ঘৃণার মেরিন

ঘৃণার মেরিন Season 2 !! Part- 09

নীড় : আমি আজকে নীরার সাথে করতে গিয়েছিলাম।
মেরিন : তো কি কথা হলো? আমাদের divorce নিয়ে?
নীড় : ….
মেরিন : কালতো শুক্রবার… পরশুই আপনার নীরা মুক্তি পাবে।
বলেই মেরিন চলে গেলো। নীড় অনেকবেশি অবাক হলো।
.
পরদিন….
জন: ম্যাম নীরাকে কি বের করা ঠিক হবে?
মেরিন : এটাই তো নীরাকে বের করার সঠিক সময়।
জন : কিন্তু ম্যাম….
মেরিন : নীড়ের প্রতি নীরার প্রতিশোধ নেয়ার সময় যে চলে এসেছে।
জন : স্যারের কোনো ক্ষতি হবে না তো?
মেরিন : যতোক্ষন মেরিনের শরীরের ১ফোটা রক্ত আছে ততোক্ষন নীড়ের কিছু হতে দিবোনা।
জন : নীরা কি plan করবে সেটা তো আমরা জানি না।
মেরিন : not needed…
জন : ম্যাম আপনার কিছু হয়ে গেলে?
মেরিন ওর সেই হাসিটা দিলো।
মেরিন : সকল ঘৃণার অবশান ঘটবে। এখন চলো। নিলয়ের আত্মাটাকে শান্তি দিয়ে আসি।
আজকে নিলয়ের চোখ ২টা মেরিন তুলে নিলো।
মেরিন : তুই আমার ইজ্জতে হাত দিয়েছিস কিছু বলিনি, দীদাকে আটকে রেখেছিস তাও কিছু করিনি…. আমার সংসারে আগুন লাগাতে চেয়েছিস কিছু করিনি…. কিন্তু এখন তুই আমার কলিজার দিকে চোখ তুলে তাকিয়েছিস, কলিজাতে হাত দিয়েছিস…. আজকে তো তোর চোখ ২টা তুলে নিলাম। ২দিনপর তোর কলিজাটা বের করবো।

২দিনপর….
নীরা জেল থেকে বের হলো। নীড়, কবির, সেতু ওকে নিতে এসেছে।
সেতু : আহারে আমার বাচ্চাটা….
কবির: মামনি তুমি ঠিক আ….
তখন সবাই ধুম ধারাক্কা বাদ্য বাজনার শব্দ পেলো। সবাই পিছে তাকালো। দেখলো বাদ্যবাজনা নিয়ে মেরিন নাচতে নাচতে আসছে। হাতে গাঁদা ফুলের মালা। যেমনটা কোরবানির গরুর গলায় পরানো হয়।
.
মেরিন : jail সে আয়া মেরা দোস্ত কো সালাম কারো … ওহ হাই নীরা আপু…..
বলেই নীরাকে জরিয়ে ধরলো। এরপর নীরার গলায় মালাটা পরিয়ে দিলো। কেউ কিছু বুঝতে পারলোনা।
নীরা : তুই এখানে?
মেরিন : কেন আপু আমার কি এখানে আসতে নেই?
নীরা : shut up….
মেরিন : ok…..

২দিনপর….
নীড় : i am sorry নীরা but আমি এটা করতে পারবোনা। তোমাকে ভালোবাসি এর মানে এই না যে আমি কারো মন নিয়ে খেলবো। তাও মেরিনের।
নীরা : কেন মেরিনের মন নিয়ে খেলা যাবেনা কেন?
নীড় : আরে ও আমার বিয়ে করা বউ। আর তাছারাও….
নীরা : তাছারাও?
নীড় : তাছারাও ও আমাকে ভালোবাসে। ভীষন ভালোবাসে….
নীরা : ওওও…. ও তোমাকে ভীষন ভালোবাসে। আর আমি বুঝি বাসিনা…..
নীড় : কিসের মধ্যে কি বলছো নীরা?
নীরা : হ্যা তা নয়তো কি? তুমি আমাকে একটুও ভালোবাসোনা।
নীড় : তোমাকে ভালোবাসি এর মানে এই না যে আমি ওই অসহায় মেয়েটার মন ভাঙবো….
নীরা : অসহায় মেয়ে?
তোমার মাথা ঠিক আছে? তুমি যদি আমাকেই ভালোবাসো তবে কি আজীবন ওর সাথেই থাকবে না কি?
নীড়: দেখো আমি চাইলেও ওকে divorce দিতে পারবোনা ।
নীরা : সে কারনেই তো বলছি…. এই কাজটা করতে। ওকে তো আর মেরে ফেলতে বলছিনা… তাইনা?
তুমি আমার কথা মতো কাজ করে যাও দেখে নিও divorce ও তোমাকে দিবেই।
নীড় : ও তাও divorce দিবেনা। ও মরে গেলেও আমাকে divorce দিবেনা।
নীরা : আরে এই planটা success করতে হবে। মেরিন ভালোবাসার কাঙাল…. তাই তুমি একটু ভালোবাসার অভিনয় করবে….
নীড় : মেরিন ভালোবাসার কাঙাল হতে পারে but বোকা না। হঠাৎ করে যদি ওকে ভালোবাসতে শুরু করি ও ঠিকই বুঝে যাবে।
নীরা : এতো তারাতারি করবে কেন? প্রথমে ওর সাথে বন্ধুত্ব করবে। পরে ধীরে ধীরে ভালোবাসা দেখাবে।
নীড় : i am sorry নীরা আমি এটা পারবোনা।
নীরা: ok… তাহলে আমাকে ভুলে যাও।
নীড় : যাবো…. তবুও আমি এই কাজ করতে পারবোনা।
নীরা মনে মনে: কিছু কর নীরা কিছু কর…. ১ঢিলে ২ পাখি মারার এটাই সুযোগ। কি করি? কি করি….পেয়েছি।
নীরা: ভালো। যে জীবনে তুমি নেই সে জীবন রেখে কি লাভ?
বলেই নীরা ছুরি দিয়ে হাত কেটে ফেলল।
নীড় : পাগল হলে তুমি নীরা? ছেলেমানুষি বন্ধ কর।
নীরা : আমি শেষ করে দিবো নিজেকে…. একে বারে…
নীড় : আরে নীরা….
নীরা: একদম আগে বারবেনা…. আগে বারলে আমি নিজেকে শেষ করে দিবো বলে দিচ্ছি…
নীড় : নীরা… অনেক রক্ত ঝরছে।
নীরা: ঝরুক…. মরে যাবো আমি…..
এটা দিয়ে আমি আমার বুক চিরে তোমাকে আমার হৃদয়টা দেখাবো…
বলেই নীরা ছুরি নিজের বুকের দিকে নেয়।
নীড় : please থামো। তুমি যা বলবে আমি তাই করবো… তবুও থামো।
নীরা: আমাকে ছুয়ে কথা দাও।
নীড় : ….
নীরা : কি হলো?আমাকে ছুয়ে কথা দাও….
নীড় : এই তোমাকে ছুয়ে কথা দিলাম। এখন তো থামো।
নীরা নীড়কে জরিয়ে ধরলো। কেন যেন নীরার জরিয়ে ধরাটা নীড়ের মোটেও ভালো লাগলোনা। নীরার হাতে ব্যান্ডেজ করিয়ে নীড় চলে গেলো।
নীরা : আর মাত্র কিছুদিন নীড়…. তোমার জীবনের সীমা শেষ। তোমাকে জানে মেরে দিবো। আর তুমি মরে গেলে মেরিন এমনিতেই শেষ।
নীড় নীরা কে কথা তো দিলো। কিন্তু কোনো কিছুই ভালো লাগছেনা। ওর মন কিছুতেই সায় দিচ্ছেনা মেরিনের মন ভাঙার।

রাতে….
নীড় বাসায় গেলো। ঢুকতে যাবে তখনই মিষ্টি কন্ঠে গান শুনতে পেলো। একটু দরজা ফাক করে দেখলো মেরিন ওর শার্ট গায়ে জরিয়ে নাচছে আর গান গাইছে।
মেরিন :
🎶🎵🎶
তু আতা হ্যা সিনেমে
যাব যাব সাসে ভারতি হু
তেরে দিলকি গালিও সে
ম্যা হার রোজ গুজারতি হু
হাওয়া কে জ্যাসে চালতা হ্যা তু
ম্যা রেত জ্যাসি উরতি হু
কন তুঝে ইউ পেয়ার কারেগা
জ্যাস ম্যা… কারতি হু….
🎶🎵🎶
নীড়ের শার্ট গায়ে জরিয়ে চোখ বন্ধ করে নাচতে নাচতে মেরিন খেয়ালই করেনি যে নীড় চলে এসেছে। নাচতে নাচতে কার্পেটে বেজে পরে যেতে নিলো তখন নীড় ওকে ধরে ফেলল। মেরিন চোখ বন্ধ রেখেই মুচকি হাসি দিলো। এরপর চোখ বন্ধ রেখেই নীড়ের ঠোটে হালকা করে কিস করলো। এরপর চোখ মেলল ।
মেরিন : i love you…
নীড় মুচকি হাসি দিলো।
নীড় : এভাবে বেসামাল হয়ে কতোক্ষন থাকবেন ম্যাডাম?
মেরিন : যতোক্ষন আপনি এভাবে আগলে রাখবেন….
নীড় মেরিনকে সোজা করে দার করালো।
মেরিন : জান… যান গিয়ে fresh হয়ে নিন। আজকে আপনার favorite dishes রান্না হয়েছে।
নীড় একটু অবাক হলো । কারন নিলয়কে নিয়ে ঝামেলা হওয়ার পর মেরিন ওর সাথে তেমন কোনো কথা বলেনি।
কিন্তু আজকে আবার অমন করে কথা বলছে। নীড়ের মনটা আনন্দে ভরে গেলো।
নীড় : হামম।
বলেই নীড় washroom এ গেলো।
.
মেরিন মনে মনে: নিখুত অভিনয়ের পালা হয়তো শুরু হয়ে গিয়েছে। আমিও দেখি আপনি কতো সুন্দর অভিনয় করতে পারেন…. আমার মন ভাঙার process তো শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু আমার মন ভাঙবেন কি করে? আমি তো heartless…. তাই আমার মন তো ভাঙবেনা…. তবে খুব শীঘ্রই আপনার কোমল মনটা ভাঙতে চলেছে… নীরার হাতে। যেটা আমার মেনে নিতে ভীষন কষ্ট হবে। যার জন্য নীরা কে শাস্তি পেতে হবে। আপনার অভিনয় আমি মাথার তাজ বানিয়ে রাখবো। আর divorce …. এ জীবনে পাবেন না…. কথা দিলাম।
.
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর…
মেরিন নীড়ের কোলে ধপ করে বসলো।
মেরিন : আজকে রান্না কেমন লাগলো।
নীড় : পচা… 😜।
মেরিন : 😕। huh…
বলেই কোল থেকে উঠে গেলো।
নীড় : আরে বাবা মজা করছিলাম। অনেক ভালোহয়েছে।
মেরিন : সত্যি?🙂 ।
নীড় : হামম।
মেরিন : তাহলে ছোট্ট ১টা প্রশ্ন করবো ঠিক ঠিক উত্তর দিবেন….
নীড়:…
মেরিন : ভয় পাওয়ার কিছু নেই। অমন কিছু ask করবোনা….
নীড় : করো…
মেরিন: আপনি আমাকে ভালোবাসেন না ঘৃণা করেন?
নীড় : ….
মেরিন: কি হলো বলুন…
নীড় : …..
মেরিন হাহা করে হেসে উঠলো। নীড় এই হাসির মানে জানেনা।
মেরিন : আমিও বোকার মতো প্রশ্ন করি…. তাইনা? মেরিন কে কি কখনো ভালোবাসা যায়? মেরিন কি কখনো ভালোবাসার হতে পারে? মেরিন তো ঘৃণার…. যাই হোক কফি খাবেন?
নীড় : ….
মেরিন : এটার উত্তর তো দিন…
নীড়: হামম।
মেরিন : দারান এখনই নিয়ে আসছি।
মেরিন কফি নিয়ে এলো। নীড় খেলো।

কিছুক্ষনপর…
নীড়ের মনে হচ্ছে যে ও হাত-পা , সারা শরীরে কোনো বোধ পাচ্ছেনা। মুখটাও যেন খুলতে পারছেনা।
মেরিন : নীড়… হাত-পা নারাতে পারছেন না? পারবেন কি করে? আমি যে আপনার কফি তে drugs দিয়েছি। কয়েক ঘন্টার জন্য আপনাকে friz করার জন্য। but আপনি sense হারাবেন না। কেন এমনটা করলাম জানেন? আপনার গায়ে আমার stamp মারার জন্য।
বলেই মেরিন খুব ছোট আর সরু ১টা লোহার কাঠি নিয়ে এলো। সেই সাথে মোমবাতি। এরপর নীড়ের হাতটা হাতে নিলো।
এরপর সেই লোহার কাঠিটা আগুনে পুরিয়ে নীড় হাতে লিখতে লাগলো।
মেরিন : জানেন নীড় আপনার হাত পা অবশ কেন করেছি? যেন আপনি ব্যাথা না পান…. কিন্তু কতো রক্ত ঝরছে… খুব কষ্ট হচ্ছে আমার। কিন্তু কিছু করার নেই… চিন্তা করবেন না আমি ক্ষত শুকানোর জন্য ১টা মেডিসিন নিয়ে এসেছি। ২ দিনোর মধ্যে আপনার এই ক্ষতটা ঠিক হয়ে যাবে…
ভালোই হয়েছে আমাকে ঘৃণা করেন। যদি আমাকে ভালোবাসতেন তবে এখানে লিখতে হতো #ভালোবাসার মেরিন… কতোগুলো অক্ষর হয় ভালোবাসা শব্দটায়। কিন্তু ঘৃণা শব্দটা যথেষ্ট ছোট। আপনার কম রক্ত ঝরবে। সাধে কি বলি যে ভালোবাসার থেকে ঘৃণা অনেক ভালো।
মেরিন কান্না করছে আর কথা গুলো বলছে। কিন্তু ঠোটে ছোট্ট হাসি।
নীড় মনে মনে : বড়ই অদ্ভুদ তুমি। ১দিকে মুখে প্রশান্তির হাসি আর অন্যদিকে কষ্টের কান্না। তোমাকে বোঝা বড় দায়। যেমন আমার রক্ত ঝরায় তোমার অনেকবেশি কষ্ট হচ্ছে তেমনি আবার আমারই হাতে নিজের নাম লিখে শান্তি লাগছে… তোমাকে বোঝে কার সাধ্য? জানিনা আমার হাত থেকে রক্ত ঝরানোর জন্য নিজেকে আবার কি শাস্তি দিবে?

একটুপর…
মেরিন : হয়ে গিয়েছে। দেখুন…
নীড় নিজের হাতের দিকে তাকালো। দেখলো ওর হাতে লেখা
#ঘৃণার_মেরিন ।
নীড় জানেনা ও ঠিক কেমন react করা উচিত। মেরিন নীড়ের হাতে ১টা চুমু দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিলো। এরপর অসংখ্য চুমু দিলো ব্যান্ডেজের ওপর দিয়ে।
মেরিন : আমি আপনার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি । ঘুমিয়ে পরুন।
নীড় বেশ বুঝতে পারছে যে ও ঘুমালেই মেরিন কিছু না কিছু করবেই নিজের সাথে।
মেরিন : কি হলো ঘুমান….
কিছুক্ষনের মধ্যেই নীড় ঘুমিয়ে গেলো।
.
সকালে…
নীড়ের ঘুম ভাঙলো। বরাবরের মতো মেরিনকে নিজের বুকের মধ্যই পেলো। ১টা মুচকি হাসি দিলো। পরক্ষনেই রাতের কথা মনে পরলো। নীড় তারাতারি উঠে বসলো। মেরিনের হাত-পা চেক করতে লাগলো। যা ভেবেছি তাই… মেরিনের ২হাতেই ব্যান্ডেজ। যা দেখে নীড়ের বুকটা কেপে উঠলো।
নীড় : মেয়েটা আসলেই পাগল।
নীড় মেরিনকে ঠিক মতো শুয়াতে গিয়ে মেরিনের ঘাড়ের দিকে নজর গেলো। দেখলো সেখানে ছোট ১টা love আঁকা। তারমধ্যে নীড় লেখা।
নীড় : আর কতো ভালোবাসবে আমায়….
মেরিন : যার থেকে বেশি আর ভালোবাসা যায় না…
নীড় : তুমি জেগে আছো?
মেরিন নীড়কে আষ্ঠেপৃষ্ঠে জরিয়ে ধরে
বলল : হামম।
নীড় : ছারো উঠবো। 😜।
মেরিন নীড়ের বুকের ওপর উঠে বসলো। এরপর গালে ১টা ঠুকনা দিয়ে
বলল: ওই ব্যাটা ওই… তোর সমস্যাটা কি হ্যা? তোর আর কতো ভালোবাসা লাগবে বল? তোর ওই নীরা কি তোকে এতোটাই ভালোবাসা দিয়েছে যে ওর ভালোবাসা তোর মাথা থেকেই নামছে না? যেদিন তুই আমাকে ভালোবাসবিনা…সেদিন তোরে বোঝাবো কতো ধানে কতো চাল…
খালি নীরা নীরা নীরা… কেন রে নীরা নারী আর আমি কি পুরুষ? নাকি নীরা চলন্ত item song হয়ে ঘুরে বেরায় বলে… নাকী ছোটো ছোটো পোশাক পরে বলে ওকে ভালো লাগে? আমি তো শার্ট-প্যান্ট পরি ওর মতো ছিরাভিরা পোশাক পরিনা বলে আমাকে ভালো লাগেনা? ১টা কথা মাথায় রাখবি… আমি চাইলেই নীরা হতে পারি কিন্তু নীরা জনমেও আমি হতে পারবে না। নীরা কি আমার থেকে খুব বেশি সুন্দরি? শালা পুরুষ মানুষই এক…
নীড়ের মেজাজ গেলো খারাপ হয়ে।
এবার নীড় মেরিনের ওপর চরে বসলো। মেরিনের হাত চেপে ধর
বলল : ওই সব পুরুষ মানুষ এক মানে কি হ্যা? আমি মোটেও অমন না। বুঝেছো।
কিছুক্ষন পর নীড় বুঝতে পারলো ওর হাত ভিজে যাচ্ছে। তাকিয়ে দেখে ওর হাত মেরিনের রক্তে ভিজে যাচ্ছে।
নীড়: oh no….
নীড় তারাতারি উঠে বসলো। মেরিনর হাতে নতুন করে ব্যান্ডেজ করতে লাগলো।
নীড় : idiot… ব্যাথা লাগলে বলতে তো হয় নাকি….
মেরিন : আপনার দেয়া ব্যাথায় আমার প্রশান্তি।
বলেই নীড়ের কপালে চুমু দিলো।
.
পরদিন..
আজকে ১টা foreign company এর সাথে মিটিং আছে। নীড় washroom থেকে বেরিয়ে দেখে ….
.
চলবে…