পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 06
কবিরের ওপর ১দল লোক ভীষন বাজেভাবে attack করেছে। কবির hospital এ admit … কথাটা শুনে সকলের বুকটা কেপে উঠলো। ছুটলো হসপিটালো।
.
হসপিটালে…
কবিরের অবস্থা খুব খারাপ ।
মেঘ: আমার বাবা সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত আমি তোমাদের সময় দিলাম। এই সময়ের মধ্যে তার গলাটা কেটে আমার সামনে কিভাবে নিয়ে আসবে সেটা তোমাদের ব্যাপার। got it…
রজত: জী স্যার….
মেঘ দেখে মেরিন কান্না করছে। মেরিনের কান্না মেঘের একদম সহ্য হয়না। মেঘ মেরিনের কাছে গেলো।
মেঘ: সোনাবাচ্চা কান্না করেনা। বাবা ঠিক হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ।
মেরিন:😭।
.
কিছুক্ষনপর…
ডক্টর বেরিয়ে এলো ।
মেঘ: ডক্টর আমার বাবা…
ডক্টর: surgery is successful … but আমরা তাকে ventilation এ রাখতে চাই। তার ঠিক হওয়ার chance 65%। excuse me…
.
২দিনপর…
কবিরের জ্ঞান ফিরলো। এরপর ওকে কেবিনে shift করা হলো। সবাই দেখা টেখা করলো । কথা টথা বলল।
মেঘ : বাবা… কে ছিলো? তুমি কি তাদের দেখেছো?
কবির:no.. my son…
কবিরকে ঘুমের injection দেয়া হলো। সবাই বেরিয়ে এলো।
মেঘ: কার এতো কলিজা যে আমার বাবার ওপর হামলা করে? আমি তার কলিজাটাই বের করে নিবো?
মেরিন: i think আমি জানি….
মেঘ: কিছু বললে?
মেরিন : না । আমি আসছি। wait …
বলেই মেরিন বেরিয়ে গেলো।
মেরিন: i know মিস্টার নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন its you… কারন আপনিই সেদিন বলেছিলেন…
মেরিন বাসায় থেকে ওর গানটা নিলো।
.
ওদিকে…
ভার্সিটিতে…
নীড় মনে মনে: সেদিন মনে হয় মেয়েটার সাথে একটু বেশিই করে ফেলেছিলাম। হয়তো কষ্ট পেয়েছে। কেন যে রাগ control করতে পারিনা? shit…
আকাশ : আচ্ছা ভিপিতো উধাও হলোই… ২-৩দিন ধরে ভিপি বউও হাওয়া। কাহিনি কি রে?
ইমান: আরে ভিপির শশুড়ের ওপর attack হয়েছে। hospitalized…
নীড় : what?
ইমান: হামম।
নীড়: কিভ…
নীড় কথাটা শেষ করতে পারলোনা। কারন তখনই ওকে কেউ গুলি মারলো । সবাই সামনের দিকে তাকালো। দেখলো হাতে রিভলবার নিয়ে রেগে আগুন হয়ে মেরিন এগিয়ে আসছে। ভয়ও লাগছে ওকে দেখতে।
যদি কেউ ওর সামনে আসতে চাইছে ওকে বাধা দেয়ার জন্য তখন মেরিন তার পায়ের দিকে ফাকা গুলি করছে। আর কেউ সামনে আসছেনা। মেরিন নীড়ের হাত গুলি করেছে। কেন যেন ও চেয়েও নীড়ের হৃদয় বরাবর গুলি করতে পারেনি । মেরিন নীড়ের সামনে গিয়ে
দারালো। এরপর ১টা গান নীড়ের কপালে ঠেকালো। নীড় অবাক + রাগী চোখে মেরিনকে দেখছে।
.
মেরিন দাঁতে দাঁত চেপে
বলল : আপনার সাহস কি করে হয় আমার বাবার এ অবস্থা করার? 🤬। just tell me… এখন তো মনে হচ্ছে সেদিন বাবা যেটা বলেছিলাম সেটাই ঠিক। বলুন কেন এমন করলেন?
নীড় মেরিনকে ঘুরিয়ে হাত মেরিনের পেছনে মোচর দিয়ে পিছে নিয়ে নিজের সাথে বুকের সাথে মিশিয়ে
বলল : তোমার সাহস কিভাবে হয় আমাকে গুলি করার… আর কোন ভিত্তিতে তুমি আমার দিকে আঙুল তুলছো… just tell me…
মেরিন: you told me… আপনিই আমাকে বলেছিবেন সেদিন…
নীড়: বলেছি বলেই নাকী? idiot…
মেরিন: of course … now i am going to kill you…
নীড়: really ?
বলেই নীড় মেরিনের হাত থেকে গানটা নিয়ে নিলো। এরপর মেরিনেক মাথায় ঠেকালো।
নীড় : চাইলে এখনই আমি তোমাকে শেষ করে দিতে পারি। but….
নীড় মেরিনকে ছেরে দিলো ।
নীড় : করবোনা। কারন তাহলে তুমি আমার সত্যটা জানতে পারবেনা। আর আমি তোমাকে দেখিয়ে দিবো যে এসবের মূলে আমি না। তবে আমার প্রত্যেক ফোটা রক্তের হিসাব তোমাকে দিতে হবে মিস খান… &&& from today i hate you the most…
মেরিন : but not more than me…
নীড় : আমার ঘৃণার তুলনাও তুমি করতে পারবেনা ।
বলেই নীড় চলে গেলো।
.
মেরিন হসপিটালে গেলো।
মেঘ: কোথায় গিয়েছিলে?
মেরিন: কোথাও …
তখন মেরিন তাকিয়ে দেখে নির্ঝর দারিয়ে আছে। আর নির্ঝরকে দেখে মেরিনের মেজাজ আরো বিগরে গেলো।
মেরিন : এই অসভ্য লোকটা এখানে কি করছে?
নির্ঝর: জান…
মেরিন: just shut up & get out …
মেঘ: সোনাবাচ্চা কি হয়েছে?
মেরিন: ওকে তুমি চোখের সামনে থেকে সরতে বলবে কি বলবেনা।
নির্ঝর: জান জান… জানি বাবা অসুস্থ বলে তুমি একটু…
মেরিন: খবরদার আমার বাবাকে বাবা ডাকবেনা। তোমার চেহারাটা just ঘৃণা করি নির… তোমার নামকে ঘৃণা করি নির… তোমার নোংরামো কে ঘৃনা করি নির… তোমাকে ঘৃণা করি..
নির্ঝর: অমন করে বলোনা জান…
মেঘ: নির্ঝর আপাদত তুমি যাও। ওর মাথা ঠান্ডা হলে এসো।
মেরিন: না। এই লোকটা আরেকবার আমার চোখের সামনে এলে জানে মেরে দিবো।
নির্ঝর: জান প্লিজ …
মেরিন: বলেছিনা যেতে…
মেঘ: হয়েছেটা কি? কি করেছেটা কি ও?
মেরিন: he molests me ভাইয়া।
মেঘ: what?
মেরিন: তাও সেইদিন… যেদিন আমি একদম helpless ছিলাম।
নির্ঝর: জান বিশ…
আর বলতে পারলোনা । মেঘ ১টা punch মারলো।
নির্ঝর: ভাইয়া…
মেঘ নির্ঝরকে কথা বলার সুযোগ না দিয়ে পিটানো শুরু করলো। পিটাতে পিটাতে হসপিটালের বাইরে নিয়ে গেলো। অনেক পিটানোর পর…
মেঘ: আর কখনো যদি তোকে চোখের সামনে দেখি তো জানে মেরে দিবো বডিগার্ডস আবর্জনাটাকে চোখের সামনে থেকে দূর করো।
যাওয়ার সময় নির্ঝর কেবল ১টা কথাই
বলল: কাজটা ঠিক করলেনা ভাইয়া…
.
কিছুদিনপর…
কবির এখন অনেকটাই সুস্থ। লাঠি ভর দিয়ে হাটে। আস্তে আস্তে সেটাও সেরে যাবে। মেরিন রুমে বসে আছে। তখন ওর ১টা ফোন এলো।
মেরিন: hello…
নীড় : hello…
নীড়ের কন্ঠ শুনেই মেরিন বুঝতে পারলো।
মেরিন: আপনি?
নীড় : হামম।
মেরিন: কেন ফোন করেছেন?
নীড় : তোমার মতো ১টা মেয়ের সাথে তো আর প্রেম করার জন্য ফোন করিনি । তাইনা। শোনো… আমি যে নিরপরাধ সেটার প্রমান দেয়ার জন্যেই ফোন করেছি।
মেরিন : প্রমান?
নীড় : হ্যা প্রমান। যে করেছে তার নাম শুনলে তুমি অবাক হয়ে যাবে। কল্পনার বাইরে।
মেরিন: তাই বুঝি? তো কে সে?
নীড়: বলবো। এখন নামটা বললে কেবল রাগ করবে। প্রমান তো জেনে যাবে। কালকে দেখা করতে পারবে?
মেরিন: হামম। কেথায়?
নীড় : গুলশান লেক পার্কে।
বিকাল ৪টা। ok?
মেরিন: ok…
নীড় ধপাস করে রেখে দিলো।
মেরিন: যাহ বাবা bye ও বললনা। বেয়াদব কোথাকার।
.
পরদিন…
বিকাল ৪টা…
মেরিন পৌছালো। কিন্তু নীড় এখনও পৌছায়নি।
মেরিন: কাহিনি কি? আমাকে আসতে বলে নিজেই এখনও আসেনি। এই সব প্রমান ট্রমান ধাপ্পাবাজী নয়তো? let me call him…
মেরিন নীড়কে ফোন করলো। ১ম বার ধরলোনা। ২য়বার ধরলো।
নীড়: আসছি… আসছি… জ্যামে ফেসে আছি।
মেরিন: জ্যাম না? বাহানা আর পান না।
নীড় দুম করে কেটে দিলো।
মেরিন: যা রেখে দিলো।
পরক্ষনেই আবার video call এলো। মেরিন ধরলো। ধরে দেখে নীড়।
মেরিন: আপনি?
নীড় : see.. জ্যামে বসে আছি। প্রমান ছারা বিশ্বাস করা যায় না … huh কি আমার L.L.B. এর student রে…
মেরিন: এই…
তখন ১দল মুখোশধারী লোক এসে মেরিনকে ঘিরে ধরলো ।
মেরিন: কারা আপনারা?
নীড় : মেরিন….
লোকগুলো মেরিনের হাত থেকে mobile কেরে নিয়ে আছার মারলো। এরপর chloroform দিয়ে মেরিনকে অজ্ঞান করে তুলে নিয়ে গেলো।
নীড় : মেরিন.. oh no.. এই জ্যাম… না বসে থাকলে হবেনা ।
নীড় গাড়ি রেখেই বেরিয়ে গেলো।
.
৩ঘন্টাপর …
মেরিনের জ্ঞান ফিরলো। নিজেকে ১টা ঘরে আবিষ্কার করলো।
হাত বাধা । উঠে বসলো। তাকিয়ে দেখে সামনের ১টা চেয়ারে নির্ঝর পায়ের ওপর পা তুলে বসে আছে।
মেরিন : নির?
নির্ঝর: হ্যা জান… আমি।
মেরিন : তোমার সাহস কি করে হয় আমাকে তুলে আনার?
নির্ঝর: আমার সাহসের কোনো ধারনাই তোমার নেই ।
মেরিন : আমাকে ছেরে দাও ।
নির্ঝর : তোমাকে ছেরে দিলে আজকে তোমার-আমার বিয়ে কি করে হবে জা….ন….
মেরিন : বিয়ে? তুমি ভাবলে কি করে যে তোমাকে বিয়ে করবো? তোমাকে…
নির্ঝর: হামম। আমাকে… বিয়ে তো করতেই হবে। তা না হলে যে আমার plan successful হবে না….
মেরিন: plan?
নির্ঝর :হ্যা জান। plan…
মেরিন: কিসের plan?
নির্ঝর: খানদের বরবাদ করার plan… কবির ফয়সাল খানকে বরবাদ করার plan…
মেরিন : মানে?
নির্ঝর: মানে যে অনেক কিছু জান। চলো তোমাকে বলেই দেই। আমার বাবা রায়হান মাহমুদ… he was topper in the hotel business . আমাদের হোটেলই দেশের সেরা ছিলো … but তোমার বাবা… সে আমার বাবাকে টপকে ওপরে চলে গেলো। শুধু তাইই নয় আমাদের হোটেল বন্ধ হয়ে যায়। নতুন business start করতে হয় বাবাকে। কতোটা কষ্ট হয়েছে জানো? কি দিন গেছে জানো। আমার দাদুভাই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে। সেদিন থেকে আমি প্রতিজ্ঞা করি আমি তোমাদের বরবাদ করে দিবো। সবই ঠিক চলছিলো। তোমাদের দেশে ফেরানো… এরপর পদে পদে তোমাকে বিপদে ফেলা। all was perfect … তোমাকে বিয়ে করার কোনো ইচ্ছা ছিলোনা। মেরে ফেলার ইচ্ছাই ছিলো। কিন্তু কখনো নীড় কখনো নিরব এসে হাজির হতো। তবে সেদিন বৃষ্টিতে তোমাকে দেখে মাথা ঘুরে গেলো। তোমাকে ছোয়ার ইচ্ছা হলো। তাই plan টা ঘুরিয়ে ফেললান। কিন্তু সেদিন একটু বোকামোর জন্য সব শেষ । তাই একটু cover করার জন্য তোমার বাবার ওপর attack করালাম…
মেরিন: কি? তুমি…
নির্ঝর : হ্যা জান… তোমার বাবার ওপর নীড় না আমিই হামলা করিয়েছি। ভাবলাম এই দুঃখের সময় এসে একটু sympathy দেখিয়ে তোমাকে পটিয়ে নিবো। but you are heartless baby… আরো ঘেটে দিলে… তাই তো আড়ালের villain থেকে প্রকাশ্য villain হয়ে গেলাম।
মেরিন : হামম। you are a #Perfect_Villain ….
.
নির্ঝর: oh thank you জান।
মেরিন : তবে বলুতো তোমাদের সাথে যা হয়েছে এতে আমার বাবার দোষ কোথায়?
নির্ঝর : অনেক দোষ। এখন বেশি পটর পটর না করে বিয়ে করে নাও। তোমাকে বিয়ে না করলে তোমার বাবাকে রাস্তার ভিখারী বানাবো কি করে? 😏।
মেরিন: তুমি ভাবলে কি করে যে তোমাকে বিয়ে করবো?
নির্ঝর মেরিনের হাতের বাধন খুলে দিলো। এরপর ওর হাতে ১টা লাল শাড়ি দিয়ে
বলল: বেশি কথা বলে শাড়িটা পরে আসো।
মেরিন শাড়িটা ছুরে ফেলে নির্ঝরের কলার ধরে
বলল: তোমার সাথে যে আমি কি করবো সেটা আমি নিজেও জানিনা… তুমি আমার সাথে যা করেছো করেছো… কিন্তু আমার বাবাকে… তোমাকে তো আমি…
নির্ঝর মেরিনের হাত নিজের কলার থেকে ছারিয়ে ১হাতে বন্দী করে অন্য হাত দিয়ে মেরিনের মুখে গলায় slide করতে করতে
বলল: জান…. তুমি আমার কিছুই করতে পারবেনা। আমি জানি তুমি যথেষ্ট strong
but chloroform এর effect makes you weak… ভালোমতো বিয়েতে রাজী হও না হলে ….
মেরিন ঠাস করে নির্ঝরকে থাপ্পর মারলো। নির্ঝর নিচে পরে গেলো।
মেরিন : আমার বাবা ভাইয়া এলো বলে…
নির্ঝর হা হা করে হেসে উঠলো।
নির্ঝর : ভালোমতো কথা কেউ বোঝেনা। আগে বিয়ে করতে বললাম করলেনা। থাক আগে যখন না হলো তখন পরে হবে।
বলেই মেরিনের ওরনা ১টানে ছুরে ফেলে মেরিনকে খাটে ফেলে ওর ওপর ঝাপিয়ে পরলো।
.
মেরিন নিজেকে ছারানোর চেষ্টা করছে। আর সমানে কান্না করছে। ঠিক তখনই দরজা ভেঙে the নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন ভেতরে ঢুকলো।
নীড় : মেরিন…
নির্ঝর পিছে ঘুরলো। ও ঘুরতে ঘুরতে নীড় এসে ওকে ১টা লাথথি মারলো। ১টা বার মেরিনের দিকে তাকালো । মাথায় রক্ত উঠে গেলো। দে দানা দান মারতে লাগলো। নির্ঝর নূন্যতম আঘাত করার সুযোগই পেলোনা।
নীড়: তোর এতো বড় সাহস তুই আমার কলিজায় হাত দিস… তুই আমার মেরিনের দিকে বাজে হাত বারাস… তোকে আজকে আমি মেরেই ফেলবো…
নীড় নির্ঝরকে মেরে আধামরা করে দিলো। এরপর ঘুরে দেখে মেরিন ১কোনে বসে কান্না করছে। নীড় নিজের গায়ের জ্যাকেটটা খুলে মেরিনকে পরিয়ে দিলো। মেরিন নীড়কে জরিয়ে ধরে হাউমাউ করে কাদতে লাগলো।
নীড় : shush কাদেনা… আমি এসে গেছিনা… থামো… যতোদিন আমি আছি কেউ তোমার কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা… থামো প্লিজ… i can’t bear this… প্লিজ থামো…. আছি তো আমি…
তখন নির্ঝর পেছন থেকে
বলল: তততাহলে তোমাকেই আগে shoot করি…
নীড়-মেরিন পিছে ঘুরলো। দেখে নির্ঝর গান হাতে দারিয়ে আছে। কেবল shoot করবে তখন মেঘ পেছন থেকে shoot করে দিলো। আর ধিরিম করে নির্ঝর নিচে পরে গেলো। চোখ বোজার আগে নির্ঝর
বলল: i lllove yyyou জজজান… & iiii aaam ssssoor….
আর কিছু বলতে পারলোনা…
মেঘ: সোনাবাচ্চা….
মেঘ গিয়ে মেরিনকে টেনে বুকে নিলো।
মেঘ:কাদেনা বাচ্চা… & you… নীড় thank you… আমি অনেক কৃতজ্ঞ তোমার কাছে। তুমিই আজকে আমার বোনকে বাচালে।
নীড় মনে মনে : আমি নিজেকে বাচিয়েছি…
.
৭দিনপর…
চৌধুরী বাড়িতে…
নিহাল: son… are you in love??
নীড় থতমত খেয়ে গেলো।
নীড় : কককি বববলছো কককি বববাবা?
নিহাল : ঠিকই বলছি… যখন ছেলেরা প্রেমে পরে তখন বাবার জেনে যায়।
নীলিমা: এটা ঠিকনা নীড় বেবি… তুমি প্রেম করছো আর আমাকে বলোনি।
নীড় : আরে তোমরা কি শুরু করলে?
নিহাল: আয় হায় আমার রাগী ছেলে লজ্জা পাচ্ছে… ভাবা যা…
তখন ৩জন শুনতে
পেলো: আসতে পারি?
৩জন দরজার দিকে তাকালো। দেখলো কবির দারিয়ে আছে ।
নিহাল: কবির ফয়সাল খান?
.
( মেরিন নামের অর্থ হলো জাহাজ। আর কালকে থেকে regular গল্প দেয়ার চেষ্টা করবো । আর আমার problem টা বোঝার জন্য অনকগুলা ধন্যবাদ। )
চলবে…