1. নতুন গল্পঃ3. রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প গুলোঃঘৃণার মেরিনলেখাঃ মোহনা

ঘৃণার মেরিন !! লেখাঃ মোহনা

ঘৃণার মেরিন

☆ভালোবাসি…..
☆কি??!!
☆বললাম যে ভালোবাসি….
☆ভালোবাসি মানে??
☆ভালোবাসি মানে ভালোলাসি। আমি আপনাকে ভালোবাসি। খুব ভালোবাসি ॥
☆ এই মেয়ে তুমি কি out of mind …. তুমি কি আমাকে চেনো? জানো? আমাকে আগে কখনো দেখেছো? আমি কি? আমি কে? বিবাহিত না অবিবাহিত? ধনী নাকি গরীব? ভালো নাকি খারাপ? পরিবার কেমন? পরিবার আছে কিনা? even নাম কি সেটাও কি জানো?
☆নাম ছাড়া মানুষ হয় কিনা আমি জানি না¿¿ কিন্তু তবুও যদি আপনার নাম না থাকে আমি নাম দিবো। অর্থ না থাকলে অর্থ দিবো। Fame না থাকলে fame দিবো। পরিবার না থাকলে পরিবার দিবো। gf থাকলে break up করিয়ে দেবো। বিবাহিত হলে divorce করিয়ে দিবো। আমাকে ভালোনাবাসলেও ভালোবাসবো…. আপনার নাম ধাম কিছুই matter করেনা। মেরিন বন্যা খানের আপনাকে ভালো লেগেছে। তো লেগেছে। আর তাই মেরিন বন্যা খান আপনাকে ভালোবাসে মানে বাসে…….

এতোক্ষন যারা কথা বলছিলো তারা কে সেটা বুঝেই গেছে। সবার ভালোবাসার মেরিন বন্যা খান & নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন।

হয়েছে কি….. ঘৃণার মেরিন
মেরিন আকাশে মুখ দিয়ে হেটে যাচ্ছিলো তখন নীড়ের সাথে ধাক্কা লেগে পরে যেতে নিচ্ছিলো। নীড় মেরিনের কোমড় জরিয়ে ধরলো যেন মেরিন পরে যায়। মেরিনের কোমড় জরিয়ে ধরার জন্য মেরিন ক্ষেপে গেলো। ঠাস করে থাপ্পর মারতে নিলে নীড় খপ করে হাতটা ধরে ফেলল। মেরিন impress হয়ে গেলো। কারন কোনো ছেলে ওকে প্রতিরোধ করেছে। 😌😌😌

.

নীড় মেরিনের কথা শুনে অবাক হলো। এতোটুকু ১টা মেয়ে…. কারন এর আগে কখনো মেরিনকে দেখেনি। আর মেরিনও ওকে দেখেনি। কেউ কারো নামও জানেনা। ১ম দেখাতেই ১টা মেয়ে কিভাবে বলছে যে ভালোবাসি? নীড় মেরিনের গলায় id card, হাতে apron, stethoscope দেখে বুঝতে পারলো যে মেরিন student…
নীড়: কোন year??
মেরিন: 2020….😎😎.. oy my ALLAH…. brain এ সমস্যা আছে নাকী? নাকি brain ই নেই?? যে কোন চলছে year সেটাও জানেন না?😱😱। heart এর মতো brainও implant করা যায় কিনা জানিনা । কিন্তু যদি brain implant করা যায় তবে আমি কথা দিচ্ছি বাংলাদেশের সেরা বুদ্ধিমান ব্যাক্তির brain আমি আপনার মাথায় implant করাবো।😎😎।
নীড়: shut up… ১টা থাপ্পর দিবো। যার নামটা পর্যন্ত জানোনা , যাকে প্রথম দেখলে তাকে ভালোবেসে ফেললে?😤😤।
মেরিন: হ্যা। বেসেছি। কার বাপের কি?
নীড়: shut up… তুমি 1st year এর student আর আমি doctor… practice করছি। তোমার লজ্জা করলো না এভাবে আমার সাথে কথা বলতে? i m like ur teacher …
মেরিন: তো আমার বাপের কি?
নীড়: ভুলেও কখনো আর আমার সামনে আসবে না। TC দেয়ার ব্যাবস্থা করাবো। বেয়াদব ।
মেরিন: সে যাই বলেন। আপনার বউ কিন্তু আমিই হচ্ছি। আর হ্যা 1st year এর final exam আজই শেষ হলো।। so i m now 2nd year … teacher হলে আপনি আমার classroom এ হবেন। আর তাছারাও এখনো কোনো class করানও নি। so… যাই হোক আমি আপনাকে ভালোবাসি। আমাদের বিয়ে হচ্ছে thats final….
নীড়: তুমি কি পাগল???
মেরিন: correction please মেয়েরা পাগল না। পাগলি হয়। আমি পাগলি আপনার প্রেমে…. my dear জানু।
নীড়: stupid girl…
নীড় রেগে চলে গেলো।
বডিগার্ড (জন): mam….. ঘৃণার মেরিন
মেরিন: আমি ৫মিনিট সময় দিলাম আমার জানুর নিখুজি গুষ্ঠি জানতে চাই…..

৫ মিনিটপর……
জন: ম্যাম.. ওনার ন….
মেরিন ঠাস করে জনকে থাপ্পর মারলো। জন বুঝলো না এর কারন।
মেরিন:give him honor … call him sir…. উনাকে উনি কেবল আমি ডাকবো।
জন: sorry mam…. স্যারের নাম নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন। বাবার নাম নিহাল আহমেদ চৌধুরী। কবির স্যারের rival company এর কর্নধার। sir doctor । practice করছে ২বছর ধরে। USA & singapore থেকে ২টা course degree নিয়ে এসেছেন। এখানেই patient দেখে। অন্যকোথাও আর chamber নেই। তবে এখন ছুটিতে আছে।
মেরিন: ছুটিতে থাকার কারন?
জন: ……
মেরিন: কারন?
জন:……
মেরিন আবার ঠাস করে থাপ্পর মারলো।
জন:ম্যাম স্যারের next ১৭তারিখ বিয়ে। আজকে বন্ধুদের invite করতে এসেছিলো।
মেরিন আবার জনকে থাপ্পর দিলো। westbangla.com
মেরিন: এতো তারাতারি বিয়ে করতে হবে আমাকে?? 20ও তো হলোনা…..😕😕…
জন:🤔🤔।
মেরিন: আমার না হওয়া স্বতীনের নামটা কি??
জন:….. ঘৃণার মেরিন
মেরিন: তোমার কি মনে হয়না তুমি ইদানীং থাপ্পর বেশি খাচ্ছো……😤😤😤।
জন: নাম শুনলে আবার মারবে।
মেরিন: না বললে বেশি মারবো।
জন:কনের নাম নিরা রহমান… ঘৃণার মেরিন
মেরিন:কি? 😠😠।
জন: নববিরা রহমান।
মেরিন নামটা শুনে উন্মাদের মতো হাসতে লাগলো।
মেরিন: বিয়েতে তো বউ লাল জোরা পরে……
তাই না জনি জনি yes papa…..
জন: জী ম্যাম…..
মেরিন: কখনো তো ভুলেও কোন দেশে কোনো ধর্মে বিয়েতে কালো জোরা পরেনা… তাইনা??
জন: জী ম্যাম।
মেরিন: 🤣🤣🤣।

১৭তারিখ…..
নীড়ের বিয়ের দিন….
press media ,, দেশের সব বড় বড় মানুষ এমনকি politicianরাও অনেকে আছে। বিয়ের জন্য কাজী চলে এলো। just বিয়ে পরাবে তখন ১দল কালো স্যুট পরা পিস্তলওয়ালা লোক বিয়েতে উপস্থিত সকল মেহমানের মাথায় বন্দুক ঠেকালো। ওদের মধ্যে থেকে
১জন লিডার type ব্যাক্তি (রুদ্র)বলে
উঠলো: এই বিয়ে পরানো এই মুহুর্তে বন্ধ করো।
নিহাল: কি হচ্ছে কি এসব?
রুদ্র: এইযে নিহাল স্যার নরবেন না। আর কোনো কথাও বলবেন না।
সবার মাথায় বন্দুক ঠেকানো থাকলেও নীড়ের মাথা়য় না। তবে পরিবার পরিজন এবং তারথেকেও বড় কথা হলো নীড়ের কলিজা নিরার মাথায় বন্দুক ঠেকানো।
নীড়: তোমরা কারা? কি চাও? টাকা পয়সা?just tell me the amount …..
রুদ্র: আমরা আপনাদের টাকা চাইনা। এখনই ম্যাম চলে আসবেন। আর স্যার আপনিও নিজের জায়গা থেকে নরবেনা please ….
নীড়: যদি আমার জানের কিছু হয়…. mind it…..

তখনই বাদ্য বাজনা বাজিয়ে ১দল band party এলো। এরপর ১টা কালো BMW এসে হলে থামলো। গাড়ি চালিয়ে এসেছে ১টা গর্জিয়াস কালোপরী। কালোপরীটার নাম মেরিন। মেরিন গাড়ি থেকে নামলো।কালো রঙের লেহেঙ্গা। পা থেকে মাথা পর্যন্ত কালো ডায়মন্ডের গহনায় মোরানো। সেই সাথে কালো চশমাও চোখে। ঠোটে লাল লিপস্টিক। দেখতে অস্বাভাবিক সুন্দর লাগছে। যে কারো
কবির: মেরিন…….
মেরিন: whats up…. ladies & gentleman …. ঘৃণার মেরিন
নীড়: তুমি…..
মেরিন: oh hi জানু….
কবির: এসবের মানে কি?
মেরিন: drama মিস্টার খান। drama.. wait & watch ….. জন…. নিরা রহমানের বিয়ের সই না করা কাবিন নামাটা & registry paper টা দাও।
জন এনে দিলো। মেরিন সেটা টুকরো টুকরো করে ছিরে আগুনে পুরিয়ে ফেলল।
মেরিন:আচ্ছা সবার মনে তো ১টাই প্রশ্ন যে কি হচ্ছে আপনাদের সাথে? তাইতো?? আমি সোজা কথা সহজভাবেই বলতে জানি। আমি এই বিয়ে ভাঙতে চাই… বিয়ে মানে নীড়-নীরার বিয়ে ভাঙতে চাই। আমি চাই এখানে আজকে কেবল আর কেবল নীড়-মেরিনের বিয়ে হবে।
নীড়: এই বেয়াদব মেয়ে কি আবোল তাবোল কথা বলছো কি?
নিহাল: তুমি ওকে চেনো??
নীড়: she is a mad girl….. let me handle this….. ঘৃণার মেরিন
নীড় মেরিনের কাছে গেলো।
নীড়: what is all this….. এসবের মানে কি?
মেরিন হাতের gunটা দিয়ে নীড়ের মুখে আকিবুকি করতে করতে
বলল: আমি কালরাতেও ভালোভাবে বলেছিলাম আমাকে বিয়ে করবেন কি না? আপনি না করলেন আর তাই এই রাস্তা অবলম্বন করতে হলো। drama করতে হলো….
নীড়: আমি তোমাকে বিয়ে করবো না।
মেরিন: ok.. as ur wish…… boys shoot them….
কবির:এই মেয়ে পাগল হয়ে গেছো? যাও রুমে যাও।
নিহাল: রুম মানে? আপনি চেনেন?
কবির: না মানে…..
শাহজাহান খান: থেমে গেলি কেন? বল ও কে?
মেরিন: বাদ দাও দাদুভাই।
নিহাল: দাদুভাই মানে?
মেরিন: শশুর বাবা আমি শাহজাহান খানের একমাত্র নাতনী খান empire এর একচ্ছত্র মালকিন… যাকে বলে the empress…. ঘৃণার মেরিন
যাই হোক , জানু আপনি বিয়ে করবেন কি না?
নীড়: no….
মেরিন: সবার মৃত্যুর জন্য আপনি দায়ী ফাকবেন….
নীড়: i don’t care…
মেরিন: আপনার জানের জীবন গেলেও না।
নীড়: এই…..
নীড় মেরিনের দিতে আঙ্গুল তুলতেই ৫-৭জন নীড়ের মাথায় gun ধরলো।
মেরিন: জন….
জন: আরে গান নামাও সবাই… বলেছিনা স্যারকে touch ও না করতে।
ওরা নামিয়ে ফেলল।
মেরিন পাগলের মতো নীড়ের গাল ধরে
বলল: আআপনার কোথাও লাগেনিতো….
নীড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিলো।
মেরিন: 🤣🤣🤣। জন…. উনার জানকে আমার সামনে নিয়ে আসো তো……
জন নিরাকে এনে মেরিনের পায়ে ফেলল।
নীড়: জান…..
জন: আগে বারবেন স্যার না হলে নীরাকে shoot করে দিবো……
নীড় দারিয়ে গেলো। মেরিন নীরা চুল ধরে মাথাটা তুলল।
নীড়: নিরা… 🥺🥺🥺।
কনিকা: নিরামা….
মেরিন:🤣🤣🤣
নিরা: দেখ মেরিন ভালো করছিস না কিন্তু…..
মেরিন: তোমাকে জিজ্ঞেস করিনি। তুমি এখন হুকুমের টেক্কা।
বাহ তোমার লাল টিপটা তো বেশ সুন্দর।
মেরিন এরপর বন্দুকটা নীরার কপালের ঠিক মাঝখানে ধরলো।
মেরিন: bullet দিয়ে বানানো টিপ বেশি ভালো হবে। life time i mean death time থাকবে। তোমার শরীরের মাংস পচে গেলেও তোমার করোটিতে থেকে যাবে। অনেকদিন… কি বলো….
নীড়:নননা। ছছেরে দাও ওকে।
মেরিন: আমাকে বিয়ে করবেন?
নীড়: impossible …..
মেরিন: নিরাকে মেরে ফেললেও না।
নীড়:ননননা।
নিরা: রাজী হয়ে যাও নীড়। তুমি ওকে চেনোনা। ও dangerous … আমাকে সত্যি সত্যি মেরে দিবে। plis রাজী হও।

মেরিন মনে মনে: এদের প্রেম তো মহা মহান… 🤣🤣🤣।

নীড়: ভয় পেওনা নিরা। এই মেয়ে কিছু করবেনা। empty vessel sound much….
মেরিন নিরার হাত ঘেষে ১টা shoot করে দিলো। এতে নিরার হাত থেকে রক্ত ঝরতে লাগলো।
নীড়:জান…..
মেরিন:বিয়ে করবেন আমায়??
নীড়:ননা। never…
মেরিন:জন। শশুর বাবার মাথায় বন্দুক ঠেকাও তো। আর উপস্থিত সবার মাথায়ও ঠেকানো হোক। তবে আগে যেন শশুর বাবাকে shoot করা হয়।
জন গান লোড করে ফেলল। just shoot করবে।
নীড়:না….. don’t shoot ….. আমি এই মেয়েকে বিয়ে করবো।
নিহাল: না নীড়। তুমি এই পাগল মেয়েকে বিয়ে করবেনা।
মেরিন:🤓🤓। আপনারা তারাতারি decision টা বলেন।
নীড়: বললাম তো বিয়ে করবো।
মেরিন: সত্যি??😍😍।
নীড়: হামম। সত্যি। তবে ১টা কথা আমিও বলে দিলাম….. সকল মেহমান… family & আমার জানকে gun point এ রেখে তুমি বিয়ে হয়তো করছো আমায়। officially wife হবে তুমি কিন্তু মন মস্তিষ্ক থেকে আমার স্ত্রী সবসময় নিরাই থাকবে। কখনোই তুমি আমার ভালোবাসা হবেনা। ঘৃণা হবে। তোমার নাম এমন কি তোমার ছায়াকেও আমি ঘৃণা করবো। তুমি ভালোবাসার মেরিন না #ঘৃণারমেরিন ……
মেরিন: তাতে আমার বাপের কি?😎😎😎 সেটা আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আপনার অর্ধাঙ্গিনী হবো…. আপনার বউ হবো…. আর কিছু লাগবেনা। কাজী সাহেব।
কনিকা:এই কবির ওই মেয়েকে থামাও…. ওর জন্য যদি আমার নিরার….
কবির:মেরিন….
মেরিন: বলুন …. mr. khan…
কবির: যদি তুমি এই বিয়ে করো আমি তোমাকে তেজ্য করবো।
কথাটা শুনে মেরিন উন্মাদের মতো হাসতে লাগলো। সে হাসির কারন সবার অজানা হলেও দাদুভাইয়ের কাছে না। এই হাসির মাঝে যে কতোটা দুঃখ কতোটা কষ্ট কতোটা হৃদয় ভাঙা চিৎকার লুকিয়ে আছে তা কেউ দেখতে পাচ্ছে।
মেরিন;😂😂। তো mr. khan…. আপনার আর আপনার স্ত্রীর সাথে আমার কি সম্পর্ক কি? যে আপনি আমাকে তেজ্য করবেন? আপনি হয়তো ভুলে গেছেন আমি চাইলে আপনাদের তেজ্য করতে পারি। খান বাড়ির সম্রাজ্ঞী আমি। মেরিন বন্যা খান। আমার জীবনকে কি হবে আমি decide করবো। আপনি না।
কবির: মেরিন…
মেরিন: চুপ….. আর ১টা শব্দ করলে আপনাকে আর আপনার বউকে এখন এই মুহুর্তে জানে মেরে দিবো। তখন এই সাধের নিরা রহমানের কী হবে? so চুপ…. not a single word….
কাজী সাহেব।

তখন মেরিনের ঠিক কাজ করা কাজী এলো। ওদের বিয়ের কাজ সম্পন্ন হলো। এরপর নীড়কে আরো ১টা কাগজে সই করতে হলো যেটাতে লেখাছিলো যে মেরিনের মৃত্যুর আগে নীড় ২য় বিয়ে করতে পারবেনা এবং কোনো পরিস্থিতিতেই মেরিনকে divorce দিতে পারবেন না। নিরা রহমানের সাথে দেখাও করতে পারবেনা।
এরপর মেরিন নীড়কে নিয়ে দাদুভাইকে সালাম করলো এরপর নিহালকে।
নীড়: এখন কি আমি শেষবারের মতো নিরার কাছে যেতে পারি…
নীড়ের চোখে টলমল পানি। তা দেখে মেরিন অস্থির হয়ে গেলো।
মেরিন: একি জামাই আআপনি কাদছেন কেন? দদদাদুভাই উউনি কাদছে। এএকদম কাদবেন না।
মেরিন নীড়ের চোখের পানি মুছিয়ে দিলো।
মেরিন:আপনার চোখে আবারো পানি কেন?
নীড়:……
মেরিন:আপনার চোখে এখন আআবার পপপানি এলে আমি আমি আমি নিরাকে মমমেরে দিবো…. কান্না থামান।
নীড়: এই না। ওকে কিছু করোনা। ও আমার জাব। কিন্তু ১টা বার ওর কাছে যেতে দাও। কতোটা রক্ত পরছে দেখো।
মেরিন:যান। শেষবারের মতো।
নীড় ছুটে নিরার কাছে গেলো। ব্যান্ডেজ করে দিলো।
নীড়: i m sorry জান…
নিরা: i understand জান….
নীড় নিরাকে জরিয়ে ধরলো।
যা দেখে মেরিন devil smile দিলো।

মেরিন: আমার বিয়ের সাক্ষী সবাই হলেন তো তাইনা? তো my dear press & media & politician আপনারা খুব ভালোভাবে ভয় পাওয়ার অভিনয় করেছেন। তারজন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। আমাদের বিয়ে। আর mr. আজম (politician ) আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। এই special trained black cat force আমাকে আজকের জন্য দেবার জন্য। আর my dear মেহমানরা কারো গায়ে কোন আচরও লাগবেনা। ভয় পেয়েছেন তাই sorry ….. ভয়ের বিনিময়ে আপনারা perfect gift পাবেন। যার যেটা দরকার। like কারো bank loan…. কারো bill pass… কারো tender pass…. blah blah… তো সবাই আমাদের দোয়া, আশীর্বাদ করে যাবেন। আর বাকী মেহমানগন… ভয় পাবার কারন নেই। বিবাহ সম্পন্ন হইলো।

চলবে……

বিঃ দ্রঃ একটু নিচে ভালো করে লক্ষ করুন পরবর্তী পর্বের লিংক দেয়া আছে

বিঃ দ্রঃ ” লেখাঃ মোহনা” লেখকের লেখা অন্য গল্প গুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন

👉 এক পলকে দেখে নিন সহজে গল্প খুঁজে পাওয়ার সুবিধার্থে দেওয়া হল