না বললেও ভালোকিন্তুবাসি !! Part- 08
রাহাত:তো ssc দেয়া বাহানা i mean মোহনা আপনি এখানে?
মোহনা: হ্যা আমি এখানে।
রাহাত: কেন?
মোহনা:জল্লাদের জন্য। জল্লাদকে নিতে এসেছি।
রাহাত : জল্লাদ? বলেন কি? কার গলা কাটাতে নিয়ে যাবেন?
মোহনা: আমার। 😒।
রাহাত : 😱
ধ্রুব: ওই তুই চুপ থাকতো। আপুমনি ভালো আছো।
মোহনা: হ্যা। ☺। কিন্তু তুমি কে?
ধ্রুব: আমি ধ্রুব।
মোহনা: hello… ভাইয়া।
ধ্রুব: তো জল্লাদকে যে নিবে কেন নিবে?
মোহনা:নতুন বাইকটা…
ধ্রুব: নতু বাইক.. ওই শালা নতুন বাইক কিনেছিস ট্রিট দিবে কে?
.
মোহনা: ওমা… বলো কি? ট্রিট দেয়নি? ভীষন খারাপ। উনাকে তো পান্তা ভাতের পায়েস খাওয়ানোর দরকার।
রাহাত-ধ্রুব : what?
মোহনা:হামম। যাই হোক তোমাদের ট্রিট দেয়নি তো উনাকে এখনো জীবীত রেখেছো কেন? উনার পকেট আস্ত রেখেছো কেন? হামলা করতে হয় না? কি বোকা তোমরা।
ধ্রুব: হ্যা ভাব.. আপু… তবে ও আমাদের পিটালে?
মোহনা: আমি আছিনা।
ধ্রুব: ১কাজ করি কাল একদম prepare হয়ে আসবো। আজকে তো অতো preparation নেই। আর dress up ও ভালোনা । তো কালই হামলা করি। পকেট হালকা করতে shopping & restaurant এ তো যেতে হবে তাইনা?
মোহনা: হামম।
রাহাত: কালকে তুমি আসবে?
মোহনা: আলবাত আসবো। তোমাদের সাথে তো আমিও ট্রিট নিবো।
ধ্রুব: ok … আপু তাহলে কালকে দেখা হচ্ছে। হামম?
মোহনা: হামম।
২জন চলে গেলো।
.
সাগর : তুমি হঠাৎ এখানে?
মোহনা: জানেন না বুঝি?
সাগর: জানি । but ওটা কালকে হবে । আজকে আমাকে রুষাদের বাসায় যেতে হবে।
মোহনা : কেন কেন?
সাগর: ওকে যেমন মাইর মারলে.. ওরে বাবারে।
মোহনা: ককখন মমমারলাম? it was just game…
সাগর: আচ্ছা… 😏.
মোহনা : বেশ করেছি। ওই রুষা কাঠাল-বাঙ্গীর খোসার জন্য বাইকেই উঠতে পারলাম না। ভাবা যায়? huh…
সাগর: তাই বলে এমন করে কেউ পিটায়? মেয়েটা এখন কতোদিন bed rest ও থাকবে কে জানে? যাই গিয়ে দেখে আসি । তুমিও চলো।
মোহনা: এবার কিন্তু বারাবারি হচ্ছে । এমনিতে তো রুষাপুর নাম শুনলেই angry bird হয়ে যান । তো কিছুদিন ধরে রুষা রুষা করছেন কেন?
সাগর: আমার ইচ্ছা । চলো লেট হচ্ছে।
মোহনা: আজকে কি বাইকে ঘোরাবেন কি ঘোরাবেন না?
সাগর : কালকে।
মোহনা: এ্যা… বাবা। কার সাথে বিয়ে ঠিক করেছো দেথো… এ্যা…
সাগর : আরে থামো । পাগল হলে নাকি?
মোহনা: হ্যা। হয়েছি। পা গোল হয়েছি পা লম্বা হয়েছি। সব হয়েছি। এখন চলুন না। 😭।
তখন ওখান দিয়ে যাচ্ছিলো সাগরের ১জন টিচার। সে এগিয়ে গেলো। তার নাম ডা: লুৎফর রহমান। ডা: লুৎফর : একি কি হয়েছে এখানে ? মেয়েটা কাদছে কেন? সাগর তুমি কি ওকে চেনো?
সাগর: জী স্যার।
ডা: লুৎফর : কে ও?
সাগর :মোহনা। মোহনা খান।
মোহনা : চৌধুরী…
সাগর : ওহ । হ্যা মোহনা চৌধুরী।
ডা: লুৎফর : মোহনা তোমার কি হয়?
সাগর : fiance…
ডা: লুৎফর : what? mbbs student হয়ে fiance নিয়ে ঘুরে বেরানো?তাও এমন ১টা বাচ্চা মেয়ে? বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করতে লজ্জা করবেনা?
সাগর : না না স্যার এখন বিয়ে করবো না তো। বাচ… i mean মোহনা বড় হলেই বিয়ে করবো…
ডা: লুৎফর: আর তোমার বয়স লাগে এতোটুকুই থাকবে? 😡। idiot…
সাগর : sorry sir…
ডা: লুৎফর : but u know what?
সাগর: what sir?
ডা: লুৎফর : psychologically এটা প্রমানিত যে age gape married life perfect হয়। আমার married life এর মতো। 😂😂। as you know যে আমি ১জন আদর্শ স্বামী…
সাগর মনে মনে: oh no… স্যারের আদর্শ স্বামী ভাষন শুরু হবে। কিছু ১টা হোক আর স্যার থেমে যাক। স্যার অজ্ঞান হয়ে যাক, ভূমিকম্প হোক… যা হওয়ার হোক। ব্যাস স্যার চুপ যাক।
মোহনা মনে মনে : এতো মনে হচ্ছে মহা বকবক। একে তো থামাতেই হবে।
.
মোহনা আস্তে করে সাগরের mobile এ ফোন করলো। সাগর মোহনাক নাম্বার দেখে বুঝতে পারলো কারন।
সাগর: excuse me sir…
hello
….
সাগর : হ্যা বড়আব্বু। হ্যা আমি এখনই নিয়ে আসছি।
…
সাগর : ok bye…
ডা: লুৎফর : কি হয়েছে?
সাগর : স্যার বড়আব্বু… মানে মোহনার বাবা এক্ষনি যেতে বলল। ওদের বাসায় guest এসে়ছে। তাই।
ডা: লুৎফর : ওহ। যাও যাও।
সাগর : thank you sir….
সাগর-মোহনা ভাগলো।
.
মোহনা : বাবাগো। লোকটাতো মহা bore.
সাগর : বিশ্ব bore…
মোহনা : 😂।
সাগর : তো drama queen …বাইকে বসে কোথায় যাবেন?
মোহনা : সেটা তো ভেবেই পাচ্ছিনা।
সাগর : then i have an idea…
মোহনা : কি?
সাগর : আজকে কোনো destination ছারাই ঘুরতে বের হই। চলবে?
মোহনা : দৌড়াবে।…
সাগর : তবে আজই কিন্তু শেখাতে বলবে না। got it?
মোহনা: হামম।
সাগর : চলো বাসায়।
মোহনা : বাসায় কেন?
সাগর : মাথা মোটা… আমি কি এখানে বাইক নিয়ে এসেছি?
মোহনা : ও হ্যা। চলুন চলুন।
সেদিন বাকী সময় সাগর মোহনাকে নিয়ে ঘুরলো।
সাগরের সাথে এমনভাবে enjoy মোহনা কখনোই করেনি। আর মোহনার খুশি দেখে সাগরও মহা happy …
.
রাত ৯টা…
মোহনা তো ঘুমিয়ে পরেছে সাগরের পিঠে।
সাগর : মোহোরে… এতো ঘুম কোথায় পায়? একটু যে ঘুরে নিবো তারও উপায় নই। ভাইয়াকে ফোন করি।
অভ্র : হ্যা সাগর।
সাগর : ভাইয়া একটু নিচে আসোনা।
অভ্র : কেন কি হয়েছে?
সাগর : একটু আসোনা please ….
অভ্র : হামম।
অভ্র নিচে এলো।
অভ্র : কি হয়েছে? পিকু… আমার পিকুর কি হয়েছে?
সাগর : না মানে ভাইয়া… ঘুমিয়ে পরেছে। 😅।
অভ্র : 😂😂।
সাগর : আমি নরতে গেলেই পরে যাবে। তুমি যদি একটু…
অভ্র মোহনাকে কোলে তুলে নিলো।
সাগর : আসি ভাইয়া।
অভ্র : বলোকি? ভেতরে আসো।
সাগর : না ভাইয়া। কালকে শুক্রবার। damn sure যে কালকে হয়তো ১মিনিটের জন্যেও বাইক থেকে নামবে না breakfast , lunch , dinner সব বাইকেই বসে করবে। 😁।
অভ্র: 😂😂। ok.. bye… good night…
সাগর চলে গেলো।
.
৫দিনপর…
সাগর : ওই… নামো… i mean সরো।
মোহনা : না সরবো না।
সাগর : আরে তুমি না সরলে বাইক চালাবো কি করে ?
মোহনা : আপনি কেন চালাবেন?
সাগর : তো কে চালাবে?
মোহনা : আমি।
সাগর : তুমি? পারেন চালাতে?
মোহনা: না। শেখাবেন।
সাগর : তুমি কি actually বাইক চালানো শিখতে চাও?
মোহনা : obviously ..
সাগর : শিখতে চাও ভালো কথা। শিখাবো। but i have a question … আর তোমাকে উত্তর দিতে হবে।
মোহনা : ok…
সাগর : তোমার কি একটুও ঘরের কাজ শিখতে মন চায়না?
মোহনা : না। 😎।
সাগর : 😞।। নামেন।
মোহনা : কেন কেন?
সাগর : শিখবেন না?
মোহনা : নামলে শিখবো কি করে?
সাগর : আরে আগে start দেয়া তো শিখবে।
মোহনা : ওটা এই কদিন দেখে শিখে নিয়েছি।
সাগর : 😒😒।
বেচার সাগর মশাই মোহনাকে বাইক চালানো শিখানো শুরু করলো।
.
৭দিনপর…
রিংকু : আপু…
মোহনা : কি?
রিংকু : ওই টাকলুনা আমার কান মলেছে কালকে।
মোহনা : কি? এতো সাহস? আজকে তো ওই টাকলার টাক ফাটিয়েই ছারবো।
পাপ্পু: আর কি বলেছে জানো?
মোহনা : কি?
পাপ্পু : তোমাকে বুইড়া পাগল বলেছে।
মোহনা : আচ্ছা? আজকে তো টাকলুর টাক এমন করে ফাটাবো যে স্মৃতিশক্তিই হারিয়ে যাবে। huh… ওই আমার কেটো টা না ভেঙে গেছে। চল কিনে নিয়ে আসি। এরপর মিঠু uncle দের ছাদ থেকে নিশানা লাগাবো।
সবাই : ok…
.
মোহনা কেটো দিয়ে টাক ফাটিয়ে হেলিয়া দুলিয়া বাসায় গেলো। আর বাসায় গিয়ে ঝটকা খেলো। কারন সেখানে catering ওয়ালারা, আরো etc etc লোক ছিলো।
মোহনা : কার বিয়ে লেগেছে যে এরা এসেছে? লাগুক বিয়ে। আমার জাতগুষ্ঠির কি? কিন্তু বিয়েটা কার সেটা তো জানতেই হবে। shopping এ যেতে হবে না। জুতো কিনবো না। awwe ki cute… ওই… বাবার আবার বিয়ে ঠিক করেনি তো? awwwe… আমার বাবার বিয়ে। wow… হ্যা সেটাই হবে। বাবা ছারা এখন আর কার বিয়ে হতে পারে। যাই ভাবিকে গিয়ে জিজ্ঞেস করি। ভাবি… ও ভাবি…
দিপ্তী : কি হলো ননদিনী…?
মোহনা : ভাবি এনারা কেন? এনারা তো বিয়ে লাগলে আসে। তাহলে কি বাবার বিয়ে!! 😃😃😃।
কথাটা শুনে দিপ্তী ভীষম খেলো।
দিপ্তী : stop stop stop… বাবার বিয়ে? এই ভাবনা তোমার মাথা এলো কিভাবে?
মোহনা : অন্যগুলো যেভাবে আসে। সেভাবে। এখন বলো। বাবার বিয়ে না?
সাগর : no… তোমার আমার…
মোহনা : দেখলে জল্লাদও বল… কি?
সাগর : হামম। তোমার আমার বিয়ে।
মোহনা : বিয়ে? না না। বিয়ে না। আমার বিয়ে কেন? ও ভাবি। আমি তো বাচ্চা। পিচ্চি।
সাগর : oh really ? এখন পিচ্চি হয়ে গেলা। ssc দিয়েছো। তুমি এখন বড় হয়ে গেছো। so বিয়ে তো বানতা হ্যা…
মোহনা : না। বাবা… 📢📢..
মোহনা শুভ্রর কাছে গেলো।
দিপ্তী : আরে বিয়ের কথা বললে কেন? তোমাদের তো engagement …
সাগর : তুমি ওর expression দেখেছো? too funny …😂😂 ওর leg pull করতে সেই লাগে।
.
পরদিন…
সাগর মোহনা shopping করতে গেছে। বেচারী মোহনা চেষ্টা করেও বন্ধ করতে পারেনি।
সাগর : এই যে নাগিন.. its shopping mall… ভুলে গেছো। যে আমার পকেট হালকা করতে হবে।
মোহনা মনে মনে : শালা তো পকেটে আজকে ১টাকাও রাখবোনা । অনেক গুলো জুতো কিনবো। তুই কি ভেবেছিস তোকে বিয়ে করবো। আমি তো পালাবো।
সাগর মনে মনে : এর মুখের expression বলে দিচ্ছে জন the ডনের মতো এর শয়তানি দেমাগে কোনো তুফানি idea এসেছে।
মোহনা : চলুন। shopping করি।
সাগর : হামম। চলো।
মোহনা দিন দুনিয়া ভুলে shopping করতে লাগলো। কিন্তু এখনও নিজের জন্য কিছুই কিনেনি।
সাগর : এই যে ইচ্ছাধারী নাগিন।
মোহনা : কি? 😒
সাগর : en… বিয়েটা কার? তোমার আমার তো?
মোহনা : তো?
সাগর : তো তুমি সারা গুষ্ঠির জন্য কিনতেছো তোমার আমার টা কবে কিনবে?
মোহনা: আপনার জন্য কিনবো সেটা ভাবলেন কি করে? আমার কি ঠ্যাকা পরেছে?
সাগর : নিজের জন্য তো কিনবে? 😒
মোহনা : হামম কিনবো। এখনই। চলুন। ওই যে ওই দোকানে।
সাগর : ওটা তো জুতোর দোকান।
মোহনা : হ্যা। তো?
সাগর : কিছুনা। চলো।
মোহনা তো জুতো দেখেই যাচ্ছে। সাগর বুঝতে পারলো যে এই মেয়ে নিজের আর ওর জামা-কাপড় কিনবেনা। তাই সাগরই পছন্দ করে কিনলো।
.
১০দিনপর….
engagement এর আগের রাতে…
মোহনা বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য একেবারে প্রস্তুত। টাকা পয়সা নিলো। ২-৩টা জামা নিলো। আর ব্যাগ ভরে জুতো নিলো। আর চকোলেট নিলো।
মোহনা :এবার বুঝবে মজা। বললাম এখন বিয়ে করবো না। এবার বুঝবে মজা। একটু কোকাকোলা নিয়ে নেই। ও আমার প্রিয় ঘর কথা দিলাম ৩-৪দিন পরই ফিরে আসবো। কিন্তু যাবোটা কোথায়!!! আগে বের তো হই।
মোহনা বাসা থেকে বেরিয়ে গেলো।
.
পরদিন…
বাসায় হুল্লোর পরে গেলো। কারন মোহনা নেই। আছে ১টা চিঠি।
শুভ্র : এখন কি করবো? মান সম্মানের প্রশ্ন।
সৌরভ : বাবা… শান্ত হও। ১কাজ করো… guest দের এটা বলো যে মিষ্টির শরীর ভালোনা। hospitalized…
শুভ্র : এবার সব লিমিটা ক্রস করে দিয়েছে মেয়েটা। ওকে পেলে সত্যি … কোথায় গেছে ? কি করছে ? কে জানে?
অভ্র : বাবা কান্না করেনা। পিকু কে খুজে নিয়ে আসবো।
সাগর : হ্যা বড়আব্বু।
সবাই তাকিয়ে দেখে সাগর দারিয়ে আছে।
শুভ্র : সাগর… বাবা ক্ষম….
সাগর :বড়আব্বু… কোথাও না কোথাও আমার দোষ ছিলো। বিয়ে নিয়ে মজাটা করা ঠিক হয়নি। আজকে রাতের মধ্যেই মোহোকে আমি নিয়ে আসবো। কথা দিলাম। তুমি তোমাদের guestদের handle করো। বাবা আমাদের guestদের handle করে নিবে। তোমার সম্মানহানী হোক সেটা আমি হতে দিবোনা।
সাগর বেরিয়ে গেলো।
.
ওদিকে…
রিতু : আল্লাহই জানে আমার কপালে কি আছে?সাগর ভাইয়া জানলে আমাকে কাচা চিবিয়ে খাবে।
মোহনা : উফফ… তোর কাপাকাপি বন্ধ করতো। just chill… আমি আছিনা…
রিতু : তুই আছিস বলেই তো সব ঝামেলা। আমার আম্মু যদি জানে যে তুই engagement থেকে পালিয়ে এই বাসায় আছিস। তাহলে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দিবে।
মোহনা : relax … কেউ জানবে না। ধর চকোলেট খা। ও তুই তো আবার diet করিস। আমিই খাই…
রিতু : এই tension এর মধ্যেও তুই…
মোহনা : কি?
রিতু : কিছুনা… 😞
.
ওদিকে….
সাগর : কোথায় যেতে পারে মোহো? বাস দিয়ে কোথাও যাবেনা। infact দূরে কোথাও ই যাবেনা। অতো সাহস নেই যে vertigo নিয়ে long journey করে কোথাও যাবে। আর না দূরে কোথাও যাওয়ার জায়গা আছে। তাহলে কোথায় যেতে পারে? wait … ১টা জায়গা আছে ওর যাওয়ার….
আগে কেন ভাবিনি?
.
রিতুদের বাসায়…
বৃষ্টি পরছে।
বৃষ্টি মোহনার দুর্বলতা। তাই রিতুর মায়ের চোখ এরিয়ে ice cream নিয়ে চুপি চুপি ছাদে চলে গেলো। মনের সুখে ভিজতে লাগলো। একটুপর রিতু এলো।
রিতু : তুই এখানে? আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম জানিস?
মোহনা :😁।
রিতু : একা একাই খাবি নাকি? আমাকেও দে….
২জন ভিজে ভিজে ice cream খেতে লাগলো। আর ঘুরতে লাগলো। হঠাৎ মোহনার চোখ দরজার দিকে গেলো। দেখলো সাগর দারিয়ে আছে…
.
চলবে…