ভালোবাসব যে তোকে

গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানের জন্য সকাল থেকেই ৩বাড়ীতে সেইরকম তোড়জোড় চলছে।একজন এই কাজ করছে আরেকজন সেই কাজ করছে। ১১টার দিকেই অহনা

দেখতে দেখতে বিয়ের দিন ঘনিয়ে আসতে লাগলো। আয়ানদের বাসাতেও যেমন মেহমানে পূর্ণ। মৌ দের বাসাতেই এমন অবস্থা।মানুষে গিজগিজ করছে সব

আয়ান আর কিছু না বলে নিজের রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিলো।খুব রাগ লাগছে তার। খুব মানে খুব।। এখন মনে

অহনা সোফায় বসে আছে। রীতিমতো ঘামছে সে।কারন এমন সিচুয়েশনে এর আগে কখনো পরেনি সে। অহনা কে দেখতে ফাহাদ, তার আব্বু

আয়ান তো এক মহা চিন্তায় পরে গেলো মৌ এর মুখে শব্দটা শুনে। “এ কি বলে গেলো হঠাৎ করে??কিছুই তো বুঝলাম

মৌ সবার সাথে কথা বলছিলো এর মধ্য আয়ান তাকে রুমে ডাকলো। দাদিঃআরে তাড়াতাড়ি যা।আমার নাতিটা তোকে অনেক মিস করছে দেখি।তুই

আয়ান মৌ কে বললো, “শোন আমি যে কথাগুলো বলবো তা ভালোভাবে শুনবি আর কথার মাঝে কথা বলবি না।ওকে?” “ওকে” “দ্যাটস

মৌ গিয়ে সেই টেবিলের সামনে দাঁড়ালো। আয়ান আর মনা কেউই যেনো তাকে এখানে একদমই আশা করেনি। আয়ানঃ মৌ তুই এখানে

আয়ান যে মৌ এর ছবি লুকিয়ে লুকিয়ে তুলছে তা দাদি দেখে ফেলে।উনি ছাদে এসেছিলেন মৌ আর অহনার সাথে জরুরি কিছু

সকালে ঘুম থেকে উঠে মৌ নিজেকে আয়ানের বুকে শোয়া অবস্থায় আবিষ্কার করলো।তার যতদূর মনে আছে সে সামনের দেয়ালে হেলান দিয়ে