ঘর জামাই——-পর্ব-০৮ (শেষ)
এই ঘর জামাই তুমি কোথায় যাচ্ছো? আমার সাথে এত
বড় চিটিং করলে, আর আমি তোমাকে সহঝে
ছেরে দেবো? আমি এখুনি আব্বুকে ফোন
করে সব কিছু বলে দিতেছি।
আমি:- বলো তাতে আমার কিছু হবেনা, আর আব্বাজান
জানে আমি তোমাকে মিথ্যা কথা বলে এখানে
নিয়ে এসেছি।
জুই:- কি আব্বু জানে তোমার দাদি মারা গেছে
অনেক আগেই, আর আমাকে মিথ্যা কথা বলে
এখানে পাঠিয়েছে?
আমি:- হ্যা, আচ্ছা মিথ্যা কথা বলার জন্য সরি। যদি
তোমার ভালো না লাগে তাহলে আমি তোমাকে
আগামি কাল সকালে নিয়ে যাবো।
জুই:- ঠিক আছে তিন দিন থাকবো, এর বেশি
একদিনও থাকবোনা।
আমি:- ঠিক আছে, আচ্ছা তুমি এখন রেষ্ট নাও আমি
একটু বাহির থেকে গুড়ে আসি। বলে বেড়িয়ে
আগে শ্বশুড় মানে আব্বাজানকে একটা ফোন
করলাম, রিং হতেই রিসিব করছে।
শ্বশুড়:- হ্যা বাবা বলো? তোমরা ঠিক মত যে
পোছাইছো?
আমি:- হ্যা ঠিক মত পোছাইছি, তবে আব্বাজান একটা
অন্যায় করে ফেলছি।
শ্বশুড়:- কি অন্যায় করেছো?
আমি:- আমি বলছি আপনি জানেন অনেক আগেই
আমার দাদি মারা গেছে, আর আপনি জুইকে আমার
সাথে সব কিছু জেনে মিথ্যা কথা বলে
পাঠিয়েছেন। যদি জুই আপনাকে জিগেস করে
তাহলে আপনি একটু জুইকে বুঝিয়ে বলিয়েন। প্লিজ
আব্বাজান আপনি এইটুকু আমার জন্য বলিয়েন।
শ্বশুড়:- ঠিক আছে, তুমি চিন্তা করোনা।
আমি:- ধন্যবাদ আপনাকে আব্বাজান, বলে ফোনটা
কেটে দিয়ে বড় করে একটা নিশ্বাষ নিলাম। তারপর
আমি একটু ঘুরে বাড়িতে চলে আসলাম।
আম্মু:- কিরে সৌরভ তুই এদিক সেদিক ঘুরতেছিস
কেন? আয় ঘরে আয় তোর সাথে আমার কিছু কথা
আছে।
আমি:- হ্যা আসতেছি, বলে আম্মুর সাথে ঘরের
ভিতর গেলাম।
আম্মু:- জুইকে আমির খুব পসন্দ হয়ছে, এক কাজ
করনা বাবা জুইকে আমার কাছে রেখে যাস, আর তুই
কিছু দিন পর পর বাড়িতে চলে আসবি।
আমি:- ঠিক আছে, তবে এখন না সময় হোক আমি
নিজেই জুইকে তোমাদের কাছে নিয়ে আসবো
বলে আমি রুমে চলে এলাম।
জুই:- আচ্ছা তুমি এত মিথ্যা কথা বলো কেন?
আমি:- কিছু মিথ্যা কথা দিয়ে যদি ভালো কিছু হয় তাহলে
আরকি?
জুই:- আমি তোমাকে আর তিন দিনের বেশি
একদিনও সহ্য করবোনা, শাওনের সাথে দরকার
হলে পালিয়ে যাবো।
আমি:- কি বললে তুমি টাওনের সাথে পালিয়ে যাবে?
আর আমি বসে বসে কি মুড়ি খাবো?
জুই:- দরকার পড়লে খাবে। এখন সরো আমি একটু
মায়ের সাথে কথা বলে আসি।
আমি:- হ্যা যাও, তবে বেশি বেশি করলেনা ঠেঙ
ভেঙে এখানে রেখে দেব। (কথা গুলা বলছি জুই
চলে যাবার পর) দুর কিছু ভালো লাগছেনা, যায় গিয়ে
রাতের খাবারটা খেয়ে নেই, কিছুক্ষন পর খাবার
রুমে এসে দেখি সবাই খাবার টেবিলে বসে
আছে, আমি গিয়ে বসে পড়েছি, তারপর খাবার শেষ
করে সোজা রুমে চলে এসে খাঠের উপর
শুয়ে পড়ছি, একটু পর জুই রুমে এসেছে।
জুই:- আমি ঘুমাবো কোথায়?
আমি:- খাঠের উপর।
জুই:- জি না আমি তোমার সাথে থাকতে পারবোনা,
আমি খাঠের উপর ঘুমাবো, তুমি নিছে ঘুমাবে।
আমি:- এইটা আমার বাড়ি আমার ঘর, আমি সব কিছু সুতুরাং
আমি খাঠের উপর থাকবো।
জুই:- ঠিক আছে সমস্যা নেই আমি শুয়ে পড়তেছি,
তবে তুমি যদি খাঠের এই পাশে এসো তাহলে
ঘুমের মাঝে নাক টিপে ধরবো?
আমি:- আর তুমি যদি এদিকে আসো তাহলে আমি
তোমাকে জড়িয়ে ধরবো।
জুই:- ঠিক আছে, তাহলে সাবদানে থেকো বলে
দিলাম।
আমি:- হ্যা সাবদানে থাকবো, বলে শুয়ে পড়ছি, আর
কখন ঘুমিয়ে গেছি ঠিক মনে নেই, হঠাত ঘন
নিশ্বাষে আমার ঘুম ভেঙে গেলো চোখ
মেলো দেখি জুই আমাবে জড়িয়ে ধরে আছে,
তবে আমি জুইয়ের দিকে আসলাম কি করে? যদি
এখুনি যেতে চাই তাহলে জুই তো সজাক হয়ে
যাবে। তার চাইতে এক কাজ করি আমি জেগে থাকি
যখন আমাকে ছেরে দিবে তখন আমি সরে
যাবো, ভালোই লাগছে আমার ইচ্ছে করে
জুইয়ের মাথায় একটি কিস করে দিলাম। আর তখনি জুই
সজাগ,,
জুই:- তুমি এদিকে আসলে কেন?
আমি:- ইচ্ছে করে আসছি নাকি ঘুমের মাঝে চলে
এসেছি।
জুই:- তবেরে তুকে আজ নাক চেপে মেরে
ফেলবো?
আমি:- আরে কি করছো এমন করতেছো কেন?
জুই কোন কথা শোনতেছেনা আর না থাকথে
পেরে সোজা এক কানের নিছে লাগিয়ে দিলাম ঠাস
করে থাপ্পর। আর জুই সোজা চুপ হয়ে গালে হাত
দিয়ে বসে পরেছে, তোমার সমস্যা কি ঘুমের
মাঝে মানুষ ঠিক থাকেনা, এইটা একটা মিষ্টিক হয়ছে,
তার জন্য তুমি এমন করবে?
জুই:- আমি কাল সকালে ঢাকা চলে যাবো, যদি
আমাকে বাদা দাও তাহলে তোমার খবর আছে বলে
দিলাম।
আমি:- ঠিক আছে, এখন ঘুমাও, তারপর দুজনে শুয়ে
পড়লাম, সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেসহয়ে
নাস্তা করে বসে আছি তখনি দেখি জুই ব্যাগ নিয়ে
বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতেছে। তখনি,,
আম্মু:- মা জুই তুমি সকাল সকাল কোথায় যাচ্ছো?
জুই:- ঢাকা,
আম্মু:- কাল আসলে আজকে চলে যাবে?
জুই:- হ্যা এখানে আমার একদম ভালো লাগছেনা।
আর তা ছারা আমার সামনে পরিক্ষা আছে।
আম্মু:- তাহলে একা যাবে কেন? সৌরভ তোমার
সাথে যাবে।
জুই:- না থাক তার দরকার হবেনা।
আম্মু:- তুমি বললে হবেনা, তোমাকে আমি একা
একা যেতে দিবোনা, এই সৌরভ তুই জুয়ের সাথে
চলে যা ঢাকা, জুইয়ের পরিক্ষা শেষ হলে আবার
নিয়ে আসবি।
আমি:- ঠিক আছে, তারপর তারা তারি করে রেডি হয়ে
জুইকে সাথে করে ঢাকার জন্য রওনা দিলাম। সারটা
রাস্তা জুই আমার সাথে কথা বলেনি আমিও বলিনি।
শ্বশুর বাড়ি আসতে আসতে বিকাল হয়ে গেছে,
যখনি বাসার সামনে আসলাম তখনি,,
জুই:- তোমাকে ধন্যবাদ আমাকে এতটা রাস্তা
এগিয়ে দেওয়ার জন্য। এখন তুমি আসতে পারো?
আমি:- আমি এখন যাবো কোথায়?
জুই:- যেখানে খুশি সেখানে যাও, তাতে আমার কি?
আমি:- ঠিক আছে, তুমি যাও, জুই বাড়ির ভিতরে চলে
গেলো আমি একটু চায়ের দোকানে দিকে
যায়তেছি তখনি জুয়েল এসে আমার হাত ধরে
বলছে,,
জুয়েল:- শালা চিটিং কোথাকার তুই আমার পান্জাবিটা এমন
করলি কেন?
আমি:- আরে দোস্ত তুই কি বলিস? আমি তো এইটা
নতুন ডিজাইন করে দিয়েছি, আসলে পান্জাবিটা ওল্ড
মডেল ছিলো তাই তোর ভাবি কেচি দিয়ে কেটে
আধুনিক ডিজাইন করে দিয়েছে।
জুয়েল:- শালা তোর বউ আমাকে আজ সকালে
ফোন করে বলছে, যে পান্জাবিটা ওনি কেটে
ফেলছে।
আমি:- কি জুই বলছে?
জুয়েল:- ঠিক আছে, তুই এখন আমার ১০ হাজার টাকা
দে?
আমি:- দিমো এক কানের নিছে শালা পুরাতন পান্জাবির
জন্য দুইশত টাকা দিয়েছি। আচ্ছা এক কাজ করিস
তোর পান্জাবিটা আমাকে দিয়ে দিস আমি বিশ টাকা
তুকে দিয়ে দেব।
জুয়েল:- দরকার নেই, যা তুই।
আমি:- ঠিক আছে যা, তারপর কিছুক্ষন বসে আবার
শ্বশুড় বাড়ির ভিতরে ডোকলাম, দেখে শ্বশুড়
বসে আছে নিছে, আমাকে দেখেই,,
শ্বশুড়:- তুমি এখানে কেন এসেছো? আমি
তোমাকে অনেক ভালোবাসতাম আর বিশ্বাষ করতাম
আর তুমি কিনা এমন কাজ করতে পারলে?
আমি:- আব্বাজান আপনি আমার কথাটা একটু শুনবেন
প্লিজ।
শ্বাশুড়ি:- না কোন কথা শুনবেনা, আমরা আমাদের
মেয়েকে কোনদিন থাপ্পর দেইনি। আর তুমি কিনা
আমাদের মেয়ের গায়ে হাত উঠাইছো? এখুনি বাড়ি
থেকে বেরিয়ে যাও।
আমি:- ঠিক আছে বেরিয়ে যাচ্ছি তবে যদি কোন
ভূল করে থাকি তাহলে ক্ষমা করে দিয়েন। এই কথা
বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে চলে আসলাম, এসে
আবার আমার আগের রুমে ওঠলাম। জাক কি আর করার
এখন আগের চাকরিটায় যেতে হবে, জুইয়ের জন্য
অনেক খারাপ লাগছে, তাই একটা ফোন করলাম।
তিনবার ফোন করার পর ফোনটা রিসিব করছে,,
জুই:- এই তুমি ফোন করলে কেন?
আমি:- তোমার জন্য আমার পরান পতাছে তাই।
জুই:- তোমার পরান আমি পড়ামো ফোন রাখ ঘর
জামায়ের বাচ্ছা।
আমি:- ঠিক আছে রেখে দিতেছি, তবে যদি আমার
কোন সময় প্রয়োজন হয় তাহলে এই নাম্বারে
একটা ফোন করো?
জুই:- তোমার কখা জীবনে পরবেনা, কিছুদিনের
মাঝে ডির্ভোস পেপার পাঠিয়ে দেব। আর যদি
কোন দিন ফোন করিস তাহলে তোর খবর
অাছে।
আমি:- ঠিক আছে আর কোন দিন ফোন করবোনা
ওকে ভালো থেকো বাই। বলে ফোনটা
কেটে দিলাম, তারপর আমি শুয়ে পরলাম, আজ রাতে
আর ঘুম আসলোনা, সারা রাত ছট ফট করে কাটিয়ে
দিলাম। সকালে ফ্রেসহয়ে অফিসে গেলাম,
আমাকে দেখে বস অনেক রেগে গেছে,,
বস:- এত দিন পর সৌরভ কোথায় থেকে আসছেন?
আমি:- বস এভাবের মত একটা সুজুগ দেন আর এমন
হবেনা। তারপর বসকে অনেক কষ্ট রাজি করালাম, এর
পর নিয়ম মাফিক অফিস করতেছি, দেখতে দেখতে
১০ দিন চলে গেলো। জুইয়ের কোন খবর
নেই, আজ অফিস বন্ধ তাই রুমে শুয়ে আছি তখনি
মোবাইলটা বেজে উঠছে, চেয়ে দেখি
আব্বাজানের ফোন রিসিব করতেই,,
শ্বশুড়:- সৌরভ তুমি আজ সন্ধায় একটু আমাদের বাসায়
আসতে পারবে?
আমি:- ঠিক আছে আসবো, বলে ফোনটা কেটে
দিলাম। তবে ডাকছে কেন তা আমি বুঝতে পারছি, হয়
তো ডির্ভোস পেপারে সাইন করতে হবে। যাক
দেখতে দেখতে বিকাল গরিয়ে সন্ধা হয়ে
আসছে, রেডি হয়ে শ্বশুড়ের বাসায় রওনা দিলাম,
বাসায় আসছি ৩০ মিনিট পরে। যখনি বাসার ভিতরে
ডোকছি তখনি দেখি শাওন জুই আর শ্বশুড় মসায়
বসে আছে। আমি সালাম দিয়ে ভিতরে ডোলাম।
শ্বশুড়:- সৌরভ কেমন আছো?
আমি:- জি আঙ্কেল ভালো আপনি কেমন আছেন?
শ্বশুড়:- সৌরভ তুমি আমাকে আঙ্কেল বলে
ডাকছো?
আমি:- আজ থেকে তো আর শ্বশুড়ের অধিকারটা
কেরে নিবেন তখন আব্বাজান বলে ডাকতে
পারবোনা। তাই এখন থেকে আঙ্কেল বলে
অব্যাস করে নেই।
শ্বশুড়:- ও ভালো কথা, আচ্ছা এই খানে আমি
তোমাকে ডাকছি, আর শাওনকে ডাকছি একটা কথা
বলার জন্য।
আমি:- জি বলেন কি কথা?
শ্বশুড়:- শাওনকে জুইয়ের পসন্দ আর তোমাকে
আমার পসন্দ, তবে একটা কথা আমি তোমাদের
বলতে চাই জুই কোনদিন মা হতে পারবেনা। ছোট
বেলা জুইয়ের এক্সিডেন্ট হইছিলো তখন এই
সমস্যাটা হয়ছে। এই কথাটা জুই নিজেও এতদিন
জানতোনা, জানছে এক সাপ্তাহ হয়ছে। তাই আমি
এইটা তোমাদের দুজনকে জানাতে চাইছি কারন
তোমরা দুজনে জুইকে কাছে পেতে। এখন
শাওন তুমি বলো জুইকে মেনে নিবে?
শাওন:- জুই তুমি একজনকে আগেই বিয়ে করে
ফেলছো এখন আবার মা হতে পারবেনা,
তোমাকে দিয়ে আমি কি করবো? তার চাইতে
ভালো তুমি সৌরভকে ঘর জামাই রেখে দাও?
জুই:- তুমি তো বলছো আমার জন্য সব করতে
পারবে তাহলে এখন এমন কথা বলছো কেন?
শাওন:- ঐটা হলো আবেগে বলছি আর আগেবে
জিবন চলবেনা, তুমি থাকো আমি চললাম।
শ্বশুড়:- দাড়াও শাওন একটু পরে যাও। তখন শাওন বসে
পরলো। আচ্ছা সৌরভ তুমি বলো জুইকে তোমার
জিবনে মেনে নিবে?
আমি:- কিছুক্ষন চুপ থেকে, জুইকে আমি ভালোবিসি
যদি জুই আমাকে ভালোবেসে ওর জিবনে
মেনে নেই তাহলে আমার কোন আপত্তি নেই।
তবে একটা কথা আছে আমার, সেইটা হলো জুই
আমার সাথে প্রতি মাসে তিনদিন করে আমাদের
বাড়িতে যেতে হবে। কারন আম্মু জুইকে অনেক
পসন্দ করে,,
জুই:- হ্যা আমি রাজি আছি, আর তুমি আমাকে নিয়ে
আলাদা বাড়িতে থাকতে হবে, কারন আমি চাইনা আমার
স্বামিকে কেও ঘর জামাই বলুক।
আমি:- ঠিক আছে থাকবো।
শ্বশুড়:- শাওন তুমি এসো, আর হ্যা একটা কথা
শোনে যাও জুইয়ের কোন সমস্যা নেই, ও মা
হতে পারবে এইটা আমি আর জুই মিলে গত রাতে
প্লান করেছিলাম। জুই বলছিলো ও যাকে
ভালোবাসে সে ওর জন্য সব কিছু করতে পারবে,
তাই একটু নেরে দেখলাম। তবে আরেকটা কথা
জেনে রাখো বাবা মা সন্তানের জন্য সব সময়
ভালো কিছু পসন্দ করে। তুমি এভার যেতে পারো,
তখন শাওন চলে গেলো। তখনি,,
জুই:- সৌরভ তুমি একটু রুমে এসো আমার তোমার
সাথে কিছু কথা আছে।
আমি:- না এখন আসতে পারবোনা একটু আব্বাজানের
সাথে কথা বলে আসি।
জুই:- তারা তারি আসবে কিন্তু বলে দিলাম।
আমি:- হ্যা আসবো, তখন জুই চলে গেলো, আচ্ছা
আব্বাজান আপনি এমন একটা প্লান কেন করলেন?
শ্বশুড়:- আমি জানি তুমি রাজি হবে তাই করছি। আর তাছারা
আমার কোন উপায় ছিলোনা, আচ্ছা তুমি এখন রুমে
যাও।
আমি:- ঠিক আছে, বলে আমি রুমে এসে দেখি পুরা
রুমটা ফুল দিয়ে সাজিয়ে রাখছে, আমি ভিতরে
ডোকতেই জুই আমার পায়ে সালাম করতে
লাগলো। আরে কি করছো, সালাম করছো কেন?
এখন কিন্তু টাকা দিতে পারবোনা।
জুই:- তবেরে দেখাচ্ছি তোমায়, বলে আমাকে
জড়িয়ে ধরলো, এভাবে আজ আমার আর জুইয়ের
বাসর হয়ে গেলো। ভালোই চলছে এখন আমার
ঘর জামাই গিড়ি, জুইয়ের সাথে ঝগড়া আর আব্বাজান
আম্মাজানের ভালোবাসায়।
।
মনে হয় গল্পটা তেমন ভালো হয়নি? তাও জানাবেন
সবাই কেমন হয়ছে গল্পটা।
।
…………………………….সমাপ্তি……………….
সব পর্ব পড়লাম অনেক ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ। আর মাঝেমাঝে বানান গুলো ভুল হয়েছে তা কোনে ব্যাপার না তবে খুব সুন্দর হয়ছে।
জোশ!
গল্পকার কে শুভেচ্ছা