পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন !! Part- 06

অনন্ত নামের ১টা ছেলের সাথে । যেটা দেখে সেজানের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো ।
সেজান মনে মনে : cool সেজান cool …
রোজ : how dare you to touch me?
অনন্ত : excuse me… কেউ help করলে বুঝি এমন করে ধন্যবাদ বলতে হয়?
রোজ : আমি কি আপনার help চেয়েছি? চাইনি তাইনা? আমি নিজেকে সামলাতে পারি ।
অনন্ত : তো পরে যাচ্ছিলেন কেন ?
রোজ : পরতাম না। ঠিকই সামলে নিতাম।
অনন্ত : আপনি দেখতে যতোটা সুন্দর আপনার মন ঠিক ততোটাই কুৎসিত।
রোজ : thank you… এখন কষ্ট করে আমার পথ ছেরে দারান…
রোজ চলে গেলো।
সেজান মনে মনে : thats my black rose …
.
রোজ কিছুটা যেতে রোজের ওপর ফুলের বৃষ্টি হলো । তাও কালো গোলাপের পাপড়ির।
সেজান : welcome black rose…
রোজ তাকিয় দেখে সেজানকে । দেখে তো চোখ বেরিয়ে আসার উপক্রম । বড় সরো ১টা crush খেলো । নিজেকে সামলে নিলো ।
রোজ : এসব কি ?
সেজান : আজকাল কি চোখে কম দেখছো?
রোজ : আপনি আমার ওপর ফুল কেন ছুরলেন ?
সেজান : সবার ওপরই ছুরছি ।
রোজ : মানে ?
সেজান : মানে আমি আজকে এই বসন্ত বরন program এর host… সবাইকে warmly welcome করা আমার দায়িত্ব । so welcome মিস চৌধুরী ।
রোজ : huh…
সেজান : এখানে হুহ ওর কি আছে ? যাই হোক you are looking like a tree…
রোজ : কি ? 😤
সেজান : হামম।
তখন ১দল মেয়ে hi handsome বলে সেজানের কাছে এলো । সেলফি নিতে। যা দেখে রোজের মেজাজ আরো বিগরে গেলো।
রোজ মনে মনে : লুচি আলুরদম ।
রোজ রেগে মেগে চলে গেলো ।
.
কিছুক্ষন পর…
জমিয়ে অনুষ্ঠান চলছে । সবাই enjoy করছে । রোজ খেয়াল করলো যে ২-৩টা ছোট বাচ্চা ভার্সিটির সদর দরজার বাইরে দারিয়ে ভেতরের দিকে দেখছে । specially খাবারের দিকে দেখছে । দারোয়ানদের জন্য ঢুকতে পারছেনা।
রোজ : পলি … তুই বোস আমি আসছি ..
রোজ গিয়ে দেখে যে বাচ্চারা নেই ।
রোজ : আরে এরা কোথায় ? uncle এখানে যে ২-৩টা বাবু ছিলো ওরা কোথায়?
দারোয়ান : তাদেরকে তো সেজান বাবা ভেতরে নিয়ে গেলো। ওইতো …
রোজ ঘুরে দেখে যে সেজান বাচ্চাদরকে খেতে দিচ্ছে । খাওয়ানোর পর ওদেরকে আদর করে ওদের হাতেও টাকা দিয়ে দিলো ।
রোজ : এই লোকটা এতো ভালো কিভাবে হলো? অবশ্য আগে তো কখনো নোটিসই করিনি ।
রোজ আবার গিয়ে নিজের জায়গায় বসলো। তখন জিসান স্টেজে উঠলো ।
জিসান : hello guys… এখন আপনাদের সামনে এসে গান গাইবে আপনাদের crush boy সেজান …
সেজানের নাম শুনে রোজ আর পলির heart attack করার অবস্থা । কারন সেজানের কন্ঠ অনেক বেশি জঘন্য ।
রোজ : পলি … আমি কি কানে উল্টা পাল্টা শুনলাম?
পলি : hope হ্যা বলতে পারতাম । but no … এর গান শুনলে তো মরার অবস্থা হয়ে যাবে ।
রোজ : হ্যা। আর মেয়ে গুলোকে দেখ। কি খুশি? এদের কি মরার ভয় নেই ?
পলি : না মনে হয় ।
রোজ : আমার মনে হয়ে সবাই কানে কটন লাগিয়ে ওর চেহারা দেখবে ।
পলি : হয়তো ।
রোজ : ওমা । স্টেজে উঠে গেছে । আমি গেলাম। তুই থাক।
পলি : এই নারে । আমিও যাবো ।
ওরা ২জন ওখান থেকে বেরিয়ে এলো। আর তখনই শুনতে পেলো।
🎶🎵🎶
আমি তোমাকে আরো কাছে থেকে
তুমি আমাকে আরো কাছে থেকে …
যদি জানতে চাও
তবে ভালোবাসা দাও
ভালোবাসা নাও।
🎶🎵🎶
রোজ : অনু…
রোজ ছুটে গেলো। দেখলো সেজান গান গাইছে । সেজান গিটার বাজিয়ে গান গাইছে। ১বার রোজের দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলো ।
রোজ মনে মনে : এর কন্ঠ অনুভবের সাথে কেমন করে মিলতে পারে?
পলি : এই সেজান ভাইয়ার কন্ঠ এতো সুন্দর কি করে হলো? crush খেলাম।
রোজ : …
পলি : কিরে কিছু বলছিসনা কেন?
রোজ : কি বলবো ? তোর কি মনে হয়না যে এই কন্ঠ আমরা আগেও শুনেছি ?
পলি : হামমম। কিন্তু জঘন্য ভাবে। বেসুরা।
রোজ : আররে… অনুভব যে গান গেয়েছিলো মনে আছে ?
পলি : আবার অনুভবের পেছনে পরলি ?
রোজ : পরতে হলো। কারন এই গান এই কন্ঠ… ভুলে গেছিস সেদিন যে অনুভব গান গেয়েছিলো । এই গানটা…
পলি : হ্যা তো?
রোজ : বুদ্ধু… voice টা মনে কর । ওটা আর এটা এক। পার্থক্যটা হলো এই যে তখন music ছিলোনা। কিন্তু এখন আছে ।
পলি : কি বলছিস পাগলের মতো?
রোজ : ঠিকই বলছি ।
পলি : ঘোড়ার ডিম। মোটেও একনা।
রোজ : মোটেও । আমি ভুল হতেই পারিনা । ২টাই same …
পলি : আরে একটু আধটু মিল হতে পারে।
রোজ : পুরোটাই ।
.
২জনের ঝগড়া করতে করতে সেজানের গান শেষ হয়ে গেলো।
সেজান : এই মেয়েটা তো ঝগড়ার চোটে আমার গানই শুনলো না । পাগলের মাথা ছাগলের ঠ্যাং গলা কাটা ব্যাঙ …
রোজ : দেখ প…
সেজান : এই যে জোড়া কবুতর । আজকে হঠাৎ মেঘের কোলে রোদ হেসেছে বাদ দিয়ে wrestling করছো? impressive …
রোজ : who are you… ?
সেজান : 😱। ডলি পলি মলি … তোমার বেস্টুর কি স্মৃতিশক্তি হারিয়ে গেছে?
রোজ : আপনার সাথে কথা বলাই বেকার । এই চল…
সেজান : যাও my black rose… গবেষনায় লেগে পরো। অনুভবকে অনুসন্ধান করো …
রোজ তো শুরু করে দিলো ভাবাভাবি ।
.
রাতে…
বৃষ্টি পরছে । মেরিন মনের সুখে ভিজছে । যেটা ওর পুরােনো অভ্যাস ।
নীড় : ওই … ড্রামা কুইন এতো রাতে বৃষ্টিতে ভিজছো কেন ?
মেরিন : আমার ইচ্ছা ।
নীড় : তুমি কোনো ১৮-২০বছরের মেয়ে না যে over excited হয়ে বৃষ্টিতে ভেজার কিছু নেই। now you are 40+… বুঝেছো ?
মেরিন : আর আপনি 400+… কোন জায়গায় লেখা আছে যে 40+ মেয়েরা বৃষ্টিতে ভিজতে পারেনা ? হামম ? আপনি বুড্ঢা বলে কি সবাইকে তাই মনে করেন? 😒।
নীড় : ঘুমানোর আগে কফি খেতে আসবেন… ভাললো মতো খাওয়াবো । হুহ ।
বলেই নীড় বেডে গিয়ে বসলো ।
মেরিন : নীড় কিভাবে জানলো যে আমি বৃষ্টি ভেজার পর কফি খেয়ে ঘুমাই । এটা তো মেরিনের অভ্যাস । জানের না । তাহলে? হ্যা আমি আজও রাতেরবেলা বৃষ্টিতে ভিজলে পরে কফি খেয়ে ঘুমাই । কিন্তু সেটাতো নীড়ের জানার কথা নয়। তবে? আরে মেরিন ভেবে বলে দিয়েছে হয়তো …. ধুর শালা … মুডটাই নষ্ট করে দিলো । পাগলের মাথা ছাগলের ঠ্যাং গলা কাটা ব্যাঙ …
মেরিন রুমে গেলো । গোসল টোসল করলো । এরপর নীড়কে লুক দিয়ে রান্নাঘরে গেলো । আর কফি খুজতে লাগলো । কিন্তু পেলোনা ।
নীড় : এটা খুজছো বুঝি?
মেরিন পিছে ঘুরলো । দেখলো নীড় কফির বয়মটা বার বার ওপরে ছুরছে।
নীড় : কফি খাবে?
মেরিন : দা.. দিন …
নীড় : পারলে নাও ।
মেরিন জানে এখন কোনোক্রমেই নীড় দিবেনা । আর কফি না খেলে ওর ঘুম আসবেনা । কি করবে ভেবে পাচ্ছেনা । রেগে মেগে মেরিন রুমে গেলো । এরপর হঠাৎ নীড় ১কাপ কফি নিয়ে রুমে এলো । আর মেরিনকে দেখিয়ে দেখিয়ে খেতে লাগলো।
মেরিন মনে মনে : দারা দেখাচ্ছি মজা …
মেরিন দৌড়ে গিয়ে খপ করে নীড়ের হাত থেকে কফিটা নিয়ে নিলো । এরপর খেতে লাগলো । বিনিময়ে প্রথমে নীড় বাকা হাসলাে । যেটা নীড় প্রায়ই হাসে । যেটার মানে মেরিন বোঝেনা । পরক্ষনেই নীড় মুখ গম্ভীর করে
বলল : স্টার জলসা কোথাকার।
এরপর নীড় শুয়ে পরলো । কফিটা শেষ করে মেরিনও শুয়ে পরলো। আর ভাবতে
লাগলো : আচ্ছা নীড় তো জানকে সহ্য করতে পারেনা । যে আচরন করে সেটা অনুযায়ীই করে । তাহলে মাঝে মাঝে তবুও কেন নীড়ের মধ্যে ভিন্ন কিছু পাওয়া যায় ।
ভাবতে ভাবতে মেরিন ঘুমিয়ে পরলো ।
.
এতোক্ষনে অতীত থেকে ঘুরে আসা যাক ।
[[[
২০বছর আগে…
নীড়-মেরিনের anniversary এর আগের দিন রাতে…
নীড় : জানি হাজারও অভিমান আজও তোমার মনে আছে । কিন্তু আমি ভালোবাসা দিয়ে সব পুষিয়ে নিবো । জানি তুমি মেয়ের জন্যেই ফিরছো । মন থেকে না … কিন্তু আমারও নিজের ভালোবাসার ওপর অটুট বিশ্বাস আছে । আমি তোমার মন জয় করবোই । তোমাকে আবার আমার মেরিন করে তুলবোই । ভাবা যায় দেখতে দেখতে আমাদের বিয়ের ২বছর হয়ে গেলো। ১২টা বাজতে মাত্র ১ ঘন্টা বাকী!!! কি করি কি করি … idea….
.
খান বাড়িতে…
মেরিন রোজকে ঘুম পারালো ।
মেরিন : জানিনা ঠিক করছি কিনা? জানিনা নীড়কে ক্ষমা করতে পারবো কি না? মন সায় দিচ্ছেনা । কিন্তু কেন আমার মেয়েটা মা-বাবা ২জনেরই ভালোবাসা পাবেনা? আমার মেয়ের জন্য আমাকে চৌধুরী বাড়িতে ফিরতেই হবে। নীড়কে ক্ষমা করতে পারবোনা । যে দেয়াল তৈরী হয়েছে সেটা কখনোই ভাঙতে পারবোনা । নীড়কে আর কখনোই ভালোবাসতে পারবোনা । যে দাগ ও আমার মনে করেছে সে দাগ কখনোই মিটাতে পারবোনা। আর নতুন করে ভালোবাসতে পারবোনা । অসম্ভব তোমাকে ক্ষমা করা নীড়… সাথে পেয়েও কখনো তুমি মেরিনের থেকে অনেক দূরে থাকবে । কারন আমি জানি তোমার সব ভালোবাসাও ছলনা ছিলো । কেউ কাউকে ভালোবাসলে এমন কষ্ট দিতে পারেনা । হয়তো তুমি অপরাধবোধ আর মেয়ের কথা ভেবে সব ঠিক করতে চাইছো । আমিও মেয়ের জন্যেই করবো । কিন্তু তুমি কেবলই আমার মেয়ের বাবা হয়েই থাকবে। কখনোই আমার স্বামী হতে পারবেনা। i hate you নীড় … i just hate you …. তোমার কাছে থেকেও তোমার থেকে অনেক দূরে থাকবো । সেটাই হবে তোমার সর্বোচ্চ শাস্তি ।
.
রাত ১টা…
মেরিনের মোবাইলে ১টা unknown number থেকে ফোন এলো। মেরিন ধরলো । কিন্তু ওপাশ থেকে কোনো কথা হলোনা । মেরিন অনেকক্ষন হ্যালো হ্যালো করলো। এরপর কেটে দিলো । আবার ফোন এলো। মেরিন ধরলো। এবারও কোনো কথা নেই । মেরিন রেগে রেখে দিলো। আবার ফোন এলো। মেরিন ধরলোনা। বার বার রিং হওয়াতে মেরিন রেগে মেগে ফোন ধরলো।
মেরিন : who the hell are you? এতো রাতে বারবার ফোন দেয়ার মানে কি ?
ভিলেন : কুল কুল… জান এতো রাগলে কেমন করে হবে ? রাগটাকে কমাও। শোনো আমার কথা…
মেরিন : কে আপনি যে আপনার কথা শুনতে হবে ? রাখছি…
ভিলেন : রাখার কথা কল্পনাও করোনা। তাহলে বাচাতে পারবেনা …
মেরিন : মানে ? কি বাচাতে পারবোনা?
ভিলেন : খান বাড়ি, চৌধুরী বাড়ি আর নীড়…
মেরিন : কি ?
ভিলেন : হামম।
মেরিন : listen আপনি যেই হন না কেন আপনার কথায় আমার কোনো আগ্রহ নেই …
ভিলেন : আর তোমার ওপর আমার আগ্রহের শেষ নেই । by the way আমি যা বলেছি তা কিন্তু সত্যি। ২পরিবার আর নীড়ের জীবন আমার হাতের মুঠোয় ।
মেরিন : আপনি যেই হন না কেন আমি চাইলে আপনার জীবনটা কেরে নিতে পারি।
ভিলেন : হ্যা নিশ্চয়ই পারো । সে ক্ষমতা তোমার আছে জানি। কিন্তু আমার কাছে পৌছানোর ক্ষমতা তোমার নেই ।
মেরিন : i am মেরিন বন্যা…
ভিলেন : & i am ভিলেন … #Perfect_Villain …
মেরিন : হাহাহাহাহা। perfect villain? শুনুন এই perfect villain এর পাট আগেই পরেছি । যে পারফেক্ট ভিলেন জীবনে আছে আপনি তার থেকে বড় ভিলেন হতে পারেন না। আপনি যদি পারফেক্ট ভিলেন হন তবে আমি #Mrs_Perfect_Villain …
ভিলেন : হাহাহাহাহা… হাসালে তুমি হাসালে। যাকে ঘৃণা করো তার মিসেস হওয়া নিয়ে গর্ব করো … too much funny …
মেরিন : রাত দুপুরে আপনার বাকওয়াস শোনার নূন্যতম সময় আমার নেই ।
ভিলেন : কিছুই তো করছোনা … মেয়ে তো ঘুম …
মেরিন অবাক হলো ।
ভিলেন : অবাক হলে? অবাক হলে বরাবরই তোমাকে সুন্দর লাগে। আজও লাগছে । ওহ বলতে ভুলে গেছি … সাদা শাড়িটাতে কিন্তু তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। perfect বিধবা লাগছে ।
মেরিন : excuse me…
ভিলেন : হামমম। এতো অবাক হলে যে? কপালে যে ৩টা ভাজ পরে গেলো।
মেরিন অবাক হলো। লোকটা সব দেখছে কি করে?
ভিলেন : অবাক হলে বুঝি যে আমি কিভাবে তোমার সব reaction দেখতে পাচ্ছি ?
মেরিন : দেখতে পাচ্ছেন না। just আন্দাজে ঢিল মারছেন।
ভিলেন : no জা…ন … ঢিল মারছিনা … দেখছিই । আমার নজর সবসময়ই তোমার ওপর । এই যে তুমি আমার সাথে কথা বলতে বলতে আঙ্গুল নারিয়ে ভাবছো … সেটাও দেখছি …
মেরিন আসলেই তাই করছে ।
ভিলেন : এতো অবাক হচ্ছো । ভিলেন দেখেছো কিন্তু আমার মতো না । যাই হোক । খান পরিবার , চৌধুরী পরিবার আর তোমার ওপর আমার সর্বক্ষন নজর আছে । প্রতিটা নিশ্বাসের খবর আমার কাছে আছে ।
মেরিন : ….
ভিলেন : যাই হোক… সময় অনেক নষ্ট করলাম? এখন তোমাকে ১টা ভিডিও পাঠাচ্ছি । সেটা দেখো ।
বলেই ফোন রেখে দিলো ।
.
১টা ভিডিও এলো। মেরিন play করলো । দেখলো যে নীড় ধা ধা করে গুলি করে নির্ঝরের মা-বাবা-বোন কে গুলি করে মারলো । মেঘ car accident করে ১জনকে মেরে ফেলল । নিহালের আর কবিরেরও অপরাধের ভিডিও আছে । মেরিনের হাত পা কাপতে লাগলো । আবার ফোন বাজলো । মেরিন ধরলো।
ভিলেন : কেমন লাগলো ভিডিও ক্লিপ? nice না ? আমার কথা যদি না শোনো এই ভিডিও তো ভাইরাল হবেই সেই সাথে খান & চৌধুরী সম্রাজ্ঞ আমি বোম্ব মেরে উরিয়ে দিবো ।
মেরিন : দেখুন…
ভিলেন : দেখছিই তো । তোমাকে ।
মেরিন : i will destroy you… আর এসব ভূয়া।
ভিলেন : no baby… its true… যা জানলে তা নিজের মধ্যেই রাখো। কাউকে জানানোর চেষ্টা করোনা । এমনকি মোবাইলেও কাউকে বলতে যেওনা। তোমার ফোনও trace করা । কাউকে কিছু বলোনা। সকাল পর্যন্ত ভাবো যে আমার কি আদেশ হতে পারে… sweet dream & happy married anniversary … জা…ন
বলেই ফোন রেখে দিলো।
মেরিন : এটা আবার কোন ভিলেন….
.
চলবে…