে দিলো ।
সেজান : রোজ আমার কথাটা at least শোনো … রোজ… ছোয়া…
রোজ খুললনা ।
.
সেজান : এখন কি হবে? রোজ যদি মামাকে বলে দেয়? তাহলে তো … ফুপ্পি… হ্যা ফুপ্পিকে ফোন করি ।
সেজান মেরিনকে ফোন করলো ।
মেরিন : এতো রাতে সেজানের ফোন ?
মেরিন ধরলো ।
মেরিন : হ্যালো সেজান…
সেজান মেরিনকে সব বলল ।
মেরিন : what?
সেজান : হামম। ফুপ্পি রোজ যদি মামাকে বলে দেয়…
মেরিন : আমি একারনে আগেই বলেছিলাম । আচ্ছা শোনো রোজকে handle করা তোমার দায়িত্ব । তবে অনুভবের ঘাপলাটা আপাদত আমি নীড়ের কাছে থেকে আড়াল করতে পারবো । ok…?
সেজান : thank you ফুপ্পি ….
মেরিন ফোন রেখে দিলো ।
মেরিন : কাজ বারিয়ে দিলো সেজান …
মেরিন রুমে গেলো । দেখলো নীড়ের ফোন বাজছে ।
মেরিন : oh no… রোজ ফোনও করে দিলো। damn it … ও না রোজের না । অন্যকারো ফোন। নীড় ওঠার আগে মেরিন চুপ করে শুয়ে পর।
মেরিন শুয়ে পরলো ।
.
রোজ হিসাব মিলাচ্ছে।
অনুভবের বলা কথা গুলো । অনুভব বলেছিলো যে ও রোজকে ভালোবাসে । black rose … রোজ শুনে ১টা বার নিজেকে ভেবেছিলো সত্যি । কিন্তু যখন অনুভব বলেছিলো যে রোজকে ছোট থেকেই ভালোবেসে । তাইজন্য মনটা ভেঙে গিয়েছিলো । এরপর সেই গান। সেই গানের কন্ঠ ।
রোজ : তবে ড্যাড কাকে দেখে এসেছিলো ?কিছুই বুঝতে পারছিনা । ড্যাডকে ফোন করি। no rose stop… সারে ১২টা বাজে । ঘুমাচ্ছে। খামোখা চিন্তা করবে । কিন্তু সেজান এটা বলেছিলো কেন যে রোজকে ছোট থেকে ভালোবাসে? ওর সাথে ভার্স্টিতে দেখা হলো । উফফ কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা । তুমি ঠিক করোনি অনু… খুব বেশি কষ্ট দিয়ে ফেলেছো । i hate you…
.
সকালে…
actually ভোরে…
সেজান রোজের রুমের দরজার বাইরেও ঘুমিয়ে পরেছিলো ।
জিসান : সেজান… এই সেজান। সেজান… ওঠ… সেজান…
সেজানের ঘুম ভাঙলো ।
সেজান : what the… এতো সকালে ।
জিসান : আর ২০মিনিট পর গাড়ি ছারবে। সবাই ঢাকা ফিরবো। ভুলে গেছিস?
সেজান : আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম। ধ্যাত তেরিকি । কি করি???
জিসান : তুই এখানে কেন?
সেজান : আরে she got to know that আমিই অনুভব।
জিসান : কি?
সেজান : হামমম।
তখনই রোজ দরজা খুলে বের হলো। হাতে ব্যাগ।
সেজান : রোজ…
রোজ ২জনকে ignore করে পলির রুমে গিয়ে পলিকে সাথে নিয়ে বাসে বসলো ।
জিসান : চল গিয়ে কিছু কর ।
সেজান : সবার সামনে কিছু বলতে পারবোনা ।
জিসান : কারন?
সেজান : মামা… হয়তো এই পাবলিকের মধ্যে কেউ মামার spy আছে ।
জিসান : তোর সাথে তোর সমস্যাটা কি?
সেজান : আমার সাথে না। বাপির সাথে । জানিনা বাপির ওপর মামা এতো রেগে আছে কেন ?
জিসান : so sad…
সেজান : চল গিয়ে বসি ।
ওরা ঢাকা পৌছালো ।
.
ঢাকায়…
রোজ : ড্যাড …ড্যাড… ড্যাড।
মেরিন : আররে জননী … কখন থেকে wait করছি …
রোজ : ড্যাড কোথায় ?
নীলিমা : তোর ড্যাড তো ঘুমাচ্ছে দিদিভাই…
রোজ :কি ঘুমাচ্ছে? এই অসময়ে? আর ড্যাড কি জানেনা যে আমি আসবো? how couch he …? 😤…
মেরিন : ও সোনামনি রাগ করেনা । তুমি আসবে বলে তো তোমার ড্যাড আজকে অফিসেও যায়নি । নিজের হাতে তোমার পছন্দের সব খাবার রান্না করেছে । হঠাৎ একটু খারাপ লাগছিলো । তাই rest নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে গেছে । প্লিজ রাগ করোনা ….
রোজ : কি হয়েছে ড্যাডের?😢।
নির্বন : কিছুনা আপি। may be just minor headache হবে। not to worry… by the way… এমন চিল্লা পাল্লা করে কিন্তু রেহাই পাবেনা। আমার gifts এনেছো?
রোজ : এনেছি । তোর এই gift খুজতে গিয়ে কতো কাঠখর পোড়াতে হয়েছে তা কেবল আমি জানি । stupid … wait কর । fresh হয়ে আসছি ।
রোজ fresh হতে গেলো ।
নির্বন : বাচলাম। কিন্তু মম … ড্যাড হঠাৎ ঘুমিয়ে পরলো কেন।
মেরিন : don’t know … 😅…
মনে মনে : কারন আমি উনার কফিতে drugs দিয়েছি যেন ঘুমিয়ে পরে । কারন বাপ-বেটি আপাদত আমনাসামনা হলে আমার অনুর কপালে দুঃখ আছে । তবে ভাইয়াকে নীড় কেন সহ্য করতে পারেনা!!!
.
২-৩ঘন্টাপর…
রোজ চোখ বন্ধ করে হেলান দিয়ে বসে আছে । তখন মেরিন এসে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে
বলল : কি হয়েছে চান্দু আমার । মুড অফ কেন ?
রোজ মেরিনের কোলে মাথা রাখলো । কেদে দিলো।
মেরিন: একি কাদছো কেন?
রোজ :কিছুনা মম…
মেরিন : কিছুনা? বললেই হলো । মম না তোমার best friend … তাহলে?
রোজ সব বলল ।
রোজ : he cheats me মম। 😭।
মেরিন : কাদেনা বাচ্চা। একদম কাদেনা … কান্না থামাও …
কিছুক্ষন পর রোজের কান্না থামলো ।
মেরিন : আচ্ছা রোজ ১টা কথা বলো তো সেজান কিভাবে চিট করলো?
রোজ : ডাবল রোল প্লে করে । আমার feelings নিয়ে খেলা করে ।
মেরিন : আচ্ছা feelings নিয়ে খেলা করেছে সেটা আমি মানছি । কিন্তু অনুভব আর সেজান ২জনই কিন্তু তোমাকে ভালোবেসেছে । তুমিই অনুভবের ছোয়া আর তুমিই সেজানের black rose… তাহলে?
রোজ : কিন্তু মম আমি সেই রোজ কি করে হতে পারি? অনু তো বলেছিলো যে ও ওর রোজকে ছোটবেলা থেকে ভালোবাসে । তাহলে? আমার আর সেজানের পরিচয় তো কেবল দুই আড়াই বছর ধরে …
মেরিন : কে জানে হয়তো তুমি ছোটথেকেই সেজানের মনে আছো ।
রোজ : কিন্তু মম ওদের family এর সাথে তো আমাদের কোন connection ই নেই । তাহলে?
মেরিন : কে জানে হয়তো আছে । i mean … হয়তো সেজান আগে তোমাকে দেখেছে। as you know small world it is…
রোজ : তাহলে বাবা কাকে দেখে এসেছিলো ?
মেরিন : হয় তো সেজান তাকে সাজিয়েছিলো ।
রোজ : কি চালাক … কিন্তু নকল নাম কেন বানালো । অনুভব না সেজে সেজান নামেই program করতো । অন্যের নাম নিলো কেন?
মেরিন : অন্যের নাম নয় তো । অনুভব তো ওরই নাম। অনুভব খান সেজান ।
মনে মনে : oh no… কি বলে ফেললাম…
রোজ : কি? ওর নাম অনুভব খান সেজান?
মেরিন : হামম। 😅।
রোজ : ওহ। কখনো ওর full name ই জানা হয়নি … কিন্তু তুমি ওর নাম জানলে কি করে!!!
মেরিন : মম আমি তোমার । তাই একটু আধটু information নিয়েছি ।
রোজ : তো তুমি আগেই বলোনি কেন যে অনুভবই সেজান।
মেরিন : আরে অনুভব নাম থাকতেই পারে মিল। তাই বলিনি।
রোজ : ওহ হ্যা । ড্যাডকে দিয়ে তো আমি ওর চাটনী বানাবো।
মেরিন : না… 📢..
মেরিন এমনভাবে না বলল যে রোজ চমকে উঠলো ।
রোজ : কি হলো মম!!!
মেরিন: আআআবাআ… কিছুনা।
রোজ : তাহলে এভাবে react করলে কেন!!!
মেরিন : এমনিই। 😅। আচ্ছা তুমি যদি এখন গিয়ে ড্যাডকে সব বলে দাও তাহলে তোমার ড্যাড তো আম… তোমার অনুর আচার বানিয়ে দিবে। তাইনা?
রোজ : হামম।
মেরিন : & you love অনু…
রোজ : হামম…
মেরিন : awwwwe…
রোজ : 🙈।
মেরিন : কিন্তু এতো তারাতারি কিন্তু অনুকে ক্ষমা করবেনা । ক্ষমা করলেও pretend করবে যে তুমি ক্ষমা করোনি । ok? অনেক জ্বালাবে ।
রোজ : হামম। তা তো করবোই ।
মেরিন : একদম তেজপাতা করে দিবে।
রোজ : ok… হামমম। thank u thank u thank u মম… love you…
মেরিন : love you too… এখন rest করো। কেমন?
রোজ : ok cute mom…
.
একটুপর…
সেজান : হ্যালো ফুপ্পি…
মেরিন : দুলো অনু…
সেজান : ফুপ্পি এমন situation এ মজা।
মেরিন : ok sorry…
সেজান : মামা কিছু জানতে পারেনি তো??
মেরিন : সব জেনে গেছে। উনিশো কটকটি সালের 2 chamber এর বন্দুক নিয়ে বেরিয়ে গেছে সেই নকল অনুকে মারতে। মানে জিসানকে।
সেজান : অ্যা … মামা জেনে গেছে যে জিসানকেই নকল অনু সাজিয়েছিলাম? এখন আমার জিসানের কি হবে???
মেরিন : তাইতো… 😁…
সেজান : কিছু করো না ফু… wait wait… ফুপ্পি তুমি মজা করছো না তো???
মেরিন : 😂। খুব তারাতারি বুঝে গিয়েছো। হাহাহাহাহা ।
সেজান : ফুপ্পি তুমিও না …
মেরিন : not to worry… তোমার মামা কিছু জানেনা ।
সেজান : thanks god… all is ok…
মেরিন :no no no… all is not ok…
সেজান : মানে?
মেরিন : মানে রোজ ভীষষষষষষন রেগে আছে। সামনে পেলে তোমাকে গুলি সুলিও মারতে পারে।
সেজান : কি? মজা করছো না তো?
মেরিন : ১টা উষ্ঠা মারবো । মজা করবো। ও আমার মেয়ে । এতো বড় কাহিনি করেছো রাগ তো করবেই ।
সেজান : এখন ?
মেরিন : এখন মানে কি ? আমার মেয়ের রাগ জায়েজ আছে । রাগ ভাঙানোর দায়িত্ব তোমার । রাখছি…
সেজান : ফু… যাহ রেখেই দিলো । কি করি এখন?
ওদিকে ফোন রেখেই মেরিন হাহা করে হাসতে লাগলো।
মেরিন : এবার বুঝবে মজা …
নীড় : কিসের মজা…
মেরিন : আআআপনি?
নীড় : আমার রুমে আমিই থাকবো ।
মেরিন : ওহ। তাইতো ।
নীড় : তুমি আমার কফিতে কি মিশিয়েছিলে?
মেরিন : আমি? কফিতে ? কই কিছু নাতো ।
নীড় : মারো ধরে । তুমি না mix করলে কে করবে? আর কিছু mix না করলে হুদ্দাই আমি ঘুমিয়ে পরলাম কেন ?
মেরিন : আপনার ঘুম আপনি জানেন। huh… ঘুমাবো সরেন। ঢং…
বলেই রুমে গিয়ে শুয়ে পরলো ।
মেরিন মনে মনে : বাচলাম।
নীড় মনে মনে : কোথাও না কোথাও তো ঘাপলা আছে । এমন কি আছে যেটা আমার আড়ালে ?
.
২দিনপর…
নির্বনের কলেজে।
নির্বন : জান… i am নির্বন চৌধুরী। son of নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন । i can do everything …
তুষার : নির্বন এতো অহংকার করা ঠিকনা।
নির্বন : এটা অহংকারের কিছুনা । যেটা আমি পারি সেটা পারি । আর তাছারাও বাইক আমার passion … আমার ভালোবাসা । বাইক নিয়ে নানাধরনের skills , stunt আমি করতে পারি…
তখন ২বন্ধু শুনতে
পেলো : বাইক চালানো নিয়ে এতো গর্ব করার কিছু নেই নির্বন চৌধুরী ।
তুষার : oh hi নিরালী…
নিরালী : hello তুষ।
তুষার : its তুষার ইয়ার।
নিরালী : ওই একই। তো কি বলছিলে তুমি নির্বন? বাইকের stunt নিয়ে? তুমিই পারো আর কেউ পারেনা?
নির্বন : আচ্ছা তুমি always পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করো কেন? আর আমি মোটেও বলিনি যে আর কেউ পারেনা ।
নিরালী : ওই একই হলো।
নির্বন : not at all.. চল তো তুষার…
নিরালী : দেখ দীপা.. তোদের হিরো লেজ গুটিয়ে পালাচ্ছে । কথায় পারবেনা যে ।
নির্বন : excuse me… নির্বন চৌধুরী হারতে শিখেনি । আর তুমি এই কারনে ঝগড়া করতে এসেছো কারন তুমি বাইক চালাতে পারো। তাইনা ।
নিরালী : হ্যা পারি তো পারি । শুধু চালাতেই পারিনা তোমাকে competition এ হারাতেও পারি ।
নির্বন : হাহাহাহাহা। in your dream… bye…
নিরালী : হেরে যাওয়ার ভয়ে পালাচ্ছো ।
নির্বন : oh really… next friday at 4pm… be ready to compete with me…
নিরালী : ok… but কোনো কারন ছারা কেন।। কোনো তো reason লাগবে। winning gift…
নির্বন : তুমি হারলে কখনো আমার সামনে আসবেনা।
নিরালী : আগেই ভেবে ফেললে যে তুমিই জিতবে।
নির্বন : of course …
নিরালী : ok… তবে যদি তুমি হারো তবে ক্যাম্পাস সবার সামনে তুমি আমাকে propose করবে।
নির্বন : what ?
নিরালী : yeah…
তুষার : নির্বন বাদ দে।
নিরালী : হ্যা হ্যা বাদ দাও । হেরে যাবে।
নির্বন : no… জিতবো। আর মিস নিরালী ইমান… challenge accepted…
বলেই নির্বন চলে গেলো ।
দিপা : তুই নির্বনকে ভালোবাসিস তাহলে পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করিস কেন?
নিরালী : আরে তিনি নীড়-মেরিনের ছেলে । তাকে নরমাল ভাবে পাওয়া যাবেনা।
.
রাতে…
খাবার টেবিলে…
নির্বন : আমি কিছু বলতে চাই।
নীড় : বলে ফেলো ।
নির্বন সব বলল।
নীড় : what…?
নির্বন : হামম।
রোজ : ok… love story is going on…
নির্বন : আপি… nothing like that… i hate her…
নীড় : but she তো love you my son…
নির্বন : ইশ। ও ১টা ঝগড়াটে মেয়ে । আমাকে শিক্ষা দেয়ার জন্য এসব করছে ।
নীড় : ok… lets see… but my son… হারতে কিন্তু চৌধুরীরা শিখেনি ।
নির্বন : of course dad…
নীড় মনে মনে : but i think তুমি হেরে যাবে। 😎।
.
in friday ….
on the location …
চৌধুরীরা পৌছালো ।
নিরালী : দীপা দীপা … ওই দেখ আমার কিউট দাদু-দীদা-in-law… 😂😂😂..
handsome & evergreen শশুড় । ওই যে আমার stylish cute শাশুড়ি । আর awesome ননাস আপু।
দীপা : হায়রে। তুই দেখি সব fix করে ফেললি। ভেবে দেখেছিস যদি হেরে যাস ?
নিরালী : নির্বন চৌধুরী হারবে।
মেরিন : but আমার ছেলে হারতে শিখেনি।
নিরালী-দীপা পিছে ঘুরলো ।
নিরালী : সাসুম… hi aunty…
মেরিন মুচকি হেসে নিরালীর সামনে গেলো ।
নিরালী : আন্টি আসলে…
মেরিন : আমার ছেলে হারতে শিখেনি। কিন্তু এরমানে এটা নয় যে হারবেনা। তোমার চোখে জয়ের নেশা আছে । বয়স কতো?
নিরালী: ১৭। ডিসেম্বরের ২তারিখে…
মেরিন : ১৮ হবে… আমার নির্বনেরও ।
নিরালী : as like you uncle … but আপনাদের age gape আছে ।
মেরিন : অনেক কিছু জানো।
নিরালী : সারা দেশ জানে ম্যাম। আর আমি তো ছোটথেকেই আপনার fan…
মেরিন : all the best…
বলেই মেরিন চলে গেলো।
দীপা : she is cool…
তখনই দীপার ফোন এলো। ও কথা বলতে গেলো ।
নীড় : মেরিন এখানে এসেছিলো মামনি? কিছু বুঝতে পারেনি তো ?
নিরালী : uncle … how are you?
নীড় : very fine my dearling mother … মেরিন এখানে?
নিরালী : all the best বলতে এসেছিলো । মনে হয়না তোমার plan ধরতে পেরেছে। নির্বন কে হারানোর।
নীড় : she is unexpected মেরিন বন্যা। full believe করা foolish হবে। নির্বনও পুরো ওর মার মতো। তাইতো তোমাকে সিলেক্ট করা। best of luck my child ….
নিরালী : thank you uncle ….
.
competition এ নিরালী নির্বনকে হারিয়ে দিলো।
রোজ : awwwe… poor ভাইটু…
সেজান : what a girl… শেরনি…
রোজ : একি আপনি?
সেজান : yeah my black rose…
.