অবশেষে তুমি আমার

রাজ আর এটা দেখে সহ্য করতে পারলো না। দৌড়ে গিয়ে তিয়াসের গালে চড় বসিয়ে দিয়ে বললো,’ অন্যের স্ত্রীকে প্রপোজ করতে

এই সিকিউরিটি ভবিষৎতে যেন এরা বাসায় আসতে না পারে। বের করে দাও। – রাজ আর আনিশাকে জোর করে বাসা থেকে

– রাজ খেতে বসছে এমন সময়, আননোন বিদেশী একটি নাম্বার থেকে ফোন আসলো। রাজ অধরা ভেবে ফোনটা রিসিভ করতেই ওপাশ

অধরা থাকলে যা প্রতিদিন দেখা যেতো। রাজ ড্রেসিং টেবিলের সামনে যেতেই দেখলো অধরা ড্রেসিং টেবিলের সামনে নীল শাড়ি পরে বসে

আনিশা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। এই কথা বলেই রাজ শুয়ে পড়লো। আনিশা রাজের কপালে হাত রাখতে পারছে না এতো জ্বর।

– রাজ অসহায় দৃষ্টি নিয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে অধরার দিকে। অধরা আর কিছু না বলে ভেতরে চলে গেলো। বিমানে

চড়টা যেন রাজের গালে নয় কলিজায় লেগেছে। – হঠাৎঅধরার ফোনটা বেজে উঠে! অধরা ফোনটা রিসিভ করতেও ওপাশ থেকে মেয়ে তিয়াসের

– সেদিন রাতে রাজের আর ঘুম হলো না। সারারাত অধরার স্মৃতিগুলো মনে করে কান্না করলো। যে মানুষটা কাল তার বুকে

-অধরা ফোনটা হাতে নিয়ে দেখে একটা মুচকি হাসি দিয়ে রাজের হাতে ফোনটা দিয়ে বললো, ‘ আচ্ছা রাজ ভালো থেকো আসি।

ইশু তোকে ছাড়া আমারো কষ্ট হয়েছে। আমাদের সাইবার স্পের্শাল টিম এসেছে? – হ্যাঁ আপু! -এই যে ত্রিযামিনী ফোনটা দাও! ত্রিযামিনীর