1. নতুন গল্পঃ3. রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প গুলোঃঘৃণার মেরিনলেখাঃ মোহনা

ঘৃণার মেরিন Season 3 !! লেখাঃ মোহনা

ঘৃণার মেরিন Season 3

মেরিন : আপনি তো সারাজীবন আমার কাছে ভালোবাসার নীড়ই থাকবেন… কিন্তু আমি কখনোই আপনার কাছে ভালোবাসার মেরিন হবোনা। চিরকাল #ঘৃণার_মেরিন ই থাকবো । আপনি চাইলেও আমাকে ভালোবাসতে পারবেন না। আপনি যতোবার আমাকে ভালোবাসতে চাইবেন ততোবারই আপনাকে ঘৃণার কারন দিবো…
আপনি আমাকে ভালোবাসতে চাইবেন পারবেন না।
৭বছর বিনা দোষে জেল খেটেছি। ছেলেবেলার ৭বছর নষ্ট হয়েছে… এখন আর হবেনা।
৭দিনপর আপনার আর আমার জন্মদিন… আর ঠিক ৭দিন পরই জেল থেকে বেরিয়ে এসে দারাবো আপনার সামনে । একসাথে কেক কাটবো।
বলেই চোখ মারলো। এরপর হাতকরা লাগানো হাতজোরা নীড়ের মাথা ওপর দিয়ে ঢুকিয়ে নীড় মাথা ধরে কাছে টেনে কিস করতে লাগলো । নীড় তো just shocked… পুলিশ , প্রেস , মিডিয়া বা অন্যকেউ ছারাতে আসবে কি এমন সিন দেখে সবাই বাকরুদ্ধ। লজ্জায় পরে গেলো । নীড় যে সরাবে তার উপায় নেই। কারন মেরিনকে ধাক্কা দিতে গেলে হাতকরার জন্য মেরিনের হাতের সাথে ধাক্কা লেগে ও মেরিনের আরো কাছে চলে যাচ্ছে। মেরিন নিজের মন মতো কিস করে নীড়কে ছারলো। হাত জোরা আবার নীড়ের মাথার ওপর দিয়ে তুলে নিলো। পুলিশ মেরিনকে নিয়ে গেল…

৭মাসআগে…
{{{
আলোয় আলোয় ঝলমল করছে চারদিক। the best advocate in the country , advocate নিহাল চৌধুরীর একমাত্র ছেলে নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের বিয়ে আলোর মেলা না বসলে কি চলে? বড় বড় শিল্পপতি সহ রাজনৈতিক নেতারাও উপস্থিত । আর কনে? none other than the মেরিন বন্যা খান। uffs… the মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী । বিয়ে তো সেই ছোটোবেলাতেই হয়েছিলো । কিন্তু ছোট সময়েরর বিয়েটা বৈধ হয়না। তাই আবার নতুন করে বিয়ে।
উপস্থিত সবার কাছে বিয়েটা বেশ উৎসবমুখর । নীড়-মেরিনের বিয়ে বলে কথা । কিন্তু পরিবারের কেউ খুশি না । ২জন ছারা । আর সেই ২জন হলো শমসের খান & নিহাল চৌধুরী । হ্যা আরো ১জন আছে যার আনন্দের কোনো কিনারা নেই। সে হলো মেরিন। আর নীড় …
.
নীড় মনে মনে : কেন এমন করলে মামীমনি… কেন? তুমি তো জানো আমি তোমার কথা আমি ফেলতে পারিনা… তবে কেন? তুমি তো জানো আমি নীরাকে ভালোবাসি । ভীষন ভালোবাসি… কিন্তু তার থেকেও বেশি ভালোবাসি তোমাকে । তুমি যে আমাকে অফুরন্ত ভালোবাসা দিয়েছো … সেই তুমি কেন এমনটা করলে… আমি জানি মামিমনি তুমি নিজের ইচ্ছায় এমন করোনি । যা করেছো ওই মেরিনের ইচ্ছাতেই করেছো … ওইই কিছু না কিছু করেছে… i just hate that girl…
নীড় এসব ভাবছিলো তখন মেরিনকে স্টেজে আনা হলো । কালো রঙের লেহেঙ্গা । কালো হিরার সকল গহনা । কালো টিপ। কেবল ঠোটের লিপস্টিক ছারা সবই কালো। লিপস্টিকটা কালো। যে কারোরই চোখ ঘুরে যাবে । নীড়ও কালো শেরওয়ানি পরা । ফর্সা রঙে একেবারে ফুটে আছে । অস্বাভাবিক সুন্দর লাগছে । মেরিন তো নীড়ের দিকে তাকিয়ে আছে। নীড় ১বার তাকিয়ে চোখ ঘুরিয়ে নিলো। ২জনকে পাশাপাশি দার করানো হলো । ছবি টবি তোলা হচ্ছে ।
মেরিন : ভয়ংকর সুন্দর লাগছে আপনাকে ।
নীড় : …
মেরিন : আমাকে কেমন লাগছে বলবেন না?
নীড় : একদম তোমার মনের মতো । you are looking like কালো পরী… & i think you know … কালোপরী কি?
মেরিন সেই চিরঅচেনা রহস্যময়ী হাসি দিয়ে
বলল : yes i know ….

একটুপর….
কেউ দুম করে এলো । আর সে হলো নীরা।
নীরা : stop it all this…
নীড় : জান…
নীড় যেতে নিলে মেরিন হাত ধরে ফেলে । নীড় মেরিনের হাত ঝারা দিয়ে ফেলে স্টেজ থেকে নেমে দৌড়ে নীরা কাছে গেলো । নীরা কেবল নীড়কে জরিয়ে ধরবে তখন মেরিন নীরার চুলের মুঠি ধরে টেনে দূরে সরিয়ে দিলো …
কনিকা ছুটে এসে নীরাকে জরিয়ে ধরলো ।
কনিকা : মা তুই ঠিক আছিস তো…
নীরা : হ্যা খালামনি… 😢। খালামনি এসব কি হচ্ছে… জান.. এএএসব কি? এমন বিয়ের উৎসব কেন?
মেরিন : oh… আপু… বিয়েতে তো বিয়ের উৎসবই থাকবে। তাইনা? আর এতোক্ষনে তুমি নিশ্চয়ই বুঝে গেছো যে নীড়-মেরিনের বিয়ে আবার বিয়ে…
নীরা : কি ? কেন?
নীরা নীড়ের কলার ধরে বলতে
লাগলো : কেন নীড় কেন এমন করলে … কেন কেন কেন… 😭…
নীড় : জান … প্লিজ তুমি কান্না করোনা … i can’t bear…
নীরা : মোটেও না… তুমি আমাকে ভালোবাসোনা… মোটেও না।
নীড় : i love you … i just love you…
নীরা : তাহলে কেন কেন, ওই মেয়েকে বিয়ে করলে…. বলো, বলো বলো…
নীরা নীড়ের পা ধরে কাদতে লাগলো
কনিকা : ওঠ মা ওঠ… নীড় করতে চায়নিরে… ও তো কেবল ওর মামিমনির করেছে…
আমার জন্য করেছে… হ্যা হ্যা আমার জন্য করেছে…
নীরা : মমমানে?
মেরিন : মানে বলার অনেক সময় পাবে… একটু পরই তো আমার বিদায়…তাইনা … আমি চলে যাবার পর মনের সুখে শুনে নিও … চলুন নীড় …
নীড় : don’t y…
তখন নিহাল নীড়ের কাধে হাত রাখলো ।
নিহাল : already অনেক তামাশা হয়ে গেছে । প্লিজ for god sake … যা করার যা বলার পরে… প্লিজ।

মেরিন নীড়ের হাত ধরে নিয়ে যেতে লাগলো। হঠাৎ টান অনুভব করলো । ঘুরে দেখলো নীরা নীড়ের অন্যহাতটা ধরে রেখেছে। বাকা হাসি দিলো ।
মেরিন : জন… throw it to me…
জন দেরি না করে গান ছুরে মারলো । মেরিন catch ধরলো। আর ১সেকেন্ডও দেরি না করে ঠিক নীরা হাত বরাবর shoot করলো।
নীরা : আহ…
নীড় : জান…
নীড় নীরার কাছে যেতে নিলে মেরিন টেনে নিজেকে কাছে নিলো।
মেরিন : যদি ওই দিকে আরেক পা বারান তবে next bullet নীরার ঠিক heart ও লাগবে । আর হাতেই গুলি লেগেছে। মরবে না।
নীড় : ত…
মেরিন : যা বলার ভেবে বলবেন… এটার effect আপনার জানের ওপর পরবে….
নীড় আর কিছু বলল না । মেরিন নীড়কে টেনে স্টেজে গিয়ে দারালো ।
মেরিন : hello dear guests … & my beloved press & media ….
এখন যেটা বলবো সেটা খুব clear নোট করুন। যেটা কালকের সব খবরের কাগজে Front page এ থাকবে। আর প্রতিটা চ্যানেলে telecast হবে।
নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন কেবল আর কেবল মেরিনের … যে বা যারা আমার নীড়ের দিকে চোখ তুলেও তাকাবে আমি তার চোখ তুলে ফেলবো ।
সবাই এটা মাথায় রাখবে যে নীড় মেরিনের ভালোবাসা… মেরিনের স্বামী…
মেরিনের জীবন…
মেরিনের কলিজা…
মেরিন সব…
যে আমার কলিজায় হাত দিবে তার কলিজা বের করে নিবো …
বিদায়ের সময় মেরিন দাদুভাইকে জরিয়ে ধরলো । এরপর চৌধুরী বাড়িতে চলে গেলো । (ঘৃণার মেরিন Season 3)

চৌধুরী বাড়িতে…
সারা গাড়িতে মেরিন নীড়ের কোলে বসে এসেছে।
গাড়ি থামলো ।
নীড় : এখন তো নামবে?
মেরিন : কোলে করেই নামান… না হলে নামবোনা…
নীড় মেরিনকে কোলে তুলে নামলো। দরজার সামনে গিয়ে অবাক হলো। কারন নীলিমা বরনডালা নিয়ে দারিয়ে নেই। সোফায় বসে বসে টিভি দেখছে ।
নিহাল : নীড় একটু দারাও…  westbangla.com
নিহাল ভেতরে ঢুকলো ।
নিহাল : নীলা যাও বরনডালা নিয়ে আসো। ওরা বাইরে দারিয়ে আছে ।
নীলিমা : তো?
নিহাল : যাও বরন করো।
নীলিমা : ওই মেয়েকে আমি বরন করতে পারবোনা।
নিহাল : কেন করবে না? ও তোমার ছেলের বউ…
নীলিমা : মোটেও না… ও হলো খুনী… আমার ভাইয়ের খুনী ।
নিহাল : নীলা পুরোনো কথা বাদ দাও । যাও গিয়ে বরন করো।
নীলিমা : অসম্ভব ।
নিহাল : already অনেক কিছু হয়ে গেছে । ও কিন্তু যা তা করতে পারে…. কাজ বারিও না। ওকে ক্ষেপিও না…
নীলিমা : এগুলো কি cover up করার জন্য বলছো?
নিহাল : মানে?
নীলিমা : মানে খুব সহজ । কারন বরাবরই মেরিন তোমার প্রিয়পাত্রী… so…
নিহাল : আচ্ছা যা বোঝার বোঝো… কিন্তু এখন বরন করো। টিভি তো দেখেছোই তাইনা? আর রক্ত ঝরানোর না চাইলে যাও গিয়ে বরন ডালা সাজাও । প্লিজ…
নীলিমা গিয়ে ২টা বরন ডালা নিয়ে এলো । ১টা তো স্বাভাবিক । আর আরেকটা অস্বাভাবিক । যেটার মধ্যে আছে কয়লা , শুকনা মরিচ আর সেই সাথে আছে মানুষ মরে গেলে যে সব জিনিস লাগে যেমন : আগর বাতি, বরই কাটা না পাতা etc নিয়ে এলো।
নিহাল: ওটার মধ্যে ওসব কি ?
নীলিমা : বরন ডালা … special বরনডালা for মেরিন বন্যা খান..
তখন মেরিন দরজার ওখান থেকে চিল্লিয়ে
বলল : শাশুড়িফুপ্পি…. ভুল বললে …. মেরিন বন্যা খান নয়। মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী…
নীলিমা : 😤।- ঘৃণার মেরিন Season 3
নিহাল : নিজের ছেলেকে এগুলো দিয়ে বরন করবে?

নীলিমা : না… আমি তো আমার ছেলেকে স্বাভাবিকভাবেই বরন করবো… এগুলো তো ওই খুনীর জন্য…
নিহাল : ন…
মেরিন : বাবা… let her do that…
নীলিমা নিজের ইচ্ছাই বহাল রাখলো। নীড়-মেরিন ভেতরে ঢুকলো… নীড় হনহন করে রুমে চলে গেলো। মেরিন নিহালকে সালাম করলো ।
নীলিমা : আমাকে করতে আসবিনা।
মেরিন : বেশ॥
নীলিমা : আর হ্যা ভুলেও আমাকে মা বলে ডাকবিনা। তোর মতো মেয়ের মুখে আমি এতো পবিত্র ডাক শুনতে চাইনা…
মেরিন : ফুপু ডার্লিং… “মা” word টা আমিও মুখে নিতে চাইনা। so just chill… আমি তোমারে শাশুড়িফুপ্পি বলে ডাকবো…
নীলিমা রুমে চলে গেলো।
নিহাল : মামনি রুমে গিয়ে আরাম করো।
মেরিন : ok… বাবা….

মেরিন রুমে গেলো । রুমে গিয়ে দেখে রুমে ১টাও ফুল নেই। কাটা আর কাটা…. এমনকি বেডেও কাটা । কাটা দিয়েও যে ঘর সাজানো যায় সেটা মেরিনের অজানা ছিলো । নীড়ের instruction অনুযায়ীই সাজানো আছে ।
নীড় : welcome to hell মেরিন বন্যা welcome to hell …
মেরিন ওর রহস্যময়ী হাসি দিয়ে রুমের ভেতরে ঢুকলো । দরজাটা লাগিয়ে দিলো ।
নীড় : আমার বউ হওয়ার খুব শখ না তোমার? এবার তুমি বুঝবে আমার বউ হওয়ার মজা…
মেরিন : নীড় … এমন তো নয় যে আমি আজকে আপনার বউ হলাম…. আজ থেকে ১৩বছর আগেই আমাদের বিয়ে হয়েছিলো…
নীড় : oh just shut up… তখন তুমি ছিলে ১১বছরের আর আমি ১৫বছরের। childhood marriage … বাল্যবিবাহ। যার কোনো মানে নেই।
মেরিন : বিয়ে তো বিয়েই হয়… বিয়ে মিথ্যা হতে পারেনা ।
নীড় : হ্যাহ… বিয়ে মিথ্যা হয় কি হয় না সেটা আমি জানিনা… তবে তোমার প্রতি আমার ঘৃণা চির সত্য…
মেরিন : আর তাই বুঝি এই কাটার বাসর সাজিয়েছেন…?
নীড় : of course….
নীড় বেডের সামনে গেলো ।
নীড় : খুব শখ আমার বউ হওয়ার… আমার সাথে বাসর করার … চলো কাটার বাসর করি…
মেরিন : আপনি বললে কাটা কেন কয়লার বাসরও করতে পারি ।
anyway …
বলেই মেরিন নীড়ের দিকে এগিয়ে গেলো ।
মেরিন : এখন আমি আপনাকে সালাম করবো… and প্লিজ সিনেমার নায়কদের মতো পিছে সরে দারাবেন না… its old fashioned…
নীড় : 😒।
মেরিন নীড়কে সালাম করলো ।
নীড় washroom এ চলে গেলে । change করে এলো । মেরিন ততোক্ষনে বেডের সব কাটা ১পাশে করে নিলো।

নীড় সোফায় শুতে নিলো ।- ঘৃণার মেরিন Season 3
মেরিন : কি করছেন?
নীড় : ঘুমাচ্ছি…
মেরিন : সেটা আমিও দেখছি। কিন্তু ওখানে কেন?
নীড় : তো কোথায় থাকবো? তোমার সাথে ওই বেডে ? বাসর করবো তোমার সাথে…?
মেরিন : না … ঘুমাবেন… আমি আপনার বুকে মাথা দিয়ে সুন্দর করে ঘুমাবো ।
নীড় : in your dream …
মেরিন : check your phone please …
নীড় : excuse me…
মেরিন : i said check your phone … না হলে দেরি হয়ে যাবে । পরে আফসোস করলেও লাভ হবেনা।
নীড় চেক করলো। দেখলো ১টা ভিডিও প্লে করলো। দেখে নীড় ভয় পেয়ে গেলো । কারন ভিডিও তে দেখা যাচ্ছে যে …
কনিকা , সেতু আর নীরাকে উল্টা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। নিচে কয়লা ।
নীড় : মামিমনি…
মেরিন : nice video । তাইনা জান…?
নীড় : you…

মেরিন : 😎।
নীড় : নিজের মায়ের সাথে এমন করতে ১টা বারও বুক কাপলো না?
মেরিন : ন্যাহ…
নীড় : অবশ্য কাপবে কেন? যে নিজের বাবাকে খুন করতে পারে অতোটুকু বয়সে সে তো সবই করতে পারে।
কথাটা শুনতেই মেরিনের মুখের রং পাল্টে গেলো । চোখ লাল হয়ে গেলো । কিন্তু ও নীড়ের সাথে খারাপ ব্যাবহার করতে চায়না। তাই চোখ বন্ধ করে
বলল : আমি খুন করিনি… আর না ওটা আমার বাবা ছিলো…
নীড় : oh really …
মেরিন : পুরোনো টপিক বাদ দিন… আপনার আদরের মামিমনি , না হওয়া শাশুড়ি মা আর ভালোবাসাকে বাচাতে চান?
নীড় মোবাইলটা আছার মারলো ।
নীড় : কি করতে হবে বলো… বলো কি করতে হবে…? স্ত্রীর অধিকার দিতে হবে… intimate হতে হবে…? বলো। just tell me…
মেরিন হাহা করে হেসে উঠলো । মেরিন নীড়ের মুখে আঙ্গুল বুলাতে বুলাতে
বলল : না জান…. এতো কিছু চাইনা… কেবল আপনার বুকে মাথা রেখে ঘুমাতে চাই… আজ এবং বাকী সব রাতে…
নীড় : অসম্ভব।
মেরিন : ok… আমি জনকে বলে দিচ্ছি ওদের জাহান্নামে পাঠাতে… ঘৃণার মেরিন Season 3
নীড় : ছিঃ… কেমন মেয়ে তুমি…?
মেরিন : এমনই।
নীড় : ok… ঘুমাও আমার বুকে। তবুও ওদের মুক্তি দাও ।
মেরিন : আপনার মায়ের কসম খেয়ে বলুন… যে সবসময় আপনার বুকে মাথা রেখে ঘুমাতে দিবেন?
নীড় দাতে দাত চেপে
বলল : মামনির কসম খেয়ে বলছি রোজ তোমাকে বুকে নিয়েই ঘুমাবো…
মেরিন : thats like my জান…. hello john… release them….
.
মেরিন কাটা ওয়ালা অংশে শুয়ে পরলো । আর নীড়কে fresh অংশে শুতে দিলো। যেখানে ১টা কাটাও নেই। এরপর নীড়ের ঠোটে ১টা ডিপ কিস করে নীড়ের বুকে মাথায় রেখে নীড়কে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরলো। মেরিনের শরীরে কাটাগুলো নিজেদের চিহ্ন বসাতে লাগলো….
.
চলবে…???

 

বিঃ দ্রঃ একটু নিচে ভালো করে লক্ষ করুন পরবর্তী পর্বের লিংক দেয়া আছে

বিঃ দ্রঃ ” লেখাঃ মোহনা” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন

👉 এক পলকে দেখে নিন সহজে গল্প খুঁজে পাওয়ার সুবিধার্থে দেওয়া হল