বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড Season 2 !! Part- 31
আবিরের এমন কথায় তিথি প্রচন্ড লজ্জা পেয়ে যায়,,লজ্জা গাল দুটো লাল হয়ে যায়,,,,,আজকে আবিরের মা ও নানিকে কিন্তু সে কিউট লাগছে,,,,সবাইকে যেন এক নুতন রুপে দেখা যাচ্ছে,,,,,,,,সবাই তো আজকে এক নতুন রুপে মেতে উঠে,,,,,
শিহাব ও সাদা পাঞ্জাবি পড়ে এসে আবিরের কাছে যায়,,,আবিরের সাথে হাই হ্যালো করে যখন তিথির দিকে তাকায় তার হুশ যেন পুরো উড়ে গেছে,,, আজকে তিথিকে কি না লাগছে তার কাছে,,,,,,,তিথি একটু মুচকি হেসে ওই খান থেকে চলে যায়,,,এই হাসি যে দুই ছেলের কলিজায় লাগে,,,,,,এক তো আমার আবিরের আর এক আপনাদের শিহাবের😛
রাইশাঃ এই আবির এই খানে দাঁড়িয়ে থাকবি না শুরু করবি,,
আবির মুচকি হেসে শিহাবকে টেনে নিয়ে যায় সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়,,,,কিন্তু শিহাবের চোখ তো বার বার তিথির উপর,,,,তিথির সে গোলাপি ঠোঁটের উপর দেখছে,,,,তিথি নানি মার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে এই হাসি যে খুবই মারাত্নক লাগছে শিহাবের কাছে,,,,এই হাসির মাঝে যেন সে ডুবে গেছে,,,,,
তিথির চোখ শিহাবের চোখ পড়ায় তিথির খুব অতিষ্ঠ লাগে,,,কিন্তু শিহাব তো আবলার মতো এখনও তাকিয়ে আছে,,,,, শিহাবের এমন চাহিনীতে তিথির কেমন যেন লাগে,,,,,
কিছু ক্ষন পর আবির তিথিকে টেনে নিয়ে যায় আর লাল রং নিয়ে তিথির গালে লাগিয়ে দেয়,,,প্রথম রং আবির লাগায় তিথিকে,,,,আর তিথিও আবিরকে রং লাগাতে যাবে তখন আবির বাঁধা দেয়
তিথিঃ কি হলো???
আবিরঃ হাতে রং লাগাবে না,,,হাত ছাড়া অন্য ভাবে লাগাও
তিথিঃ আজিব তো হাত ছাড়া কি ভাবে লাগাবো,,,,ছাগল একট
আবিরঃ আমি দেখাই কি ভাবে
আবির সবার সামনে তিথির অনেকটা কাছে চলে যায় তিথির গালের সাথে নিজের গাল লাগিয়ে ঘষা দিয়ে তিথির গাল থেকে রং নিজের গালে লাগায়,,,,তিথির কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে
আবিরঃ এই ভাবে লাগাতে বলছি ম্যাডাম
তিথি অনেকটা লজ্জা পায়,,,,,
শিহাব তিথি আর আবিরের কান্ড থেকে প্রচুর রেগে যায়,,,,,,
সবাই একে অপরকে রং লাগাতে ব্যস্ত,,,বৃষ্টি রং নিয়ে রাইশার পিছনে দুরাছে লাগানোর জন্য হঠাৎ জোরে একটা ধাক্কা খায়,,,,ধাক্কা খেয়ে পড়ে যেতে লাগে তখন কেউ একজন ধুরে ফেলে,,,,বৃষ্টি চোখ দুটো আস্তে করে খুলে দেখে আমান,,,,আমানকে দেখে বৃষ্টি অনেকটা লজ্জা পায় কারণ আমান তার দিকে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে,,,,
বৃষ্টিঃ আমাকে ছাড়ো কেউ দেখলে সমস্যা হবে
আমানঃ হুম
বৃষ্টিঃ কি হুম😡
আমান বৃষ্টিকে তুলে বৃষ্টির হাত থেকে রং নিয়ে বৃষ্টির গালে লাগিয়ে দেয়,,,,বৃষ্টি চারপাশে তাকিয়ে দেখে কেউ তাদের দিকে তাকাচ্ছে না যে যার মতো রং লাগানোতে ব্যস্ত,,,,,কিন্তু তিথি ঠিক খেয়াল করেছে,,,,তিথি মুচকি মুচকি হেসে চলে যায়,,,,,
আমানঃ উফফফ আজকে তোমাকে কি না লাগছে😍😍😍ভাবছি আবিরের বিয়ের পরে তোমার আর আমার বিয়ের কথা বলবো,,,কি বলো
বিয়ের কথা শুনে বৃষ্টি অনেকটা লজ্জা পায়,,, লজ্জায় গাল দুটো পুরো টমেটো,,,,,
আবির আমানকে দেখে দূরে এসে আমানকে জড়িয়ে ধরে আর বলে
আবিরঃ কিরে কাল আসলি না যে
আমানঃ সরি রে আসলে কাজের কারণে বাহিরে যেতে হয়ছে তাই,,,,তোর বাকি অনুষ্ঠান গুলোতে কিন্তু আছি আমি,,,,,
আবির আমানকে টেনে নিয়ে রং লাগায়,,,,সবাই এক সাথে রং খেলায় মেতে উঠে,,,,,।তিথির পুরো গায়ে রং লাগিয়ে রাখিয়ে নাই,,,,,তার খুবই অতিষ্ঠ লাগছে এই রং এ,৷৷,,,সবাই বাহিরে রং খেলায় খুব ব্যস্ত,,,,তিথি কাউকে কিছু না বলে বাড়ির ভিতরে যেতে লাগে তখন রাইশা এসে তিথিকে বলে
রাইশাঃ আরে ভাবি কই যাও??
তিথিঃ আমার খুবই অতিষ্ঠ লাগছে এই ভাবে,,,ফ্রেশ হয়ে আসি কেমন,,,তোমরা মজা করো,,
তিথি নিজের রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেয়,,,,,,শিহাব খেয়াল করে যে তিথি বাড়ির ভিতরে একা যাচ্ছে,,,,শিহাব ও তিথির পিছনে পিছনে যায়,,,,,তিথি ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে আয়নার সামনে মুখ মুছে দাঁড়ায়,,,,পিছন থেকে শিহাব তিথিকে জড়িয়ে ধরে,,,,তিথি প্রথমে আবির মনে করে পরে শিহাবের ছোঁয়ায় তিথি বুজতে পারে এই টা আবির না,,,,আয়নায় তাকিয়ে দেখে শিহাব,,,,শিহাবকে জোরে ধাক্কা দেয় তিথি,,,,,ধাক্কা খেয়ে শিহাব নিচে পড়ে যায়,,,,
তিথিঃ আপনার সাহস হয় কি করে আমাকে ছোঁয়ার😠😡😡😡
শিহাব নিচ থেকে উঠে তিথির কাছে গিয়ে তিথির গালে হাত রাখতে যাবে তিথি সরে দাঁড়ায়,,,আর রাগী লুকে শিহাবের দিকে তাকিয়ে থাকে,,,,শিহাব একটা বড় নিশ্বাস ফেলে তিথিকে বলে
শিহাবঃ তিথি আমি তোমায় ওই আবিরের চেয়ে ও বেশি ভালোবাসি,,,,আবিরের থেকে ও বেশি আমি তোমায় সুখে রাখবো,,,প্লিজ আমার কাছে চলে আসো প্লিজ তিথি
তিথি প্রচুর রেগে যায় শিহাবের কথায়,,,,,কোনো কিছু না ভেবে কষে থাপ্পড় একটা মারে শিহাবের গালে,,,,আর রাগী গলায় বলে
তিথিঃ তুই ভাবলি কি ভাবে আমি তোর মতো লুচ্চা হারামির কাছে যাবো আমার আবিরকে ছেড়ে😠😡
শিহাবঃ আবির থেকে বেশি খুশিতে রাখবো আমি তোমাকে,,,,
শিহাব আর কিছু বলতে যাবে তিথি তার জুতা খুলে শিহাবের গালে কষে কয়েকটা মেরে দেয়,,,,,শিহাবের তো পুরো মাথা খারাপ হয়ে যায় তিথির এমন কান্ডতে,,তার সাথে এমন বেয়াদবী কেউ জীবনে করে নাই আর তিথি যাকে সে লাভ করে সে তাকে এই ভাবে মারলো তা সে মেনে নিতে পারে নাই,,
শিহাব তিথির হাতটা চেপে ধরে নিজের দিকে টান দেয়,,,আর দাঁতে দাঁত চেপে বলে
শিহাবঃ তোর সাহস হয় কি করে আমাকে জুতা দিয়ে পিঠার😡সুন্দর করে বলেছি আমার জীবনে আস্তে কিন্তু তুই তো ভালো কথা শুনার মানুষ না,,,,,সুন্দর করে না বুজলে আমার কিছু করার নাই,,,,
শিহাব তিথির হাতটা এতো জোরে চেপে ধরেছে তিথি অনেক চেস্টা করছে ছুটার কিন্তু পারছে না,,,চিৎকার করতে যাবে শিহাব তিথির মুখ চেপে ধরে,,,,,,
আবির,,আমান,,,আকাশ,,,সবাই মিলে ডান্স করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে,,সবাই একে অপরকে রং লাগাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে,,,আমান এই সুযোগে বৃষ্টিকে সবার সামনে রং লাগায়,,আর এক পাশে টেনে নিয়ে যায়
বৃষ্টিঃ কি করছো কি মাথা ঠিক আছে,,সবার সামনে এই ভাবে টেনে কেন আনলে,,,,
আমানঃ আমি আমার হবু বউয়ের সাথে প্রেম করবো তাই
বৃষ্টিঃ কে হবু বউ???
আমানঃ কেন তুমি??
বৃষ্টিঃ আমাদের বিয়ে ঠিক হলো কবে শুনি???
আমানঃ এক বার আবিরের বিয়ে হয়ে যাক তখন দেখবে তোমার আর আমার কথা তোমার পুরো পরিবারকে বলে দিবো,,,
বৃষ্টি কিছু বলতে যাবে তার আগে আমান বৃষ্টির ঠোঁট দুটো নিজের করে নেয়,,,বেচারি চোখ দুটো মারবেল এর মতো বড় বড় করে ফেলে,,, আমানের পাঞ্জাবির কলারটা চেপে ধরে,,,আমান বৃষ্টির চুলের মাঝে তার দুই হাত রেখে নিজের আরো কাছে টেনে নেয়,,,,,
আবির চারপাশে তাকিয়ে দেখে কোথায় ও তিথিকে দেখা যাচ্ছে না,,,আবিরের মনে কে যেন এক অজানা ভয় কাজ করছে,,,তার চোখ দুটো শুধু তিথিকে খুঁজছে কিন্তু তিথি কথায়ও নাই,,,,আবির রাইশার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে
আবিরঃ রাইশা তিথি কে দেখেছিস???
রাইশাঃ হ্যাঁ ভাবি তো নিজের রুমে গেছে ফ্রেশ হতে,,,,
আবির আর কিছু না বলে তিথির রুমে চলে যায়,,,,,,,
শিহাব তিথির মুখটা চেপে ধরে এক হাতে আর এক হাতে তিথির চুলের মুটি ধরে নিজের কাছে টেনে এনে বলে
শিহাবঃ আমি চাইনি এই টা এখন করতে কিন্তু তুই আমাকে বাধ্য করলি,,,,,তুই শুধু আমার আর কারো না,,,,,আমি তোকে অন্য কারো কখনো হতে দিবো না,,,
তিথি শিহাবকে ধাক্কা মেরে দূরে যেতে লাগে শিহাব তিথির হাতের জামাটা ধরে টান দেয়,,হাতের পাশে জামাটা ছিড়ে যায়,,,,,,তিথি কি করবে বুজে উঠতে পারে না,,,,শিহাব তিথি ঝাপ্টে ধরে নিজের দিকে ঘুরিয়ে চুল ধরে রাগী লুকে তাকিয়ে বলে
শিহাবঃ শিহাব রেওয়াজ থেকে বাঁচা এতো সহজ না তিথি,,,,
তিথিঃ আমার আবির বলতে পারলে তোর অবস্থা কি হবে তুই ভাবতে ও পারবি না,,,,,
শিহাবঃ হাহা আবির আমার কিছু করবে😁😀😂আমি তো ভয় পেয়ে গেলাম😂😀আবির আবির এই আবির আমার কিছুই করতে পারবে না,৷৷,৷
তিথির চোখ বেয়ে অজোরে পানি গড়িয়ে যাচ্ছে,,,চিৎকার করে আবিরকে ডাকতে ইচ্ছে করছে কিন্তু আবির কথায়ও নাই,,,তিথি বার বার আবিরকে মনে ডাকছে যেন আবির এসে তাকে বাঁচিয়ে নেয়,,,
তিথিঃ(আবির তুমি কথায় প্লিজ এই জানোয়ার থেকে আমাকে বাচাঁও😭😭😭😭)
আবির তিথির রুমে এসে যা দেখে তার জন্য সে প্রস্তুত ছিলো না,,শিহাব তিথির চুল ধরে রেখেছে তা দেখে আবিরের মাথা মুহূর্তে খারাপ হয়ে যায়,,,শিহাবের হাতটা জোরে চেপে ধরে নিজের দিকে ঘুরিয়ে শিহাবের নাকে দেয় এক ঘুষি,,,,,,তিথি আবিরকে দেখে যেন তার আত্মায় পানি আসে,,,,,শিহাব ঘুষি খেয়ে নিচে পড়ে যায়,,,তিথি দূরে গিয়ে আবিরকে জড়িয়ে ধরে আর কান্না করে দেয়,,,,,তিথির চোখের এক একটা ফোঁটা যেন আবিরের কলিজা লাগে,,,,,তার কলিজায় যেন কেউ ছুড়ি দিয়ে আঘাত করে এমন অবস্থা,,,,,
তিথিঃ আ,,,বির😭😭😭ও আ,,,মার,,,,সাথে😭😭😭😭😭
হঠাৎ তিথির হাতের জামায় চোখ পড়ে আবিরের,,দেখে ছিড়ে গেছে,,আবিরের রাগ তো এই বার আরো বেরে যায়,,,আবির তিথির ওড়না টা তিথির গায়ে ভালো করে মুড়িয়ে দেয়,,তিথি কান্না কিছু বলতে পারছে না,,,তিথি আমতা আমতা করে বলে
তিথিঃ ও আ,,,মার 😭😭😭
তিথি আর কিছু বলতে পারে নাই,,,আবির তিথিকে ছেড়ে তিথির গালে হাত রেখে বলে
আবিরঃ দেখো আমি এসে গেছি,,,আমি থাকতে তোমার ক্ষতি কেউ করতে পারবে না,,,আর যে করবে তার কি অবস্থা আমি করবো তা আজকে কেউ হারে হারে টের পাবে,,,,
আবির তিথিকে ছেড়ে শিহাবের কলার ধরে মারা শুরু করে,,,,মারতে মারতে চিৎকার করে বলে
আবিরঃ তোর সাহস হয় কি করে আমার তিথির গায়ে হাত দেওয়ার😡তোকে এতো বড় সাহস দিলো কে,,এই হাত দিয়ে আমার তিথির চুল ধরেছিস তাই না,,
আবির শিহাবের ডান হাত পিছনে নিয়ে মুছড়ে ধরে,,,,মারতে মারতে সিড়ি দিয়ে নিচে নিয়ে যায়,,,,
আবিরের এমন চিৎকার শুনে আমান দূরে এসে দেখে আবির শিহাবকে অনেক মারছে,,আমান আবিরের হাত চেপে ধরে বলে
আমানঃ কি করছিস কি???কেন মারছিস ওকে এই ভাবে
আবিরঃ তুই জানিস না আমান ও কি করেছে,,ও আমার তিথির গায়ে হাত দিয়েছে,,,আমার তিথির ক্ষতি করতে চেয়েছে আমান,,,
আমানের মাথা পুরো খারাপ হয়ে যায় এই কথা শুনে,,,,
আমানঃ এই ভাবে কেন মারছিস,,,,,
আমান শিহাবকে তুলে কয়েকটা ঘুষি জোরে দিয়ে বলে
আমানঃ এই ভাবে মারবি বুজলি,,,,
ব্যস আর কি আমান আর আবির ইচ্ছে মত শিহাবের ধুলাই করে,,,শিহাবের নাকে মুখে রক্ত এসে যায়,,,পুরো বাড়ির মানুষ এক হয়ে যায়,,,তিথি দূরে গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দেয়,,,তিথির কান্না দেখে সবাই অনেক ভয় পেয়ে যায়,,,আবির আর আমানকে তো কেউ থামাতে পারছে না,,,আমান তো শিহাবের কলার চেপে ধরে বলে
আমানঃ আমার বোনের গায়ে হাত দিয়েছিস,,,,এই হাত দিয়ে আর খাওয়ার ও সুযোগ দিবো না😡😡😠
আবিরঃ ও হয়তো ভুলে গেছে কার হবু বউয়ের গায়ে হাত দিচ্ছে,,,
আবির আর আমান এমন মার মারলো যে শিহাব উঠে দাঁড়াতে পারছে না,,আবিরের বাবা আবির আর আমানকে থামায়,,,শিহাবকে বাড়ি থেকে ধাক্কা মেরে বের করে,,, শিহাব উঠে ঠোঁটের কাছ থেকে রক্ত হাতে নিয়ে বলে
শিহাবঃ তোকে এই রক্তের দাম দিতে হবে আবির,,,তিথি শুধু আমার শুধু আমার,,,আমি যদি তিথিকে না পাই তাহলে তুই ও পাবি না আবির,,,,,আমি তিথিকে কারো হতে দিবো না,,,,সময়ের অপেক্ষা কর আবির😈😈
তিথিকে রুমে নিয়ে যায়,,,অনেক ক্ষন পর তিথি ফ্রেশ হয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শিহাবের কথা গুলো মনে করে,,শিহাব্ বলে যে তিথিকে অন্য কারো হতে দিব্র না,,ভয় কাজ টা তিথির মাঝে খুব কাজ করে,,, আবির তিথির রুমে খাবার নিয়ে এসে দেখে তিথি বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে,,, আবির তিথির কাছে গিয়ে দেখে তিথির মুড অফ,,,তিথির মন ভালো করতে আবির মজা করে বলে
আবিরঃ ভাবছি হানিমুনে কি কি করবো 😛😛ইসস এই বিয়ে টা আজকে হলে কি হতো তাহলে তো,,,,,
আবিরের এমন কথায় তিথি পুরো অবাক এই রকম কথা তো আবির বলে নাই,,,তিথি আবিরের বুকে একটা ঘুষি দিয়ে বলে
তিথিঃ যা শয়তান
লজ্জায় পুরো লাল,,আবির তিথিকে জড়িয়ে ধরে অনএক ক্ষন থাকে,,,,,,,,