ঘৃণার মেরিন

ঘৃণার মেরিন Season 3 !! Part- 22

তপু : specially নীড়কে দেখে …
দাদুভাই : নীড়কে তো আমার দিদিভাইয়ের সামনেই আসতে দিবোনা …. জন…।
জন : জী স্যার। i will take care…
নীড় আড়াল থেকে সব দেখলো আর শুনলো ।
নীড় : পাখিকে কি নীড় থেকে বেশিক্ষন আলাদা করে রাখা যায় ? পরিযায়ী পাখিরাও শত শত পথ পারি দিয়ে ঠিকই নিজ নিজ নীড়ে ফিরে যায় । আর এটা তো মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী… বনপাখি… বনপাখি নীড় ছারা থাকতে পারবেনা । আমার ভুলে শাস্তি তো আমি পাবোই । তাও আমার বনপাখির হাতেই … বনপাখিকে কাছে রেখেই শাস্তি ভোগ উফফস উপভোগ করবো । নানাভাই যেখানে বন্যাকেই বাধ দিয়ে বেধে রাখা যায়। ভেঙে ফেলে। সেখানে তো আমি বর্ষন । আমাকে আটকায় কার সাধ্য? জন … হ্যাহ আল্লাহ ছারা কারো নেই। কারোই নেই … বনপাখি কি বলে? আমি ছলনা করি… হামম ছলনা …
.
কিছুক্ষনপর…
জন দারিয়ে পাহারা দিচ্ছে । নীড় নার্সদের পোশাক পরে মুখে মাস্ক পরে ভেতরে যাচ্ছে ।
জন : দারান।
নীড় দারিয়ে গেলো ।
জন : কে আপনি ?
নীড় : আপনার বউ…
জন : 😤।
নীড় : তো আর কি বলবো? দেখতে পাচ্ছোনা আমি নার্স। huh… side please ..
নীড় ভেতরে গেলো । দেখলো মেরিন ঘুমিয়ে আছে । মুখটা একদম ফ্যাকাশে লাগছে । মলিন হয়ে আছে। নীড় গিয়ে মেরিনের পাশে বসলো। এরপর মেরিনকে জরিয়ে ধরে কাদতে লাগলো। এরপর মেরিনের সারামুখে পাগলের মতো কিস করতে লাগলো ।
নীড় : i am not sorry বনপাখি… i am not… wake up & remember everything … then punish me in your style …. আমি কখনো তোমার কোনো কাজে বাধা দিবোনা । কারন তুমিই সবসময় ঠিক। সবসময় ।
নীড়ের পাগলামিতে মেরিনের ঘুম ভেঙে গেলো । মেরিন ভয় পেয়ে গেলো ।
মেরিন : কককে আপনি? আপনি এখানে কককি করছেন ? আমার বববাবা কোথায়? নিশ্চয়ই আপনি আমার বাবার কিছু কককরেছেন ? খখখুন করেছেন …. বববাবা … বাবা..
নীড় : জান আমার ক..
মেরিন : বাবা … বাবা …
মেরিনের চিল্লানোতে সবাই ছুটে এলো । এসে নীড়কে দেখে তো অবাক।
নিহাল : তুমি এখানে …?
মেরিন কবিরকে দেখে স্যালাইন ট্যালাইন ১টা খুলে দৌড়ে গিয়ে কবিরকে বাবা বলে জরিয়ে ধরলো। মেরিনের হাত থেকে টুপটুপ রক্ত পরছে ।
মেরিন : বাবা তুমি কোথায় গগগিয়েছিলে … ওই ওই ওই লললোকটা কিছু করেছে? এএএই লোকটা না খখখুনি। ও মেরে ফেলেছে… ও মেরে ফেলেছে … কককাকে যেন মমমারলো ? কককাকে যেন মারলো আমার? কককাকে? কককাকে ? আমার আমমমার আমমমার…
মেরিন অজ্ঞান হয়ে পরে গেলো। নীড় যাবার আগেই কবির ধরে ফেলল।
কবির : out…
নীড় : আমার বউকে ফেলে আমি ১চুলও নরবোনা। দেখি আমাকে কে নরায়?

তপু : ভাগ্য। ভাগ্য তোমায় কেবল নরাবেনা সরাবেও। uncle মেরিনকে শুইয়ে দিন।
কবির মেরিনকে শুইয়ে দিলো ।
তপু : oh my god… ওর pressure তো অনেক বারতি। ১৯০/১৪০। আবার স্ট্রোক না করে ফেলে
সিস্টার injection hurry up…
মেরিনকে inject করা হলো । bp normal হলো। ঘুমিয়ে রইলো ।
তপু : প্লিজ সবাই বাহিরে যান। she needs rest & comfort …
সবাই বেরিয়ে গেলো । নীড়ও যেতে বাধ্য হলো।
দাদুভাই : তোমার সাহস কি করে হয় এখানে আসার।
নীড় : আমাক বউ আমি আসবোই…
তপু : তোমার আসার কারনে মেরিনের condition কেমন বিগরে গিয়েছিলো দেখেছো ? for god sake মেরিনের সামনে আসবেনা ।
নীড় : আমার মেরিনের সামনে আমি আসবো । আর ১টা কথা মনে রেখো আমার মেরিনকে আমি ছারা অন্য কেউ ঠিক করতে পারবেনা।
বলেই নীড় চলে গেলো ।
কবির : আমার মেয়েটা ঠিক কবে হবে ?
তপু : জানিনা uncle …
কবির : ওকে কি বাসায়ও নিতে পারবোনা?
তপু : পারবেন। তবে ৩-৪দিন পর ।
কবির : হামম।
তপু : তবে হ্যা নীড়কে মেরিনের সামনে আসতে দেয়া যাবেনা । হয়তো situation আরো বিগরে যেতে পারে ।
দাদুভাই : হামমম।
তপু : excuse me..
তপু চলে গেলো ।
দাদুভাই : জন… খান বাড়িতে যাও ।গিয়ে দিদিভাইয়ের রুম থেকে নীড়ের সমস্ত ছবি সমস্ত স্মৃতি সরিয়ে ফেলো আজই। কিছুই যেন অবশিষ্ট না থাকে ।
জন : জী স্যার ….
নীলিমা : বববলছিলাম কি বাবা … নীড় ছারা কি মেরিন ভালো থাকবে?
দাদুভাই : হামম। আমার আগেই উচিত ছিলো নীড়কে মেরিনের থেকে দূরে করা। তাহলে হয়তো পরিস্থিতি এই পর্যন্ত এগোতো না…
.
২দিনপর…
নীলিমা মেরিনকে খাইয়ে দিচ্ছে। মেরিন অবাক চোখে নীলিমাকে দেখছে ।
মেরিন : তুমি যেন আমার কি হও?
নীলিমা : মাত্রই না বললাম যে আমি তোর ফুপ্পি হই।
মেরিন : ও হ্যা … আচ্ছা আমার কি মা নেই…
কবির : না । নেই। মরে গিয়েছে …
মেরিন : মমমরে মমমরে … মমমেরে ফেলা …
মেরিন যেন কেমন করতে লাগলো। ঘেমে অস্থির হয়ে গেলো ।
মেরিন : মমমরে… মমমরে।
কবির পরিস্থিত সামাল দিতে
বলল : তুমি জানো কাল-পরশু তোমাকে বাসায় নিয়ে যাবো । আর এখানে কষ্ট হবেনা ।
মেরিন : তততাই?
নীলিমা : হামমম।
মেরিন : আচ্ছা আমার নাম কি?
নীড় : মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী …
সবাই সামনে তাকালো । দেখলো নীড় মেরিনের গানটা হাতে নিয়ে দারিয়ে আছে । কবির কিছু বলতে নিলো । তপু ইশারা দিয়ে না করলো ।
মেরিন : মমমেরিন বন্যা নননীড় খান চৌধুরী ? এএটা আআমার নাম ? নননীড় কে ?
নীড় : আমিই নীড়।
মেরিন গানটা আঙ্গুল দিয়ে ঘোরাতে ঘোরাতে সামনে এগিয়ে এলো।
মেরিন : আপনি কে?
নীড় : আমি নীড় …
মেরিন : নননীড়… নননীড় নননীড়।
নীড় : এটাকে চিনতে পাচ্ছো?
মেরিন : নননা । কি এটা ?
নীড় : এটা তোমার best friend … gun… মানুষ খুন করে….
মেরিন : খখখুন …. মানুষ খখখুন খখখুন ..
মেরিন আবার উত্তেজিত হয়ে উঠলো । আবার নীড়কে বের করা হলো । কিন্তু নীড় তো নাছোর বান্দা । যখন ইচ্ছা হাজির হয় ।

৩দিনপর…
মেরিনকে বাসায় নেয়া হলো। খান বাড়িতে of course । ভেতরে ঢোকার সময় আমগাছটার দিকে চোখ পরলো । বুকটা কেপে উঠলো ।
কবির : বাবু… বাবাই …
মেরিন : হামমম ।
মেরিন রুমে গেলো । রুমে কোথাও নীড়ের অস্তিত্ব নেই । অথচ এই রুমের সব গুলো দেয়ালের painting ঢাকা ছিলো নীড়ের ছবি দিয়ে । এমনকি সিলিং এও নীড়ের ছবি paint করা ছিলো ।
মেরিন : এএটা কি আমার ঘঘর?
নীলিমা : হামম তোর ঘর । কেন কি মনে হচ্ছে?
মেরিন : মনে হচ্ছে কিছু নেই … কিন্তু কি নননেই … ?
কবির : কি খুজছো বাবাই …?
মেরিন : জানিনা … আচ্ছা ওই লোকটা কককোথায় ?
কবির : কোন লোকটা?
মেরিন : ওওওইযে ওই লোকটা। যে হুট করে চচচলে আসে… সসসেই লোকটা ।
কবির : ওই লোকটা আর আসতে পারবেনা।
মেরিন : ওহ ।
কবির : আরাম করো বাবাই। কিছু লাগলে ডাক দিও কেমন ?
মেরিন : হামমম ।
কবির চলে গেলো। কবির চলে যেতেই মেরিন সারারুম ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগলো ।
মেরিন : রররুমটা বেশ বড় । কিন্তু কককিছু নেই নেই মনে হচ্ছে । কি যে নেই । ঘুম পাচ্ছে ভীষন । বারান্দাটা দেখা হলোনা । ঘুম থেকে উঠে দদদেখবো…
মেরিন বেডে গিয়ে ঘুমিয়ে পরলো । ওদিকে নীড় মনিরকে খুজে বের করলো ।

তপুর assistant রাজু : স্যার আর কতো মনমরা হয়ে থাকবেন ? আর কতো আফসোস করবেন ?
তপু : আমার এই আফসোস কোনোদিনও শেষ হবেনা ।
রাজু : স্যার আপনি যা করেছেন ভালোবেসেই করেছেন …
তপু : না … আমি যেটা করেছি সেটাকে ভালোবাসা বলেনা । স্বার্থপরতা বলে…
রাজু : না স্যার। ঠিকই করেছেন । নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন আসলেই মেরিন ম্যামের জন্য ভুল মানুষ। ক্ষতিকর । তাও মেরিন ম্যাম নীড় বলতেই অজ্ঞান । অন্যদিকে আপনি। আমি মেরিন ম্যামের প্রতি ভালোবাসা দেখেছি । ১টা মেয়ের আর কিছুই চাওয়ার থাকেনা যখন এমন ১জন ভালোবাসার মানুষকে পায় ।
তপু : ১টা মেয়ের কাছে সবথেকে বড় পাওয়া কি জানো ? “মা” হওয়া। অথচ আমি ওর বাচ্চাটাকে মেরে ফেললাম ।
রাজু :স্যার আপনার তো কিছু করার ছিলোনা ।
তপু : ছিলো । কিন্তু আমি যে চেষ্টাই করিনি ।
রাজু : আপনার কাছে ওই বাচ্চাটার থেকে মেরিন ম্যামের জীবন বাচানো জরুরী ছিলো। তাই তো আপনি …
তপু : না রাজু … সেদিন আমি selfish হয়ে গিয়েছিলাম ।নীড়ের ওপর রাগ করে, নীড়কে মেরিনের জীবন থেকে সরানোর জন্যেই আমি সেদিন বাচ্চাটাকে বাচানোর নূন্যতম চেষ্টাও করিনি। কিন্তু কি করতাম আমি ? নীড় মেরিনকে একেবারে ধংব্স করে দিচ্ছিলো । কষ্ট , লাঞ্চনা ছারা নীড় মেরিনকে কিছুই দেয়নি । আর সে জন্যেই আমি এমনটা করেছিলাম । যেন মেরিন নীড়কে ছেরে দেয়। কিন্তু এমনটা যে হবে সেটা বুঝিনি। জানিনা এই পাপ আমি কোথায় রাখবো ?
রাজু : স্যার শান্ত হন। প্লিজ …

সন্ধ্যায়…
মেরিনের মনে হলো যে ও শূন্যে ভাসছে । তারাতারি চোখ মেলল। দেখলো যে ও নীড়ের কোলে । ভয় পেয়ে গেলো ।
মেরিন : আআআপনি…
নীড় : হামমম আমি জান…
মেরিন খেয়াল করে দেখলো যে ও নীড়ের কোলে ।
মেরিন : আআআমাকে নিয়ে কোথায় যাচ্ছেন ? নামান…
নীড় : নামাবো? বলছো? কিন্তু আমার যে নামাতে ইচ্ছা করছেনা জান। sorry …
নীড় হাটতেই লাগলো । মেরিনযে বারবার নামাতে বলছে সেটা নীড়ের কানেই যাচ্ছেনা । একটুপর মেরিনকে ১টা চেয়ারে বসালো । এরপর হাত-পা সব বন্দী করলো ।
মেরিন : আআআপনি আমার হাত-পা আটকে দদদিলেন কেন?
নীড় : জা…ন … এতো ভয় পাচ্ছো কেন ? ভয় তোমাকে মানায় না। । যাই হোক তোমার জন্য ১টা বিন্দাস surprise আছে । ডন… জনের সাথে মিলিয়ে এর নাম ডন রেখেছি। 😎। ডন … ডন…
ডন : জী স্যার।
নীড় : এতোক্ষন লাগে আসতে ।
ডন : sorry sir…
নীড় : আনো ওকে।
ডন : জী স্যার ।
ডন আহত মনিরকে নিয়ে এলো ।
মেরিন : এএএই লললোকটা কে ?
নীড় : শয়তানের ভিন্নরূপ । ওর জন্যেই এতোসব। সকল ঘৃণার শুরু এর থেকেই …
মনির : নীড় প্লিজ আমাকে ছেরে দাও।
নীড় : ডন এর মুখ খুলে রেখেছো কেন ? কোনো সমস্যা নেই । আমি বন্ধ করে দিচ্ছি ।
নীড় প্রথমে মনির জিহ্বা কাটলো। এরপর হাত-পা । এরপর ২চোখ তুলে ফেলল। শেষে shoot করলো।
নীড় : দেখো জান দেখো … এই শয়তানকে আমি শেষ করে দিয়েছি । আমাদের জীবন থেকে কালো ছায়া দূর করেছি । দেখো দেখো দেখো …
নীড় ঘুরে মেরিনকে দেখে কেমন যেন অবাক হয়ে গেলো । আসলে খুন আর রক্ত মেরিনের brain এ pressure ফেলছে ।।ওর রক্তের বেগ বেরে গিয়েছে । ঘেমে অস্থির হয়ে গিয়েছে । জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিচ্ছে ।
নীড় : ডক্টর …
নীড় ডক্টর কে এনে রেখেছিলো । by chance যদি কোনো সমস্যা হয় ? ডক্টর treatment শুরু করে দিলো। প্রয়োজনীয় মেডিসিন দিলো । মেডিসিনের প্রভাবে মেরিন ঘুমিয়ে পরলো।

কিছুক্ষনপর…
নীড় মেরিনের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে ।
নীড় : আমাদের জীবন থেকে সব কাটা সরিয়ে দিয়েছি মেরিন। ়এখন আর কোনো অশুভ ছায়া রইলোনা। আর রইলো তোমার স্মৃতিশক্তি আর তোমার ঘৃণা… সেগুলো সব মেনে নিবো… নিজের ভুলের মাশুল দিবোনা । শুধু তোমাকে ভালোবাসবো।
একটুপর মেরিনের ঘুম ভাঙলো। দেখলো নীড় ওর দিকে তাকিয়ে আছে । হুরমুরিয়ে উঠে বসলো।
মেরিন : আআআপনিহ… আমাকে ছারুন । আমাকে মারবেন না প্লিজ। আপনি দূরে সরুন ।
নীড় : কুল কুল… ঠান্ডা হও। আমি তোমাকে কেন খুন করবো? তুমি তো আমার জান… কলিজা… relax …
মেরিন : নননাহ আপনি খুনি… সরুন…
নীড় : ওরে জান… ঠান্ডা হওনা।
মেরিন : আপনি খুনী হ্যা খুনী খুনী খ…
নীড় মেরিনের ঠোট জোরা দখল করে নিলো । মেরিন ধাক্কা দিতে লাগলো। কিল ঘুষিও দিতে লাগলো । কিছুক্ষনপর নীড় ছারলো। মেরিন ঠোট মুছে নিলো ।
নীড় : বসো খাবার নিয়ে আসছি । rest করো ততোক্ষন। কেমন …
নীড় চলে গেলো।
মেরিন : ওওওই লোকটা খুনী। আমাকেও খুন করবে। আমি চলে যাবো।
মেরিন চুপিচুপি বেরিয়ে গেলো । নীড় খাবার নিয়ে এসে মেরিনকে পেলোনা ।
নীড় : ওহ my জান… জেদ কমেনি… দেখি কতোদূর গিয়েছো….

মেরিন রাস্তা দিয়ে হাটছে । তখন ওর সামনে ১টা গাড়ি এসে থামলো। মেরিন ভয় পেয়ে গেলো। চোখমুখ খিচে বন্ধ করে রাখলো ।
তপু : মেরিন…
মেরিন চোখ মেলল। তপুকে দেখলো। দেখে ভরসা পেলো।
মেরিন : ডক্টর তপু…😃…
তপু : তুমি কোথায় চলে গিয়েছিলে? সবাই তোমাকে খুজছে । তুমি ঠিক আছো ?
মেরিন : হামমম । ঠিক আছি । ডক্টর তপু ডক্টর তপু… শুনুন…
তপু : হ্যা বলো…
মেরিন : খুন…
তপু : খুন ?
মেরিন : হহহ্যা খুন। ১টা লোককে খুন করা হয়েছে । আমি দেখেছি। খুব বাজে ভাবে।
তপু : কে খুন হয়েছে?
মেরিন : নননাম জজজানিনা। কিন্তু খুন হয়েছে। আমি দেখেছি । পপপ্রথমে লোকটার জিহ্বা কেটেছে। এরপর হাত-পা। এরপর চোখ উপরে ফেলেছে । সসসবার শেষে shoot করেছে। চচচারিদিকে রররক্ত আর রক্ত…
তপু : কে খুন করেছে ? দেখেছো ?
মেরিন : হহহ্যা দেখেছি ।
তপু : নাম কি ?
মেরিন : নননাম …. নননাহম… ননাম তো জজজানিনা…. কককি নাম? নাম….
তপু : আচ্ছা থাক নাম বলতে হবেনা।
মেরিন : নননা আহমি বববলবো। নননাম।
তপু : কি নাম?
তখন নীড় পেছন থেকে
বলল : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন…
.
((( আসলে বিয়ে খাচ্ছি । তাই কালকে গল্প দিতে পারিনি। 😅😅😅
)))
.
চলবে…