বউ রানী { সিজন ২ } ——- পর্ব–৬
এই বউ দেখি আমার ইজ্জতের ফালুদা করে
ছারবে রাতে আমি ওকে চুমা দিয়েছি
তাও ওর মায়ের কাছে বলতে হবে। রাতে
যখন বলেছি করবোনা তখন তো বলছে
কাওকে বলবেনা আর সকাল হতেই নগদে
সব বলে দিয়েছে! এই কথা গুলি মনে মনে
ভাবতেছি ছাদে বসে বসে তখনি,,
সোনালী:- এই আপনি ছাদে আসলেন কেন
নেন আম্মা লাইনে আছে আপনি আম্মাকে
বলেন ভাবি যা যা বলছে আপনি আমার
সাথে তা তা করছেন।
আমি:- তুমি আমার পিছু পিছু চলে এসেছো?
সোনালী:- হ্যা এসেছি আর আপনি তো
দৌর দিয়েছেন আর আমি তো দৌরা
দৌরি করতে পছন্দ করি। তাই অনেক দিন
পর এমন সুযোগ হাত ছারা করলামনা। এখন
নেন আম্মা লাইনে আছে কথা বলেন বলে
আমার কানের কাছে এনে মোবাইল ধরে
দিয়েছে।
আমি:- আস্সাালামু আলাইকুম তারপর
হ্যালো হ্যালো দুই বার সালাম দিয়েছি
কোন শব্দ আসেনি তখনি বুঝতে পারলাম
ফোনটা কেটে গেছে তাই ইচ্ছে করে
বলছি হ্যা আন্টি সোনালী যা যা বলছে
সব সত্যি আপনি ভাবিকে বলে দিয়েন
কেমন। আচ্ছা এখন রাখি পরে কথা বলবো
বলে সোনালীর হাত থেকে মোবাইল
নিয়ে বলছি এখন তো শান্তি হয়ছো?
সোনালী:- হ্যা অনেক শান্তি এখন চলেন
তারা তারি করে খাবার খেয়ে বেড়
হয়ে পরি।
আমি:- কোথায় যাবে?
সোনালী:- মনে নেয় আপনার কাল রাতে
কি বলছেন?
আমি:- কি বলছি?
সোনালী:- আমাকে নিয়ে ঘুড়তে যাবেন
চিড়িয়াখানা রমনা বট গাছ দেখাতে
নিয়ে যাবেন।
আমি:- বলে ছিলাম তবে এখন নয় বিকালে
যাবো।
সোনালী:- এখুনি যাবো তানা হলে আমি
বাড়ীর সবাইকে সব কিছু বলে দিব রাতে
আমরা যা যা করি।
আমি:- হ্যা নিয়ে যাবো এখুনি চলো
নাস্তা করে বেড় হয়ে যাবো। তখনি
সোনালী আমাকে জড়িয়ে ধরে গালে
কিস করে বলে
সোনালী:- আমাকে যদি রোজ ঘুরতে
নিয়ে যান তাহলে রোজ এমন করে আদর
করবো রাজি থাকলে নিয়ে যাবেন।
আমি:- ঠিক আছে নিয়ে যাবো আদরের
# বউ_রানী এখন চলো। তারপর সোনালীকে
সাথে করে নিচে নেমে এসেছি তখনি,,
ভাবি:- কি ব্যাপার দেবর জি আজকে
দুজুনকে অনেক হাসি খুশি লাগছে
কোথাও যাবে নাকি?
আমি:- হ্যা সোনালীকে নিয়ে একটু ঘুরতে
বের হবো ও নাকি চিড়িয়াখানা
দেখবে। আচ্ছা একটা কথা বলো তো
তোমরা সবাই তখন খাবার রেখে কানে
আঙ্গোল দিয়ে রাখছিলে কেন?
ভাবি:- সোনালী বলছে কানে আঙ্গোল
দিতে ওর বাড়ীতে কথা বলবে।
আমি:- বাড়ীতে কথা বলবে তার জন্য
আঙ্গোল দিতে বলছো কেন সোনালী?
সোনালী:- বলতেছি তার আগে আব্বাজান
আপনারা সবাই আবার কানে আঙ্গোল দেন
একটু।
আমি:- আবার কানে আঙ্গোল দিবে কেন?
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে বলি রাতে
আপনি আমার সাথে যা যা করছেন সেই
গুলা আম্মার কাছে বলছি ভাবিকে বলে
দিতে তাই সবাইকে বলছি কানে আঙ্গোল
দিয়ে রাখতে কারন আপনি না করছেন
কাওকে বলতে যদি ওনারা সবাই শোনে
যেত। এই জন্য সবাই কানে আঙ্গোল দিয়ে
রাখছে। আর আমি যা যা বলছি তা কিন্তু
ওনারা কেও কিছু শোনেনি! আব্বাজান
আপনি শোনছেন আমি কি বলছি
মোবাইলে?
আব্বু:- না না আমি কানে আঙ্গোল দিয়ে
রাখছি কিছু শোনিনি।
আমি:- তোমারর মত বোকা মেয়ে আমার
জীবনেও দেখিনি, এখন তারা তারি করে
নাস্তা করে নাও। তারপর আমরা নাস্তা
করে রুমে গিয়ে আমি ফ্রেস হয়ে বের
হয়ে চেয়ে দেখি সোনালী নিজে নিজে
সাজতেছে,, বাহা বউ দেখি কিছুটা
পরিবর্তন হচ্ছে তখনি বলে,,
সোনালী:- এদিকে এসে আমার জামার
হোকটা লাগিয়ে দেন তো।
আমি:- হ্যা আসতেছি তারপর গিয়ে
সোনালীর জামার হোকটা লাগিয়ে ইচ্ছে
করে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরেছি তখনি
বলে,,,
সোনালী:- আমাকে এমন ভাবে ধরলেন
কেন আমার কেমন কেমন করতেছে।
আমি:- কেমন লাগে একটু বলোনা
(রোমান্টিক মুড নিয়ে আরো জোরে
জড়িয়ে ধরেছি। আর গালে একটা কিস
করবো তখনি সোনালী ঘুরে আমার দিকে
তাকাবে এমনি সেই কিস ঠোটে পরে
গেছে।) সোনালী আমার দিকে কেমন
জানি একটা চাওয়া মনে হয় কিছুটা
পরিবর্তনের আবহাওয়া এসেছে আমার
# বউ_রানীর মাঝে। তখনি বলে,,
সোনালী:- কি হলো ছারুন আমার কুট
কুতানি লাগছে তো (সুর সুরি) তারা
তারি ছারুন তানা হলে কিন্তু আমিও
দিতে থাকবো।
আমি:- হ্যা ছেরে দিয়েছি, দাও তোমার
চুল গুলা ঠিক করে বেদে দেয়।
সোনালী:- আপনি চুল ঠিক করতে পারেন
তাহলে তো ভালোই হয়ছে বাড়ীতে
গিয়ে আমি সবাইকে বলবো আপনি আমার
চুল ঠিক করে বেদে দিয়েছেন।
আমি:- না তুমি কাওকে কিছু বলবেনা
কেমন আর আজকের পর আর কোন দিন
তোমার আমার কোন কথা বা আমি তোমার
সাথে যা কিছু করি তা কাওকে বলবেনা
কেমন।
সোনালী:- আমি তো কাওকে বলিনা।
আমি:- হ্যা তুমি কাওকে কিছু বলোনা সব
কিছু আমি বলি। এখন চলো তারপর
সোনালীকে সাথে করে রুম থেকে বের
হয়ে নিচে এসেছি চেয়ে দেখি বাড়ীর
সবাই আমার দিকে তাকিয়ে হাসতেছে,,
কি ব্যাপার সবাই হাসছো কেন?
ভাবি:- বউকে তাহলে মিষ্টি খায়িয়ে
দিয়েছো যাতে কারে রাস্থায় মিষ্টি
খেতে না চায়।
আমি:- ভাবি কি বলছো তুমি?
ভাবি:- একবার আয়নার দিকে তাকিয়ে
দেখ মিষ্টির দাগ লেগে আছে ঠোটে।
আমি:- এই যা লজ্জা পেয়ে গেছি তারপর
রুমে গিয়ে আয়নায় চেয়ে সোনালীর
ঠোটের লিবিষ্টিক আমার ঠোটে লেগে
আছে। তারপর ঐটা মুছে নিচে গিয়ে
কারো সাথে কথা না বলে সোনালীকে
সাথে করে সোজা বেরিয়ে পরেছি।
আজকে বাইক নিয়ে বের হয়ছি সোনালী
আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে আছে।
সোনালী:- রুমে আমাকে পেছন থেকে
আন্জাদা (জড়িয়ে) ধরছেন তো তাই
আমিও আপনাকে আন্জাদা(জড়িয়ে)
ধরেছি এখন আপনার ঠোটের সাথে আমার
ঠোট লাগালে শুধ হয়ে যাবে। একটু পিছন
দিকে তাকান আমার মত করে তাহলে
আমার ঠোটটা লাগাতে পারবো আপনার
ঠোটের সাথে।
আমি:- রুমে তোমার এই কথা মনে
ছিলোনা এখন বলছো কেন! এখন কি
তোমার মরার শখ হয়ছে নাকি?
সোনালী:- মরবো কেন ঐ গাড়ীটার
ভীতরে দেখছি একটা বউ তার স্বামিকে
চুমা দিয়েছে তখনি আমার মনে হয়ছে
আপনাকে তো ঠোটে চুমা দেওয়া হয়নি।
এখন আপনি একটু পেছনে তাকান আমি
ঠোটে চুমা দিব।
আমি:- সোনালী এই গুলা রাস্তায় করেনা
এই সব কিছু রাস্তায় করলে মানুষ খারাপ
মনে করবে বলবে তুমি আমার বউনা কারন
বউ আর স্বামিরা তো এই সব কিছু করে রুমে
আর বাড়ীতে তাইনা।
সোনালী:- তাহলে ঠিক আছে তবে
বাড়ীতে গিয়ে কিন্তু আমি আপনাকে
ঠোটে চুমা দিব আপনি আমাকে যেভাবে
দিয়েছেন ঠিক সেই ভাবে।
আমি:- আচ্ছা ঠিক আছে তাই হবে, তারপর
ঘন্টা দুই পর মিরপুর চিড়িয়াখানা
এসেছি। দুইটা টিকেট কেটে বাইকটা
পার্কিং করে সোনালীকে নিয়ে
ভীতরে ঢুকেছি।
সোনালী:- আমি এই পাখি গুলি চিনি এই
গুলা চিড়িয়াখানা রাখছে কেন এই গুলা
মানুষ টাকা দিয়ে দেখতে আসে।
আমি:- সিংহ বাঘ, কুমির আরো অনেক
প্রানী আছে চলো তোমাকে সেই গুলা
দেখায়। তারপর সোনালীকে সাথে করে
নিয়ে গেলাম, ঘুরে ঘুরে এক এক করে সব
কিছু দেখালাম। যখনি বাঘের কাছে
এসেছি তখনি দেখি বাঘটা ঘুমিয়ে
আছে।
সোনালী:- মরা বাঘটা এখানে রাখছে
কেন মানুষকে মরা বাঘ দেখে?
আমি:- মরা নয় এইটা ঘুমিয়ে আছে।
সোনালী:- আপনার কাছে কি জামাল
গোডা আছে?
আমি:- জামাল গোডা দিয়ে তুমি এখানে
কি করবে?
সোনালী:- বাঘের খাবারে দিয়ে দিব
যখন বাঘ খাবে তখন সে বাথরুম যাবার জন্য
ছট ফট করবে তাহলে আর ঘুমাতে
পারবেনা। তখন আমি একটু দেখবো ভালো
করে। সোনালীর কথা শোনে এবার আমি
নিজেই হেসে দিলাম হাসি থামাতে
পারছিনা মুচকি হাসি হেসে যাচ্ছি।
তারপর কোন রকম হাসিটা থামিয়ে
বলছি,,
আমি:- সোনালী চলো আমরা ঐ দিকে যাই,
তারপর সোনালীকে নিয়ে আরো কিছু
যায়গায় ভীতরে ঘুরলাম।
প্রায় তিন ঘন্টা ঘুরে ঘুরে চিড়িয়াখানা
দেখালাম যখনি বাহিরে চলে আসতেছি
তখনি,,
সোনালী:- আমিনা একটা কাজ করেছি।
আমি:- কি কাজ?
সোনালী:- আপনি যখন মোবাইলে কথা
বলছিলেন তখন আমি খাচার দরজাটা খুলে
দিয়েছি পাখী গুলা বন্ধি দেখে আমার
খুব কষ্ট হয়তে ছিলো।
আমি:- কিন্তু এইটা তো তালা দেওয়া
ছিলো তুমি খুললে কি করে?
সোনালী:- একটা লোক এসে তালা খুলে
খাবার দিয়ে ছিলো তখনি চাবিটা আমি
রেখে দেয় তালা থেকে এই দেখুন চাবি।
আমি:- ঐ লোকটা চাবির খুঝ করেনি?
সোনালী:- লোকটা চাবি খুঝেনি তালা
লাগিয়ে চলে গেছে আর আমি তালা খুলে
দরজাটা খুলে দিয়েছি।
আমি:- তারা তারি ঐ খাচার সামনে চলো
তারপর সোনালীকে সাথে করে খাচার
সামনে এসে দেখি পাখি গুলা সব আছে
আমি গিয়ে চুপে চাপে দরজাটা লাগিয়ে
তালা মেরে একটা দারওয়ানের কাছে
চাবিটা পেয়েছি বলে দিয়ে
সোনালীকে নিয়ে বেরিয়ে এসেছি।
সোনালী:- আমার অনেক খিদে লাগছে
আমি খাবো।
আমি:- ঠিক আছে তাহলে চলো
সোনালীকে সাথে একটা রেস্টুরেন্টে
গেলাম যখনি ভীতরে ঢুকেছি তখনি,,
সোনালী:- এখানে যারা এসেছে সবাই
মনে হয় স্বামি স্ত্রী তাইনা?
আমি:- না কিছু কিছু লোক আছে যারা
গ্রালফ্রেন্ড নিয়ে এসেছে আবার কিছু
আছে স্বামী স্ত্রী।
সোনালী:- গ্রালফ্রেন্ড কি?
আমি:- মেয়ে বুন্ধু, এতা কথা না বলে এখন
বলো কি খাবে তোমার সামনে মিনু
কার্ড দেওয়া আছে যেইটা ভালো লাগে
সেইটার অডার দিব।
সোনালী:- আমি পড়তে পারি নাকি
আপনি বলেন কি খাওয়া যায় তবে ভাত
হলে হবে।
আমি:- সোনালী এখানে তো ভাত পাওয়া
যাবেনা তুমি চিকেন সোপ খাবে।
সোনালী:- এইটা খেতে ভালো হবে?
আমি:- হ্যা ভালো হবে তবে তোমার
কাছে কেমন হবে আল্লাহ যানে।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে বলেন
দিতে।
আমি:- ঠিক আছে তারপর আমাদের জন্য
চিকেন সোপ অডার করেছি তবে সোনালী
আর কোন ঘন্ডগোল করেনি সোপটা
খাওয়ার সময় একটু কেমন কেমন করেছে।
তারপর দুজনে বেড়িয়ে এসেছি।
সোনালী:- এখন আমরা কোথায় যাবো?
আমি:- রমনা পার্কে তোমাকে বট মুল
দেখাবো।
সোনালী:- তাহলে ঠিক আছে চলেন।
আমি:- হ্যা তারপর সোনালীকে নিয়ে
রমনা পার্কে এসেছি সাড়া পার্ক প্রথমে
ঘুরিয়ে লাস্টে বট মুলের নিচে এসে
বসলাম দুজনে! সোনালীকে বলছি এইটা বট
মুল।
সোনালী:- এইটা বট মুল এর থেকে আমাদের
গ্রামের চৌরাস্তার গাছটা অনেক সুন্দর।
আমি:- হ্যা তা ঠিকই বলছো তোমার কাছ
থেকে এর থেকে বেশি কি আশা করা
যায়। তখনি সোনালী আমার কাদের উপর
মাথা দিয়ে রাখছে একদম বাচ্ছাদের মত
আচরন # বউ_রানীর করতেছে। ঠিক আছে
অনেক ঘুরা ঘুরি হলো এখন বাসায় চলো
সন্ধা হয়ে যাচ্ছে আমরা বাসায় যাই।
সোনালী:- ঠিক আছে তবে আজকে বাসায়
গিয়ে কানাঁমাছি খেলবো কেমন।
আমি:- ঠিক আছে, তারপর সোনালীকে
নিয়ে বাসায় চলে এসেছি! যদিও রাস্তায়
একটু জ্যামে পড়তে হয়ছে তার জন্য একটু
দাড়িয়ে থাকতে হয়ছে। যাক বাবা
বাচলাম তেমন কিছু করেনি আমার মান
সম্মান ঠিক মত এসেছে। সবাই আমাদের
দেখে খুশি হয়ছে।
ভাবি:- দেবর জি রাস্তায় কোন সমস্যা
হয়নি তো?
আমি:- না ভাবি কোন সমস্যা হয়নি তবে
চিড়িয়াখানা একটু সমস্যা হয়ছে।
তাছারা আর কোন সমস্যা হয়নি ঠিক আছে
আমি রুমে গিয়ে ফ্রেসহয়ে নেয়। তখনি,,
সোনালী:- আরে আপনি তো বলছেন
বাড়ীতে এসে কানাঁমাছি খেলবেন
তাহলে কোথায় যাচ্ছেন আসেন এখনি
কানাঁমাছি খেলবো।
আমি:- সাড়াদিন অনেক ঘুরেছো আজকেনা
কালকে খেলবে কেমন এখন তুমিও রুমে
চলো ফ্রেস হবে। তখন সোনালী
চেহারাটা কালো করে নিয়েছে কিন্তু
আমি ওকে বুঝিয়ে রুমে নিয়ে ওর হাত মুখ
দুইয়ি দিলাম। কিছুক্ষন পর সোনালী আর
আমি নিচে গেলাম খাবার খেতে তখনি,,,
সোনালী:- এই আমি তো ভূলে গেছি
আপনি এখুনি আমার কাছে আসুন।
আমি:- তুমি কি ভূলে গেছো?
সোনালী:- সকালে আমাকে পেছন থেকে
জড়িয়ে ধরে ঠোটে চুমা দিয়েছেন কিন্তু
আমি আপনাকে দেয়নি চুমা এখন রুমে
চলেন আমি আপনাকে চুমা দিব। কারন
এখানে সবাই দেখবে আপনাকে চুমা
দিলে।
আমি:- (তোমাকে আমি কত বার বলবো
সবার সামনে আমার ইজ্জতের ফালুদা
করিওনা আমি আজকের পর তোমাকে
ছুয়েও দেখবোনা মনে মনে কথা গুলা
ভাবতেছি) ঠিক আছে খাবারটা শেষ করি
তারপর রুমে গিয়ে তোমার যত খুশি
ততবার দিও।
সোনালী:- আপনি আমাকে একবার
দিয়েছেন আমিও আপনাকে একবার দিব।
তখনি আব্বু এসে বলতেছে,,
আব্বু:- সোহরাব আগামী কাল আমার বুন্ধু
রহমানের মেয়ের বিয়ে আমি যেতে
পারবোনা আর সাগরের নাকি কাজ আছে
তাই তুই তোর ভাবি আর #বউ_রানী তিনজন
চলে যাস কেমন।
ভাবি:- বাবা আমি যেতে পারবোনা
আমার এক বান্ধবীর বাসায় যেতে হবে ওর
কালকে জম্নদিন।
আব্বু:- ঠিক আছে তাহলে সোহরাব আর
#বউ_রানী দুজনে চলে যাস কেমন।
আমি:- ঠিক আছে, তারপর খানা শেষ করে
রুমে গেছি আমার পিছু পিছু সোনালীও
আসছে রুমে এসে আগে ওর কাজটা করেছে
মানে আমাকে কিস করেছে। আজকে
অনেক খারাপ লাগেতেছে এখন আমি
ঘুমিয়ে পরবো আর তুমিও।
সোনালী:- বর বউ খেলবেন না আজকে?
আমি:- না সোনা আজকে আমার খারাপ
লাগছে আগামী কাল রাতে খেলবো
কেমন।
সোনালী:- ঠিক আছে তাহলে চলেন
ভাবি যা বলছে তা করি।
আমি:- থাক তুমি সকালে সবাইকে বলে
দিবে এখন তুমি আমার বুকের উপর শুয়ে
থাকো (এমনিতে রহমান আঙ্কেলের
বাসায় আগামীকাল কি হয় আল্লাহ
যানে।)
সোনালী:- যখন বলি তখন তো সবাইকে
কানে আঙ্গোল দিয়ে রাখতে বলি যাতে
করে কেও না শোনে।
আমি:- হয়ছে এখন আসো শুইবে কথা কম বলে
দমকের সুরে বলছি সোনালী একটু ভয়
পেয়ে চুপটি করে আমাকে জড়িয়ে ধরে
শুয়ে পরেছে। যাক তাহলে দমকে কাজ
হয়ছে এখন ঘুমায় আল্লাহ যানে আগামী
কালকে রহমান আঙ্কেলের মেয়ের
বিয়েতে আমার কপালে কি আছে!
।
চলবে,,,