1. নতুন গল্পঃ3. রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প গুলোঃপারফেক্ট ভিলেনলেখাঃ মোহনা

পারফেক্ট ভিলেন !! লেখাঃ মোহনা

পারফেক্ট ভিলেন

নীড় : কতোগুলো বছর হয়ে গেলো মেরিন … তাইনা? আমাদের মেয়েটার দেখতে দেখতে ২১বছর পূরন হতে চলেছে। next thursday তে আমাদের ছোয়ার ২১বছর পুরন হবে। ভাবা যায়… কিন্তু আমার মেয়ের চেহারা কিন্তু আমার মতোই হয়েছে । you cannot deny that… ভীষন রাগী আর জেদী হয়েছে। তোমার আর আমার মতোই … দেখতে হবেনা মেয়েটা কাদের?

(বিঃ দ্রঃ “ পারফেক্ট ভিলেন !! লেখাঃ মোহনা ” গল্পের সবগুলো পর্ব একসাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন)

👘 : খালি মাইয়ার কথাই কইবেন? কোনোদিনও তো ছেইলেটার কথা কইবেন না? আমিই কইয়া ফালাই । দেখি সরেন। শোনেন মেরিন আফামনি … আমাদের না ১খানা ছেইলেও আছে। ও হো আমাদের মাইনে হইলো আপনের উনার আর আমার… আমাদের ৩জনের। ছেইলেটার নাম নির্বন চৌধুরী ॥ আপনের আর উনার নাম ২খানা দিয়া মিলাইয়া রাখা হইসে ।
.
নীড় : এই ভূত তুমি আমার রুমে কি করো ?
👘 : আপনি কি ভুইলে গেছেন যে এইটা আমারও ঘর…
নীড় : just shut up… ওটা কেবল ছোয়া আর নির্বনের সামনে। got it?
👘 : কি? গ… কি ইট? বুইজবার পারলাম না?
নীড় : বুঝতে হবেনা। আমাদের রুম থেকে বের হও।
👘 : এই তো বললেন আমাদের রুম… তাইলে?
নীড় : তোমার আর আমার আমাদের না… আমি আর আমার জান মেরিন মিলে আমরা হই । আমাদের হয়। এই রুমটা আমার আর মেরিনের।
👘 : হামম। মেরিন আফা আর আপনার তো আছেই। সেই সাথে আমারও।
নীড় : না। মোটেও না ।
👘 : মোটেও। মেরিনআফার জায়গা টা নয় নাই নিতে পারলাম। কিন্তু নিজের জায়গাখানা তো আসেই …
নীড় : আমার জীবনে তোমার কোনো জায়গা নেই । কোনো অধিকারই নেই তোমার। আর না যোগ্যতা।
👘 : যোগ্যতা নাই বা থাইকলো কিন্তু অধিকার তো আছেই। আমি আপনার বউ ….
নীড় : না। তুমি আমার বউ না।
👘 : আমি আইপনের বউ বউ বউ ।
নীড় : না। ওই কাগজে কলমে সই করলেই বউ হওয়া যায় না। আমার বউ কেবল ১জনই … সে হলো মেরিন… কারন নীড়ের বুকে কেবস মেরিনের নাম লেখা । চোখে কেবল মেরিনের ছবি আঁকা … কারন সেই চোখ সেই মুখ সেই ঠোট সেই হাসি সেই রাগ আর কারো কখনো হতে পারেনা ….
👘 : তাই? তাকান তো এদিকে …
নীড় ঘুরলো ।
👘 : এই দেখুন সেই চোখ , সেই ঠোট , সেই মুখ , সেই হাসি … সবই আছে? তো?
নীড় অবাক হয়ে দেখছে । আসলেই তো। ঠিকই বলেছে।
নীড় তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে
বলল : তোমার এই চেহারার কারন হলো আমার মামনির ভুল । আর ভুলে যেওনা যে যে ময়ূরের পেখম লাগালেই কাক কখনো ময়ূর হয়না … plastic surgery করিয়ে মেরিনের চেহারা পেলেই মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী হওয়া যায়না … তুমি কেন পৃথিবীতে মেরিনের মতো কেউ হয়না । না তার মতো ভালো হয় না তার মতো খারাপ হয় …
না তার মতো সুন্দরী হয় আর না তার মতো ভয়ংকর হয়…
না তার মতো নরম হয় না তার মতো শক্ত …
সে অনেকের মধ্যে অন্যতম । তাই তো তাকে ভালোবেসেছি অনেক। সারাজীবন ভালোবাসবো ….
আর তুমি… তুমি তো মেরিনের নখের যোগ্যও না । ওর attitude ছিলো সবার থেকে আলাদা … even তুমি যে এই ঘাটিয়া চামকিলা শাড়ি-ব্লাউজ পরে থাকোনা … এই সমস্ত 3rd class dress এর দিকে মেরিন তাকিয়েও দেখতোনা। you bloody গাইয়া । মেরিন রুপে গুনে সব কিছুতেই বেস্ট ।
.
👘 : এই যে শোনেন … আমি মেরিনআফা আলাদা আর আমি আলাদা। তয় মেরিন আফা আর আমার সাথে অনেক কিছুই মেলে। আফামনিও আইপনের বউ আমিও আইপনের বউ … আফায় আইপনের জান । আর আমিও তো জান …
নীড় : ওই । মেরিন আমার actually জান। আর তুমি নামে জান। তোমার নাম জান্নাত। তাই সবাই তোমাকে জান বলে ডাকে। ভুলে যেওনা যে তুমি আমার জান না…
((( হামমম মেয়েটার নাম জান্নাত। নীড় ছারা সবাই জান বলে ডাকে ।)))
জান : আফায়ও আইপনের বাচ্চাদের মা আর আমিও আইপনের বাচ্চাদের মা…
নীড় : wait… মেরিন কেবল ছোয়ার মা …
জান : এ্যা ক্যাললা? আমি যদি ছোয়া আর নির্বন ২জনের মাই হতি পারি তো মেরিন আফায়ও ২জনের মা ই হতি পারবিনা ক্যালা?
নীড় : কারন নির্বন তোমার ছেলে আর ছোয়া আমার আর মেরিনের ভালোবাসার চিহ্ন …
জান : নির্বন বুঝি আইপনের কিছুনা?
নীড় : আমার জীবনের ভুল …
জান : ভুল!!?!!
নীড় : হ্যা…
.
জান : এ্যা…হ্যা হ্যা হ্যা… এ্যা… হ্যা হ্যা হ্যা… 📢 ও শাশুড়ি … 📢 শাশুড়ি… 📢…
নীড় : ড্রামাবাজ।
নীলিমা হাজির হলো।
নীলিমা : কি হয়েছে জান?
নীড় : মামনি এই স্টার জলসাকে এখান থেকে নিয়ে যাও তো…
জান : দেখো শাশুড়ি তোমার ছেলে কিতা কয়? বলে নির্বন নাকি তেনার জীবনের ভুল… 😭…
নীড় : হ্যা ঠিকই তো …
নীলিমা : ভুলে যেওনা ও ও তোমার সন্তান…
নীড় : ও …
তখন ঝুমকো এসে
বলল : ভাইয়া আর আপুমনির গাড়ি বাড়ির কাছেই এসে পরছে?
জান : সত্যি আমার চান্দু মান্দু আইসে পরছে? জলদি গিয়ে বরন ডালা সাজাও ।
ঝুমকাে: জী ভাবি …
নীড় : ছোয়া-নির্বন নির্বাসন থেকে ফেরেনি যে বরনডালা লাগবে …
জান : ১৫ দিন পর আমার কইলজার টুকরা গুলি ফিরবার লাইগছে । কতো দিন… side দেন দেকিনি … দেখি শাশুড়ি ছলো ….
নীলিমা : হ্যা চল…
জান আর নীলিমা চলে গেলো।
নীড় : such a headache ….
.
ছোয়া আর নির্বন ফিরলো । জান ২জনকে বরন করে নিলো । ২জনই জানকে জরিয়ে ধরলো।
জান : ও আমার কলিজা ২টারে …
জান ২ছেলে মেয়ের কপালে চুমু দিলো।
ছোয়া : একি মম তুমি কাদছো কেন?
জান : তোমরা আর কখনো আমাকে ছেরে এতোদিন থেকোনা please …
নির্বন : awwwe my cute মম … আমরা বনবাস থেকে ফিরছিনা … হেই ড্যাড…
নির্বন আর ছোয়া দৌড়ে গিয়ে নীড়কে জরিয়ে ধরলো …
নীড়ও স্নেহের সাথে ছেলে মেয়েকে বুকে জরিয়ে নিলো ।
নীড় : কেমন হলো ক্যাম্পিং?
ছােয়া : fantastic dad…
নির্বন : just rock…
.
৩জন মিলে কথা শুরু করলো। ২ছেলে মেয়ে তো নীড়কে সব বলতে লাগলো । জান কতোবার ওদেরকে fresh হতে বলেছে , খাবার খেতে বলেছে তার কোনো হিসাব নেই। কিন্তু ওর বাবার সাথে আড্ডা মারতে এতোটাই ব্যাস্ত যে মায়ের কথা শুনতেই পায়নি ….
হঠাৎ সবাই শুনতে পেলো গ্লাস ভাঙার আওয়াজ। ঘুরে দেখে জান পা ছরিয়ে বসে ভ্যা ভ্যা করে কাদছে।
জান : এ বাড়িতে আমার কোনো মূইল্য নাই। কেউ আমারে ভালোবাসেনা …
নীড় : not again…
জান: থাইকবোনা আর এই শ্মশানে … বাঁশ ঝারেতে বন্দী … চইলে যাবো বাপের বাড়ি …
😭😭😭…
নীড়: শুরু হয়ে গেছে জ্বলজন্ত জীবন্ত চলন্ত স্টার জলসা … মামনি পপকর্ন হবে?
নীলিমা : চুপ কর হারামজাদা…
ছোয়া : Dad তুমি যে কি বলো না … 😂😂😂… Mom মোটেও জ্বলজন্ত জীবন্ত চলন্ত স্টার জলসা না …
নীড় : ঠিকই বলেছো … স্টার জলসা না … পুরো স্টার & জি মিডিয়া … all in one … stupid …
নির্বন : Dad … Mom কিন্তু awwe ki cute…
নীড় : awwwe ki cute…?
ছোয়া : অতোকিছু জানিনা momএর কান্না থামাও।
নীড় : কি?
নির্বন : হামম।
জান : লাইগবেনা । আমি ছইলে যাবো বাপের বাড়ি …
নীড় : বাপের বাড়ি? আছে তোমার বাপের বাড়ি? তুমি তো …
নিহাল : নীড় …
জান আরো ভ্যা ভ্যা করে কাদতে লাগলো ।
নীড় : ওই স্টার জলসা … stop this drama … বন্যা হয়ে যাবে বাসায়। বাচ্চারা long journey করে এসেছে। ভীষন tired … আর ক্ষুধাও লেগেছে ওদের। খাবার ঠিক সাজাও …
ছোয়া : হ্যা mom ভীষষষন ক্ষুধা লেগেছে…
জান : হায় কয়কি? কখন থেকে ডাকছি… যাও যাও ২জন হাতমুখ ধুয়ে নাও। খাবার দিছছি …
নির্বন : yes mom…
নীড় : বাচা গেলো … thanks বাচ্চারা …
.
একটুপর …
নির্বন : mom এতো item এর খাবার?
ছোয়া : mom আমরা ক্যাম্পিং থেকে ফিরেছি তাও মাত্র ১৫দিন পর … নির্বাসন থেকে ফিরিনি … 😁
জান : তো ? কতোদিনপর তোমরা এলে। ঠিক মতো খাবেনা? এতোদিন কি না কি খাইয়… খেয়েছো ….
ছোয়া : এতোদিন? mom just ১৫ দিন…
জান : ১৫দিন? এই ১৫দিন আমার কাছে ১৫বছর। তোমাদের ২জনকে না দেখে যে আমার জান বাচেনা। তোমরা যে আমার ২ চোখের ২তারা …
নীড় মনে মনে : ছেলেমেয়ের সামনে অন্তত ভালোভাবে কথা বলে।
নির্বন : আচ্ছা mom … আমি তো আমি … কিন্তু আপুর তো বিয়ে হলে আপু চলে যাবে … তখন? তখন তো ১টা তারা দূরে চলে যাবে ।
জান : উহু … যাবেনা… আমার মেয়ে আমারই থাকবে।
নির্বন : কেন কেন? ঘরজামাই রাখবে?
জান : না তা না …
কিন্তু ” আমার মেয়ে আমারই থাকবে দূরে যেতে দিবোনা…”
নির্বন : মানে?
জান : খাওয়ার সময় এতো কথা বলতে হয়না … খেয়ে নাও ….
.
রাতে …
নীড় : তুমি আমার বেডে কি করো?
জান : আমার বাপের মাথা … huh… থাইকতে আসিনি এই বেডে … আপনার বিছানা ঠিক কইরতেছিলাম। huh… শুয়ে পরুন । আমি নিচেই শুইবো।
নীড় বেডে কেবল গা এলিয়ে দিলো কি দিলোনা …. গায়ে কিছু বিধলো । তারাতারি উঠে বসলো ।
নীড় : ouch… কি রে …
দেখে বেডের মধ্যে পাথর পুতি না কি বলে ওগুলো পরে আছে। আর বুঝলো এগুলো সব জানের শাড়ীর। প্রায়ই এমন হয় । তবে আজকে নীড় tired তাই রেগে বোম্ব হয়ে গেলো।
নীড় : জান্নাত… জান্নাত…
জান : কিতা হইলো?
নীড় : তুমি আমার বিছানা করেছো নাকি আমাকে ঘুমোতে না দেয়ার plan… ? এগুলো কি? চমকিলা 3rd class শাড়ি পরে থাকে always … আবার নিজেকে আমার বউ বলে দাবি করে। নূন্যতম কোনো যোগ্যতা আছে আমার বউ হওয়ার? মেরিনের চেহারা পেলেই মেরিন হওয়া যায়না। কেন পরে থাকো এই cheap dresses…. answer me…. জবাব দাও…
জান : আপনিই তো বইলছেন যেন মেরিন আফার ওই শাড়ি না পরি … না ধরি … এমনকি আফার মতো যেন ওইরকম শাড়িই না পরি। আপনি কি অস্বীকার কইরবার পারবেন? পারবেন না … আপনিই বইলছিলেন যে কেন সেটাও আমি জানি… কারন আফার শাড়ি পরলে আমারেও আফাই লাগে । আপনিও ধোকা খেয়ে যান । তাই ….
নীড় : just shut up…
বলেই নীড় বারান্দায় গিয়ে রকিং চেয়ারে বসে শরীর এলিয়ে দিলো। মনে করলো সেই পুরানো কথা মনে পরে গেলো। বিয়ের পরও জান চমকিলা শাড়ি পরতো। পরে সবার কথা অনুযায়ী মেরিনের মতো dress up শুরু করেছিলো । যেটার জন্য নীড়ও ধোকা খেয়ে যেতো বুঝতে পারতোনাযে এটা যে মেরিন নয় জান । তখন নীড় অনেক drinks ও করতো মেরিনের শোকে । জানকে মেরিনভেবে আপন করে নেয় । যার ফল স্বরূপ নির্বন হয় । আর সেই অপরাধবোধ নীড়কে আজও কুরে কুরে খাচ্ছে । এরপর থেকে নীড় কখনো drinks করেনি । আর জানকেও সাফ না করে দিয়েছে যেন মেরিনের মতো করে dress up না করে ।
নীড় : কেন ছেরে চলে গেলে জান … কেন বুঝলেনা যে সব মিথ্যা হলেও আমার ভালোবাসা সত্যিই ছিলো …
জান : এই যে শুনছেন…. বারান্দায় ঘুমালে সর্দি লেগে যাবে । রুমে গিয়ে ঘুমান। বিছানা একদম সাফ করে দিয়েছি…
নীড় : তুমি কি কোথাও আমাকে শান্তি দিবেনা … stupid ….
নীড় গিয়ে চুপচাপ শুয়ে পরলো ।
জান : পাগল…
.
ওদিকে…
রাত ১২:০০…
alarm বাজছে …
২-৩বার বাজলো। ছোয়া হুরমুরিয়ে উঠলো ।
ছোয়া : oh no… কেমন ঘুম ঘুমিয়েছি আমি… সব লং জার্নির জন্যেই হয়েছে । ইশ আর ১মিনিট বাকী…
ছোয়া তারাতারি মোবাইলের রেডিও on করলো। এরপর কানে হেডফোন গুজলো। আর শুনতে পেলো চিরচেনা ভালো লাগার সেই কন্ঠ ।
☆ : hello friends …
its অনুভব… তোমাদের অনুভব। হয়তো সবার ভালোবাসার অনুভব…
ছোয়া : হয়তো না সত্যিই তুমি সবার ভালোবাসা … আমারও …
অনুভব : আশা করি তোমরা সবাই ভীষষষন ভালো আছো । আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি … আর চলে এসেছি প্রতি week এর মতো আজকেও তোমাদের সাথে আড্ডা দিতে … আড্ডা শুরু করার আগে বরাবরে মতো তোমাদের সবাইকে welcome করার জন্য শোনাবো গান। যাকে আমি বলি… welcome song …
ছোয়া : উফফ গান শুনতে কে আসে। আমি তো আসি তোমার মিষ্টি কন্ঠ শুনতে … না জানি তুমি দেখতে কতো মিষ্টি হবে … তোমার মনটা কেমন হবে ? ইশ….
অনুভব : হেই কেমন লাগল গান? নিশ্চয়ই অনেক ভালো … এটা আমার favorite song ছিলো । হয়তো কারো ভালো লাগেনি … আসলে এটাই নিয়ম …. আমরা সবাই যেখানে আলাদা আলাদা সেখানে like-dislike ও আলাদা …
এরই নাম জীবন … সব কিছু মিলিয়ে … we should be satisfied with that what or which we have ….
.
৩দিনপর …
জান : এই কিছু খেয়ে তো যাও মা …
ছোয়া : খেয়েছি mom… আর খেতে পারবোনা । লেট হয়ে যাবো । আসি dad…
নীড় : আসি মানে কি? তুমি ড্রাইভ করবে নাকি?
ছোয়া : হ্যা ড্যাড …
নীড় : no way…
ছোয়া : দীদুডার্লিং … ড্যাডকে বোঝাওনা।
নিহাল : নীড়… আজকে থেকে এতোবছর আগেও তোমরা ২ ভাইবোন নিজেরাই ড্রাইভ করে ভার্সিটিতে গেছো । তবে দিদিভাইকে যেতে দিবেনা কেন? রোজ রোজ একই কথা বলো…
নীড় : বাবা …
নিহাল : দিদিভাই তুমি যাও… তো।
ছোয়া : thank u দাদুভাই… আর বাবাকে বলো যেন আধাঘন্টা পর পর ফোন না করে…
ছোয়া ভার্সিটিতে গেলো ।
.
ভার্সিটিতে…
ছোয়া : oh no… আর ৫মিনিট বাকী class start হতে । ভাগ ছোয়া ভাগ …
দৌড়াতে দৌড়াতে ছোয়া সামনে তাকালো ।
ছোয়া : oh no… সেজান গ্যাং এখানে কোন ঘোড়ার ডিমের মাথা করে? গ্যাং যেমন তেমন গ্যাং লিডার না থাকুক … আল্লাহ গ্যাং লিডারও আছে। এই সেজান তো সেই কালো বিড়াল যে কারো সামনে দিয়ে হেটে গেলে সব কিছুই অশুভ হয়… ধ্যাত তেরিকি ভালো লাগেনা… কি করা যায় ….?
.
(((জানি জানি জানি হাজার প্রশ্ন আছে? সব উত্তর পেয়ে যাবে। একটু wait করো। তবে i also have a প্রশ্ন ….
জান মানে জান্নাতই কি মেরিন?????
কি জানি আপাদত জানিনা …
)))
চলবে..   পারফেক্ট ভিলেন

 

বিঃ দ্রঃ ” লেখাঃ মোহনা” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন…

👉আমাদের ফেসবুক পেজ