হিংস্র ভালোবাসা

হিংস্র ভালোবাসা !! Part- 19

নো স্যার আজ নতুন এম ডি অফিসে আসবে আর এই চেয়ার টা ওনার জন্য…

ওহ রেইলি তাহলে তো এই নিউ এম ডি কে দেখতে হয় কোথায় আপনার নিউ এম ডি ডাকুন ওনাকে…(মেঘ)

আমাকে ডাকতে হবে না মেঘ আমি নিজে চলে এসেছি …….

মেঘ দরজার দিকে তাকিয়ে যেনো আকাশ থেকে পড়লো সাথে সাথে রুমে থাকা বাকি লোক রা দারিয়ে সন্মান জানাতে লাগলো ……..

মেঘ হা করে তাকিয়ে আছে ফারহার দিকে আজ যেনো ফারহার এক নতুন রুপ দেখছে ফারহা সম্পূর্ন ওয়াইট শার্ট প্যান্ট কোট পড়া চুল গুলো উচু করে ঝুটি করে বাধা হাতে ব্রান্ডের রিচ ওয়াচ অন্য হাতে আগুনের দেওয়া সেই বেজলেট কানে বড় রিং ঠোটে গাঢ় রেড লিপষ্টিক পায়ে হাই হিল সব মিলিয়ে যে কোন লোক আজ ফারহা কে দেখে প্রেমে পরে যাবে ৷ ফারহা মিষ্টি হেসে মেঘের পাশে দারায়………

– প্লিজ সিট সবাই সবার আসন গ্রহন করুন ,,..(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে মেঘ সাথে বাকি অফিস স্টাফরা বসে পরে…

আমি জানি আপনারা আজ আমাকে এখানে দেখে ভিষন অবাক হচ্ছেন অবাক হওয়ারি কথা কারন বিনা নোটিশে নতুন এম ডি চেন্জ হলো এটা মানতে আপনাদের বেশ কষ্ট হচ্ছে ৷

নো ম্যাম আমাদের সত্যি কোন প্রব্লেম হচ্ছে না কজ গতোকাল পার্টিতে মেঘ স্যার সবার সামনে আপনাকে ফিফটি ওয়ান পারসেন্ট শেয়ারের মালিক করে এনাউন্সমেন্ট করে সে মতাবেক আপনি এখন এই কম্পানির নতুন এম ডি ….(অফিস স্টাফ)

মেঘ এতোক্ষন পর সবটা বুজতে পারলো ৷ মেঘের বেশ রাগ হচ্ছে এটা ভেবে ফারহা ওকে কিচ্ছু জানায় নি ..

জানপাখি আই নিড টক টু ইউ রাইট নাও….(মেঘ)

মিস্টার চৌধুরী এটা আপনার বাড়ি নয় এটা অফিস সো ল্যাঙ্গুয়েজ ঠিক করে কথা বলুন আর এখন দেখছেন মিটিং টা শুরু হবে সো আপনার কথা শোনার কোন সময় হবে না আমার ….(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে মেঘে রাগে গা ফেটে যাচ্ছে কিন্তু সবার সামনে নিজের রাগ টা প্রকাশ না করে চুপচাপ ফারহার পাশের চেয়ারে বসে পরলো মেঘ এদিকে সবাই ক্লাইন্ডদের কম্পানির প্রোডাক্টের ডিট্রেইলস গুন সব টা বুজিয়ে দিচ্ছে ৷ ক্লাইন্ট প্রোডাক্টের গুন গতোমান টেষ্ট দেখে ডিল টা করতে রাজি করে……

মিস্টার এন্ড মিসেস চৌধুরি আমরা আপনাদের সাথে ডিল টা করতে রাজি আছি …(জ্যাক)

থ্যাংইউ সো ম্যাচ মিস্টার জ্যাক ৷ থাহলে ডিলের সব পেপারসে আপনি সাইন করে দিন (ফারহা)

ওহ শিওর মিসেস চৌধুরি প্লিজ..(জ্যাক)

নেহাল পেপারস গুলো কোথায়..(মেঘ)

মেঘ পেপারস গুলো আমার পি এ য়ের কাছে …(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে মেঘ অবাকে পর অবাক হচ্ছে অফিসে আসতে না আসতে পিএ ..

জানপাখি এবার একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে না..(দাঁতেদাঁত চেপে বললো মেঘ)

কন্ট্রোল মেঘ এখনি এতো রাগ আমার পি এ কে দেখলে তো মনে হয় এখুনি ফেটে পরবে …

কথাটা বলে ফারহা বাকা হাসলো মেঘ ওর হাসির কারন টা ঠিক বুজতে না পেরে বোঝার চেষ্টা করছে যে ফারহা কি চায় ঠিক তখনি কেউ একজন রুমে প্রবেশ করতে মেয়ে স্টাফ দের ভিতর নানা রকম গুন্জন শুরু হয় যেমন ওয়াও ইয়ার ম্যামের পিএ কি হ্যান্ডসাম পুরাই চকলেট বয় ,,,,,,হা ইয়ার দেখ পুরাই কিলার লুক এই লুক দেখে যে কোন মেয়ে খুন হয়ে যাবে,,,
মেঘ অফিস স্টাফদের দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকাতে তারা ভয় পেয়ে চুপ হয়ে যায় এদিকে মেঘ সামনে আগুন কে দেখে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে ,,,,

ওহ তার মানে আগুন হচ্ছে জানপাখির পিএ ,,কথাটা বলতেই মেঘ রাগে হাত শক্ত করে মুট করে ফারহার দিকে তাকিয়ে দাতেঁদাত চেপে কটমট করে তাকিয়ে রইল ৷ফারহা মেঘ কে সবার সামনে ইগনোর করে আগুন কে সামনে ডাকে…

মিস্টার খান এদিকে আসুন…(ফারহা)

ইয়েস ম্যাম ..(মুখে হাসি নিয়ে বললো আগুন)

সবার উদ্দেশ্যে বলছি উনার নাম হচ্ছে আগুন আজ থেকে আমার পি এ ওনার কাছে এই বিজনেস ডিল টার সব ইনফরমেশন দিয়ে দিবেন আর মিস্টার খান পেপারস গুলো ক্লাইন্টের কাছে দিন ….

আগুন ফাইল বের করে ক্লাইন্টদের কাছে দিলে তারা সাইন করে দিয়ে চলে যায় ,,,,

ক্লাইন্ট রা চলে যেতেই সবার সামনে থেকে মেঘ ফারহার হাত ধরে টেনে নিয়ে যায়৷ মেঘ ফারহাকে নিয়ে কেবিনে ঢুকে দরজা লক করে দেয় ……

ওয়াট ইজ দিস জানপাখি ..??(মেঘ)

আমি অফিসে আসছি বলে তোমার খুব রাগ হচ্ছে মে বি..(ফারহা)

ওয়াট দ্যা হেল তোমাকে কে বললো তুমি অফিসে আসাতে আমি রেগে আছি…(মেঘ)

রেগে না থাকলে সবার সামনে দিয়ে এভাবে হাত ধরে গরুর মতো টেনে আনতে না …(ফারহা)

মেঘ ফারহার কথা কানে না নিয়ে ফারহার কমর জরিয়ে ধরে বলে ….

ইউ নো জানপাখি হাউ ম্যাচ আই লাভ ইউ তারপর ও তুমি এমন টা করো কেনো যাতে আমি রেগে যাই …(মেঘ)

মেঘ ইউ নো ওয়াট হাউ ম্যাচ আই হেইট ইউ….(ফারহা)

ফারহার মুখে কথাটা শুনে ফারহা ছেড়ে দেয় মেঘ ….

কি কি বললে জানপাখি ইউ হেইট মি ..? ইউ হেইট মি .?

মেঘ কেবিনের সব জিনিস পত্র ভেঙ্গে চুরে পাগলের মতো বিহেব করতে থাকে ফারহা মেঘের টেবিলে রাখা পানির গ্লাসটা হাতে নিয়ে মেঘ কে খাওয়াতে চেষ্টা করে থাকে ৷ মেঘ ফারহার কেয়ারিং দেখে হঠাৎ ঠান্ডা হয়ে যায় পানিটা খেয়ে নেয় চুপ করে ৷ এতোক্ষন নেহাল বাইরে থেকে সব টা দেখে চিন্তিত হয়ে আরহান চৌধুরী কে ফোন করে সব টা জানায় আরহান চৌধুরী এটা শুনে অত্যান্ত ক্ষিপ্ত হয়ে বেড থেকে ওঠার চেষ্টা করে কিন্তু পা মচকে যাওয়ায় তা সম্ভব হয়ে ওঠে না ৷ আরহান চৌধুরী ফোন টা নিয়ে নিজের লোকদের কল করতে থাকে কিন্তু তারাও কেউ ফোন না ধরায় রেগে ফোন টা আছাড় মেরে ভেঙ্গে ফেলে …..

হাউ ডেয়ার সি .? এই মিডিলক্লাস মেয়ের সাহস কি করে হয় আমার কম্পানির এম ডি হওয়ার ..?? আর মেঘ ও কি পারলো আমার বিনা অনুমতি তে ফিফটি ওয়ান পারসেন্ট শেয়ার ওর নামে করার.??? ছাড়বো না ফারহা তোকে আমি ছাড়বো না……(আরহান চৌধুরী)
!
!
!
!
!
ফারহা কাজ টা হয়ে গেছে ..??(আগুন)

ইয়াহ , আগুন মেঘ কে ওই সোফায় শুইয়ে দে তারপর এই ইনজেকশন টা হাতে পুশ করে দে …(ফারহা)

ওকে ,,,আগুন মেঘ কে সোফায় শুইয়ে দিয়ে ফারহার কথা মতো ইনজেকশন টা পুশ করে দেয়…

এখন কি করবি মানে নেক্সট প্লান কি..??(আগুন)

আগুনের কথা শুনে ফারহা একটা রহস্যজনক হাসি দিয়ে বললো…

আগুন এই যে ফাইল গুলো দেখছিস ..এগুলো সব আরহান চৌধুরীর প্রোপার্টির দলিল ..(ফারহা)

তু,,তুই কি করে ,,,ফারহা মেঘ কে থামিয়ে দিয়ে বললো ” আমি কি করে এগুলো পেলাম তাই তো ..?? ”

আগুন মাথা নেরে হা বলে ..

কাল রাতে বাড়ি ফিরে মেঘের রুমের দিকে যাচ্ছিলাম তখন খেয়াল করি আরহান চৌধুরীর রুমে আলো জ্বলছে আমি যাষ্ট চেক করার জন্য রুমে উকি দিতে দেখি আরহান চৌধুরী ঘুমিয়ে আছে আর আলমারির দরজা খোলা আমি সুযোগ বুঝে রুমে গিয়ে আসল পেপারস গুলো নিয়ে এলাম….(ফারহা)

এগুলো কি করবি তুই…(আগুন)

কি করবো তা তুই নিজের চোখে দেখতে পাবি চল আমার সাথে ….(ফারহা)

কোথায় ..??আর মেঘের কি হবে..??(আগুন)

ওর কি হবে সেটা না হয় ও বুঝে নিবে ,,ফারহা আগুনের হাতে ফাইল গুলো দিয়ে অফিস থেকে বেরিয়ে আসে ,,,,,

আগুন বাবা মা কেমন আছে..?(আগুন)

ইউ কে তে গিয়ে খাবার আছে বলে আমার মনে হয় না বেবি…(আগুন)

হুম তাই তো আচ্ছা শোন তোর বাড়ি থেকে ফারিহা কে তুলে নে তারপর ওর বাড়িতে যাবো ওকে ফিরিয়ে দিতে ….(ফারহা)

জো হুকুম মহারানি …(আগুন)

আগুন তার বাড়ি থেকে ফারিহা কে তুলে নিয়ে ওর বাড়ির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরলো ……….
!
!
!
!
!
ড্যাড ……(ফারিহা)

ফারিহার গলা শুনে আরমান চৌধুরী পিছুনে ফিরে দেখে তার একমাত্র মেয়ে ফারিহা দারিয়ে আছে…ফারিহা দৌড়ে আরমান চৌধুরী কে জরিয়ে ধরে এদিকে আরমান চৌধুরী নিজের একমাএ মেয়ে কে ফিরে পেয়ে খুশিতে কেদে ফেলে …

ড্যাড কাদছো কেনো দেখো আমি ফিরে এসেছি আমার কোন ক্ষতি হইনি আমি ঠিক আছি (ফারিহা)

ফারিহার কথা না শুনে আরমান চৌধুরী চৌধুরী ফারিহার হাত পা চেক করতে থাকে কোথায় ব্যাথা পেয়েছে নাকি এটা ভেবে ….

চুপ থাকো মা আমাকে দেখতে দেও ওই জানোয়ার গুলো তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে তাই না ওদের কাউ কে ছাড়বো না ডি এস পি কে কল করে জানাচ্ছি সব টা ,,,,,,আরমান চৌধুরী উত্তিজিত হয়ে ফোন টা বের করতে গেলে ফারিহা ওর ড্যাডের হাত চেপে ধরে বলে…..

ড্যাড আমার দিকে তাকাও যাষ্ট সি আমি ঠিক আছি ফারহা আপু আমাকে না বাচালে এখন হয়তো আমার লাশটা ও খুজে পেতে না …(ফারিহা)

ফারিহার কথা শুনে আরমান চৌধুরী স্তব্ধ হয়ে গেলো …

হ্যা ড্যাড ওই দেখো ফারহা আপু আর আগুন ভাইয়া আমাকে তোমার কাছে পৌছে দিতে এসেছে…..

আরমান চৌধুরী চোখের পানি মুছে ফারহার দিকে এগিয়ে গেলো ….

মা তুমি আমার মা মরা মেয়েটা কে বাচিয়েছো .! আমি তোমার কাছে অনেক অনেক কৃতজ্ঞ ৷ (হাত জোর করে)

ছিঃ কি করছেন আঙ্কেল ফারিহা একটা বাচ্চা মেয়ে ওকে বিপদে দেখে না বাচাতে পারলে হয়তো নিজের চোখে নিজে ছোট হয়ে যেতাম আর তা ছাড়া ও আমার ছোট বোনের মতো….

ফারহার কথা শেষ হতেই ফারিহা চেচিয়ে বলতে বলতে লাগলো ,,ড্যাড জানো ফারহা আপুর ও একটা বোন ছিলো তার নাম ও ফারিহা কিন্তু সে বেচে নেই ….

তাতে কি তুই তো আছিস আজ থেকে ফারহা মায়ের ছোট বোন তুই আর আমার বড় মেয়ে ফারহা ….(আরমান চৌধুরী )

ফারহা ভিষন অবাক হয় আরমান চৌধুরীর কথা শুনে কি নির্ধিদায় সাবলিলে বলে দিলো কথাটা ভাবতে অবাক লাগছে ফারহার…..

আঙ্কেল আপনার সাথে কিছু কথা ছিলো ,,,পাশ থেকে আগুন বলে উঠলো

তোমাকে তো ঠিক চিনলাম না বাবা…(আরমান চৌধুরী )

আঙ্কেল ও আগুন খান ইউ কে থাকে এখানে এসেছে বিজনেসের কাজে আর আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড ….(ফারহা)

ওহ আচ্ছা ঠিক আছে তোমরা বসো আর ফারিহা মা তুমি ফ্রেস হয়ে আসো তারপর আমরা সবাই দুপুরের লান্চ করবো ….(আরমান চৌধুরী)

ওকে ড্যাড ,,,ফারিহা চলে যেতে ফারহা বলে ওঠে ,,আঙ্কেল আরহান চৌধুরী আপনার বড় ভাই তাই না..??(ফারহা)

ফারহার কথা শুনে আরমান চৌধুরী বেশ ঘাবরে যায় তারপর তোতলাতে তোতলাতে বলে….”তোমরা জানলে কি করে ..??)

আমরা অনেক কিছুই জানি আঙ্কেল আর এটাও জানি উনি আপনাকে কি ভাবে ঠকিয়ে আপনার প্রোপার্টি নিজের নামে করে নেয় …

ফারহার কথা গুলো যেনো আগুনে ঘি ঢালার মতো আরহান চৌধুরীর কানে লাগলো আরহান চৌধুরীর উপর রাগ ক্ষোপ সব জেনো ওদের উপর উপচে পরতে চাইছে এটা ফারহা বুজতে পেরে আরমান চৌধুরী কে বলে….

আঙ্কেল আমি জানি আপনার রাগ হচ্ছে আর তা হওয়ারি কথা যে ভাই সম্পত্তির লোভে নিজের মায়ের পেটের ছোট ভাই কে ঠকাতে ছাড়ে না তার উপর ভাইয়ের ক্ষতি করার জন্য নিজের ভাইজির ক্ষতি করতে দিধাবোধ করে না এমন লোকের উপর রাগ ঘৃনা তো হবেই….(ফারহা)

ফারহার লাস্ট কথাটা শুনে আরমান চৌধুরী পুরো স্তদ্ধ হয়ে গেলো উনি নিজের কানে বিশ্বাস করতে পারছে না যে তার ছোট্ট মেয়েটার কিডন্যাপের মতো জঘন্য তম কাজের পিছুনে তার নিজের বড় ভাই জড়িয়ে আছে এক প্রকার শক্ট হয়েছেন আরমান চৌধুরী ….

আগুন পানির গ্লাস টা আরমান চৌধুরীর হাতে দিয়ে পানি টা খেতে বলে৷ পানিটা খেয়ে শান্ত দৃষ্টিতে ফারহা আর আগুনের দিকে তাকিয়ে জানতে কে তোমরা ..???

ফারহা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব টা বলে আরমান চৌধুরী কে ,তিনি সব টা শুনে নিজের ভাইয়ের উপর যেনো আরো হাজার গুন রাগ ঘৃনা বৃদ্ধি পেলো …..

তোমরা কি আমার কাছে কোন হেল্পের আশা করছো..?? যদি না ও করে থাকো তাহলে ও আমি তোমাদের হেল্প করবো ….(আরমান চৌধুরী )

আঙ্কেল এই পেপারস গুলো নিন এগুলো আপনার নিজের প্রোপার্টির পেপারস যা আপনার ভাই আপনার কাছ থেকে ঠকিয়ে নিয়েছিলো….(ফারহা)

আরমান চৌধুরী পেপারস গুলো নিয়ে নেয় তখন ফারিহা এসে পরায় কথা অফ করে দিয়ে আরমান চৌধুরী সবাই কে নিয়ে এক সাথে লান্চ করে তার পরে আগুন ফারহা বেরিয়ে যায় সাথে সাথে আরমান চৌধুরী কে কি করতে হবে তা বুঝিয়ে দিয়ে যায়………
!
!
!
!
!
এখন কোথায় যাবি মেঘের কগবাড়িতে নাকি আমা,,,বলতে না দিয়ে ফারহা বলে উঠলো মেঘের বাড়িতে আগুন এখনো পুরো কাজ টা শেষ হয়নি আমার কাল পার্টি টা শেষ হতেই আমার সব কাজ শেষ হবে সে সময় পর্যন্ত আমাকে ওই জাহান্নামে থাকতে হবে ৷ আর তোকে যা করতে বললাম তুই ঠিক সে সে ভাবে কাজ টা করিস প্লিজ ….(ফারহা)

আগুন ফারহার দিক থেকে চোখ সরিয়ে সামনে তাকাতে দেখে একটা ট্রাক ফুল স্পিডে ওদের গাড়ির দিকে এগিয়ে আসছে আগুন গাড়ি রোড ক্রস করবে তার ও উপায় নেই কারন পিছন থেকে ও সেম একটা ট্রাক এগিয়ে আসছে ওদের গাড়ির দিকে ……………
!
*
!
*
!
#চলবে………………….🍁🍁🍁

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *