সিনিয়র বউ –পর্ব-১৫
তোমাকে বলছিলাম আমি দুই মাস পরে চলে
আসবো তোমার জীবন থেকে কিন্ত আমি
চলে আসছিলাম আজ সকালে তাও তুমি খেন্ত হয়ে
থাকনি তুমি অনিকাকে দিয়ে আব্বুর নাম্বারে কল
করে বলিয়েছ তুমি আমাকে ছেরে দিছ আর আব্বু
এই কথা শুনার সাথে সাথে আমাকে বাড়ীতে
দেখছে তখনি আব্বু স্টোকটা করে আমি যদি তখন
না থাকতাম তাহলে আজ আব্বুকে বাচান যেতনা রিয়াদ
আমিত তোমার জীবন থেকে চলে আসছিলাম কিন্ত
তারপর তুমি আমাকে সান্তিতে থাকতে দিলেনা আজ
যদি আব্বুর কিছু হয়ে যেত তাহলে তোমাকে আমি
কোনদিন ক্ষমা করতে পারতাম না,,(জারা)
আমি: কিন্ত আমিত অনিকাকে কল,,তখনি জারা আমাকে
থামিয়ে বলে,,
জারা: থাক রিয়াদ আমি কোন কথা শুনতে চায়না তুমি এখান
থেকে চলে যাও আমি তোমার মুখটা দেখতে
চায়না আমি,,
আমি: তুমি আমার কথাটা একবার শুনো পিলিজ,,,
জারা: আমি জানি তুমি কি বলবে তুমি বলবে অনিকাকে
আমি কল করতে বলিনি আমি জানিনা অনিকা যে তোমার
আব্বুকে কল করছে ইত্যাদি কিছু বলবে আমাকে
বোজানোর জন্য সুতরাং আমি তুমার কোন কথা
বিশ্বাষ করবনা তুমি যেইদিন অনিকাকে আমার সামনে
খাঠের উপর নিয়া শুয়ে ছিলে সেইদিন বোজেছি
আমার এই বাড়ীতে থাকাটা ঠিক হবেনা তাই আমি চলে
আসছি এখন তুমি মুক্ত তোমার বুন্ধুরা তোমাকে
নিয়ে হাসা হাসি করবেনা তোমাকে নিয়ে মজা
করবেনা এখন তুমি এখান থেকে যাও,
আমি: জারা এখন আমি তোমাকে যাই বলিনা কেন তুমি
আমাকে বিশ্বাষ করবেনা তবে একটা কথা আমার
শুনো পিলিজ,,
জারা: এখন আমার ভালো লাগছেনা তুমি যাও পিলিজ,,,
আমি: ওকে চলে যাচ্ছি তবে তোমাকে একটা কথা
বলে যায় তুমি যেইটা ভাবছ আমি সেইটা করিনি ঠিক
আছে ভাল থেক,,,, বাই বলে চলে আসলাম বাহিরে
হঠাত মনে পরে গেলো আম্মু যে বলে
গেছে জারা কিছু খায়নি আমি কিছু খাবার কিনে দিয়ে
যায় ওকে একটা হোটেল থেকে একটা চিকেন
ফ্রাই নিলাম জারার আবার চিকেন ফ্রাই অনেক পসন্দ
করে চিকেন ফ্রাইটা হাতে করে নিয়া গেলাম দেখি
জারা ভিতরে বসে আছে আমাকে দেখে
আসছে,,,
জারা: তুমি আবার আসছো কেন তোমাকে বলছি
আমার সামনে না আসতে,,,?
আমি: নাও ধরো,,
জারা: কি আছে এইটাতে,,?
আমি: চিকেন ফ্রাই তোমার পসন্দের খাবার,,
জারা: আমি খাবনা,,,
আমি: কি বললে তুমি খাবেনা এত কষ্ট করে কিনে
আনলাম তোমার জন্য আর তুমি খাবেনা জারার হাতটা
দরে টেনে কাছে নিলাম একেবারে বোকের
সাথে মিসিয়ে নিছি ওকে ও আমার দিকে চেয়ে
আছে আমি ওরদিকে তাকিয়ে আছি চুখদুটো
অনেক কথা বলছে কিন্ত মুখে প্রকাস করছেনা
কেউ তখনি,,
জারা: কি হচ্ছেটা কি ছারো সবাই তাকিয়ে আছেত,,,
আমি: থাকোক তাতে আমার কি তুমি খাবে কিনা বল,,
জারা: না খাবোনা,,,
আমি: তবেরে বলে ওকে একটা ব্যাঞ্চের উপর
নিয়ে বসালাম আর জোর করে খায়িয়ে দিলাম,, খাবার
শেষে করে বশে আছি তখনি,,
জারা: শুন রিয়াদ আমার একটা কথা রাখবে,,?
আমি: বল কি কথা,,?
জারা: আজকের পর আর কোনদিন তুমি আমার সামনে
এসনা পিলিজ তুমি আমার এই অনুরুদটা রেখ,,,
আমি: অকে জারা তুমি যেহেতু চাওনা তোমার সামনে
আসি আজকের পর আর কোনদিন তোমার সামনে
এসে দারাবনা তবে একটা কথা বলি ঐদিন খাঠের উপর
আমি অনিকাকে নিয়ে শুয়ে থাকিনি বরং তোমাকে
দেখে অনিকা ইচ্ছে করে আমার বোকের উপর
শুয়ে পরছিল,,, যাক জারা তুমি এখন আমার কোন কথা
বিশ্বাষ করবেনা এইসব বলে কোন লাভ হবেনা ঠিক
আছে ভালো থেক বাই বলে চলে আসলাম বাসায়,,,
আব্বু: রিয়াদ তুই চলে আসলি যে,,
আমি: ডাক্তার বলছে একজন থাকতে পারবে তাই
জারাকে রেখে আমি চলে আসছি,,
আব্বু: সবকিছু ঠিক আছে মেডিকেলে,,
আমি: হে ঠিক আছে বলে আমি অনিকার রুমে
গেলাম গিয়ে দেখি গান শুনছে আমাকে দেখে
কাছে এসে জরিয়ে দরছে,,,
অনিকা: রিয়াদ এতক্ষন কোথায় ছিলে তুমি,,
আমি: ছারো অনিকা তুমি জারার আব্বুর নাম্বারে কল
করছো,,?
অনিকা: হে করছি আর বলেছি তুমি জারাকে ছেরে
দিছো
আমি: ঠাসসসসসসসস
অনিকা: তুমি আমাকে চর দিলে কেন,?
আমি: আজ তোমার জন্য অনিকার আব্বু স্টোক
করছে আজ মরতে বসেছিলো লোকটা যদি আজ
মারা যেত তাহলে জারা আমাকে সারাটা জীবন দুশারুপ
করত,, কি দরকার ছিল কল করার,,?জারাত এমনি চলে
গেছিল,,?
অনিকা: তার জন্য তুমি আমাকে চর মারবে,,,?
আমি: শুধু চর দিলাম আর কাল তুমি এই বাড়ী ছেরে
চলে যাবে তা না হলে তখনি,,
ভাবি: না হলে কি করবে তুমি শুনি আমি সব বলে দিব
তোমার আব্বুর কাছে তোমার সাহোস দেখে
বাচিনা তুমি আমার বোনের গায়ে হাত উঠিয়েছ,,
আমি: তুমি কি বলবে যা বলার আগামিকাল সকালে আমি
নিজে আব্বুকে সব বলে দিবো যদি অনিকা সকাল
বেলা না যায় এই বলে রুমে চলে আসলাম রুমটা
একদম শুণ্য শুণ্য লাগছে জারাকে আজ খুব মিস
করছি আমিকি জারাকে ভালোবেসে ফেলাম ওর
কথা গুলো খুব মনে পরছে কেন,,,, না আজ
রুমে থাকা যাবেনা একটু সাদ থেকে ঘুরে আসি,,,
।
চলবে,,,,,,,