Life’s First Love– লেখাঃ রায়হান আহমেদ
গল্প টা একটু ভিন্ন রকম, গল্পের সৌন্দর্যের জন্য
অনেক ধরনের বাক্য ব্যাবহার করা হবে,অনেক
রোমান্টিক গল্প,So কেউ বাজে মন্তব্য করবেন না।
বাবা>তোমাকে আমি আর কত দিন বলব যে, আমি আর পারছি না, এই বার আমার অফিস
টা একটু দেখ, (রেগে গিয়ে বললাম,)😡😡
তাহসিন> আব্বু আমি এসব পারব না, আমি আর কত দিন বলব, এসব আমার দারা হবে না
অজতা আর আমাকে বল না,, 😞😞😞
বাবা> তাহলে তুমি কি পারবে শুনি,😒😒
তাহসিন> আমি কিছুই করতে পারব না,? 😜
বাবা> বিয়ে করবে, না কি চির কুমার থেকে যাবে? 😞😞
তাহসিন > বিয়ে ত করবই, কবে করাবে আব্বু
বল না, আমার বিয়ে করতে অনেক ইচ্ছা 😜😜
বাবা> বউ কে খাওয়াবে কি 😒😒
তাহসিন> আমার বাবা আমাকে যা খাওয়ায় 😎😎
বাবা> আমার চোখের সামনে থেকে চলে যা, তা না হলে অনেক খারাফ হবে বলে দিলাম।
তারা তারি যা, 😡😡😡.।
তাহসিন>যাচ্ছি এত রাগের কি আছে😞😞।
তারপর আব্বুর কাছ থেকে চলে আসলাম।
আমার আর আব্বুর প্রতিদিন এই অফিস নিয়ে
ঝগড়া হয়, আব্বু চায় আমি তার অফিস ব্যবসা এসব দেখি।কিন্তু আমার এসব একদম ভাল লাগে না, আমি চাই বন্ধুদের সাতে সব সময়
আড্ডা দিব, ঘুরব, এসব। কিন্তু আব্বুর জন্য
তা আর হয় না, 😞।
ও আমার ত পরিচয় টা দেওয়া হয় নি, এতক্ষনে
নাম টা জেনে গেছেন,আমার পড়াশোনা শেষ
তেমন কিছু করি না, আব্বুর অনেক টাকা আছে ত তাই কিছু করতে হয় না। ভাবছি বিয়ে টা ও করে ফেলব। 😍😍😍 উফফফ আপনারা টেনশন করছেন কেন,? আপনাদের কে দাওয়াত দিব। এবার চলেন একটু আড্ডা দিয়ে আসি। 😊😊
তারিফ > দোস্ত কই তুই এত দেরি করলে যে😞
তাহসিন> আর বলিস না প্রতিদিন এর মত আজ ও আব্বুর কিছু জ্ঞান শুনতে হল 😜😜
তারিফ> এখন কিন্তু তর কথা শুনা টা উচিত।
দেখ Uncle এর বয়স হয়েছে, উনি আর কত
সামলাবেন বল 😰
তাহসিন> তকে কত দিয়েছে 😞
তারিফ > মানে 😒
তাহসিন> মানে এসব বলার জন্য আব্বু তকে কত টাকা দিয়েছে 😎😎।
তারিফ> উফফফ তকে আমি কোনো দিন ও বুঝাতে পারব না? 😞😞
তাহসিন> আমার বাবা যেটা পারে নি, সেই টা তুই কি ভাবে পারবি বল? 😜😜
তারিফ> হা সে টাই ত। 😞😞
তাহসিন> ওকে এখন চল, 😎
তারপর তারিফ কে নিয়ে চলে আসলাম আমাদের আড্ডা কানায়, আমরা আড্ডা দিচ্ছি
হটাৎ আমার চোখ চলে গেল একটা মেয়ের প্রতি।আল্লাহ এই মেয়েটা কে কি দিয়ে বানাইছে
না এই মেয়েটা আমার জন্যই।অই মেয়ে টাকে পাওয়ার জন্য আমি সব কিছু করতে রাজি। 😎
তারিফ> কি রে অই দিকে চেয়ে আছিস কেন?
তাহসিন> পরি? 😍
তারিফ> কোথায়?
তাহসিন> সামনে চেয়ে দেখ?
তারিফ> দোস্ত পরির ত ডানা নেই। তা হলে এই টা পরি কি ভাবে হল 😜😜
তাহসিন> রোমান্টিক সিন টার ১২ টা বাজাই দিলি। 😞😞
তারিফ> হাহাহা ওকে চল গিয়ে দেখি পরি টা কথা বলতে পারে কি না। 😜
তাহসিন> মানে, কথা বলবে না কেন? 😞
তারিফ> আরে বাবা না গেলে বুঝব কি ভাবে 😜
তাহসিন> হুম চল।
আরে পরি গেল কই।তর জন্য অকে হারালাম।
সালা তুই অকে খুজে দিবি।তা না হলে তর খবর আছে।😞
তারিফ> ওকে।
সারা টা দিন এই পরি কে খুজলাম। বাট কোথাও খুজে পাই নি,তার পর বাসায় চলে আসলাম।বাসায় এসেই ঘুম।আমি আছি আর
আমার ঘুম,আমার ঘুমে কেউ বাধা দিলে তাকে
যে কি করি, সে টা এক মাত্র আমি জানি,আর আমার ফ্যামিলি,😜
ঘুম থেকে উটে, কিছু সময় ভাবলাম। মেয়ে সত্যি অনেক সুন্দর, এই রকম মেয়ে আমি
কখনো দেখি নি, বিশেষ করে মেয়েটার চুল।
ওয়াও অনেক লম্বা চুল, টিক মায়ের মত।
আম্মুর চুল ও অনেক লম্বা ছিল।
না আব্বু কে আর কষ্ট দেওয়া চলবে না, ২ দিন
পর থেকে আমি অফিস এ যাব, সত্যি ত আমার
কোনো কাজ নেই, তাহলে অফিস এ গেলে এমন কি হয়, যাই আগে, যদি ভাল না লাগে
তা হলে আর যাব না,, আর তারিফ ত টিক কথাই বলেছে, আব্বুর বয়স হয়েছে, এখন আব্বুর একটু রেস্ট ধরকার। ☺
কাল আব্বু কে বলব, আমি অফিস এ যাব,
এখন ঘুমাই। হটাৎ আমার মাথায় কারও
স্পর্শ অনুভব করলাম।আমি চোখ না খুলে
বন্ধ করে রাখলাম।
আব্বু> তকে আমি খুব বকি না রে, কি করব
বল, আমার যে ইচ্ছা তকে মানুষের মত মানুষ করব,তর মা কে ও কথা দিয়েছিলাম।হা আমি
তকে পড়িয়েছি। মানুষ করেছি, কিন্তু তুই ত কোনো কাজ করিস না, মানুষ অনেক কথা বলে তুই না কি সারা টা দিন আড্ডায় মেতে থাকিস, এক দিন টিক বুঝবি যে আব্বু কেন
এত বকা দিত। তার পর অর কপালে একটা চুমু দিয়ে চলে আসলাম।।
তাহসিন> আব্বু আমাকে এত ভালবাসে আর আমি আব্বু কে কত না কষ্ট দিয়েছি,আর না অনেক হয়েছে, আমি কাল থেকেই অফিস এ যাব, আব্বু কে একটা সারপ্রাইজ দিব। এখন
ঘুমাই ☺ তার পর আমি ঘুমিয়ে গেলাম।
চলবে……
অনেক সুন্দর হইছে গল্পটা খুব ভালো লাগলো পড়ে।
Wow! Very nice story