স্বীকৃতি

উঠোনে রাখা দোলনায় বসে দোল খাচ্ছে খুশবু। হঠাৎ তার চোখ গিয়ে আটকায় গেইটের দিকে। খুশির সাথে তার দিকে এগিয়ে আসছে

ডিভোর্স পেপারটা হাতে নিয়ে বসে আছে খুশবু। টেবিলের উপরে রাখা কলমটার দিকে তার দৃষ্টি। কলমটি হাতে নিয়ে একটা সাক্ষর করলেই

ব্যাগ হাতে খুশবুকে দেখে খালেদা শারমিন বলে উঠলেন- সে কি! কিছু না বলে তুই হঠাৎ? . সত্যটা লুকিয়ে সে জবাব

লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে আফসানা। ফাহিম তাকে দেখে হেসে বললো- আমি তোমার ফাহিম ভাই! এতো লজ্জা পাবার কিছু নেই।

সাদেক কে দেখে নিজের জায়গায় দাঁড়িয়ে পড়লো খুশবু। আরহাম বললো- দাঁড়িয়ে পড়লে কেনো? চলো। -সাদেক! . ততক্ষণে সাদেক এগিয়ে এসেছে

দেখতে দেখতে বিয়ের দিন তারিখ ঠিক হয়ে গেলো আফসানার। সময় বেশি নেই! বিয়ের শপিং এ মহাব্যস্ত সে। আজও শপিং করতে

খুশবুকে নিজেদের দিকে এগিয়ে আসতে দেখে দাঁড়িয়ে পড়লো অনন্ত ও খুশি। বড় বোনের সামনে এভাবে ধরা না খেলেও পারতো তারা!

সন্ধ্যে নামার সাথে সাথে কষ্ট টা যেনো বাড়তে থাকে। এই বাড়িতে আসার পর সেই কষ্টটা তীব্রতর হয়ে গেলো। অনেক বেশিই

বৃষ্টির কারণে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছেনা ফারাজের মুখটা। কিন্তু ফারাজ কে চিনতে ভুল করতেই পারেনা খুশবু। খুশবু ছুটতে লাগলো। এই পথ

. আফসানার ব্যাপারে আরহামের কাছে সবটা শুনে মৃদু হাসলো ফাহিম। তার এই হাসির রহস্য বুঝতে পারলোনা আরহাম। নরম স্বরে জিজ্ঞাসা