বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -3 !! Part- 45

আবিরকে হালকা ধাক্কা দিয়ে ওয়াশরুমে দরজা বন্ধ করে দেয়,,আবির হাসতে থাকে,,,ফোন টা হাতে নিয়ে অন করে ওই খানে আবার কল আসে বিরক্তি নিয়ে রিসিভ করে,আবির শকড হয়ে যায় শুনে,,,
তিথি ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখে আবির বসে আছে খুব চিন্তিত লাগছে,,
তিথিঃ কি হয়েছে?
আবিরঃ আমাকে এখন হাসপাতালে যাতে হবে তুমি বাসায় চলে যাও
তিথিঃ কেন কি হয়ছে বলবেন তো
আবিরঃ নিয়া আত্নহত্যা করার চেস্টা করছে নাকি,,,এখন মেডিকেলে,,
তিথিঃ কিই ওই শাঁতচুন্নি আত্নহত্যা
আবিরঃ তিথি সব সময় ফাজলামি
তিথিঃ সরি,,,
আবিরঃ আচ্ছা আমি যাই তুমি বাসায় চলে যাও
তিথিঃ না আমিও যাবো আপনার সাথে প্লিজ,,
আবিরঃ তুমি গিয়ে কি করবে হুম
তিথিঃ আমি আপনার সাথে থাকবো প্লিজ
আবিরঃ আচ্ছা আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি তুমি রেডি হয়ে নাও
আবির ফ্রেশ হতে চলে যায়,,তিথিফ রেডি হচ্ছে আর নিজে নিজে বকবক করছে
তিথিঃ এই ডাইনী কি আমাদের শান্তিতে থাকতেও দিবে না,,,সব সময় কিছু না কিছু নাটক করবে ইচ্ছে তো ঝাড়ু দিয়ে পিঠিয়ে যত ভুঁত আছে সব বের করবি শাঁতচুন্নি ডাইনী একটা,,,
আবির এসে তিথিকে বলে
আবিরঃ চলো তাড়াতাড়ি কে জানে কি অবস্থা
তিথি আর আবির বের হয়ে যায় হাসপাতালের জন্য,,,হাসপাতালে গিয়ে দেখে নিয়ার বাবা-মা বসে আছে,,আবিরকে দেখে নিয়ার বাবা এগিয়ে এসে বলে
নিয়ার বাবাঃ তুমি এই বার হেপ্পি তো?নাও আমার মেয়েটা মরতে গেছিলো শুধু তোমার জন্য,,,
আবিরঃ আংকেল আমি কেন খুশি হবো?
নিয়ার বাবাঃ আমার মেয়ের আজ এমন অবস্থা শুধু তোমার জন্য আবির,,আমার এক মাত্র মেয়ে আজ হাসপাতালে শুয়ে আছে শুধু তোমার জন্য,,,
নিয়ার বাবা প্রচুর রেগে যায় আবিরের উপর,,,তিথি ভয়ে আবিরের হাতটা শক্ত করে ধরে রাখে নিয়ার বাবা তিথিকে দেখে বলে
নিয়ার বাবাঃ এই মেয়েটা তিথি তাই না,,
আবির কিছু বলে না,,তিথি কিছু টা ঘাবড়ে আবিরের হাত আরো শক্ত করে চেপে ধরে রাখে,,,
নিয়ার বাবাঃ আমার নেয়ের অবস্থা এই নেয়ের জন্য হয়েছে এই মেয়েকে তো আমি ছাড়বো না
তিথিকে থাপ্পড় মারতে যায় কিন্তু আবির ধরে ফেলে,,আবির রেগে বলে
আবিরঃ যে ভুল এখন করতে চাইছেন না ভুলেও এই ভুল করার চেস্টাও করবেন না,,,আমার বউয়ের গায়ে কেউ হাত তুলে বেঁচে যাবে তা আমি হতে দিবো না,,আর শুনে রাখুন আপনি আমার বাবার বয়সী তাই বেঁচে গেছেন না হলে
নিয়ার বাবাঃ না হলে কি হুম গুন্ডামি করবে?
তিথি আবিরের হাত ধরে টেনে বলে
তিথিঃ প্লিজ এই টা হাসপাতালে প্লিজ চুপ করুন
আবিরঃ আপনি ভাবতো পারবেন না মিস্টার খান আমার বউয়ের গায়ে হাত তুলার পরিমান কি হতে পারে না,,,,আর আমি বা আমার বউ আপনার মেয়ের এই অবস্থার জন্য দায়ী না আপনার মেয়ে যেমন করেছে তার ফল পাচ্ছে,,,নিজের মেয়েকে যদি সঠিক সময়ে কষে চড় দিতেন না তাহলে আজ এই দিন আপনাকে দেখতে হতো না,,
নিয়ার বাবা পুরো রেগে যায়,,,
আবিরঃ আমাদের এখানে আসা টাই বেকার,,,চলো তিথি এখানে এসে অযথা আমাদের সময়টাই নষ্ট করলাম,,,
আবির তিথির হাত ধরে বের হয়ে যায় ওই খান থেকে,,,নিয়ার বাবা ফোনটা বের করে একটা কল দেয়
নিয়ার বাবাঃ অই মেয়ে এখন বের হয়ছে মেডিকেল থেকে ওই মেয়েকে আজকের মধ্যে শেষ করে দিবে,,,আমি ওই মেয়ের শেষ দেখতে চাই যে আমার মেয়ের খুশি কেড়ে নিয়েছে,,,
নিয়ার মাঃ পাগল হয়ে গেছো কি?
নিয়ার বাবাঃ হ্যাঁ আমি পাগল হয়ে গেছি আমার এক মাত্র মেয়ে আজ এই অবস্থা ওই মেয়ের জন্য ওকে আমি ছেড়ে দিবো কখনো না,,,,অই মেয়েকে মরতে হবে বুজলে তুমি মরতে হবেই
নিয়ার মা খুব ভয় পেয়ে যায়,,তার স্বামী অন্যায় করছে সে জানে কিন্তু কি ভাবে আটকাবে ভাবতে থাকে,,,আবিরকে কল করে সব জানিয়ে দিবে এই সিদ্ধান্ত নেয়,,,
এই দিকে আবির আর তিথি গাড়িতে আবির ড্রাইভ করছে প্রচুর রেগে আছে,,,তিথি আবিরের রাগ ঠিক বুজতে পারছে,,,আবিরের মন ভালো করতে তিথি বলে উঠে
তিথিঃ সাগরে নিয়ে যাবেন প্লিজ
আবিরঃ এখন??
তিথিঃ হুম খুব ইচ্ছে করছে প্লিজ মানা করবেন না প্লিজ প্লিজ
আবিরঃ ওকে
আবির আর তিথি সাগর পাড় আসে,,সকালে তেমন মানুষ জন নাই সাগর পাড়ে,,,আবির একটা সিটে বসে পড়ে সে ভাবতে থাকে নিয়ার বাবা চুপ করে বসে থাকার লোক নয় যদি সে তার তিথির কিছু করে,,
তিথিঃ ডাব খাবো
আবিরঃ মাইর খানা ডাবের জায়গায়
তিথিঃ কেন(মুখটা মলিন করে)
আবিরঃ এখনও নাস্তা করো নাই আর এই সব খাবে
তিথিঃ ডাব শরীরের জন্য উপকারী বুজলেন মিস্টার বজ্জাত এনাকন্ডা
আবিরঃ বুজার দরকার নাই আমার অই দিকে একটা রেস্টুরেন্ট আছে চলো আগে নাস্তা করবে তারপর যা ইচ্ছে তা
তিথিঃ হু (ভেংচি কেটে)
আবিরঃ ড্রামাকুইন একটা
আবির আর তিথি কাছের একটা রেস্টুরেন্টে যায়,,তারা নাস্তা করতে থাকে,,,তাদের কয়েকজন সে মেডিকেল থেকে তাদের পিছন নিয়েছে কিন্তু লোক জন থাকায় তারা কিছু করছে না আর না তিথিকে একা পাচ্ছে
তিথিঃ এই রেস্টুরেন্টটা কেমন যেন
আবিরঃ কেমন?
তিথিঃ আজিব টাইপের
আবিরঃ হাহা এলিয়েনদের কাছে তো লাগবেই তাই না
তিথিঃ হু,,,আচ্ছা কিসমিস বাদাম আমরা দুইজন একটা রেস্টুরেন্ট খুলি কেমন হবে (অনেক খুশি হয়ে)
আবিরঃ হুম যেখানে তোমার ওই আজগুবি আর ফালতু রেসিপি থাকবে তাই না ম্যাম
তিথিঃ হু এমন নয় ওকে,,আমার রেসিপি সবার প্রিয়
আবিরঃ জ্বি এতো যে দুই মিনিটে বমি করবে তাই না
তিথিঃ আপনাকে কিছু বলা টাই বেকার দূর
আবিরঃ হুম এখন চলেন আমাদের বাসায় যাওয়া উচিত
তিথিঃ আমার ডাব?
আবিরঃ মাথায় মারবো ডাব ফাজিল মেয়ে
তিথিঃ আপনার মাথায় মারা উচিত হু
তিথি গাল ফুলিয়ে গাড়িতে বসে,,,আবির ডাব একটা নিয়ে আসে আর দুটো পাইপ,,তিথিকে ডাব টা ধরিয়ে দিয়ে বলে
আবিরঃ খাও
তিথিঃ আমি কি এতো রাক্ষস যে দুটো পাইপ দিয়ে খাবো
আবিরঃ রাক্ষস থেকে কম কি
তিথিঃ কিইই
আবিরঃ মাথা মোটা মেয়ে একটা,,,আমি ও খাবো তাই
তিথিঃ দিবো না আমি হু আপনি আর একটা আনেন নাই কেন টাকা নাই বুজি
আবিরঃ না আমার কাছে তো টাকা নাই তোমার কাছে আছে?
তিথিঃ আমার কাছে টাকা দাঁড়ান দেখি
আবির হাসতে থাকে তিথি মাথায় হাত রেখে বলে
তিথিঃ আ,,সলে আমি তো ব্যাগ আনি নাই যে টাকা থাকবে
আবিরঃ হাহা আচ্ছা ম্যাম খেয়ে নেন,,

তিথি খেতে থাকে আবির ড্রাইভ,,,তাদের পিছনে তো লেগেই আছে ওই লোক গুলো,,আবির আর তিথি বাসায় চলে যায়,,,আবির রুমে গিয়ে ফ্রেধ হয়ে আরাম করতে থাকে আর তিথি নিচে নেমে যায় চা বানাত্র,,,রিতু এসে তিথিকে বলে
রিতুঃ কি ব্যাপার ম্যাম আপনি তো কাল গিয়েছেন যে আর আসার নাম ও নেন নাই,,বাই দ্যা ওয়ে তিথি কাল কি কি হয়েছে বল বল
তিথিঃ চুপ কর লুচ্চানি হু
রিতুঃ কিইইই তোর কাছে থাকে এই সব আজগুবি নাম
তিথিঃ হু আর কার কাছে পাবি বল,,,,
রিতুঃ আচ্ছা আচ্ছা এখন আমার জন্য তাড়াতাড়ি চা বানিয়ে দে তো
তিথিঃ ওই হারামি তুই আমাকে অর্ডার কেন দিচ্ছিস হুম
রিতুঃ দেখ সম্মান দিয়ে কথা বলবি তোর বড় জা আমি,,আমান আবিরের বড় ভাই হু,,সো সম্মান দে বুজলি
তিথিঃ ওহ রেলি
রিতুঃ হুম রেলি
তিথিঃ দেখাছি সম্মান কি ভাবে দেওয়া হয়
রিতুঃ ওহ সালাম করবি বুজছি আচ্ছা আচ্ছা কর
তিথি কুন্তি একটা নিয়ে রিতুকে তাড়া করে আর বলে
তিথিঃ হারামি দাঁড়া দেখাচ্ছি তোকে মজা,,
রিতুঃ এইটা কেমন কথা তিথি আমি না সম্পর্কে তোর বড়
তিথিঃ আরে তাই তো বলছি দাঁড়া তোর বড় আমি দেখাছি,,
পুরো ঘর মাথায় তুলে নেয় তিথি আর রিতি,,সবাই হল রুমে আসে আওয়াজ পেয়ে,,সবাই হাসতে থাকে রিতু আর তিথির কান্ড দেখা,সোফায় উঠে যে ভাবে লাফালাফি করছে মনে হচ্ছে দুইজন বাচ্চা
মামানিঃ ছোট বেলায় দুইজন এমন করতো কিছু নিয়ে লড়াই হলে,,,একজন আর একজনকে এই ভাবে তাড়া করতো
মাঃ হাহা পুরো বাচ্চাদের মত ঝগড়া করছে
আবিরঃ এই ঝগড়াটি এলিয়েন কখনো আর ঠিক হবে না,,ঝগড়াটি একটা,,,
আমানঃ আমার বউ তো লাগছ্র না এই রিতুকে
আবিরঃ তাহলে কি শালিকা লাগছে?
আমানঃ আরে দূর
আবিরঃ কি দূর,,তোর বউও দেখি আমার বউয়ের মত পাগল
আমানঃ হারামি নিজের বউকে পাগল বলছিস ভালো কথা আমার বউকে বলনি মা হুর
আবিরঃ আরে বাপরে বউয়ের জন্য কত টান,,,

আমানঃ হুম তো থাকবে না এক মাত্র বউ আমার
আবিরঃ কেন রে আরো কয়েকটা থাকা উচিত ছিলো নাকি,,,
আমানঃ সর তো
আবিরঃ হে রিতু আমান বলছে ওর নাকি আরো কয়েকটা বউ থাকলে ভালো তো তুমি নাকি পাগল
আমানঃ আবিরের বাচ্চা আমি কখন বলছি হারামি,,,
রিতু রেগে আমানের কাছে আসে কোমড়ে হাত দিয়ে বলে
রিতুঃ কি বলেছিলে তুমি 😠আজকে তো তোমায় আমি,,,,,
আমানঃ আরে আরে রিতু শুনো আবিট বলছে যে ওর বউ নালি পুরো পাগল আর তার নাকি কয়েকটা জিএফ লাগবে এমনি নাকি আছে কয়েকটা তাই না আবির
তিথিঃ কিইই😠
আবিরঃ অই কি বলছিস,,তোর বউ শান্ত আছে আমার টা তো পুরো তার ছিড়া সে আমাকে কাঁচা গিলে খাবে
তিথিঃ কি আমি তার ছিড়া
আবিরঃ আরে আমি ওমন কিছু বলতে চাই নাই সরি
তিথি আর রিতু দুইজনে রেগে আমান আর আবিরকে তাড়া করর,,সবাই হাসতে থাকে,,,রিমান ও হাসছে
মাঃ আমার সংসার যেন এমন সুখে শান্তিতে কাটে আল্লাহ প্লিজ দেখিও,,
মামানিঃ ইনশাআল্লাহ সব ঠিক থাকবে,,,
আমান আর আবির বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে,,,
আমানঃ সব তোর জন্য
আবিরঃ ওই তোরে আমি কখন বলছি হ্যাঁ
আমানঃ আমি কখন বলছি তা বল,,
আবিরঃ এখন বাড়ি গেলে ওই মাইয়া গুলো আমাদের কাবাব বানাবে,,
আমানঃ এখন
আবিরঃ আর কি চল দুইজনে আড্ডা দেই,,,
আমানঃ আইডিয়া খারাপ না চল,,আর এমনি আজ বাসায় যাওয়ার পর খবর আছে
আবিরঃ হুম ঠিক
এই দিকে তিথি আর রিতু ব্যস্ত হয়ে পড়ে তাদের কাজে,,দুপুরে খাবার খাওয়ার পর তিথি আর রিতু তিথির ঘরে আড্ডা দেয়,অনেক গল্প করতে থাকে
তিথিঃ রিমান পুরো আমার মত হয়ছে
রিতুঃ হ্যাঁ তা ঠিক তোর মত ফাজিল আর কি
তিথিঃ সর তুই সে আমাকে তিথি মা বলে ডাকবে দেখিস
রিতুঃ হুম আমার ছেলের দুই মা,এতে তো আমি যেমন খুশি তার থেকে বেশি খুশি আমার অই ফাজিল ছেলে
তিথিঃ কার ছেলে?(রেগে)
রিতুঃ সরি আমাদের ছেলে
তিথিঃ গুড,,

রিতুঃ যদি আমার কিছু হয় বা আমি না থাকি তাহলে তুই তো আছিস রিমানের খেয়াল রাখার জন্য
তিথিঃ ঠাস করে চড় লাগাবো এই সব ফালতু কথা বলার জন্য তুই কই যাবি হুম,,আমরা সবাই এতো বছর পর এক হলাম আর আলাদা হবো না বুজলি,,
রিতু তিথিকে জড়িয়ে ধরে তখন রিমান এসে রিতুর কোলে বসতে চায় রিতু কোলে নিয়ে বসে
দুইজনে খুব হাসাহাসি করে,,ওইদিকে তিথির সব কিছুতে নজর আছে ওই লোক গুলোর যা নিয়ার বাবা পাঠিয়েছে,,
রিতুঃ এই যা রিমান আমার কাপড় নষ্ট করে দিয়েছে,,
তিথিঃ আচ্ছা তুই আমার কাপড়টা পড়ে নে আমি রিমানকে চেঞ্চ করে আনি,,
রিতুঃ আরে আমি যাচ্ছি তুই রেস্ট কর
তিথিঃ কানের নিচে কষে চড় দিবো,,,যা ওয়াশরুমে আমি আসছি
তিথি রিমানকে নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে যায়,,,,রিতু ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখে দুইজন লোক মুখে কাপড় বেঁধরে আছে,,রিতু কিছুটা ভয় পায়,,তারা রিতুকে তিথি ভেবে ছুরি মেরে দেয়,,,রিতুকে কয়েকটা আঘাত করে ছুরি দিয়ে,, রিতুর চিৎকার শুনে সবাই দৌড়ে আসে,,লোক গুলো ভয়ে বারান্দা দিয়ে পালিয়ে যায়,,,রক্ত মাখানো অবস্থায় নিচে পড়ে আছে রিতু,,তিথি দৌড়ে আসে
তিথিঃ রিতু অই রিতু উঠ কিছু হবে না তোর তুই ঠিক হয়ে যাবি
তিথি কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে রিতুর একটু হুশ আছে,সবাই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে রিমানও প্রচুর কাঁদছে,,,রিতু তিথির হাতটা শক্ত করে ধরে বলে
রিতুঃ আমার ছেলেকে নিজের ছেলের মত দেখে রাখিস,,
তিথির হাত পা সব কাঁপতে থাকে ভয়ে কি করবে,,,,বাসায় আমান আর আবির ও নাই যে রিতুকে নিয়ে দৌড়ে মেডিকেল যাবে,,,বাবা দৌড়ে আসে আর অপেক্ষা করে না কিছুর জন্য রিতুকে কোলে নিয়ে তাড়াতাড়ি গাড়িতে নিয়ে মেডিকেল নিয়ে যায়,,তিথি বাড়ির সবাই ও যায়,,,
চলবে,,,,,,,,