হিংস্র ভালোবাসা !! Part- 28
ওদের কে টর্চারিং রুমটায় নিয়ে যা আমি আসছি …(মেঘ)
মেঘের কথা মতো দুটো লোক কে মেঘের সেই ভয়ঙ্কর রুম টায় নিয়ে গেলো ৷ একজন কে লোহার পেরেক দিয়ে ফ্লোরের সাথে হাত আটকে দিলো আর অন্যজন কে হাত পা বেধে নিচে ফেলে রাখলো মেঘের এক হাতে লোহার শিক যেটা আগুনে পুরে লাল টকটকে হয়ে আছে আর একহাতে ইলেকট্রিক তার তা নিয়ে এগিয়ে আসছে লোক টার দিকে এদিকে লোক টা হাতের যন্ত্রনা সাথে মেঘের ভয়ঙ্কর রুপ দেখে ভয়ে চিৎকার করতে লাগলো আর মেঘ এক পৌশাচিক হাসি দিতে লাগলো …………
— আ,,মাকে ছেড়ে দিন স্যার আমি এই ভুল বেচে থাকতে করবো না মাফা করে দিন স্যার…??
— মাফ হা মাফ করবো তোকে হা হা হা (কথাটা বলে রুম কাপিয়ে হাসতে লাগলো মেঘের হাসি দেখে লোক দুটো যেনো আরো ভয়ে কাপঁছে কারন মেঘ কে যতোদুর ওরা চেনে মেঘ তখনি এভাবে হাসে যখন মেঘ ভয়ঙ্কর কিছু ঘটায়)
কি হলো তোরা এভাবে কাপছিস কেনো..?? (মেঘ)
— স্যা,,,স্যারর আমাদের এই শেষ বারের মতো মাফ করে দিন …
— ওকে ডান তোদের মাফ করে দিলাম কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি তো তোদের পেতে হবে ,,,,
মেঘ প্রথম লোকটার চোখে গরম লোহার শিক ঢুকিয়ে দিয়ে চোখ বের করে আনে ৷ লোকটা যন্ত্রনায় চিৎকার করতে লাগলো মেঘ পৈশাচিক হেসে লোহার শিক টা লোকটির কলিজায় ঢুকিয়ে দেয় , পাশের পরে থাকা লোকটা স্তব্ধ হয়ে গেলো ভয়ে লোকটা প্রশাব করে ফেললো মেঘ কেমন একটা ভটকা গন্ধ পেয়ে পাশে তাকিয়ে দেখে ভয়ে প্যান্ট নষ্ট করে ফেলছে মেঘ বাকা হেসে ইলেকট্রিক তার টা লোকটার ভেজা কাপড়ে ফেলে দিলো………
— বস….(আসলাম)
— এদের কে ইতু আর মিতুর খাচায় ভরে দে …(মেঘ)
ইতু আর মিতু হচ্ছে মেঘের পোশা হায়না ৷ মেঘ এদের ভালোবেসে ইতু মিতু বলে ডাকে৷ মেঘের যখন মুড থাকে না কাউকে টর্চার করার তখন জীবন্ত অবস্তায় তাদের হায়নার সামনে ফেলে দেয় মেঘ………
মেঘের কথা মতো আসলাম আদমরা দুজন কে নিয়ে হায়নার খাচায় ফেলে দিতেই ক্ষুদার্থ ইতু মিতু হিংস্র হয়ে ঝাপিয়ে পরে লোক দুটোর উপর ছিড়ে কামড়ে ছিন্ন বিন্ন করে ফেলে হায়না……
— বস এরা তো আপনার লোক তাহলে এদের কে এভাবে ..বাকিটা বলতে না দিয়ে মেঘ বলে উঠলো ……..
— আসলাম তোকে ক্ষমা করেছি শুধু মাত্র তোকে আমি ভালোবাসি বলে তুই এতো বছর আমার সাথে আমার ছায়া হয়ে ছিলি ৷ আমার সব অর্ডার বিনা প্রশ্নে পালন করে গেছিস ৷ তোকে আমি বিশ্বাস করি কিন্তু অন্ধবিশ্বাস না ৷ তাই বলছি নেক্টস টাইম যদি আমার বিরুদ্ধে বা আমাকে না জানিয়ে কিছু করেছিস তাহলে সে দিন তোর জন্য শেষ দিন হবে যাষ্ট মাইন্ড ইট……….
.
.
.
.
— মেডেসিন গুলো সাবধানে রাখতে হবে আমাকে নয় তো মেঘের চোখে পরে যেতে পারে ৷ কিন্তু এগুলো লুকাবো কোথায় .? ….(ফারহা)
ফারহা চারিদিক তাকিয়ে দেখতে থাকে কোথায় মিহুর দেওয়া মেডেসিন গুলো লুকানো যায় ৷ হা মিহু চলে যেতেই ফারহা মিহু কে মেসেজ করে মেঘের সুস্থ হওয়ার জন্য যে যে মেডেসিন ওর নেওয়া প্রয়োজন সেগুলো যেনো আজ যে কোন উপায় নিয়ে আসতে ৷ মিহু ফারহার মেসেজ পেয়ে হসপিটালে চলে কারন মেঘের জন্য ডক্টরের সাজেসন অনুযায়ী মেঘ কে মেডেসিন দিবে ৷ মিহু ডক্টরের সাথে কন্সাল্ট করে জেনে নেয় মেঘ কে কি কি মেডেসিন দিতে হবে সে অনুযায়ি মিহু সব মেডেসিন লুকিয়ে ফারহা কে দিয়ে যায় ……..
ফারহা মেডেসিন গুলো কার্বাডের উপর রাখবে বলে টুল নিয়ে উপরে উঠতে দেখে কার্বাডের উপরের এক কোনায় ক্যামেরা রাখা ফারহা ভয় পেয়ে যায় ক্যামেরা দেখে কারন এটা মেঘের কাজ এটা বুজতে ফারহার বিন্দু মাত্র বেগ পেতে কষ্ট হয়নি কিন্তু ফারহা ভয় পাচ্ছে এটা ভেবে যে মেঘ জানতে পেরে যাবে মিহু ওর সাথে এখানে দেখা করতে এসে ছিলো ৷ ফারহা মেডেসিন গুলো উপরে না রেখে নেমে গেলো তারপর মেডেসিন গুলো আর লুকিয়ে না রেখে ড্রয়ারে রাখলো ৷ ফারহা বসে বসে আরহান চৌধুরী কে কি করে সাহেস্তা করা যায় এটা ভাবতে থাকে তখনি ফায়ারিংয়ের শব্দে ফারহা কেপে ওঠে ছুটে জানালার কাছে চলে যায় ফারহা , বাইরে তাকিয়ে দেখে মেঘ ওর গার্ডদের উপর বৃষ্টির মতো গুলি করছে আর গার্ডরা একে একে মাটিতে লুটিয়ে পরতে লাগলো , হঠাৎ চোখের সামনে এমন ভয়ঙ্কর দৃশ্য ফারহা সহ্য করতে না পেরে মেঘের নাম ধরে জোড়ে চিৎকার করে অজ্ঞান হয়ে গেলো ফারহা……..
— ফায়ারিং করার সময় মেঘ ফারহার গলা পেয়ে উপরে তাকিয়ে দেখে ফারহা অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলো সাথে সাথে মেঘ বাকি লোকদের ফেলে রেখে দৌড়ে বাড়িতে ঢুকে যায়…..
— জানপাখি ওপেন ইউর আইস প্লিজ জানপাখি দেখো তোমার মেঘ তোমার সামনে জান চোখ খোল কি হয়েছে তোমার…(ফারহা কে কোলে নিয়ে পাগলের মতো করতে লাগলো মেঘ তখনি নীলা গ্লাসে পানি নিয়ে রুমে আসে)
— স্যার পানিটা নিয়ে ম্যামের চোখে মুখে ছিটিয়ে দিন ম্যামের জ্ঞান ফিরে আসবে …(ভয়ে ভয়ে বললো নীলা)
মেঘ নীলার হাত থেকে পানির গ্লাস টা নিয়ে ফারহার চোখে মুখে পানি ছিটিয়ে দিতে লাগলো কিছুক্ষন পর ফারহা জ্ঞান ফিরে আসতে ফারহা মেঘের কাছ থেকে ছিটকে দুরে সরে গেলো ৷ মেঘ ফারহার কান্ড দেখে হতবাক হয়ে গেলো সামনে নীলা থাকায় কিছু বললো না…..
— স্যার কে খবর দিতে হবে ..(নীলা)
নীলা রুম থেকে বেরিয়ে গিয়ে কিচেনে চলে গেলো….
— জান তুমি এভাবে আমার কাছ থেকে দুরে সরে গেলে কেনো ..(দাতেঁ দাতঁ চেপে বললো মেঘ)
— তু,,,তুমি খুনি মেঘ দ্যা কোল্ড মাডার্রার ,,,,(ফারহা)
ফারহার কথাটা শুনে মেঘ হা হা করে হেসে ওঠে মনে হয় ফারহা কোন জোকস শুনালো মেঘ কে….
— ওহ জানপাখি তুমি জানো তো হাউ ম্যাচ আই লাভ ইউ কিন্তু তুমি মানতে চাও না তাই তো মার অগোচরে আমার বোনের সাথে প্লান করে পালিয়ে যেতে চাইছো….কথাটা বলার সময় মেঘ চোখ মুখ লাল হয়ে গেলো মনে হয় এখুনি গিলে খাবে ফারহা কে ফারহা মেঘের কথা শুনে একঢোক গিললো ……
— তার মানে মেঘ সব টা জেনে গেছে .? এখন কি করবো আমি .? নাহ মেঘ কে বোঝাতে হবে সামনে যে কতোবড় বিপদ অপেক্ষা করছে তা ওকে জানাতে হবে ,,,,,, ফারহা নিজের মনে মনে কথা গুলো ভাবছিলো কিন্তু ফারহা নিজের ভাবনায় এতোটাই ডুবে আছে যে মেঘ ওর দিকে আগুন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তা ফারহা খেয়াল করছে না ৷ মেঘ হুট করে ফারহা কে নিজের কোলে বসিয়ে গলায় কামড় বসিয়ে দিলো আচমকা মেঘের কান্ডে ফারহা স্টাচু হয়ে গেলো কিন্তু মেঘ শুধু গলায় থেমে থাকে নি মেঘের রাগ টা ফারহার উপর ভালোবাসার বর্ষন নেমে আসছে ৷ ফারহা মেঘের কোল থেকে ওঠার চেষ্টা করে ও কোন লাভ হয়নি বরং মেঘ এক হাত দিয়ে ফারহার কমর চেপে ধরে রুডলি কিস করতে থাকে গলা ছেড়ে দিয়ে ফারহার ঠোট জোড়া নিজের ঠোটের আয়তায় নিয়ে নেয়……
— উমমম উমমম ,,,,,,,,,,,,,,,কোন মতে নিজেকে মেঘের কাছ থেকে ছাড়াতে পারছি না বরং বেশি মুচরা মুচড়ি করতে মেঘ ঠোট কামড়ে ধরে যন্ত্রনায় চোখের কোনে পানি চলে আসলো হঠাৎ করে মেঘ ফারহা কে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে সোজা ওয়াসরুমে চলে গেলো আর ফারহা মেঘের এমন কান্ড দেখে হা করে তাকিয়ে ভাবছে মেঘ হঠাৎ এমন বিহেব করলো কেনো ……..
ফারহা উঠে কিচেনের দিকে যেতে লাগলো কারন মেঘ সকালে বলে গিয়েছিলো দুপুরে একসাথে লান্চ করবে তাই ফারহা নিজের খাবার টা আনার জন্য ফারহা রুম থেকে বের হয়……..
.
.
.
— স্যার বিশ্বাস করুন এর থেকে বেশি আর কিছু জানি না কেনো মেঘ স্যার গার্ডদের সুট করলো ….(কেদে কেদে বলতে লাগলো নীলা)
— যাষ্ট স্যাটআপ মিরা তুমি হয়তো চাওনা তোমার পরিবারের কেউ বেচে থাকুক আর তাই হয়তো আমাদের সাথে বেইমানি করতে না…
— স্যার আল্লাহর কসম করে বলছি আমি কাউ কে কিছু বলে নি ৷ আমি তো আপনাকে আরো ইনফরমেশন দিলাম ম্যামের সাথে মিহু দেখা করতে এসেছিলো…(নীলা)
— এটা হয়তো তোর আই ওয়াস ছিলো বাট রিমেমব্বার ইট আর যদি এমন কোন ভুল হয় তাহলে …বাকি টা বলতে না দিয়ে নীলা বলে উঠলো না স্যার আর ভুল হবে না …
— গুড , এখন রাখছি আর ঘন্টায় ঘন্টায় সব ইনফরমেশন আমাকে দিবে ওকে….
— ওকে স্যার….
নীলা কল ডিসকানেক্ট করে ফোন টা টেবিলে রেখে একগ্লাস পানি দ্রুত খেয়ে শেষ করে পিছুনে তাকাতে ভয় পেয়ে যায় নীলা……..
.
.
.
.
.
— বস আমাদের আর একটু সর্তক হতে হবে নয় তো যে কোন সময় সব প্লান বানচাল হয়ে যেতে পারে…(রিক)
রিকের কথা শুনে হাতে থাকা গরম ব্লাক কফির মগ টা টেবিলে রেখে রিকে দিকে তাকায়……
— বানচাল হবে মানে ..? কি বলতে চাইছিস তুই..(রেগে বললো আগুন)
— বস পঞ্চাশ কোটি টাকার ডিল টা করার সময় পুলিশ কি করে যেনো সব খবর পেয়ে যাচ্ছে আর ঠিক সময় পেলেসে এসে হাজির হচ্ছে লাস্ট বার ধরা পরতে পরতে বেচি গেছি…..(রিক)
–রিকের কথা শুনে রেগে টেবিলে রাখা কফির মগ টা স্বজোড়ে নিচে ছুড়ে মেরে বললো,,,,,” কোন পুলিশ অফিসার এতো বড় কলিজা যে আমার কাজে বাধা দেয় তার নাম টা জানতে চাই আমি ..??”
— রায়হান ,রায়হান শিকদার…(রিক)
— ঠিক আদঘন্টা পর এই অফিসার কে আমি আমার সামনে দেখেতে চাই রিক….(আগুন)
— ওকে বস বাট উনি তো আইনের লোক এভাবে তুলে আনলে পুরো পুলিশের ফোকাস আমরা হতে পারি বস আর তাতে তো আমাদের সমস্যা হবে….(রিক)
— আই ডোন্ট কেয়ার রিক আমি ওই দুই পয়সার অফিসার কে আমার সামনে দেখতে চাই …(রেগে বললো আগুন)
— ওকে বস ,বস আর একটা নিউজ আছে ম্যামের…..(রিক)
ফারহার কথা শুনে আগুন তার রাগ টা কমিয়ে সান্ত হয়ে রিকের দিকে তাকায়….
— বস মেঘ চৌধুরী ম্যামের সাথে ….এই টুকু বলে থেমে গেলো রিক..
— মেঘ কি করেছে ফারুর সাথে ক্লিয়ার করে বল রিক(কপাল কুচকে জানতে চাইলো আগুন)
— মেঘ ম্যামের সাথে ফিজিক্যালি টর্চার করেছে …(কথাটা বলে মাথা নিচু করে ফেললো রিক কিন্তু কথাটা আগুন শুনে রাগে কপালের রগ গুলো ফুলে উঠলো চোখ দুটো লাল টকটকে হয়ে আছে মনে হয় এখুনি মেঘ কে সামনে পেলে এই চোখ দিয়ে মেঘ কে ভস্য করে দিবে)
— লিভ …(আগুন)
— বস শুনবেন তো…
— আই সেইড লিভ রিক
জোড়ে চিৎকার করে বললো আগুন৷ আগুনের রাগ দেখে রিক আর কিছু বলার সুযোগ পেলো না রুম থেকে বেরিয়ে গেলো……
— রিকের বলা কথা গুলো বার বার আগুনের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে ৷ আগুনের চোখে সমানে ভেষে উঠছে মেঘ কি ভাবে ফারহা কে আদর করছে কতোটা কাছাকাছি আছে ওরা ভাবতেই খুন চেপে বসছে আগুনের মাথায় যতোক্ষন না ফারহা কে নিজের কাছে আনতে পারছে ততোক্ষন আগুনের শান্তি নেই ৷ …………
.
.
.
.
— ম্যা,,,ম্যাম আপ,,নি এখানে…???(ভয়ে তোতলাতে তোতলাতে বললো নীলা)
— হ্যা কেনো আসতে পারি না বুঝি ..(মিষ্টি হাসি দিয়ে)
— ছিঃ ছিঃ ম্যাম কি বলছেন এটা তো আপনাদের বাড়ি আপনি যেখানে খুশি যেতে পারেন কিন্তু আমি বলছিলাম আপনি তো অসুস্ত তাই আর কিছু প্রয়োজন হলে আমকে ডেকে পাঠাতেন..?(নীলা)
— সারাক্ষন বেডে শুয়ে থাকতে ভালো লাগছে না তাই ভাবলাম লান্চ টা আমি সাজিয়ে নিয়ে যাই মেঘের জন্য ..(ফারহা)
— আপনাকে কষ্ট করতে হবে না ম্যাম আমি এক্ষুনি খাবার সাজিয়ে গুছিয়ে রুমে দিয়ে আসছি….(নীলা)
নীলা ফারহার মতামতের অপেক্ষা না করে কিচেনের ঢুকে খাবার সাজাতে লাগলো ৷ ফারহা ডাইনিং টেবিলের চেয়ার টেনে বসে পরে অনেকক্ষন দারিয়ে থাকার জন্য পেটে আবার চিন চিনে ব্যাথা অনুভব করতে লাগলো ফারহা ……..
— ম্যাম খাবার রেডি স্যার কে ডেকে আনবো ..??(নীলা)
— নাহ নীলা তার থেকে খাবার টা রুমে দিয়ে আসো…(ফারহা)
নীলা খাবার টা রুমে নিয়ে যেতে ফারহার নজর নীলার ফোনটার দিকে পরে ……….
— ওয়াসরুম থেকে বের হয়ে দেখি জান রুমে নেই আবার ও রাগে মেঘের মাথা ধুপ করে জ্বলে উঠল কিন্ত ঠিক তখনি নীলা মেয়েটা খাবার নিয়ে রুমে ঢুকে আর পিছনে জান ওহ তার মানে খাবার আনতে আমার কলিজা টা রুমের বাইরে গিয়েছিলো…এটা ভেবেই মেঘ মুচকি হেসে তোয়ালে দিয়ে চুলের পানি মুচতে লাগলো……..
.
.
.
.
.
ঠিক আদঘন্টা পর আগুনের সামনে চেয়ারে হাত পা বাধা অবস্তায় বসে আছে রায়হান শিকদার আর আগুন রায়হানের ঠিক সোজাসুজি আর একটি চেয়ারে বসে হাতে গান নিয়ে আঙ্গুলের ফাকে ঘুড়িয়ে যাচ্ছে আগুন …….
— অফিসার মাথা তুলে আগুনের দিকে তাকাতে রায়হান একপ্রকার শক্ট হয়ে গেলো ……..আর আগুন অফিসারের মুখ দেখে হু হা হা করে হেসে উঠলো তা দেখে অফিসার রাগে কটমট করে বলে উঠলো ……… ….
.
.
.
.
.
#To_be_Continued………