বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Season -4 !! Part- 25
আবিরঃ এই মেয়ে যে পুরো একটা এলিয়েন থুক্কু ঝগড়াটি এলিয়েন এতে আর কোনো সন্দেহ নাই,,,কিছু পারুক আর না পারুক কোমড় বেঁধে ঝগড়া ঠিক করতে পারে,,,,
সবাই চলে যাওয়ার পর তিথি সোফায় বসে পানি খেতে লাগে আর বলতে লাগে
তিথিঃ মহিলা গুলোর কি কোনো কান্ড জ্ঞান নাই??নতুন বউ দেখতে এসে যা ইচ্ছে বলে গেছে হু,,,
দাদিমাঃ আজকের পর অই মহিলার কেন আর কোনো মহিলার সাহস ও হবে না কাউকে কিছু বলার গিয়ে,,,যা শিক্ষা দিলে না আজ,,
খালাঃ হ্যাঁ খালাম্মা আজ আমাদের তিথি যা বলেছে উফ পুরো ফাটিয়ে দিয়েছে আমি তো ফ্যান হয়ে গেলাম,,,
আরিশাঃ খালামনি ভাবির রেসিপি গুলো সে ছিলো যাই বলো আজ তুমি তা টেস্ট করে দেখবে,,,
খালাঃ নায়ায়ায়া আরু ফাজিল মেয়ে কি বলিস হ্যাঁ
আরিশা হাসতে থাকে,,মা আর দাদিমা ও হাসতে থাকে,,তিথি সবার কথা শুনে তো হাসে কিন্তু আবিরকে দেখা মাত্র হাসি যেন উদাও হয়ে যায়,,চুপ করে বসে আছে,,আবির এসেই তার দাদিকে জড়িয়ে ধরে বলে
আবিরঃ আজ নাকি নতুন বউ কিছু রান্না করতে হয়? তো তিথি কি রান্না করবে আজ সবার জন্য,,বিরানি নাকি পোলাও???
তিথিঃ আমি তো ভেবেছি আপনার জন্য স্পেশাল খাবার বানাবো,৷
আরিশাঃ ওয়াও ভাইয়া আজ তো ছক্কা লাগলো তোমার বাহা,৷
আবিরঃ তাই নাকি কি করবে?
খালাঃ আবিরের জন্য স্পেশাল আমরা কি পানিতে ভেসে এসেছি???
তিথিঃ না না খালামনি তোমরা চাইলেও ট্রাই করতে পারো,,,
দাদিমাঃ কি তা তো বলো তিথি,,,
তিথিঃ গরুর মাংস দিয়ে শুটকি মাছ,,,আর পটল আর তেলাপোকার চাটনি,,,উইথ শশার ভর্তা,,,
আবির অইখানে বমি করার অবস্থা,,,সাথে সবাই খাদিজা চা নিয়ে আসে সবার জন্য কিন্তু সবার অবস্থা দেখে বুজতে পারে তাড়াতাড়ি পানি আনা লাগবে,,,গিয়ে তাড়াতাড়ি পানি আনে,,,
মা এক পাশে বসে পড়ে,,,খালা মাকে বলে
খালাঃ বইন রে সে রকম একটা বউমা পেয়েছো,,৷ যা যা রেসিপি বলে আজকের পর তা আমি কি খেতো পারবো আল্লাহ জানে,,আর তো কি বললো গরুর মাংস এর ১৪ টা,, আমার প্রিয় জিনিস খাওয়া অফ করলো এই মেয়ে,,,
তিথি সবার অবস্থা দেখে চুপ করে আছে আর তাকাচ্ছে সবার দিকে সবাই এইভাবে ভাব নিচ্ছে মনে হচ্ছে তাদের বিষ দেওয়া হলেো,,,
আবিরঃ এমনি এমনি আর এলিয়েন বলি না তোমায়,,,
তিথিঃ কিই??
আরিশাঃ ভাবি প্লিজ এইসব আর বলিও না সত্যি বমি আসতেছে,,,
তিথি কিছু বলে না চুপচাপ কিচেনে চলে যায়,,
সবাই কিছু টা সাভাবিক হয়ে বসে,,,খালা আবিরকে বলে
খালাঃ আবির কি মেয়ে বিয়ে করে আনলি,,পুরো এলিয়েন রে বাপ,,,সে সাহসী আই জাস্ট লাক ইট,,,
আবিরঃ নিয়ে যাও তাহলে তোমার সাথে,,বেশ মানেবে খালামনি দুইজনকে,,,সারাদিন মিলে মিলে বানাবে তিথির স্পেশাল রেসিপি আর খাবে আড্ডা দিবে কি বলো বেস্ট আইডিয়া না??.
খালাঃ না বাবা তোর বউ তুই রাখ,,,,যাই বলিস মনটা ওর সরল তাই না আপ্পা,,,
মাঃ হুম,,আমাদের বাসায় যখন কয়েক মাস আগে ও ছিলো কয়েক দিন তখন বুজতে পেরেছি,,,মনটা খুব সরল যা মুখে আসে তা হয়তো বলে দেয় কিন্তু পুরো বাচ্চা,,,দেখতে যেমন মায়াবী তেমন মায়া ভরা তার মন,,,সেদিন থেকে মনে মনে চেয়েছি তিথিকে আমার আবিরের বউ বানাবো দেখ আমার আশা পূরন হলো
সবাই তিথির অনেক তারিফ করে আবির চুপ করে শুনছে,,,তিথির মধ্যে আসলে খারাপ কিছু নাই,,দেখতে অনেক সুন্দর,,,সব সময় হাসে সবাই কে মুহূর্তে আপন করে নেয়,,,হয়তো বাচ্চামি বেশি কিন্তু মনটা আসলেই সরল,,
আবির উঠে দাঁড়ায় খাদিজাকে আসতে দেখে বলে
আবিরঃ তিথি কই??
খাদিজাঃ ভাবিমনি তো কিচেনে রান্না করে,,
আবিরঃ অহ আচ্ছা,,আচ্ছা শুন কিচেনে যাতে কেউ না যায় আমি কিচেনে যাচ্ছি কেমন
খাদিজা মুচকি হেসে দেয়,,,
আবির কিচেনে গিয়ে দেখে তিথি সব কিছু ঠিকঠাক করছে রান্নার জন্য,,,মাংস টা কষাছে,,আবির উঁকি মেরে দেখছে তিথি কি রান্না করে,,,
তিথির দিকে নজর যাওয়ায় আবির হা করে থাকে,,,,শাড়ির আঁচল কোমড়ে বাঁধে,,চুল গুলো তো হাত খোপা করা তবুও ছোট ছোট চুল গুলো কপালে আসা,,,কালো শাড়িতে আজ তিথিকে অসাধারণ লাগছে যে আবিরের নজরে যেন আটকে আছে,,,
হাতে হলুদ লাগানো তিথির,,,চুল গুলো হাতের কব্জি দিয়ে সরানোর চেস্টা করছে পারছে না,,,কিছুটা বিরক্তি হচ্ছে কিন্তু তবুও সে তার কাজ গুলো করছে,,
আবির এসে তিথির চুল গুলো আস্তে করে সরিয়ে দেয়,,,হুট করে কারো স্পর্শ পাওয়াতে তাড়াতাড়ি একটু দূরে সরে যায়,,,আবিরকে দেখে কিছু টা বিরক্তি ভাব নেয়
তিথিঃ আপনি এখানে কি করছেন?
আবিরঃ কিছু না
তিথিঃ যান এখান থেকে,,,
আবিরঃ আসলে আমার কফি লাগতো একটা তাই,,,
তিথিঃ খাদিজাকে পাঠান সে এসে বানিয়ে দিয়ে আসবে,,,
আবিরঃ খাদিজাকে তো দাদি ডেকেছে,,,আর বাসার অন্য কাজের লোক গুলো ব্যস্ত বাসায় মেহমান এখনও আছে তো তাই,,,
তিথিঃ আমি আপনার জন্য কফি বানাবো আপনি এই বলতে চান???
আবিরঃ তুমি বানালে সমস্যা কই?
তিথিঃ আমি পারবো না,,রান্না করতেছি চোখে দেখেন না??? প্লিজ যান এখন
আবিরঃ ওকে আমার টা আমি বানাই,,,
আবির একটা পাতিল নিয়ে পানি বসায় চুলায়,,তিথি পারছে না আবিরকে মারতে,আবিরের প্রতি অনেক রাগ লাগছে তিথির,,,,আবির চুলাটা ছোট করে দেয় আর দাঁড়িয়ে থাকে,,,তিথির দিকে ড্যাবড্যাবিয়ে তাকিয়ে আছে,,,
তিথি পুরো ঘেমে যায়,,কপালে ঘাম জমে থাকে,,,তিথির হাত গুলো অনেক ফর্সা আবির হাতের দিকে তাকায় দেখে তার মায়ের চুড়ি ভাবে মা হয়তো দিয়েছে যা বানিয়ে রেখেছে,,মুচকি হাসতে থাকে তিথির মুখের দিকে তাকিয়ে,,,
তিথি বিরক্তি ভাব নিয়ে রান্না করতে করতে বলে,,,
তিথিঃ আপনার মনে কি আনন্দ লেগেছে যে এইভাবে বেটকি মাছের মত হাসছেন যে??
আবিরঃ হুম লেগেছে তো??
তিথিঃ মানে?
আবিরঃ নতুন বিয়ে করেছি আনন্দ তো লাগবেই মনে,,,বউয়ের সাথে রোমাঞ্চ করা আরো কত কি তা কল্পনা করছি,,,
তিথি রেগে যায়,,হাতের রাখা খুন্তিটি নিয়ে আবিরের সামনে ধরে বলে
তিথিঃ শুধু কল্পনা করুন বাস্তবে আশা করবেন না এইটার ওকে,,,
আবিরঃ ওহহহ করছো কি,,,
তিথিঃ এখন তো দেখাচ্ছি পরে লাগিয়ে দিবো ওকে,,
আবিরঃ ওকে ওকে,,,আচ্ছা কোনটার আশা করবো না,,,
তিথিঃ অই যে ইয়ে
আবিরঃ কি ইয়ে?
তিথিঃ রোমাঞ্চ,,,(মুখ বাঁকা করে)
তিথি আবার রান্নায় মনযোগ দেয়,,,আবির তিথির অন্য পাশে এসে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে বলে
আবিরঃ সুন্দরী নতুন বউকে নিয়ে রোমাঞ্চ না করলে কি করবো,,,তুমি বললে অন্য মেয়ের সাথে রোমাঞ্চ করতে পারি যদি তুমি বলো আর কি(মজা নইয়ে)
তিথিঃ এই আপনার সমস্যা কি হ্যাঁ?? একদিনে এতো চেঞ্চ,,কাল তো বড় আমার উপর প্রতিশোধ নিচ্ছেন আজ এতো রোমিও হয়ে গেলেন,,,বেপার কি হ্যাঁ??
আবিরঃ কাল পর্যন্ত তো ভুল গুলো আগলে ধরে ছিলাম,,,এখন যেহেতু সত্যি টা জানি তাই ভুল গুলো ঠিক করতে চাচ্ছি,,,,চাচ্ছি নিজের ভুল গুলোর মাফি খুঁজার,,
তিথিঃ এইভাবে???
আবিরঃ কিভাবে???
তিথিঃ এইযে ডিস্টার্ব করা কাজে,,,
আবিরঃ আমি ডিস্টার্ব কই করছি আচ্ছা আমি সাহায্য করতেছি,,বলো কি কি করা লাগবে,,,
তিথিঃ কিছু না তো বাজি,,,
আবিরঃ কি আলু ভাজি,,,
তিথিঃ কানের ডাক্তার দেখান ভালো,,,, আর হ্যাঁ আপনার কফি কি এখনও হয় নাই..??
আবির পানি টা নামিয়ে কফি বানাতে থাকে ব্লাক কফি,,,তিথি তেমন পাত্তা না দিয়ে নিজের কাজ করছে,,,কফির কাফ রেখেই আবির পিছনে গিয়ে তিথিকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বলে
আবিরঃ কিউট লাগছে আজ,,
তিথিঃ ছাড়বেন আপনি?? দেখুন কেউ এসে যাবে প্লিজ ছাড়ুন আমাকে
আবিরঃ না ছাড়বো না আগে বলো তুমি রেগে নাই আমার উপর,,,
তিথিঃ তোর রাগার গুষ্ঠি কিল্লাই আমি,,ছাড়বি কি না তুই (প্রচুর ক্ষেপে গিয়ে)
আবিরঃ বাহা আপনি থেকে সোজা তুই,,,এখন তো আরো ছাড়বো না,,,
আবির তিথিকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে,,,,
তিথিঃ আজ যদি আমার তরকারি পুড়ে না আজ সত্যি আমি আপনাকে শিক কাবাব বানিয়ে কাকদের খাওয়াবো তাদের ডিনার হিসেবে,,,
আবিরঃ কাক কি তোমার ফ্রেন্ড লাগে,,সব সময় কাক কাক করো,,,,
তিথিঃ বা*** ছাড়বি তুই,,,
আবির তিথিকে ছেড়েই বলে
আবিরঃ ছি তুমি গালি দাও,,,ব্যবহার এতো খারাপ কবে থেকে,,,,
তিথিঃ যবে থেকে আমি আপনার বউ হয়েছি,,,(রেগে গিয়েই)
আবিরঃ ভালো তো যখন থাপ্পড় খাবা তখন এইসব শব্দ মুখ দিয়ে আর বের হবে না,,,
তিথিঃ আপনার এতো সাহস নাই যে আমাকে থাপ্পড় মারার,,,
আবিরঃ আমার সাহস আছে কি না দেখবে,,তবে থাপ্পড় মারার নয় অন্য কিছুর থাকবে,,তখন বুজবে আমার সাহস কত টুকু আছে,,,যখন দেখাবো তখন আফসোস করবে কেন বললে,,,,
তিথিঃ মানে কি???
আবিরঃ পরে দেখবা তা,,,এখন আমি ও সাহায্য করবো তোমায়,,
তিথিঃ দরকার নাই আপনি যান এখান থেকে,,,
আবির আবার তিথিকে জড়িয়ে ধরে তিথি এইবার প্রচুর ক্ষেপে যায়,,,
তিথি আবিরকে ধাক্কা দিয়ে হাতের কাছে মরিচের গুড়া থাকে তা মেরে দেয় চোখে,,
হুট করে মরিচের গুড়া এসে চোখে পড়ায় আবির লাফিয়ে উঠে,,,চোখে হাত দিয়ে চিল্লাতে থাকে
আবিরঃ পাগল তুমি কি করলে এইটা,,,আমার চোখ উফফফ,,পানি দাও
তিথি ভয় পেয়ে যায়,,,তাড়াতাড়ি পানির মগটা নিয়ে আবিরের মুখে মেরে দেয় সব পানি,,,জ্বলাটা আরো বেড়ে যায় আবিরের,,,
বেচিনের কাছে নিয়ে যায় তিথি তাড়াতাড়ি পানি ছাড়ার সাথে সাথে আবির চোখে পানি দিতে থাকে,,,,প্রচুর পরিমাণ চোখ জ্বলছে,,ভয়ে তিথির কলিজা শুকিয়ে যাচ্ছে এইদিকে,,,
তিথি ভাবে নাই যে চোখে পড়বে আর চোখে এইভাবে মরিভের গুড়া মারায় আবিরের অবস্থা পুরো খারাপ হয়ে যায়,,,,,আবিরের চিৎকার শুনে এতো ক্ষনে সবাই এসে যায় কিচেনে,,,
মাঃ এ কি,,,,,কি হইছে ওর চোখে
মা তাড়াতাড়ি আবিরের কাছে যায়,,,পুরো মুখ লাল হয়ে আছে আবির চোখে শুধু পানি দিচ্ছে কোনো কথা বলছে না,,,চোখ যেন খুলতেই পারছে না,,,
খালাঃ কি হইছে তিথি বলবে?
তিথিঃ আ,,সলে মরিচের গুড়া উনার চোখে পড়ছে তাই,,
মাঃ কিইই?উফফ এই ছেলেকে নিয়ে পারি না,,এমনি ঝালে এলার্জি আবার মরিচের গুড়া চোখে কেউ ডাক্তার কি ডাকবি,,,,,
তিথি ভয় পেয়ে যায় ভাবে গতবার তার ভুলের কারনে আবির শাস্তি পেয়েছে আজও সেম আবির শাস্তি পেয়েছে শুধু তার ভুলের জন্য,,,খুব খারাপ লাগছে তার আবিরের জন্য সে এমন চায় নাই,,,,
আবিরকে রুমে নিয়ে যাওয়া হয়,,,কিছু ক্ষন এর মধ্যে ডাক্তার আসে,,,এসে দেখে ওষুধ দেয়,,,আবির চোখ ভালো ভাবে এখনও খুলতে পারছে না খুললেই জ্বলে তার চোখ গুলো,,,
সবাই রুমে বসে আছে তিথি এক পাশে দাঁড়িয়ে আছে ভয়ে শেষ,,,
তিথিঃ (প্লিজ আল্লাহ উনাকে ঠিক করে দেন,,আমি ইচ্ছে করে করি নাই আপনি তো জানেন)
দাদিমাঃ আরো যা কিচেনে বউয়ের সাথে রোমাঞ্চ করতে,,, গেলে তো এমন হবেই,,
মাঃ মা কি বলছেন কি এখন ওর চোখের অবস্থা এমন আর আপনি কিনা,,,
দাদিমাঃ খারাপ কি বললাম আমি বল???এই ছেলে সব সময় নিজের মত করে,,এতো বড় রুম এখানে রোমাঞ্চ করতে পারে না কিচেনে গেছে করতে,,,
আবির চোখে হাত দিয়ে বলে
আবিরঃ মা এই বুড়িকে পাঠাও তো,,, আর সবাই যাও তো প্লিজ এখানে থেকে লেকচার আর দিও না,,,
দাদিমা আর খালা রুম থেকে চলে যায়,,,মা আবিরের চোখে ফুঁ দিতে থাকে,,,আবির কিছু টা চোখ খুলতে পারে কিন্তু পুরোপুরি না এখনও,,,,
খাদিজা এসে মাকে বলে
খাদিজাঃ খালাম্মা নিচে আপনারে ডাকে তাড়াতাড়ি আইয়েন,
মাঃ তুই যা আসতেছি আমি
মা তিথিকে বলে
মাঃ তিথি আবিরের পাশে বসো আর ওর চোখে ফুঁ দাও এতে যদি আরাম লাগে একটু,,,এখান থেকে একদম উঠবে না কেমন,,,
তিথি মাথা নাড়ায়,,মা চলে যায় দরজা লাগিয়ে দেয়,,,তিথি খুব ভয়ে ভয়ে আবিরের কাছে এসে বসে,,,আবিরের গালে দুই হাত রাখে আর কাছে টেনে নেয় নিজের,,,
আস্তে করে আবিরের চোখে হালকা হালকা ফুঁ দিচ্ছে,,আবিরের পুরো মুখ লাল হয়ে আছে এখনও তিথি আবিরকে এতো টা কাছ থেকে দেখবে নিজের ইচ্ছেতে ভাবে নাই,,,
চলবে,,,,,,,,,