Childhood marriage

Childhood marriage 2 !! Part- 14

#লেখিকা-সানজিদা সেতু
রিয়া সায়নকে আরও নিবিড়ভাবে জড়িয়ে ধরলো তারপর আস্তে আস্তে নিজের নরম অধর জোড়া সায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে লাগলো…
সায়নঃ রিয়া..কি করছো?ছাড় বলছি..লিভ মি..
রিয়াঃ নো ওয়ে আজ আর তোমাকে ছাড়ছি না,এতদিন পর কাছে পেয়েছি আর তুমি আমাকে এভয়েড করছো!
সায়নঃ Stop it Riya…
রিয়াঃ শসসসস আর কোন কথা না,আজ আর আমাকে বাঁধা দিও না প্লিজ…
(সায়ন আর রিয়ার মধ্যে এখন মাত্র কয়েক ইঞ্চির গ্যাপ,দুজন দুজনের নিশ্বাসের শব্দও শুনতে পাচ্ছে।আরেকটু হলেই দুজনের ঠোঁট একসাথে মিশে যাবে তখনই সায়ন এক ঝটকায় ওকে দূরে সরিয়ে দিল।তাল সামলাতে না পেরে রিয়া একটু দূরে ছিটকে পড়ে গেল)
সায়নঃ I said leave me…
রিয়াঃ আহ..সায়ন!তু..ত..তুমি আ..আমাকে…How could you do this to me?
সায়নঃ I think we need to talk
রিয়াঃ এখন আর বলার কিছু আছে?

সায়নঃ I am sorry Riya
রিয়াঃ Just stay away from me
সায়নঃ রিয়া প্লিজ আমার কথাটা একবার শোন
রিয়াঃ Go to hell
সায়নঃ রিয়া..রিয়া…
(রিয়া বেরিয়ে গেল,তখনই মারুফ ঘরে ঢুকল)
মারুফঃ কি হয়েছে রে?
সায়নঃ কই কিছু নাতো
মারুফঃ তাহলে রিয়া ওভাবে চলে গেল কেন?
সায়নঃ কেন ও যাওয়াতে খুশি হসনি?
মারুফঃ অফকোর্স খুশি হয়েছি,এই মেয়েকেতো আমার দেখতেই ইচ্ছে করে না কিন্তু…
সায়নঃ কোন কিন্তু না,কি নাস্তা নিয়ে এসেছিস দেখি,প্রচণ্ড ক্ষুধা লেগেছে আজ দুই বন্ধু মিলে জমিয়ে খাব চল…

ছোঁয়াঃ লোপা…
লোপাঃ এই আস্তে..এভাবে ছুটছিস কেন?পড়ে গিয়ে ব্যথা পাবিতো…
ছোঁয়াঃ পাবো না,আজকে আমার কিচ্ছু হবে না…
লোপাঃ কাহিনী কি রে?তোকে আজ একটু বেশিই খুশি খুশি লাগছে মনে হচ্ছে…
ছোঁয়াঃ হ্যাঁ আজকে আমি অনেক অনেক খুশি,আমারতো আনন্দে লাফাতে ইচ্ছে করছে,নাচতে ইচ্ছে করছে আরও অনেক কিছু করতে ইচ্ছে করছে।আজকে আমি দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ…
লোপাঃ তা এত খুশির কারণটা কি জানতে পারি?
ছোঁয়াঃ গেস কর
লোপাঃ ওসব গেস টেস আমাকে দিয়ে হবে না,তুই বলতে চাইলে বল নইলে আমি গেলাম
ছোঁয়াঃ আরে দোস্ত রাগ করছিস কেন?তোকে ছাড়া আর কাকে বলব বল…
লোপাঃ তাহলে ঝটপট বলে ফেলেন আমার আবার অনেক কাজ আছে
ছোঁয়াঃ একবার ট্রাইতো কর,দেখবি ঠিক বুঝতে পারবি
লোপাঃ তুই সোজাসুজি বলবি নাকি আমি চলে যাব?
ছোঁয়াঃ এই না না,বলছি ওয়েট…আমি এত খুশি তার কারণ ওই বান্দরটাকে আর সহ্য করতে হবে না
লোপাঃ মানে?তুই কার কথা বলছিস বলতো?
ছোঁয়াঃ ওই যে বাড়িতে একটা ফাজিল এসে জুটেছিল না…
লোপাঃ ও সায়ন ভাই না মানে দুলাভাই?
ছোঁয়াঃ ওই ছুড়ি ওই কে তোর দুলাভাই হুহ?
লোপাঃ কে আবার তোর বর মানে আমাদের সায়ন ভাইয়া
ছোঁয়াঃ একটা থাপ্পড় দিয়ে তোর সব কয়টা দাঁত খুলে ফেলব বুঝেছিস…
লোপাঃ আহহা এত রেগে যাচ্ছিস কেন?দুলাভাইকে দুলাভাই ডাকব নাতো আর কি বলে ডাকবো!
ছোঁয়াঃ শোন ওই বদের হাড্ডিটাকে আমি কিছুতেই বর বলে মানি না বুঝেছিস?তোর যদি এই ব্যপারে এতই কথা বলার ইচ্ছে থাকে তাহলে অন্য কাউকে খুঁজে নে আমি গেলাম
লোপাঃ আরে ছোঁয়া..কোথায় যাচ্ছিস?আরে দোস্ত দাঁড়া বলছি..আচ্ছা বাবা আমার ভুল হয়ে গেছে আর কক্ষনো বলব না এই কানে ধরছি…
ছোঁয়াঃ ধরছি বলে আবার দাঁড়িয়ে আছিস কেন?আগে কানে ধর তারপর কথা বলব
লোপাঃ তুই না…
ছোঁয়াঃ কি?
লোপাঃ একটা আস্ত খাটাশ
ছোঁয়াঃ কথা কম কাজ বেশি
লোপাঃ এই যে কানে ধরলাম,এবার খুশি?
ছোঁয়াঃ হুম
লোপাঃ তোর জন্য না ওই সায়ন ভাইয়াই ঠিক আছে
ছোঁয়াঃ কি বললি!
লোপাঃ ঠিকইতো বলেছি,তোরমত ঘাড়ত্যাড়া পাবলিককে টাইট দেয়ার জন্য সায়ন ভাইয়ার মত কাউকেই দরকার নাহলে আর ওই ত্যাড়া ঘাড় সোজা হবে না…
ছোঁয়াঃ আমি ঘাড়ত্যাড়া!তবে রে…
(ছোঁয়া লোপাকে তাড়া করল আর লোপা বাচার জন্য প্রাণপণে ছুটে পালালো)

সায়নঃ রিয়া…রিয়া…লিসেন টু মি রিয়া…
রিয়াঃ হোয়াট?সকালে এতকিছু করেও মন ভরেনি!এখন আবার কি করতে এসেছো?
সায়নঃ রিয়া আমার কথাটা একবার শোন প্লিজ,তারপর তোমার যা ইচ্ছে হয় কর
রিয়াঃ আচ্ছা ঠিক আছে যা বলার ঝটপট বলে ফেলেন আমার অত টাইম নেই
সায়নঃ I am sorry…
রিয়াঃ জাস্ট এইটুকুই?
সায়নঃ মানে?
রিয়াঃ মানে আপনার কথা শেষ?
সায়নঃ না মানে রিয়া,আমি জানি সকালে আমার বিহেভটা একটু বেশিই রুড ছিল কিন্তু বিশ্বাস কর আমি আসলে ইচ্ছে করে এটা করিনি আসলে…
রিয়াঃ আপনি কি আর কিছু বলবেন?
সায়নঃ দেখ রিয়া,আই থিঙ্ক আই এম স্টিল নট রেডি।আমার মনে হয় আমাদের রিলাশনশিপটাকে আরও একটু সময় দেয়া দরকার তাই…
রিয়াঃ কতদিন?
সায়নঃ সেটা আমি কিভাবে বলবো?I have no idea about that…
রিয়াঃ Go to hell…
সায়নঃ রিয়া…রিয়া…What was that?
রিয়াঃ ঠিকইতো বলেছি।I am your girlfriend.আমরা দুজনেই ভার্সিটি পড়ুয়া সো আমাদের রিলেশনশিপটা একটু বেশিই স্ট্রেট ফরোয়ার্ড হবে এটাইতো স্বাভাবিক তাইনা?
সায়নঃ স্বাভাবিক তবে এতটাও না আর একটা ব্যাপারতো তুমি মনে হয় ভুলেই গেছো
রিয়াঃ কোন বিষয়?
সায়নঃ আমি কিন্তু তোমার প্রপোজাল এখনও অফিশিয়ালি এক্সেপ্ট করিনি
রিয়াঃ মানে!
সায়নঃ আমি জাস্ট তোমার সাথে টাইম স্পেণ্ড করতে এগরি করেছিলাম,বলেছিলাম তোমার ইচ্ছে অনুযায়ী আমরা কিছুদিন ট্রাই করে দেখব।সাকসেসফুল হলে ক্যারি অন করব নয়তো…
রিয়াঃ নয়তো কি?ব্রেক আপ?
সায়নঃ যেটা স্টার্টই হয়নি সেটাতে অফিশিয়ালি ব্রেক আপেরতো কোন দরকারই নেই।জাস্ট সবকিছুই আগের মতই হয়ে যাবে…
রিয়াঃ You know Sayon,you are just sick.How could you think like that?
সায়নঃ যেটা সত্যি আমিতো তাই বলেছি,মিথ্যে কিছুতো বলিনি
রিয়াঃ You and your truth…just go to hell…
সায়নঃ রিয়া…লিসেন টু মি..রিয়া…

(রিয়া রেগে মেগে চলে গেল,সায়নের বন্ধুরা এতক্ষণ দূরে দাঁড়িয়ে সবকিছু দেখছিল,এবার ওর কাছে ছুটে আসলো)
রাকিবঃ কি হয়েছে রে?
সায়নঃ এইটা মেয়ে না কি…
তানিঃ আমিতো আগেই বলেছিলাম ওটার থেকে দূরে থাকতে,ঐটা মেয়ে না একটা ডাইনী
সায়নঃ শাট আপ তানি
দীপুঃ আচ্ছা ঠিক আছে কি হয়েছে বলতো
সায়নঃ কি আর হবে,যাই বোঝাই কিছুই বুঝতে চায় না উল্টো নিজের ইচ্ছেটাকে আমার উপর চাপিয়ে দিতে চাইছে!
মারুফঃ ওহ তারমানে সকালে তোদের মধ্যে সত্যি সত্যি কোন ঝামেলা হয়েছে
আসিফঃ সকালে মানে?এখনইতো সকাল,তাহলে কখন ঝামেলা করলি?
মারুফঃ আরে এই সকালের কথা বলছি না,একেবারে কাক ডাকা ভোরে
সায়নঃ মারুফ…শাট আপ…
রাকিবঃ কেন ওকে কেন চুপ করতে বলছিস?এই মারুফ,কাহিনী কি খুলে বলতো
মারুফঃ আরে ঘুম থেকে উঠেই দেখি মহারাণী দরজায় দাঁড়িয়ে আছে,এতবার করে চলে যেতে বললাম শুনলোই না!তারপর আমিতো নাস্তা আনতে গেলাম,এসেই দেখি রিয়া রেগেমেগে বেরিয়া গেল…
তানিঃ এই এক মিনিট এক মিনিট,তারমানে সায়ন তুই আর রিয়া তখন রুমে একাই ছিলি!সত্যি করে বল ওই মেয়ে কি করেছে…
সায়নঃ ও আবার কি করবে?কি..ক..কিছু করেনিতো…ওই এমনি একটু কথা কাটাকাটি…
তানিঃ কিছু করেনিতো এভাবে তোতলাচ্ছিস কেন?
সায়নঃ কই তোতলাচ্ছি নাতো
আসিফঃ বল না দোস্ত কি করেছিস…
রাকিবঃ হাম তুম এক কামরে মে বান্ধ হো অর চাবি খো যায়ে…
তানিঃ ওই তোরা চুপ করবি?
দীপুঃ থামবো কেন?প্লিজ দোস্ত বল না তোরা একা একা কি কি করলি..আরে বাবা আমাদেরও তো অভিজ্ঞতার দরকার আছে তাইনা…
তানিঃ চুপ একদম চুপ,আর কেউ একপ্টা কথা বললে এমন মাইর দিব না…সায়ন,এবার বলতো এক্স্যাক্টলি কি হয়েছিল
সায়নঃ আরে বাবা,বললামতো তেমন কিছুই না
তানিঃ শোন সায়ন,ও যে কোন কোয়ালিটির মেয়ে আমার খুব ভাল মতই জানা আছে,ওরেতো আমি…
সায়নঃ এই তানি,দাঁড়া বলছি…কি পাগলামী করছিস…
তানিঃ ওই ডাইনীটাকে একটা উচিত শিক্ষা দিয়ে তবেই ছাড়বো
সায়নঃ শাট আপ তানি,সেই কখন থেকে দেখছি ওকে ডাইনী ডাইনী করে যাচ্ছিস!সবাই কান খুলে শুনে রাখ,শি ইজ নাউ মাই গার্লফ্রেন্ড সো সম্মান দিয়ে কথা বলবি
তানিঃ সায়ন!তুই ওই মেয়েটার জন্য আমাকে…

সায়নঃ শোন রিয়ার সাথে যা কিছুই হয়েছে ইটস অল মাই ফল্ট সো ওকে দোষারোপ করা বন্ধ কর।ফল্টটা আমার সো আমিই সবকিছু ঠিক করব You guys please stay away from it…
(সায়ন চলে গেল,সবাই এতটাই অবাক হয়ে গেছে যে কিছুই বলতে পারছে না।তানি কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিল,হঠাৎ নিজের ব্যাগটা তুলে নিয়েই দৌঁড়ে চলে গেল)
(কয়েকদিন পর)
দুই বান্ধবীর সাথে ঘুরতে বেরিয়েছে রিয়া,আজ তার মনটা যথেষ্ট রকমের ভাল।কারণ একটাই সায়ন নিজে থেকে ওকে সরি বলেছে।ওতো ভেবেছিল নিজেই সায়নকে সরি বলবে কিন্তু সায়ন নিজেই যখন ওকে সরি বলল তখন একটু ভাব নেওয়ার জন্য ইচ্ছে করেই ওর সাথে আবার ঝামেলা করেছে।আপাতত ঘোরাঘুরি শেষ,এখন ওরা একটা কফিশপে বসে আছে।রিয়া মেকাপ কিটটা বের করে আরেক দফায় সাজসজ্জা ঠিক করে নিচ্ছে…
মিমোঃ এটা কি তুই ঠিক করছিস?
মুমুঃ আমার কিন্তু মনে হচ্ছে ব্যাপারটা একটু বেশিই বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে
রিয়াঃ আচ্ছা তোরা কোন ব্যাপারে কথা বলছিস বলতো…
মিমোঃ দেখ রিয়া,আমাদের সাথে প্রিটেন্ড করার কোন দরকার নেই।আমরা কিন্তু সবই জানি
মুমুঃ তারপরেও যদি জেনেও না জানার ভান করিস তাহলে বলেই দেই,আমরা সায়ন আর তোর ব্যাপারে কথা বলছি
রিয়াঃ ওহ
মিমোঃ আচ্ছা তুই নিজেকে কি ভাবিস বলতো?
রিয়াঃ এখানে ভাবাভাবির কি হল তাইতো বুঝতে পারছি না
মুমুঃ শোন রিয়া,Sayon is the most eligible bachelor of our campus.ওর উপর ক্রাশ খায়নি এমন মেয়ে টার্গেট লাইট দিয়ে খুজলেও একটাও পাওয়া যাবে না সো ওকে নিয়ে খেলা বন্ধ কর
রিয়াঃ জানি কিন্তু তাতে কি হয়েছে?
মুমুঃ আরে বাবা তুই বুঝতে পারছিস না কেন,সায়নের এক ইশারায় ভার্সিটির সব সুন্দরী মেয়েরা ওর পায়ে এসে লুটিয়ে পড়বে।বাই এনি চান্স ও যদি তোর উপর গিভ আপ করে নেই তখন কি করবি একবার ভেবে দেখেছিস?
মিমোঃ এখনও সময় আছে প্যাচ আপ করে নে নাহলে দেখা গেল তুই এইদিকে ভাব নিচ্ছিস আর ঐদিকে অন্য কেউ…
রিয়াঃ Shut up both of you.রিয়ার থেকে রিয়ার কোন জিনিস কেড়ে নেওয়া এতটা ইজি না বুঝলি?দেখ না কি হয়…
তখনই কফিশপের লাইটগুলো হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে গেল।তার বদলে হালকা নীল আর সাদা লাইটিং এ ভরে গেল চারপাশ।রিয়ারা যেই টেবিলে বসে ছিল তার ঠিক পেছনের দিক থেকে মিষ্টিমধুর ভায়োলিনের শব্দ শোনা গেল,সবমিলিয়ে খুব রোমান্টিক একটা পরিবেশ।বিস্ময়ের রেশ কাটতে না কাটতেই সায়নের কণ্ঠ শুনতে পেল রিয়া।পেছন ফিরতেই সায়নের দেখা মিলল।নীল রঙের টি-শার্ট তারসাথে ব্ল্যাক জিন্স আর জ্যাকেট আর হাতে গোলাপ আর রজনীগন্ধার মিশ্রণে বানানো ফুলের তোড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।ওকে দেখে রিয়া চলে যেতে নিলে সায়ন মুচকি হেসে ওর সামনে এসে দাঁড়ালো…
রিয়াঃ কি চাই?আবার এসেছো কেন?

(সায়ন এভার হাঁটু ভেঙ্গে রিয়ার সামনে বসে পড়লো তারপর রিয়ার এক হাত নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে বলল…)
সায়নঃ রিয়া,I am sorry,sorry for whatever I have done to you the other day.আমি জানি আমার ব্যবহারে তুমি অনেক কষ্ট পেয়েছো কিন্তু কি করব বল It was my first time being so close to a girl.যাই হোক এবারের মত ক্ষমা করে দাও প্লিজ আই প্রমিজ আর কক্ষনো তোমাকে কোন কষ্ট দিব না…
রিয়াঃ কি করব এখন?মিমো আর মুমুর কথাগুলোও ফেলে দেওয়া যায় না…রিয়া রিয়া রিয়া…কুইক,কোন একটা ডিসিশন নিয়ে নে…
(সায়ন এবার পকেট থেকে খুব সুন্দর একটা প্যাকেট বের করে রিয়ার সামনে মেলে ধরল,সেদিকে চোখ পড়তেইতো রিয়া আনন্দে লাফিয়ে উঠল…)
রিয়াঃ আংটি!বেবি তুমি…
সায়নঃ Please accept it as a compensation of whatever I have done…
রিয়াঃ তাহলে নিজের হাতেই পরিয়ে দাও…
সায়নঃ হুম…
(সায়ন রিয়ার হাতে রিংটা পরিয়ে দিল,রিয়া খুশিতে সায়নের বুকে ঝাপিয়ে পড়ল)
রিয়াঃ Love you baby,love you so…much…
চলবে…
#আমার শরীরটা এখনও অনেক খারাপ,ডক্টর রেস্ট নিতে বলেছে তবুও অনেক কষ্টে এতটুকু লিখেছি।জানিনা সবার কেমন লাগল,খারাপ লাগলে জানাবেন ভাল করে লেখার চেষ্টা করব।আর এই অবস্থায় ভাল করে চিন্তাও করতে পারছি না তাই কি লিখব কিছুই বুঝছি না।নেক্সট পার্ট কবে দিতে পারব জানি না,সো কেউ কালকের জন্য ওয়েট করবেন না প্লিজ…