না বললেও ভালোকিন্তুবাসি !! Part- 34
সাগর : আমি আমার পুরোনো মোহনাকে ফেরত চাই …please please … বিশ্বাস করো আমি কখনোই তোমার কাছে কখনোই maturity চাইনি … কিছুই চাইনি এগুলো ।আমি কেবল আর কেবল তোমাকেই চেয়েছিলাম নিজের পাশে … আর কিছুই চাইনি … আমি কেবল এটা চেয়েছিলাম যে তুমি আমার হয়ে থাকো । আমি কখনো এটা এমনটা চাইনি যে তুমি পাল্টে যাও তুমি হারিয়ে যাও।
আমি সেই immature মোহনাকে ভালোবেসেছি । আর তাকেই চাই …. তাকে আমি চিনি কিন্তু তুমি অচেনা … please মোহোপাখি …. আমাকে আমার মোহপাখিকে ফেরত দাও … আমি আর পারছিনা। আমাকে আমার মোহো দাও ….
মোহনা : আপনিও না রাত দুপুরে পাগল হয়ে গেছেন । ২টা বাজে । ঘুমাবেন না? আমার কিন্তু ঘুম পাচ্ছে ।
সাগর : মোহো আজকে কোনো বাহানা না … আমার জবাব দাও … আগের মতো হবে কি হবে না ? আমার মোহোপাখি হবে কি না?
মোহনা : কি শুরু করলেন? আপনি জেগে থাকুন আমাকে ঘুমাতে দিন ।
মোহনা চলে যেতে নিলে সাগর হাত ধরে ফেলল ।
.
সাগর : তুমি বোঝোনা আমার কথা। কি চাইছি বোঝোনা … বোঝোনা তুমি …?
সাগর খুব শক্ত সুরে কথাটা বলল ।
মোহনা : ….
সাগর : কথা বলে ….
মোহনা : ….
সাগর : বলো …
মোহনা : কি বলবো? কি বুঝবো ? আপনাকে তো কখনোই বুঝিনি। আর আজও পারিনা …. যখন বাঁচতে চাই তখন মরতে বলেন … আর বাঁচতে চাইলে মরতে বলেন …. কি করবো আমি? বলুন তো? আপনিই তো এমন মোহো …
sorry এমন মোহনাকে চেয়েছিলেন যে আপনার মনের মতো হবে … হয়েছি ।
আপনি চেয়েছিলেন যেন আপনার care করি… করছি ।
আপনি চেয়েছিলেন যেন আপনার ভালোবাসা বুঝি… বুঝেছি।
আপনি চেয়েছিলেন যেন আপনাক ভালোবাসি… বেসেছি ।
আপনি চেয়েছিলেন যেন অন্যমেয়েদের মতো হই… হয়েছি ।
তাদের মতো চলাফেরা করি… করছি ।
চেয়েছিলেন আজীবন আপনার সাথে আপনার পাশে থাকি … আছি আর থাকবোও ।
আপনি চেয়েছিলেন যেন আপনার সাপোর্ট হই… হয়েছি ।
কিন্তু আপনিই আমার উপস্থিতি চাননি … তাইতো একা ফেলে চলেগিয়েছিলেন … অন্যদের মতো আপনিও চলে গিয়েছিলেন । চলে গিয়েছিলেন আমাকে আমার সত্যির সাথে পরিচয় করিয়ে … অপূর্ন আমার আমির সাথে দেখা দিয়ে । আমার ওপর আপনার করা favor গুলো মনে করিয়ে দিয়ে …
“মোহো” ,,, “মোহোপাখি” থেকে যেদিন মোহনা হয়েছি সেদিনই হারিয়ে গেছি । মোহোপাখি উরে গেছি । বিশ্বাস করুন দীদার অপয়া-অলক্ষী বলাতেও কখনো এমন লাগেনি … এমনকি বাবার মুখেও ১দিন অপয়া-অলক্ষী শুনেও এমন লাগেনি।
কিন্তু আআপনার মুখে “মোহনা” শুনে কেমন যেন লেগেছিলো । নিজেও জানিনা কেমন লেগেছিলো… ছোটবেলা থেকেই তো আমার কোনো বন্ধু ছিলোনা । আপনি আর রিতু ছারা… আপনারা ২জনই তো সেই অসহ্য আমিকে সহ্য করতেন । রিতুর থেকেও আপনি বেশি সহ্য করেছেন … কখনো কোনো অভিযোগ করেননি… কিন্তু আপনিও তো মানুষ … সবারই ধৈর্য্যের সীমা আছে … আপনি কাউকে কেবল দিয়েই যাবেন বিনিময়ে কিছুই পাবেন না সেটা কতোদিন মেনে নেয়া যায়? তাই আপনিও হেরেগিয়েছিলেন । বববিরক্ত হয়ে চলে গিয়েছিলেন। ৪বছর পর ফিরেছেন । আবারও চলে যাবেন ….
মামনি না অনেক কান্না করেছিলো । আমার জন্য আর কতো সবাই কষ্ট পাবে?কতো বার বিপদে পরবে? আর কতো সবাই আমার জন্য সমস্যায় পরবে ? চিন্তায় থাকবে? ভয়ে থাকবে ?১জন মানুষকে ভালো রাখার জন্য এতোগুলো মানুষ কেন খারাপ থাকবে বলুন তো? দেখুন এখন সবাই কতো খুশি… চিন্তামুক্ত । মোহনার নামে আর কোনো complain আসেনা। সবাই ভালো আছে। আমিও ভালো আছি । পাখিকে কি আর আজীবন খাচায় বন্দী করে রাখা যায়? যায় না…. । মোহোপাখিও উরে গেছে । এখন মোহনা আছে।
বলেই মোহনা গিয়ে শুয়ে পরলো ।
.
আর সাগর দারিয়ে ভাবতে লাগলো যে ও কতোবড় ভুল করেছে । ও বুঝতে পারলো যে মোহনা বরাবরই ওকে ভালোবাসতো , ওকে চাইতো । তাইতো ২দিন ওকে না দেখলেই মোহনা পাগল হয়ে যেতো । রুষার কারনে কয়েকদিন ওকে দেখতে পায়নি বলে মোহনা রুষার ওপর কতো ক্ষেপে গিয়েছিলো । কি হাল করেছিলো রুষার । কতোটা বিশ্বাস করতো ওকে । “আমার জামাই”- কথাটা কতো জোর দিয়ে অধিকার নিয়ে বলতো । যে আবদার বাবার কাছে না করতো সেটাও ওর কাছে করতো….
যখন ও অসুস্থ হতো তখন মোহনা নিজের মতো করেই care করতো । কোনো ছেলে মোহনার দিকে তাকালেও তার হাল খারাপ করতো। কিন্তু ওর সাথে তো অমন কিছুই করেনি । সারাদিনে কি হয়েছে কি হয়নি কে কি করেছে নিজে কি করেছে সেগুলোও মোহনা সাগরকেই বলতো । আজকে সাগর বুঝলো যে মোহনা না বললেও ওকে ভালোকিন্তুবাসতো … কিন্তু সাগর সেটা আগে বোঝেনি । জল্লাদ নামটাযে ছিলো ভালোবাসা ডাকা সেটাও বোঝেনি …
.
ওদিকে ….
মোহনা মনে মনে : #না_বললেও_ভালোকিন্তুবাসি সাগর আপনাকে ভীষন ভালোবাসি আপনাকে সাগর ভীষন বেশি ভালোবাসি । কিন্তু আপনি হয়তো কখনোই আমার সেই না বলা ভালোবাসা বুঝবেন না। কারন বাকীদের মতো আপনার কাছেও “ভালোবাসি” কথাটা মুখে বলা জরুরী … বলে দিবো সেটাও বলে দিবো। যদি না বলি তাহলে দেখা যাবে যে আপনি মনে করবেন যে আমি আপনাকে ভালোবাসিনা । আর আমাকে ছেরে দিবেন । আলাদা করে দিবেন নিজের থেকে …. কি করে সেটা মেনে নিবো ? সাগরকে ছারা মোহনা কেমন করে থাকবে ? আমি তো আপনাকে ছারা নিজেকে ভাবতেই পারিনা । আপনিই আমার অস্তিত্ব । ভীষন ভালোবাসি আপনাকে।
.
সকালে …
মোহনা : good morning সাগর …
সাগর : …
মোহনা : কতো ঘুমাবেন বলুন তো? একটু বেরাতে সেরাতে যাবোনা? ১২টা বেজে আসলো । উঠুন না…
সাগর উঠে বসলো। সোজা washroom এ চলে গেলো । একটুপর বেরিয়ে এলো।
মোহনা : আজকে কোথায় যাবো আমরা …?
সাগর : বাংলাদেশ॥
মোহনা অবাক হলো ।
সাগর : তারাতারি গোছগাছ করে নাও। ৮টায় flight …
মোহনা : হামম।
সাগর বাইরে বেরিয়ে গেলো । মোহনা সবকিছু গুছিয়ে নিলো । রাতে flight এ উঠলো। আর কি? দেশে চলে এলো
.
১১দিনপর…
সাগর : মোহনা … মোহনা …
মোহনা ছুটে এলো।
মোহনা : ডাকছিলেন?
সাগর : হামমম । বসো।
মোহনা বসলো।
সাগর : আমিও ঘুরিয়ে পেচিয়ে কথা বলতে পারিনা। সেটা তুমি জানো।
মোহনা : হামম।
সাগর : দেখো জ্ঞান হওয়ার পর থেকে , ভালোবাসা কি সেটা বোঝার আগে থেকেই ভালোবেসেছ। আমি ভালোবেসেছি আমার মোহোপাখিকে । যে immature ছিলো। রাগী ছিলো … জেদী ছিলো । যা মন চায় তাই করতো। ননস্টপ দুষ্টুমি করতো। প্রাণখুলে হাসতো। যার না হিংসা ছিলো আর না অহংকার ছিলো …. যে আমার সাথে ঝগড়া করতো। জল্লাদ বলে ডাকতো। সেই ডাকে লুকিয়ে থাকতো ভালোবাসা … বাচ্চামোতে ভরা ছিলো আমার মোহো। পাগলি ছিলো। আর সেই পিচ্চি , পাগলি , দুষ্টু , রাগী , মনমতলবি মোহোকেই ভালোবেসেছি । আর আজীবন বাসবো । কারন সে আমার জন্য আমার কাছে perfect ছিলো। জল্লাদ জামাইয়ের মিসেস নাগিন । সেদিন আমি চলেগিয়েছিলাম মোহোপাখি immaturity এর জন্য না… কারন তার immaturityই আমার কাছে সব ছিলো … কষ্ট পেয়েছিলাম ২য় বিয়ের কথা শুনে । কারন আমি আমার life partner ১জনকেই মানি । আর কাউকেনা । আমি কখনো কল্পনাও করতে পারিনা আমার সাথে অন্যকাউকে । আর সেখানে আমার ২য় বিয়ে? তাও ১টা বেবীর জন্য? like really ? সেটা অভিমানটা তাও control করেছিলাম। but… suicide ড্রামাটা সত্যি আমি আমি মেনে নিতে পারিনি … আমি আমার রাগের ওপর control হারিয়ে ফেলি। আমার অভিমানের নিচে চাপা পরে যায় আমার ভালোবাসা …
যেটা আমার জীবনের একমাত্র ব্যার্থতা …
যাই হোক… আমার সামনে এখন যে বসে আছে সে আমার মোহো না … মোহোপাখিনা … মোহনা । মিসেস নাগিন না … মিসেস চৌধুরী । এই মিসেস মোহনা চৌধুরী মনিকে আমি ভালোবাসিনি… না বাসি…
আর না বাসবো…
আর তাই এই মোহনাকে ভালোবাসাও আমার পক্ষে সম্ভব না । যাকে ভালোবাসিনা তার সাথে থাকাও সম্ভবনা । যেখানে সাথে থাকাই সম্ভবনা সেখান এই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখাও সম্ভবনা।
মোহনা : মমমানে ?
সাগর : এখন তুমি তো আর সেই তুমি নেই যে এই কথাটা বুঝবেনা । তাও বলেই দিচ্ছি। divorce … তোমার আমার divorce …
“divorce” কথাটা শুনে মোহনা পুরোই blank হয়ে গেলো।… কি বলছে কি সাগর….
সাগর : i am sorry…. mature মোহনার সাথে আমার থাকা সম্ভবনা … কারন তাকে আমি ভালোবাসিনা । আর না বাসতে পারবো। আমার ভালোবাসা ১জনই … তাকেই ভালোবাসবো সারাজীবন।
সাগর ১টা খাম দিয়ে
বলল: এতে divorce paper আছে … আমি signature করে দিয়েছি । তুমিও করে দিও। আর হ্যা আমি next weekই লন্ডন back করছি…
বলেই সাগর রুম থেকে বেরিয়ে গেলো।
.
মোহনা হাটু ভেঙে বসে পরলো ।
মোহনা : এএএটা হতে পারেনা … যখন মোহোপাখি ছিলাম অবুঝ ছিলাম তখন ছেরে দূরে চলে গিয়েছিলেন ….
আজকে আপনার মনের মতো হয়েছি তবুও ছেরে চলে গেলেন । এবার তো আমাকে পর করে দিয়ে চলে গেলেন … আমি কিভাবে থাকবো আপনাকে ছারা? দূরেই চলে যেতেন । কেন divorce …. না আমি divorce চাইনা …
মোহনা ধাসধাস করে কাগজটা ছিরে ফেলল ।
মোহনা : মামনি …. মামনির কাছে যাবো। সব বলবো। আমি এমন হতে দিবোনা।
মোহনা ছুটে গেলো শিখার রুমে। গিয়ে দেখলো ।
.
৭দিনপর ….
সাগর flight এ বসে আছে ।
সাগর : ধুর সব ভেস্তে গেলো । কোথায় ভাবলাম এই ডিভোর্সের plan টা কাজে লাগবে । আমার মোহোপাখি আগের মতো awwwe ki cute হয়ে যাবে । কিন্তু না তা তো হবেনা। আমও গেলো আর ছালাও গেলো। তলপি তলপা নিয়ে লন্ডন যেতে হচ্ছে ।damn it…
সাগর নিজের ১৪গুষ্ঠি উদ্ধার করতে লাগলো। তখন ১ অতীব সুন্দরী রমনী actually বিদেশী ম্যাম হালকা গোলাপী রঙের গাউন পরে hat দিয়ে মুখ ঢাকা অবস্থায় সেখানে হাজির হলো। যার নাম মোহনা । 😁
বলল : excuse me… thats my sit… please side & let me sit.
সাগর : কোন শালা ইংরেজরে? এতো শালা না শালি। না ঝড় না বৃষ্টি তাহলে মুখ ঢেকে রেখেছে কেন? জাহান্নাম হোক । come & sit …
মোহনা সাগরের reaction দেখে মনে মনে হাসতে হাসতে শেষ ।
মোহনা বারবার সাগরকে বিরক্ত করতে লাগলো। আর সাগর বিরক্ত হতে লাগলো। আসলে সাগর মোহনার ভাবনায় এতোটাই মগ্ন যে পাশে যে মোহনা বসে আছে সেটাই বুঝতে পারেনি।
.
কিছুক্ষনপর…
মোহনার জ্বালায় সাগর অতীষ্ট।
সাগর : air hostess … air hostess….
air hostess : yes sir …
সাগর : change my sit right now….
air hostess : ok sir…
সাগর অন্য সিটে গেলে ওর পিছে পিছে মোহনাও গেলো। ওখানেও মোহনা সাগরকে জ্বালাতে লাগলো।
সাগর : বোইন তুই কি চাস বল…
মোহনা : highjack করতে।
সাগর : flight highjack ? terrorist ?
মোহনা : হাহাহাহাহা। হতেও পারি।
বলেই মোহনা উঠে গেলো ।
.
১৫মিনিটপর …
announcement হলো যে flight highjacked…
তাই তাদের কথা অনুযায়ী emergency landing করাতে হবে । তাই হলো । একটুপরই press – media – army এসে হাজির হলো । সবাই runway থেকে নির্দিষ্ট দুরে অবস্থান করছে ।
সাগর : ওই মেয়েটা সত্যিই highjacker….? আহারে আমি আমার awwwe ki cute বউটাকে আর দেখতে পারবোনা …
তখন আরেকটা নির্দেশনা এলো। সবার flight থেকে নামার । সবাই একে একে নামতে লাগলো । সাগরও নামলো।
সাগর : কাহিনি কি? এ কেমন highjacker ?
তখন সাগর দেখলো যে রেদোয়ান আর শিখাও নামছে। শ্রাবনী আর নিশানও আছে । অহনা-সৌরভ , অভ্র-দিপ্তী , শুভ্রও আছে। ওরাও নামলো । এরপর সেই hat পরা মেয়েটা নামলো। এখনও মুখ দেখা যাচ্ছেনা । সে হেটে এসে সাগরের সামনে দারালো। ঠুস করে গান বের করে সাগরের কপালে ঠেকালো।
সাগর মনে মনে : by at any chance এটা আমার বউটা না তো? কিন্তু বউ এমন করবে কেন? করতেই পারে afterall she is মোহোপাখি । মিসেস নাগিন।
সাগর মোহনার মুখ দেখার চেষ্টা করলো। মোহনা hat টা খুলে ছুরে ফেলে দিলো ।
মোহনা : নিন ভালো করে দেখুন।
হালকা গোলাপী রঙের গাউনে মোহনাকে অনননেক সুন্দর লাগছে । মোহনা সাগরকে চোখ মারলো। এরপর press-media-army দের ইশারা করলো সামনে আসতে।
.
মোহনা ট্রিগার প্রেস করলো। আর ভেতর থেকে গোলাপ ফুল বেরিয়ে এলো ।
সবাই : 😱।
মোহনা ফুলটা হাতে নিলো। হাটু গেরে বসলো।
মোহনা : i love you my dear awwwwe ki cute জল্লাদ জামাই …
😘…
সবাই হাসবে না কাদবে না অভিভুত হবে সেটাই বুঝতে পারছেনা।
মোহনা : উফফ … আমি অনন্তকাল এখানে বসে থাকতে পারবোনা । জীবনে তো এমন awwwe ki cute করে propose করার কথা কল্পনাও করতে পারেননি । করেনওনি জনমে propose … আমি যখন করলাম তখন নেকু মেয়েদের ভাব ধরছেন কেন ? love you too বললে বলেন না হলে আমি উঠে গেলাম।
সাগর মুচকি হেসে মোহনাকে টেনে তুলল। এরপর কোলে তুলে নিলো ।
সাগর : i love you too to the power infinitive my dear awwwe ki cute মোহোপাখি …. অননননেকেরও বেশি ভালোবাসি তোমাকে মিসেস নাগিন …..
সবাই তো হাততালি , সিটি বাজাতে লাগলো। ৫দল band partyও এসেছে । তারা band বাজাতে লাগলো । আসলে band party দের মোহনাই আনিয়েছে ।
😎😎😎।
.
(((কেমন লাগলো?)))
চলবে….