বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Part- 27
সাইমাঃ এক বার ঠিক হয়ে নে তখন বুজবি মজা,,,,,,তোকে আমি সত্যি অনেক মারবো 😡😡হারামি একটু বললিও না যে বিয়ে করছিস,,,
আবির একটু হেসে দেয় সাইমার কথায়,,,,,আবির র সাইমা অনেক কথা বলে,,,,ওই দিকে আহান তিথিকে জোর করে খাইয়ে দেয়,,,,তিথি না চাইতে ও খায়,,,,
সাইমা র আহান চলে যায়,,,,তিথি আবিরের পাশে গিয়ে বসে,,,,আবির তিথির সাথে একটা কথাও বলে নাই,,,,তিথি তো সে কখন থেকে বকবক করে যাচ্ছে কিন্তু আবির অন্য দিকে তাকিয়ে আছে,,,,,
তিথিঃ এই যে আপনি
আবির তিথির দিকে ভ্রু কুচকে জিজ্ঞেস করে কি,,
তিথিঃ সে কখন থেকে আমি বকবক করে যাচ্ছি আপনি কোনো কথা বলছেন না যে???
আবিরঃ কি বলবো???
তিথিঃ কিছু কি বলার নাই??
আবিরঃ আমার মাথা ব্যাথা করছে সো প্লিজ চুপ থাকো র আমাকে ঘুমাতে দাও,,,
আবির অন্য পাশ ফিরে শুয়ে পরে,,,তিথির চেহারাটা মুহূর্তে মলিন হয়ে যায়,,,আবির তিথির সাথে এই ভাবে কথা কখনো বলে নাই তিথি মনে করছে হয়তো খারাপ লাগছে তাই,,,,,,,তিথি কেবিন থেকে বের হয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে,,,তার চোখ বেয়ে পানি পরছে,, তিথির খুব কষ্ট লাগছে আবিরের এমন ব্যবহার দেখে,,, তিথির একটুও ভালো লাগছে না আবিরকে অসুস্থ দেখে,,,
আবির কে বেশ কিছু দিন হসপিটালে রাখা হয়,,,,আবির অনেকটা সুস্থ হয়ে যায়,,,,,তিথি আবিরের পাশে সব সময় থাকতো,,,, আবির তেমন একটা কথা বলতো না তিথির সাথে,,, তিথির অনেক খারাপ লাগতো কিন্তু সে মুখ ফুটে তেমন কিছু বলতো না,,,,, সাইমা র আহান প্রতি দিন আবিরের সাথে দেখা করতে আসতো,,,,এই কিছু দিনে আবির তিথির সাথে একটা কথা ও ঠিক করে বলে নাই,,,,,তিথির খুব কষ্ট হচ্ছে আবিরের এমন ব্যবহার দেখে,,, অনেক দিন পর আজ আবিরকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তিথির খুব ভালো লাগছে যে অনেক দিন পর আবিরকে এতো হাসি খুশি দেখছে,,,আবির সাইমার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে,,,
সাইমাঃ আবির আজকে আমরা আসি কেমন,,,
আবিরঃ সে কি বাসায় না গিয়ে চলে যাবি?
সাইমাঃ আসলে আজকে একটু মামার বাসায় যেতে হবে,,, র আমি র আহান অন্য একদিন না হয় তোর বাসায় যাবো,,প্লিজ আজকে নয়
আবিরঃ ওকে ফাইন,,,
আবির র সাইমা কথা বলছে ওই সময় তিথি একটা মোটা মহিলার সাথে ধাক্কা খেয়ে পরে যায়,,,
তিথিঃ ওই মুটকি দেখে হাঁটতে পারিস না😠চোখ গুলো কি তোর বাসায় রেখে এসেছিস😠😡
মহিলাটিঃ 😡😡😡তোমার এতো বড় সাহস আমাকে মুটকি বলার😡তুমি জানো না আমি কে??
তিথুঃ ওহ সরি সরি তুই তো প্রধানমন্ত্রীর খালা লাগিস তাই না😡😡😡
আবির র সাইমা হঠাৎ খেয়াল করছে যে তিথি একটা মহিলার সাথে ঝগড়া করছে,,,
আবিরঃ উফফ এই মেয়ে কি কখনো ঠিক হবে না😧😧সব সময় কারো না কারো সাথে লেগে থাকবে,,,
সাইমাঃ আবির চল আগে,,,
আবির র সাইমা গিয়ে তিথিকে চুপ করায় কিন্তু তিথি তো তিথি😂তাকে কে চুপ করাতে পারে,,,,
আবিরঃ তিথি কি হচ্ছে কি😠😠তুমি রাস্তায় এই ভাবে ঝগড়া না করলে কি হয় না😡😡
তিথিঃ এই বজ্জাত মহিলা এক তো আমায় ধাক্কা মেরেছে তার মধ্যে উল্টো ঝগড়া করছে,,,,গলার আওয়াজ পুরো গোরাবুন এর মতো 😡😡😠
সাইমাঃ কিসের মতো??
আহান হসপিটালের বিলের কাজ শেষ করে এসে দেখে তিথি ঝগড়া করছে,,,আহান তাদের সামনে গিয়ে জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে,,,সাইমা ইশারায় বলে পরে বলবে,,,
আবিরঃ What is গোরাবুন??😡
তিথিঃ সে কি আপনি জানেন না গোরাবুন কি??
সাইমাঃ কি সেটা তো বলো??
তিথিঃ আরে আপু কাক র কি😂😂এই মুটকির আওয়াজ পুরো গোরাবুন মানে কাকের মতো 😂😂
আবিরের মাথা এখন পুরো গরম হয়ে যায়,,,,এতো বাজে বাজে কথা কই পায় এই মেয়ে তা ভেবে,,,,,আবির কিছু বলতে যাবে তার আগে মহিলাটি বলে
মহিলাটিঃ শয়তান মেয়ে কি বললে আমার আওয়াজ কিসের মতো 😠😡আমি তোমার নামে কেস করবো
তিথিঃ তোর বাপের সাহস নাই তিথির নামে কেস করার😂কারণ তিথি তো তিথি র তিথিকে কেউ এরেস্ট করা তো দূরের কথা মাথায় ও আনবে না,,,,,
আবিরঃ তিথি একদম চুপ😠র একটা কথা যদি বলো তাহলে দেখিও কি করি😠😡
আহান র সাইমা তো হাসতে হাসতে শেষ তিথির কথা শুনে,,,,,আহান পেটে হাত দিয়ে হাসছে র সাইমাকে বলছে
আহানঃ সাইমা মহিলাটিকে যেতে বলো না হলে তিথি তো 😂😂😂😂
সাইমা মহিলাটিকে অনুরোধ করে চলে যেতে,,মহিলাটি যেতে যেতে বলে
মহিলাটিঃ এই পাগল মেয়েকে পাবনায় পাঠান সময় থাকতে,,,, মাথার সব তার ছিড়া,,
তিথিঃ কি বললি মুটকি তোকে তো আমি কুচি কুচি করে সালাত বানাবো র সে সালাত রোহিঙ্গাদের খাওয়াবো,,,,
আবিরঃ 😡😡😡এই মেয়ের জন্য আমি আরো অসুস্থ হয়ে যাবো,,ইচ্ছে তো করছে কয়েকটা আচার মারি বজ্জাত মেয়ে,,,,
আহানঃ উফফ তিথি তুমি ও পারো বটে😂😂😂😜কি না বলিলে😂😂জাস্ট ওয়াও
আবিরঃ সাইমা তোরা যা তোদের দেরী হচ্ছে র আমরা ও বাসায় যাবো,,,,
সাইমাঃ ভাই ওকে কি ভাবে হেন্ডেল করিস😂
আবিরঃ ওর মাথার তার আসলে ছিড়া,,,তাই কিছু করার নাই,,৷ তোরা যা পরে কথা হচ্ছে,,বাই
সাইমা র আহান চলে যায়,,,,আবির গাড়িতে স্টার্ট দিয়ে গাড়ি ড্রাইভ করছে তিথি বসে বসে মহিলাটির চৌদ্দগুশটি উদার করছে
তিথিঃ শয়তান পেত্নী মুটকি ওকে তো আমি র এক বার যদি সামনে পাই তাহলে আস্তা গিলে খাবো😡আমাকে নাকি পুলিশে দিবে,,,,আবার বলে পাবনায় দিতে ইচ্ছে তো করছে ওকে ফুঁ দিয়ে আকাশে উড়িয়ে দেই,,,কিন্তু শয়তান মহিলাটি যে অনেক মোটা তাহলে ফুঁ দিবো কি করে 😕😕
আবির অনেক সহ্য করছে র না পেরে গাড়ি ব্রেক দেয়,,, ,,,, গাড়ি ব্রেক দেওয়ায় তিথি কিছু টা ঝুকে পরে,,,,,আবির রাগে বলে
আবিরঃ এতো বকবক কেমন করো😡😡পাঁচ মিনিট চুপ থাকতে কি এতো সমস্যা হয়,,,,,সারাক্ষণ শুধু বকবক,,, এই পাগল ছাগল আমার কপালে জুটলো উফফ আল্লাহ এই মেয়েকে সহ্য করা এতো অসহ্য,,,
আবিরের কথায় তিথির মুখটা মলিন হয়ে যায়,,, আবিরের কাছে তিথিকে অনেক অসহ্য মনে হয় তা ভেবে তিথির চোখ বেয়ে এক ফোঁটা জল পরে,,,, তিথি অন্য পাশ ফিরে চোখের পানি মুছে নেয়,,,,,,
আবির খেয়াল করেছে যে তিথি সিট বেল লাগায়নি,৷
আবিরঃ সিট বেল লাগাও
তিথি চোখের পানি মুছে,,, সিট বেল লাগানোর চেস্টা করছে কিন্তু পারছে না,,,,,আবিরের অনেক বিরক্তি লাগছে যে একটা সিট বেল ও লাগাতে পারে না এই মেয়ে,,,,আবির তিথি দিকে ঝুঁকে সিট বেল লাগায়,,তিথির অনেক কাছে আবির চলে আসে,,,তিথি হার্ট বিট অনেক ফাস্ট হয়ে যায়,,,,,,,তিথির বুকের মধ্যে মনে হচ্ছে কেউ ঢোল বাজাচ্ছে,,,,,,আবির সিট বেল টা লাগায় র মাথাটা উঁচু করতে তিথির চোখে চোখ পরে,,,,,তিথির চোখে যে এতো মায়া যা আবিরকে পাগল করে দেয়,,,,,দুইজন দুইজনের চোখে যেন হারিয়ে যায়,,,,,
আবিরের এক হাত অজান্তে তিথির চুলের কাছে চলে যায়,,,তিথির কপালে আসা ছোট ছোট চুল গুলো খুব যত্নে কানের কাছে গুজে দেয়,,,,,আবিরের স্পর্শে তিথির পুরো শরীর শিউরে উঠে,,,,, তিথি তার চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলে,,,,৷ আবির তিথির চোখ বন্ধ করা দেখে আরো যেন তিথির প্রেমে পড়ে যায়,,,, তিথি যে এতো মায়াবী তার মাঝে ডুবে যেতে আবিরের বার বার ইচ্ছে করে,,,,আবির তিথির গালে দুই হাত রেখে তিথির কপালে একটা চুমু দেয়,,,,,তিথির কাছে খুব ভালো লাগছে আবিরের স্পর্শে,,,,, তিথি নিজের হাত দুটো নিজের কাপড় খামচে ধরে রাখে,,,,,র বড় বড় নিশ্বাস নিতে থাকে,,,,,
আবির তিথির গালে আলতো করে চুমু এঁকে দেয়,,,, আবির তিথির গালে চুমু দিয়ে তিথির দিকে তাকিয়ে দেখে তিথি কপাল টা বটে রেখেছে,,,,,তিথি চেহারা টা যে এতো বাচ্চা বাচ্চা আবির নিজের মধ্যে থাকে না,,,,,,,, যখনই সে তিথির দিকে তাকায় তখনই সে এক ধ্যানমগ্ন ভাবে তাকিয়ে থাকে,,,,,,তিথি আস্তে করে চোখ খুলে দেখে আবির তার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে,,,,,তিথি ভ্রু কুচকে জিজ্ঞেস করে কি,,,,,আবির মাথা নাড়িয়ে কিছু না বলে,,,তিথি আস্তে করে বলে
তিথিঃ রা,,,,রাস্তা
আবিরঃ তো??
তিথিঃ ছাড়ুন কেউ দেখলে কি না কি ভাববে,,
আবিরের তো হুশেই নাই যে তারা রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে রোমেঞ্চ করছে😂😂আবির তিথিকে ছেড়ে ঠিক করে বসে গাড়ি ড্রাইভ করতে থাকে,,,,তিথি একটা কথা ও র বলে নাই,,বাহিরে তাকিয়ে আছে র একটু আগে যা হলো তা ভেবে নিজে নিজেই ব্লাশিং হচ্ছে,,,,,আবির তিথির দিকে আড় চোখে তাকিয়ে দেখে তিথি বাহিরে তাকিয়ে আছে,,,,,আবির ও র কিছু বলে নাই চুপচাপ ড্রাইভ করতে থাকে,, , প্রায় অনেক ক্ষন পর তারা বাড়ি চলে আসে,,,
তিথি নেমে বাড়ির দরজা খুলতে থাকে কিন্তু পারছে না,,,,,,,আবির গাড়ি পার্ক করে এসে দেখে তিথি চাবি দিয়ে তালা খোলার চেস্টা করছে,,,,
আবিরঃ এই দিকে দাও
তিথিঃ কি??
আবিরঃ আমার মাথা(তিথির হাত থেকে চাবি টা নিয়ে)
তিথিঃ(হু সুন্দর করে বলতে পারে না বজ্জাতের হাড্ডি)
আবির দরজা খুলে ভিতরে যায় র যাওয়ার সময় তিথিকে বলে
আবিরঃ একটা ভালো করে কফি করে নিয়ে আসো
তিথিঃ এখন?
আবিরঃ না পাঁচ বছর পর😡
তিথিঃ আপনি সুন্দর করে বলতে পারেন না,,সব সময় উলটা ভাবে বলেন(মুখটা কে বানিয়ে)
আবিরঃ ন্যাকামি না করে যা বলছি তা করতে পারবে,,,
তিথি র কি করার কিচেনে গিয়ে কফি বানাতে থাকে র আবিরকে গালি দিতে থাকে,,,, কফি বানিয়ে রুমে গিয়ে দেখে আবির রুমে নাই,,,তিথি কফি টা একটা ছোট টেবিলে রাখে,,,,র আলমারি থেকে নিজের কাপড় নামাতে থাকে,,,,তখন আবির শাওয়ার নিয়ে শুধু তাওয়ালে পরে বের হয় র দেখে তিথি আলমারি থেকে কাপড় নামাচ্ছে,,,
আবিরঃ কফি বানিয়েছো
তিথিঃ হুম টেবিলে রাখা আছে (অন্য দিকে তাকিয়ে বলে)
আবির চুল গুলো আয়নায় দেখে দেখে হাত দিয়ে ঠিক করছে,,,,তিথি কাপড় হাতে নিয়ে ঘুরে পুরো শকড হয়ে যায়,,,,আবির তাওয়াল ছাড়া র কিছু পরে নাই,,,পুরো শরীরের বিন্দু বিন্দু পানি,,,তার মধ্যে চুল গুলো আবির এক হাতে ঠিক করছে,,,,,আবিরের বডি মাশাল্লাহ😍,,,আবিরকে দেখতে এতো হট লাগছে যে তিথির পুরো হুশ উড়ে যায়,,,,তিথি তো ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে আবিরের দিকে,,,, আবির কফি কাফ টা টেবিল থেকে হাতে নিয়ে এক চুমুক দিয়ে ঘুরে দেখে তিথি তার দিকে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে,, আবির কফি টা রেখে তিথির দিকে এগিয়ে আসে,,,
আবিরঃ এই ভাবে কি দেখছো??
তিথিঃ হু
আবিরঃ কি হু(তিথিকে ঝাকুনি দিয়ে)
তিথির হুশ আসে আবিরের ঝাকুনিতে,,,তিথি চোখ হাত দিয়ে বলে
তিথিঃ ছিঃ ছিঃ আপনি কাপড় ছাড়া ওয়াশরুম থেকে কেন বের হলেন🙈🙈
আবিরঃ কি😱এই মেয়ে তোমার মাথায় কি আসলে সমস্যা আছে,,,,, এতোক্ষন ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছো র এখন বলছো ছিঃ(তিথির হাত টা সরিয়ে)
তিথিঃ আ,,,,,পনি কা,,,পড় ছা,,,,,ড়া
আবিরঃ তাওয়াল টা কি তুমি চোখ দেখছো না,,র এতো আমতা আমতা করে কেন কথা বলছো?
তিথি খেয়াল করছে যে আবির তার অনেক টা কাছে চলে এসেছে,,তিথি পিছনে যেতে লাগে তার আগে আবির তিথির কোমড় ধরে নিজের সাথে লেপটে ধরে র তিথির চুলের ঘ্রাণ নিতে ব্যস্ত হয়ে পরে,,,,,,তিথির চুলের ঘ্রাণ যে আবিরের কাছে নেশা লাগে,,র এমন নেশা যার মধ্যে আবির বার বার পরতে চায়,,,তিথির নিশ্বাস যেনো ভারি হয়ে আসছে,,,আবিরের প্রত্যেক নিশ্বাস তিথির ঘাড়ে পরছে,,,আবির তিথির ঘাড়ে চুমু দেয়,,,,আবিরের ছোঁয়ায় তিথি কেঁপে ওঠে,,,,,,, আবির তিথির ঘাড়ে চুমু দিয়েগালে চুমু দেয়,,,,,,,তিথির হাত থেকে কাপড় গুলো পরে যায়,,,,আবির যেন হারিয়ে যায় এক অজানা দেশে,,,,
আবির তিথিকে কোলে তুলে নেয়,তিথি আবিরের ঘাড়ে শক্ত করে ধরে রাখে,,,,, ,,,,,আবির তিথিকে বিছানায় শুয়ে দেয়,,, তিথি চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলে,,,,, আবির তিথির অনেক কাছে যায় র তিথি ঘাড়ে আবির ডুবে যায়,,,তিথির দুই হাত আবির শক্ত করে ধরে রাখে,,, র ঘাড়ে কিস করতে থাকে,,,
আবিরের প্রত্যেক ছোঁয়ায় যেন তিথি শিউরে উঠছে,,,তিথি ও যে আবিরকে নিজের করতে ইচ্ছে করে,,,তিথি আজ আবিরকে কোনো বাঁধা দিবে না তা ভেবে রাখে,,আজকে আবিরকে সে পুরো পুরি ভাবে নিজের হতে দিবে,,,,, আজকে যে কোনো বাঁধা দিবে না,,,,,আবির তিথির মাঝে যেন পুরো হারিয়ে যায়,,,,