The Mysterious Man- Mafia Boss- Season-3 (Part-2) Part- 27
আরাবী ইমার্জেন্সির সামনে দেয়ারে হেলান দিয়ে আছে আজ একদিন হয়ে এলো।শরীরে মেখে যাওয়া রক্ত গুলো শুকিয়ে এসেছে।পাশে রুহী মেয়েকে এটা ওটা বলছে।আরাবীর কানে কোন কথাই ঢুকছেনা।রোয়েন ডাক্তারের সাথে কথা বলে আরাবীর কাছে এলো।ওরা আসার পর থেকে মেয়েকে কোন কথা বলতে দেখেনি।শুধু দেখেছে নিস্তেজ হয়ে যাওয়া চোখজোড়ার কোনা বেয়ে গড়িয়ে পড়া অশ্রু গুলো।
আরাবী তুই বাসায় যা মা।আমি আর্ভিনের এখানে আছি।বলে উঠে রোয়েন।
এ প্রথম কথা বলল আরাবী,না বাবাই আমি থাকবো এখানে।আরাবী তোর পুরো শরীরে রক্ত মেখে আছে।ফ্রেশ হতে হবে তোর।খাওয়া দাওয়া ও করিসনি।যা মা বাসায় যা জোর গলায় বলল রোয়েন।
বাবাই প্লিজ আমাকে এখানে থাকতে দাও।ওনার সাথে এখানে থাকতে চাই আমি।কান্নাজড়িত কন্ঠে বলল আরাবী।রুহী মেয়ের অবস্থা মেনে নিতে পারছেনা।তারপরও মেয়ের জেদের কাছে হার মেনে বলল রোয়েন প্লিজ ও থাকুক।এখানেই ফ্রেশ হবে ও।আচ্ছা ঠিক আছে।বলে অন্যদিকে চলে যায় রোয়েন।
আরাবী গিয়ে ফ্রেশ হয়ে ঘর থেকে পাঠানো একটা জামা পরে নিলো।এদিকে আর্ভিনের জ্ঞান ফিরেছে ১২ ঘন্টা পর।শরৎ আর্ভিনের পাশে বসে আছে।আর্ভিন চোখ খুলে দেখলো শরৎ ওর পা ধরে বসে কাঁদছে।
এই পাগল কাঁদছিস কেন?অসুস্থ গলায় জিজ্ঞেস করলো আর্ভিন।
ভাই আমি আপনার সাথে তখন থাকতে পারলামনা।মাফ করে দিয়েন।কাঁদতে কাঁদতে বলল শরৎ।সরি বলছিস কেন?একসিডেন্ট আমার অসতর্কতার কারনেই হয়েছে।এখানে তোর কোন দোষ নেই।শরৎের হাত ছুঁয়ে বলল আর্ভিন।না ভাই আমার দোষ আপনার সাথে আমি যাইনি।মাফ করে দিবেন আমাকে।কেঁদে বলল শরৎ।তোকে তো আমিই পাঠিয়েছিলাম তাইনা?তাহলে তোর দোষ হলো কি করে?রুপালী কেমন আছে?জিজ্ঞেস করে আর্ভিন।
ভালো ভাই।বড় ম্যাম কল করছিলো।বলে উঠে শরৎ।
আমি এখন কোন কিছু শুনতে চাইছিনা শরৎ।আমার রেস্ট লাগবে।অন্য দিকে মাথা ঘুরালো আর্ভিন।ভাই বাহিরে আরাবী ম্যাম আর ওনার বাবা মা অপেক্ষা করতেছে।আরাবী ম্যাম সারাক্ষন এখানেই ছিলো।ওনাকে পাঠাবো?জিজ্ঞেস করলো শরৎ।আর্ভিন মাথা ঘুরিয়ে বলল ওকে পাঠা।শরৎ বেরিয়ে যাওয়ার কিছু সময় পর আরাবী রুমে এলো।আর্ভিন একটু হেসে বলল,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
-পরী বাসায় যাননি কেন আপনি?
-বাসায় যাইনি কেন যাইনি সেটা আমার ব্যাপার।আপনার কেমন লাগছে এখন?জিজ্ঞেস করলো আরাবী।
-ভালোই লাগছে তবে হার্টটা কেমন যেন লাফাচ্ছে আপনাকে দেখে।বলে উঠে আর্ভিন মুখে মনহরন করা হাসি ফুঁটিয়ে।
-আবার ও শুরু হলো আপনার?হেসে বলল আরাবী।
-আর্ভিন হেসে আরাবীর হাতের ওপর হাত রাখলো।একটু পাশে থাকবেন?
-আরাবী মাথা ঝাঁকালো।
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
ইয়ারাবীর সময়গুলো বেশ রোমাঞ্চকর হয়ে উঠেছে আরাভের সাথে। সময় গুলো ভীষন ভালো কাঁটতে থাকে আরাভের সাথে।লোকটার সাথে একদিন কথা না বললে কেমন যেন অস্থির হয়ে যায় ও।নিজেকে পাগল পাগল লাগতে থাকে।দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়।প্রত্যেকটা সময়কে যে সে স্মরনীয় করে রাখছে।রাতে ফোন আসতে দেরি হলে পড়ায় ও ঠিকমতো মন বসতে চায়না ইয়ারাবীর।ওনার সাথে ফোনে কথা বলে নির্ঘুম রাত কাঁটানো গুলো যেন অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে ওর।অবশ্য ওনি বেশি ক্ষন জাগিয়ে রাখেননা।
কখনো একসাথে আইসক্রীম খাওয়া একসাথে পাশাপাশি বসে দুকাপ কফি কখনো লংড্রাইভ।আবার কখনো এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ানো।ইয়ারাবীর ভালোই লাগছে সময় গুলো। সবসময় যদি এভাবেই থাকা যেতো ভাবতে থাকে ইয়ারাবী।কলেজ থেকে ফিরে ফ্রেশ হয়ে জামা পাল্টে নিলো ইয়ারাবী।তারপর ওয়েট মেশিনে উঠে দাঁড়ায়।ওজন অবশ্য আগের মতোই আছে।বেশ খুশিই হলো ইয়ারাবী।ভাগ্যিস নাহলে আজ পার্পেল গাউনটা পরতে পারবে ও নিশ্চিন্তে।এতোদিন মোটা না হলে ও খাওয়ার প্রতি বিশেষ ঝোঁক ছিলো ইয়ারাবীর।চকলেট তো ওর ভীষন প্রিয়।
রেহান রুপন্তী মেয়েকে খেয়াল করছে।মেয়েটা একটু একটু করে খাচ্ছে।তবে সবজিই বেশি খাচ্ছে ও।
রুপন্তী মেয়ের দিকে একটুকরো মাছ ভাজা তুলে দিয়ে বলল এটা নে মামনি।
মাম্মা অনেক অয়েলি লাগছে।একটু ফ্রুটস কেঁটে দাও না।রেহান বেশ অবাক মেয়ের কথায়।রুপন্তী আরেক চামচ ভাত নিয়ে বলল এতোটুকু নেয় মামনি।ইয়ারাবী দ্রুত মাথা ঝাঁকালো না মামনি।আমি ফ্রুটস খাবো।রেহান বলল রুপন্তী ওকে ফল কেঁটে দাও।হুম খাওয়া শেষ করে উঠে পড়লো রুপন্তী।মেয়ের জন্য ফল কেঁটে নিয়ে এলো।ইয়ারাবী ফল খাচ্ছে।রুপন্তী রেহান মেয়েকে দেখছে।
ইয়ারাবী তুই কি ডায়েট কন্ট্রোল করছিস মামনি?জিজ্ঞেস করলো রেহান।
ইয়ারাবী মাথা নিচু করলো জানিনা পাপা বলে ফলের প্লেট নিয়ে রুমে চলে এলো ইয়ারাবী।
সন্ধ্যায় আরাভের পাঠানো বেগুনী রং এর গাউনটা পরে নিলো ইয়ারাবী।মাম্মা পাপাকে বলেছে বান্ধুবীর বার্থডে পার্টি।অন্য এক বান্ধুবীর বাসা পাশেই আছে ওর সাথে চলে যাবে ও।পাপা মাম্মা ও মেনে নিয়েছে।
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
চুলগুলোকে কার্ল করে পিঠের ওপর ছড়িয়ে দিয়েছে ইয়ারাবী।গাউনটার গলার অংশটা নেটের।আর নিচের বাকি অংশে আছে ভারি কাজ।সাদা স্টোনের ছোট্ট গয়না আর হালকা সাজে নিজেকে রাঙ্গীয়ে তুলেছে ইয়ারাবী।ঠোঁটে ডার্ক পার্পেল লিপস্টিক দিয়ে নিজেকে আয়নায় বারবার দেখে নিলো।কোথাও কোন ঘাটতি নেই তো?
হঠাৎ ফোনের রিংটোনের শব্দে ঘোর কাঁটলো ইয়ারাবীর।নম্বর দেখে ঠোঁটের কোনে লজ্জা মাখা একছটাক হাসি ফুঁটে উঠলো ইয়ারাবীর।ফোন রিসিভ করে কানের সামনে ধরলো ইয়ারাবী।অপরপাশ থেকে নেশা জড়ানো কন্ঠে কেউ বলল,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
-আমি অপেক্ষা করছি বিউটিফুল!!!!
-আমি এক্ষুনি আসছি।বলে একটু হেসে কল কেঁটে দিলো ইয়ারাবী।
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
আয়নায় নিজেকে আরেকবার দেখে নিলো ও।সাজটা অতো ভারি না হলে ও অত্যন্ত মায়াময়ী লাগছে ওকে।আজ কি আসলেই ওকে মায়াময়ী লাগছে নাকি লোকটার জন্যই ওকে মায়াময়ী লাগছে।সে তো কেমন নেশাযুক্ত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ইয়ারাবীর দিকে।ওনার চোখে তাকালে যেন কেমন অদ্ভুত অনূভুতি হয় ইয়ারাবীর।ভিতরটা কেমন নাড়া দিয়ে উঠে ওর।ইসস ওনার সাথে যতক্ষন থাকে ততক্ষন বুকের তোলপাড় যেন থামবার নামই নেয়না।অজান্তেই বুকের বাঁ পাশে ইয়ারাবীর ডান হাত চলে যায়।বুকটা বড্ড জোরে ধুকপুক করছে।ঠিক সেসময়ে আবার ও কল এলো আরাভের নম্বর থেকে।ফোন রিসিভ না করে ইয়ারাবী দ্রুত বেরিয়ে যায় রুম থেকে। ঘর থেকে বেরিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ানো আরাভ কে দেখতে পেলো।গাড়ির সাথে লেগে দাঁড়িয়ে আছে আরাভ।হাত জোড়া পকেটে ঢুকিয়ে ডান পা টাকে একটু কার্ভ করে রেখেছে।আর মুখে মনমাতানো হাসি আরাভের।তবে সেটা সৌজন্যতা রক্ষা করেছে।ইয়ারাবী কে দেখে আরাভ বুকে হাত জোড়া বেঁধে রাখলো।ইয়ারাবী একটু ঠোঁট টিপে হেসে আরাভের দিকে এগিয়ে এলো।আরাভ একটু এগিয়ে ইয়ারাবীর হাত ধরে নিজের কাছে টেনে আনলো।তারপর ওর হাতের পিঠে আলতো করে চুমু দিলো।
আরাভ ইয়ারাবীকে ড্রাইভিং সিটের পাশের সিটে বসিয়ে দিলো।নিজে ড্রাইভিং সিটে বসে পড়লো।আজ আরাভকে এতো হ্যান্ডসাম লাগছে স্বয়ং ইয়ারাবী ও চোখ ফেরাতে পারছেনা।ব্লাক শার্ট আর সেই সাথে ডার্ক চকলেট কালার ব্লেজার আর সাথে ব্লাক ডেনিম প্যান্ট আর চকলেট কালার স্নিকার্স।ওনার শরীর থেকে খুব মিষ্টি একটা ঘ্রান ইয়ারাবীর নাকে লাগছে।একটা রেস্টুরেন্টে এসে পৌছালো ওরা।পুরো রেস্টুরেন্ট খালি।ম্যানেজার আর ওয়েটার ছাড়া কাউকে দেখতে পাচ্ছেনা ইয়ারাবী।আরাভ ইয়ারাবীকে রুফটপে নিয়ে এলো।জায়গাটা হার্ট শেপড রেড বেলুন দিয়ে সাজানো।ওদের জন্য একটা টেবিল খুব সুন্দর সাজানো।পুরো জায়গাটা লাইটিং করা।লাইটের কালার চেঞ্জ হচ্ছে।টেবিলের ওপর তিনটে মোমবাতি রাখা।একটা অন্ধকার রাখা হয়েছে পরিবেশটাকে।বলতে গেলে খুব রোমান্টিক একটা এনভায়রনমেন্ট ক্রিয়েট করা হয়েছে।আরাভ ইয়ারাবীকে টেবিলের একপাশের একটা চেয়ারে বসিয়ে নিজে ইয়ারাবীর মুখোমুখি বসলো।আগুনের হালকা আলোয় ইয়ারাবীর চেহারটা জ্বলজ্বল করছে।ইয়ারাবীর বাম হাত টা টেবিলের ওপর রাখা আর ডান হাত দিয়ে চুল গুলো ঠিক করে নিলো।So gorgeous নেশাজড়ানো কন্ঠে বলল আরাভ।ইয়ারাবী অবাক হয়ে তাকায় আরাভের দিকে।আরাভ ইয়ারাবীর বাম হাতের ওপর হাত রাখলো।কিছুটা কেঁপে উঠলো ইয়ারাবী।আরাভ টেবিলের ওপর রাখা খাবার দুজনের প্লেটে বেড়ে নিলো।দুজনে খাওয়ার সময় একে অপরকে দেখে যাচ্ছে।খাবার শেষে আরাভ আর ইয়ারাবী উঠে দাঁড়িয়ে পড়লো।আরাভ কাকে যেন কল করার পর একটা গান ছাড়া হলো।আরাভ ইয়ারাবীর কোমড় জড়িয়ে কাছে টেনে আনলো।তারপর ইয়ারাবীর হাত ধরে নাচতে শুরু করলো।
Ab mujhe raat din tumhari khayal hain.
kya kahoon pyar mein diwano jaisa haal hai
Diwano jaisa haal hai tumhari khayal hai,,,,,,,,,,,,,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
নাচের মাঝেই আরাভ ইয়ারাবীর কপালে গালে নাকে থুতনিতে ঠোঁট ছোঁয়ায়।প্রত্যেকটা স্পর্শে ইয়ারাবীর নিশ্বাস ভারি হতে থাকে।নাচ শেষে আরাভ ইয়ারাবীকে নিয়ে একটা দোলনায় পাশাপাশি বসে পড়ে।দোলনাটা লাইটিং করা।
আরাভ মুখ খুলল,
-ইয়ারাবী আজ কিছু প্রশ্ন করবো তোমায় উত্তর দেবে?
-প্রশ্নের কথায় ইয়ারাবী অবাক চোখে আরাভের দিকে তাকায়।তারপর হাসি মুখে মাথা ঝাঁকালো।
-আরাভ ইয়ারাবীর ডান হাতের আঙ্গুল গুলো নিজের আঙ্গুলের ভাজে নিয়ে বলল আমার কোন জিনিসটা তোমার সবচেয়ে ভালো লাগে?
-আরাভের প্রশ্নে মুখে একরাশ লজ্জা উঁকি দিলো ইয়ারাবীর।মিনমিন করে বলল আপনার চোখ আর হাসি।
-আরাভ মুচকি হেসে বলল আর কোনটা খারাপ?
-মাথা নাড়লো ইয়ারাবী।লজ্জা মাখা হেসে বলল কিছুনা।
-আরাভ একরাশ প্রশান্তি নিয়ে বলল আমার কোন অভ্যাসটা তোমার ভালো লাগে?
-আপনার কেয়ারিং বিষয় টা।ইয়ারাবী নিজের আর আরাভের হাতের দিকে তাকিয়ে বলল।
-আর কোন অভ্যাস টা খারাপ?জিজ্ঞেস করলো আরাভ।
-মুখ মলিন হয়ে এলো ইয়ারাবীর।তারপর বলল আপনার ধমক।
-আচ্ছা ইয়ারাবী তোমার আপু আমাকে বলেছিলো যে তুমি স্ট্রেঞ্জারদের সাথে কথা বলোনা।সে হিসেবে আমি ও তোমার জন্য একজন স্ট্রেঞ্জার।তাহলে আমার সাথে এই একমাস ধরে ঘুরাঘুরি করছো ফোনে কথা বলছো কেন জানতে পারি?
-জানিনা।তবে এতোটুকু মনে হয় যে সেফটি আমার বাবার কাছে আমি পাই ঠিক সেই সেফটি আপনার কাছে পাই।
-আরাভ বলল জানো তোমাকে অামার অনেক ভালো লাগে।তোমার সাথে ঘুরতে তোমার কথা শুনতে,তোমার সাথে সময় কাঁটাতে।তুমি যথেষ্ঠ্য বাচ্চা একটা মেয়ে তারপর ও তোমাকে ভালো লাগে।তোমার সাথে কাঁটানো সময় গুলো কিভাবে পার হয়ে যায় বুঝিনা।আমার অনেক ফ্রেন্ড আছে বাট ওদের সাথে এতোটা সময় কাঁটাইনা যতোটা তোমার সাথে থাকি।কারন খুব ভালো লাগে সময় গুলো তোমার সাথে থাকতে।বলে ইয়ারাবীর গালে আলতো করে ঠোঁট ছোঁয়ায় আরাভ।
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
ইয়ারাবীর গাল দুটি লাল হয়ে এসেছে।আরাভ ইয়ারাবীকে বাহুডোরে বন্দী করে নিলো।এদিকে আর্ভিনের ডিসচার্জের সময় হয়ে এসেছে।এ কয়টাদিন আরাবী ওর সাথেই ছিলো।ডাক্তার প্রকাশ রোয়েন আর আরাবীর সামনে বলছিলো ওনাকে খুব যত্নে রাখতে হবে।অতিরিক্ত মুভ করতে দেয়া যাবে না।আরাবী বলল মিঃ আর্ভিন মাহবুব আমাদের সাথে থাকবে।প্রকাশ বললেন এটা ভালো হবে কারন প্রফেসর রোয়েন স্যারের বাসায় থাকলে মিঃ আর্ভিন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।মিস আরাবী আমি আমার বাসায় যাবো।আপনাদের কষ্ট বাড়াতে চাইছিনা।বলে উঠে আর্ভিন।রোয়েন বলল তুমি কোন কথা বলোনা।আমার বাসায় যাবে তুমি।এন্ড এটাই ফাইনাল।
আর্ভিনএকটু হেসে সায় দিলো।আরাবীর মুখে ও মিষ্টি হাসি।
চলবে