বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড Season 2 !! Part- 08

তিথি অনেক চেস্টা করে কিন্তু উঠতে পারে না,,র না পেরে তিথি আবিরের বুকে মাথা দিয়ে চিন্তা করছে কি ভাবে উঠা যায় তার কেমন যেন গরম অনুভব হচ্ছে তাড়াতাড়ি আবিরের কপালে হাত দিয়ে দেখে জরে গা পুড়ে যাচ্ছে,,,,তিথি কি করবে বুজতে পারছে না,,তার মধ্যে আবির উল্টো পাল্টে বকছে র তিথিকে শক্ত করে ধরে আছে,,,,,,
আবিরের এমন অবস্তা দেখে তিথি পুরো ভয় পেয়ে যায় কি করবে কিছু বুজে উঠে পারছে না,,,,আবির তিথিকে যে ভাবে ধরে রেখেছে মনে হচ্ছে কেউ তিথিকে নিয়ে যাবে😂😂
তিথির তো মেজাজ খারাপ হচ্ছে আবিরের এমন কান্ড দেখে আবার আবিরের জন্য অনেক চিন্তা ও হচ্ছে এতো জ্বর যে,,,,,তিথি আবিরের হাত দুটো অনেক কষ্টে সরিয়ে উঠে কিন্তু আবির তিথির হাত পিছন থেকে ধরে নিজের দিকে এতো জোরে টান মারে যার কারনে তিথি এসে আবিরের বুকে পরে,,,তিথির চুল গুলো সব আবিরের মুখে এসে পরে,,,,আবিরের তিথির চুল গুলো খুব যত্নে সরিয়ে দেয়,,,,তিথির তো রেগে পুরো আগুন,,,
তিথিঃ কি হচ্ছে কি😡ছাড়ুন বলছি
আবিরঃ প্লিজ আমাকে ছেড়ে যাই ও না,,,প্লিজ তিথি(জ্বরের ঘোড়ে কি বলছে নিজে ও জানে না)
তিথি আবিরের দিকে রাগী লুকে তাকিয়ে দেখে আবির পুরো বাচ্চাদের মতো চেহারা বানিয়ে রেখেছে মনে হচ্ছে এখন কান্না করে দিবে,,,আবিরের এমন চেহারা দেখে তিথির খুব হাসি পাচ্ছে,,,পুরো বাচ্চা, র নিজে নিজে বলছে,,,,,,,
তিথিঃ মিস্টার বজ্জাত তো অনেক Cute face বানাতে পারে,,,পুরো কিউটের ডিব্বা লাগছে,,,,এতো কিউট বজ্জাতটা তা আগে জানতাম না,,,,,
তিথি মনে মনে এই সব ভাবছে র আবির তিথিকে জড়িয়ে ধরে আছে,,,,,আবির তিথির গালে আস্তে করে একটা চুমু দিয়ে দেয়,,,আবিরের এমন কান্ড দেখে তিথি তো পুরো শকড,,চোখ দুটো এত বড় করে পেলেছে যে মনে হচ্ছে এখন বের হয়ে যাবে,,,,,
আবির এমন কিছু করবে তা তিথি ভাবতে ও পারে নাই,,,,আবির তিথির গাল দুটো দুই হাত দিয়ে ধরে আস্তে করে নিজের মুখের দিকে এনে কিস করে দুই গালে,,,,,তিথি উঠে যাওয়ার অনেক চেস্টা করছে কিন্তু পারছে না,,, আবির তিথির ঠোঁটে নিজের ঠোঁট দুটো এগোতে থাকে,,,,তিথি এক বার আবিরের দিকে তাকাচ্ছে আবার আবিরের ঠোঁটে,,,,আবির তিথির ঠোঁট নিজের ঠোঁট দেওয়ার আগে তিথি তাড়াতাড়ি নিজের হাত আবিরের ঠোঁটে দিয়ে দেয়,,,,আবির তিথির দিকে প্রশ্নসুচক ভাবে তাকিয়ে বলে,,,,
আবিরঃ কি হলো?

তিথি আবিরকে যতো শক্তি আছে তা দিয়ে ধাক্কা দেয় র উঠে পরে,,,,র নিজের বুকে হাত দিয়ে নিশ্বাস নিতে থাকে,,,,তিথির হার্ট-বিট টা যেন অনেক বেরে গেছে আবির তার এতো কাছে আসাতে,,,কি হচ্ছে তার সে কিছুইতে বুজতে পারছে না,,,আবির তাকে এই ভাবে কিস করবে সে কখনো ভাবতে ও পারে নাই,,,,,তিথি উঠে আবিরের দিকে আবার তাকিয়ে দেখে আবির কাঁপছে,,,জ্বরে হয়তো আবির এমন টা করছে তিথি তা ভালো করে বুজতে পারছে,,,,আবির নিজে নিজে অনেক কথা বলছে তিথি ঘরের বাহিরে গিয়ে দেখে এখনও বৃষ্টি হচ্ছে,,,থামার কোনো নামই নাই,,,,তিথি আবার ভিতরে চলে আসে,,চারপাশে কিছু খুঁজতে থাকে,,,পানির একটা পাত্র দেখে দূরে গিয়ে পাত্রটার মধ্যে পানি আছে কি না,,,হ্যাঁ কিছু টা পানি আছে,,,দেখে বুজা যাচ্ছে এখানে কেউ থাকে রাত হওয়ায় হয়তো তারা বুজতে পারে নাই,,,,তিথি একটা বাটিতে পানি নিয়ে আবিরের সামনে যায় নিজের শাড়ির আঁচল একটু খানি ছিঁড়ে জল পঠি দিতে থাকে,,,,,অনেক ক্ষন ধরে জল পঠি দেয়,,,,,
এতে আবিরের জ্বর কিছুটা হলে ও কমে,,,,তিথি আবিরের পুরো মুখটা মুছে দেয়,,,এখন শরীরটা ও মুছে দিলে ভালো হবে এই টা ভাবতে তাকে,,,,
তিথিঃ উফফ কি ভাবে যে শরীর টা মুছে দেই,,,এক তো ছেলে তার মধ্যে বজ্জাত ছেলে,,,এখন যদি মুছে না দেই তাহলে হয়তো জ্বর টা আরো বেরে যাবে,,,,উফফ আল্লাহ কোন বিপদে ফেলেছো😨😨আমি এই শয়তানটার সেবা করছি এই টা ভাবা যায়,,,মনে হচ্ছে বজ্জাতটা চাকরানী,,,আম্মুগোো সাহায্য করো এই বজ্জাতটার সাথে পেসে গেছি😭😭
তিথি নিজে নিজে বকবক করছে র আবিরের গায়ে কাঁথা ভালো করে। ঢেকে দিয়ে চোখ টা বন্ধ করে আবিরের পুরো শরীর মুছে দেয় র দোয়া পড়তে থাকে,,,,তাড়াতাড়ি মুছে আবিরের শার্টটা হাতে নিয়ে চিন্তা করে,,,
তিথিঃ শরীর তো কোনো মতে মুছে দিলাম কিন্তু এখন কথা হচ্ছে শার্টটা পরাবো কি ভাবে,,আল্লাহ এই কোন যামেলায় ফেলেছো,,,এক মিনিট তিথি কালকে শুধু মাত্র আমার জন্য খাবার আনতে এতো বৃষ্টিতে ভিজেছে র আমি এই সামান্য টুকু করতে পারবো না এই টা আমি ভাবতে কি করে ফেললাম,,,,তিথি আল্লাহ নাম নে র কাজে লেগে যা বোন,,,,
তিথি শার্ট টা হাতে নিয়ে আবিরে পাশে বসে অনেক ক্ষন চিন্তা করে আবিরকে একটু তুলে কিন্তু তুলতে গিয়ে সব প্রবলেম বের হয়😂😂,,,আবিরকে কিছুইতে তিথি তুলতে পারছে না,,,,,মাথা টা ধরে একটু তুলে আবার আবিরের মাথা টা পরে যায়,,,,শুধু মাথাটা একটু তুলতে তিথি পুরো হাঁপিয়ে যায়,,,
তিথুঃ ওহ আল্লাহগোো এই বজ্জাতটা তো দেখি অনেক ভারি😱কি এতো খায় যে এতো ভারি দেখে তো বুজা যায় না এতো ভারি যে,,আমার তো মনে হয় বজ্জাত টা ৮০-৯০ কেজি হবে র আমি একটা বাচ্চা মেয়ে যার কি না মাত্র ৫০ কেজি😭আমি কি ভাবে পারবো,,আল্লাহ আমাকে শক্তি দাও এই মোটা বজ্জাত কে তোলার,,,,,
তিথির র কি করার আবার আবিরকে তোলার চেস্টা করে,,,,হাত ধরে এই বার তোলার চেস্টা করে এতে তার ঘাম ছুটে যায় এই টুকুতে😂অনেক চেস্টা করে আবিরকে তোলার কিন্তু কোনো কাজ হয় না র না পেরে আবির কে বলে
তিথিঃ স্যার একটু উঠবেন প্লিজ,,,,
আবির হালকা চোখ খুলে দেখে তিথি তার হাত নিয়ে অনেক টানাটানি করছে,,,আসলে আবির এতো ক্ষন ইচ্ছে করে ঘুমের ভান ধরে আছে😂সে ইচ্ছে করে পুরো শরীরের ভার ছেড়ে দেয় র বেচারি অনেক চেস্টা করছিলো এতে আবিরের খুব হাসি পায় কিন্তু কিছু বলে না,,সে দেখতে চেয়েছে কতো ক্ষন পারে😂😂😂
তিথিঃ স্যার প্লিজ উঠুন যাতে আপনি এই শার্টটা একটু পরে নিতেন আসলে ঠান্ডা লাগবে তো তাই,,,আপনার তো আরো জ্বর তাই,,,,
আবির একটু মুচকি হেসে উঠার চেস্টা করে,, তিথি আবিরকে উঠতে সাহায্য করে,,,তিথি আবিরকে উঠিয়ে বসায় র শার্টটা আবিরের হাতে দেয়,,,আবির ভ্রু কুচকে তিথির দিকে তাকায়
তিথিঃ এই ভাবে কি দেখছেন পরে নেন শার্টটা,,,
আবিরঃ আমি একা পারবো না,,,
তিথিঃ (হু ঢং দেখে র বাঁচি না বজ্জাত একটা একা পারবে না এনি)
আবিরঃ এই যে ম্যাডাম কি ভাবছেন?
তিথিঃ কি,,,,ছু না,,,হ্যাঁ সাহায্য করছি
তিথি আবিরকে শার্টটি পরতে সাহায্য করে,,,,,শার্টটা পরিয়ে বোতাম লাগাতে থাকে,,,,আবিরের অনেকটা কাছে তিথি,,,আবিরের তো খুব ভালো লাগছে তিথি তার এতো টা কাছে আসায়,,৷ তিথির প্রত্যেকটা নিশ্বাস এসে যেন তার মুখে লাগছে,,,,,,শার্টের বোতাম উপরের টা লাগাতে লাগাতে তিথি আবিরের দিকে তাকিয়ে দেখে আবির তার দিকে কেমন ভাবে যেন তাকিয়ে আছে,,,,,আবিরের চোখ দুটো যেন তিথির মধ্যে আটকে গেল,,,,আবিরের খুব ইচ্ছে করছে এই ভাবে তিথির মাঝে ডুবে যেতে,,,তিথি ও যে আবিরের চোখে চোখ রাখায় যেন হারিয়ে গেছে,,,,,দুইজন দুইজনের চোখে পুরো হারিয়ে যায়,,,,,,তিথি তাড়াতাড়ি চোখ নামিয়ে ফেলে আবার আবিরের দিকে তাকিয়ে অনেক টা অতিষ্ঠ হয়,,,, আবিরের এমন চাহিনীতে তিথি অনেক টা লজ্জা পায়,,,,,তিথি আবিরের শেষ বোতামটি লাগিয়ে বলে
তিথিঃ স্যার শেষ,,,
আবিরঃ হুম

তিথিঃ স্যার আপনার এখন কেমন লাগছে?(পরিবেশটা একটু ঠিক করার জন্য)
আবিরঃ হুমম
তিথি অনেকটা বিরক্তি নিয়ে আবিরের দিকে তাকায় দেখে আবির এখনো তার দিকে ড্যাব ড্যাব ভাবে তাকিয়ে আছে,,,,তিথি আবিরের হাতে একটা চিমটি দিয়ে বলে
তিথিঃ স্যার আপনি এই ভাবে ভুঁতম পেঁচার মতো তাকিয়ে আছেন কেন?
আবির তিথির দিকে ভ্রু নাচিয়ে বলে
আবিরঃ তোমার কাছে আর কোনো নাম আছে মিস তিতা😕
তিথিঃ ওহ হ্যালো মিস্টার এনাকন্ডা বজ্জাত বস,,,এতো ক্ষন যে সেবা করলাম ভুলে গেলেন?
আবিরঃ এখানে সেবার কথা কত থেকে আসছে?
তিথিঃ কেন আসবে না,,,আমি যে আপনার সেবা করলাম কথায় ধন্যবাদ বলবেন তা না বলে উল্টো আমাকে মিস তিতা বলছেন😡
আবিরঃ ওহ আচ্ছা😂সরি
তিথিঃ( জ্বরে মনে হয় মাথাটা গেছে ছাগল একটা হু)
আবির তিথির দিকে তাকিয়ে দেখে তিথি নিজে নিজে বকবক করছে কিন্তু তাকে অনেক কিউট ও লাগছে আবিরের কাছে,,,,,
আবিরঃ(মেয়েটার মাঝে এমন কি আছে জানি না খুব ইচ্ছে করে মেয়েটার মাঝে এই ভাবে তাকিয়ে থাকতে,,,,মেয়েটা এতো মায়াবী কেন,,,,তার মনটা পুরো বাচ্চা,,র অনেক কিউট যা আমি আগে খেয়াল করি নাই,)
তিথি উঠে বাহিরে গিয়ে দেখে বৃষ্টিটা অনেক কমেছে,,,৷ তিথি আবিরের কাছে এসে বলে
তিথিঃ স্যার বাহিরে অনেক কম বৃষ্টি হচ্ছে এখন বের হলে হয়তো আমরা বাসায় চলে যেতে পারবো,,,,আপনি হাঁটতে পারবেন তো,,,
আবিরঃ হুম পারবো,,,তুমি একটা কাজ করো চেঞ্চ করে আসো,,,,আমরা এখন বের হয়ে যায়,,,
তিথিঃ ওকে
তিথি গিয়ে তাড়াতাড়ি কাপড় চেঞ্চ করে আসে,,,তিথি আবিরের কাছে এসে বলে
তিথিঃ স্যার আমার শেষ চলুন
আবিরঃ হুম এক মিনিট
আবির মানিব্যাগ থেকে কিছু টাকা বের করে শাড়িটির নিচে রাখে,,,,তিথি একটু মুচকি হেসে নিজে নিজে বলে
তিথিঃ বজ্জাতটা তো দেখি খুব ভালো,,,র তার মনটা ও খুব ভালো,,,,
আবির তিথির কাছে এসে বলে চলা যাক,,,,তিথি ও হাঁটা শুরু করে কিন্তু আবির হাঁটতে পারছে না,,একটু থেমে থেমে হাঁটছে,,,শরীরটা যে খুব দূর্বল,,,,তিথি আবিরের দিকে তাকিয়ে দেখে আবির হাঁটতে পারছে না ঠিক করে,,,,,তিথি বুজতে পেরেছে যে জ্বরে শরীরটা দূর্বল হয়ে আছে,,,,র কিছু না ভেবে তিথি আবিরের কাছে এসে আবিরের এক হাত নিজের ঘাড়ে রাখে র আবিরের পিঠে শক্ত করে ধরে আবিরকে বলে
তিথিঃ স্যার চলুন

আবির উত্তরে একটা হাসি দিয়ে হাঁটে,,,আবিরের এতো ভালো লাগছে যে ইচ্ছে করছে নাচতে😂😂
তিথি খেয়াল করছে আবির তিথির দিকে তাকিয়ে আছে,,,,তিথির খুব অতিষ্ঠ লাগছে তাই তিথি আবিরকে বলে।
তিথিঃ স্যার একটু সামনে দেখবেন প্লিজ,,,
আবির বুজতে পারছে তিথির খুব অতিষ্ঠ লাগছে তাই আবির একটু মুচকি হেসে সামনে তাকায়,,,,,
তারা দুইজন হাঁটতে থাকে,,,কথায় ও তেমন কাউকে দেখা যাচ্ছে না,,,,ঠান্ডাটা ও লাগছে,,,,কিন্তু কিছু তো র করার নাই এখন যদি বের না হতো পরে আবার বৃষ্টি হলে যাওয়া যাবে না,,,অনেক ক্ষন হাঁটার পর তারা রাস্তায় চলে আসে,,,তিথি খেয়াল করে একটা সিএনজি আসছে তাদের দিকে তিথি তাড়াতাড়ি সিএনজিটা থামায় র উঠে পরে,,,,তিথি আবিরকে জিজ্ঞেস করে তার বাসা কথায় র আবির বলায় সিএনজি ড্রাইভারকে বলে যাতে আবিরের বাসার সামনে যায়,,,,
সিএনজি ড্রাইভারঃ আপনার স্বামীর কি হয়েছে আপা
তিথি তো এতো টা শকড যে কথাটা শুনে কি বলবে বুজতে পারছে না,,,,আবিরের তো অনেক হাসি পাচ্ছে তার পর ও সে দেখতে চাচ্ছে তিথি কি বলে,,,,
তিথিঃ আসলে একটু জ্বর,,,,
আবির ইচ্ছে করে তিথির ঘাড়ে মাথা রাখে বেচারি কিছু বলতে ও পারছে না আবিরের জ্বর বলে কথা,,,,তিথি ও আবিরকে একটু ভালো করে ধরে রাখে,,,সিএনজি চলতে থাকে,,,অনেক ক্ষন পর সিএনজি ড্রাইভার বলে
সিএনজি ড্রাইভারঃ অনেক ভালোবাসে আপনার স্বামীকে আপা তাই না,,,,যে ভাবে ধরে রেখেছেন,,,,
তিথির খুব রাগ লাগছে ড্রাইভারের উপর,,,তিথির খুব ইচ্ছে করছে ড্রাইভারটাকে এখন খুন করতে,,,,আবিরের তো বেশ ভালো লাগছে,,,আবির মনে মনে ড্রাইভারকে কতো যে ধন্যবাদ দিচ্ছে এই প্রশ্নটা করার জন্য,,😂😂
তিথি ড্রাইভারের দিকে রাগী লুকে তাকিয়ে বলে
তিথিঃ আপনি সামনে দেখে গাড়ি চালান,,ফালতু কথা না বলে😡,,,(শয়তান ড্রাইভার তোকে তো ইচ্ছে একটা লাথি দিয়ে আফ্রিকায় পাঠাতে ইচ্ছে করছে আফ্রিকার গন্ডারদের কাছে😡)
চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,