অন্ধপ্রেম !! Part- 27
(রাজের শাস্তি হবে কঠোর যেটা কল্পনার বাহিরে,,আগে ধরে বেধে গল্প পড়তে আনিনি সো বাজে কমেন্ট হতে সাবধান )
#26
সকালে শীতল ঘুম থেকে উঠে দেখলো রাজ তার পাশে নেই ..
শীতল বেড থেকে উঠতে পারছেনা কারন সে অনেকটা সময় ফ্লোরে শুয়ে ছিলো .
যার কারণে পুরো শরীর ব্যথা করছে ।
শীতল ধীতে ধীরে উঠার চেষ্টা করতেই নিচে পড়ে গেলো ..
ঠিক নিচে পড়েনি তার আগেই কেউ তাকে ধরে ফেললো …
.
.
রাজ শীতলকে কোলো তুলে বেডে বসিয়ে দিলো …
_ধীরে ধীরে ডার্লিং বসো প্লিজজজজ .
_আমাকে ছাড়ুন প্লিজজ ।
আমি একাই পারবো ।
_কোথায় একাই পারবে ??
তুমি তো পরে গেলে ..
যদি নিচে পড়ে যেতে তাহলে আমার সর্বনাশ হতো ।
_আপনার সর্বনাশ মানে ???
_আচ্ছা তোমার কিছু হলে আমার সর্বনাশ নয় কি ??
তুমি এখান থেকে নিচে ভালো করে পরে গেলে তোমার হাড় গোড় সব ভেঙে যেতো ।
_আপনি ভেবেই নিয়েছেন আমার হাড় গোড় ভেঙে যেতো ..
_এনি চান্স তোমার যদি কিছু হয়ে যেতো …
.
.
.
রাজ কথা বলতে বলতে রুমের বাহিরে গিয়ে এক মিনিটের মধ্যে একটা গামলায় কিছু গরম পানি আর একটা গামছা নিয়ে এলো …
.
.
.
রাজ ফ্লোরে গামলাটা রেখে শীতলকে বললো শুয়ে পড়তে ..
শীতল ভ্র কুচকে তাকিয়ে বললো …
_What nonsense ..
দিনে দুপুরে এসব কি ??
_ডার্লিং ভুল বুঝছো ।
যা ভাবছো তা নয় কিন্ত …
তোমার শরীর ব্যথা করছে তাইতো তোমার শরীরে গরম পানি তোয়ালে দিয়ে ভিজিয়ে সেকেঁ দেবো …
.
.
.
শীতল চমকে গেলো ..
রাজ শীতলকে কোনো কথা বলতে দিলোনা …
সে শীতলকে জোর করে উপর করে শুয়ে দিলো …
রাজ শীতলের নাইট গ্রাউনের উপরের পার্ট খুলতে চাইলো ..
শীতল বাধা দিয়ে বললো …
_আমি পারবো ।
শীতল উপরের পার্ট খুলে ফেললো …
.
শীতল উপর করে শুয়ে আছে …
রাজ তোয়ালে দিয়ে শীতলের গায়ে সেকেঁ দিচ্ছে ।
শীতলের বেশ আরাম লাগছে …
রাজ আপন মনে শীতলের সেবা করছে ..
তাকে দেখে মনে হচ্ছে শীতলের সেবা করে সে দুনিয়ার সবথেকে সুখি স্বামী …
শীতল আরামে ঘুমিয়ে পড়লো …
রাজ শীতলের মুখ দেখে তাকিয়ে তাকিয়ে ভাবছে ,
এই মেয়েটাকে সে কতটা কষ্ট দিয়েছে …
সে মেয়েটার সাথে সবচেয়ে জঘন্য কাজটা করেছে …
রাজের এই কথা ভাবতেই
নিজের প্রতি ঘৃনা এলো ..
রাজ ভাবছে সে শীতলকে যত কষ্ট দিয়েছে সে সব কষ্টে মলম লাগাবে ..
ভালোবাসার মলম যাকে বলে ….
.
.
.
শীতল আধ ঘন্টার মধ্যে ঘুম থেকে উঠেই দেখলো রাজ হাতে ব্রেকফাস্ট নিয়ে ট্রে হাতে নিয়ে দাড়িয়ে আছে …
.
.
.
যেমনটা রাজকে ইম্প্রেস করার জন্য শীতল করতো ।
প্রতিদিন রাজের জন্য শীতল ওয়েট করতো আর ব্রেকফাস্ট হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকতো …
.
.
শীতল উঠেই গ্রাউনের উপরের পার্টটা পড়া শুরু করলো …
_ডার্লিং কি করছো ??
ধীরে সুস্থে পরো ..
এখানে তো আমি ছাড়া কেউ নেই ।
আমি তো আর বাহিরের মানুষ না যে তোমার কোনো ক্ষতি করবো ।
.
শীতল পরা শেষ করে রাজের দিকে তাকালো প্রশ্ন বাচক দৃষ্টি নিয়ে ..
রাজও বুঝতে পারলো শীতলের চোখের ভাষা ..
যা ক্ষতি করার তা তো করেছে রাজ ..
রাজ সিচিয়েশন আয়ত্তে আনার জন্য বললো …
_এই হলো তোমাার খাবার ।
ওয়াস রুম থেকে তুমি মুখ ধুয়ে ফ্রেস হয়ে এসো ।
গোসল করতে হবেনা ।
শীতল রেগে কোমরে হাত দিয়ে তাকালো ..
ফর্সা গাল লাল হয়ে গেলে ভয়ানক মারাত্মক সুন্দরি লাগে মেয়েদের …
_এভাবে তাকিয়ে থেকোনা ডার্লিং …আমার ভয় লাগছে …
রাতে কিছু করিনি বাট এখন কিছু করতে পারি তখন তো তোমায় গোসল করতেই হবে ।
শীতল একটা বালিশ নিয়ে রাজের মাথায় মেরে বললো…..
_Nonsense ..Go to he’ll
_But I love you very much Darling 💓💓💓💓💓💓💓💓💓💓💓💓.
.
.
.
শীতল ফ্রেস হয়ে আসতেই রাজ তাকে বেডে বসিয়ে দিয়ে মুখে কিছুটা ব্রেড তুলে দিলো …
_ডার্লিং এই দেখো তোমার পছন্দের ব্রেড ..
ব্রেডের উপরে মাখন আর নিচে জেলি …
তোমার তো এই রকম ব্রেড খেতে ভালো লাগে ..??
_আমার অনেক কিছুই করতে ভালো লাগে ..
_যেমন ..
_যেমন একা থাকতে ভালো লাগে ..
আর জব করে নিজের বাংলো বাড়িতে নিজে হাতে রান্না করে নিজের সব কাজ করে থাকতে ভালো লাগে ..
কারও সাহায্য বা সঙ্গ আমার ভালো লাগেনা …
রাজ হেসে বললো তুমি তো বিবাহিতা তাই তোমার একা থাকা চলবেনা …
কোনো কিছু ছাড় দিতে হয় তাহলে লাইফটা সুন্দর হয় যেমন তোমার একা থাকা চলবেনা ….
তুমি চাও আর না চাও তোমাকে আমার সাথে থাকতে হবে …
শীতল রেগে ব্রেকফাস্টের ট্রে ছূরে ফেলে দিলো …
.
.
.
.
চলবে…….
.
.
.
#27
শীতল ব্রেকফাস্টের ট্রে টা ফেলে দিতেই রাজের চোখ গুলো কেমন যেনো লাল হয়ে গেলো …
শীতল এসব তোয়াক্কা করলো না সে উঠে চলে যেতে চাইলো বাট পারলো না তার আগেই রাজ হাত ধরে নরম গলায় বললো …
_ডার্লিং ব্রেকফাস্ট খেয়ে নাও ..
তোমার শরীর এমনিতেই দৃর্বল ..না খেলে আরো দূর্বল হয়ে যাবে ….
.
.
.
.
শীতল বেশ দেখতে পাচ্ছে রাজের মুখে রাগের ছাপ স্পষ্ট ফুটে উঠেছে তারপরও সে কিভাবে শান্ত্ব গলায় তার সাথে কথা বলছে আবার খেতেও বলছে ….
.
.
.
শীতল বেডে বসে বসে চিরনি করছে চুল …
তখনই রাজ দুই মিনিটের ভেতর আবার ব্রেকফাস্ট নিয়ে এলো …
_ডার্লিং হা করো ??
_আমি খাবোনা ..
রাজ এবার কঠোর গলায় বললো হা করো …
হা না করলে যেনো শীতলের গলা চেপে ধরবেব এমন ভাবে রাজ বললো ….
শীতল ভয়ে হা করলো…
_Good girl
শীতল হা করছে আর রাজ একের পর এক খাবার খাওয়াচ্ছে শীতলকে …
শীতলকে পাইনাপেল জুস খাওয়াতে গেলে শীতল সেটা নিজ হাতে খায় …
.
.
.
খাওয়ার পর শীতলের দিকে রাজ কেমন কেমন করে তাকিয়ে থাকলো রাজ ।
_এভাবে তাকিয়ে আছেন কেনো ???
_তোমার ঠোটেঁ জুস লেগে আছে …
শীতল তোয়ালে দিয়ে মুছতে নিলে রাজ শীতলের হাত ধরে রাখে …
.
.
.
শীতলকে অবাক করে দিয়ে রাজ শীতলের ঠোটেঁ ঠোটঁ লাগিয়ে দেয় ..
শীতলের চোখ গুলো বড় বড় হয়ে গেলো ….
শীতল রাজকে ধাক্কা দিয়ে বেড থেকে উঠে পরে ..
_What nonsense .
দিনে দুপুরে এসব কি ??
_কোথায় কি দেখলে ???
তোমার মুখ মুছে দিলাম ..
কষ্ট করে আর মুখ মুছতে হবেনা …
শীতল রেগে ওয়াসরুমে চলে গেলো ..
রাজ একটা টেডি হাসি দিয়ে বললো …
_আমার হাত থেকে তোমার নিস্তার নেই ..
এতো দিন ঘৃনার অত্যাচার করেছি আর এখন থেকে ভালোবাসার অত্যাচার করবো …
.
.
.
রাজ রেডি হয়ে আছে অফিসে যাওয়ার জন্য …
শীতল ওয়াসরুমে গিয়ে ডোর লাগিয়ে বসে আছে ..
রাজের সামনে আসছেনা ..
.
.
.
_ডার্লিং প্লিজজজ ডোর খোলো ।
অফিসের লেট হয়ে যাচ্ছে ..
শীতল চেচিয়ে বললো ..
_তো যান অফিস ।
আমি আপনাকে ধরে রেখেছি নাকি …
_তোমার মুখ না দেখে যাবো ।
কয়েক ঘন্টা তোমার মুখ না দেখে থাকে হবে ..
তাই এখন দেখতে চাচ্ছি …
_আপনার ফোনে আমার ফটো নেই ??
_আছে ,কেনো ডার্লিং ??
_ফোন থেকে আমাকে দেখে যান ..
_ফোন থেকে তোমাকে দেখলে হয় বাট এনি চান্স তোমাকে যদি টাচ করতে মন চায় তখন কি করবো ??
তোমাকে দেখলে আমি টাচ না করে থাকতে পারবো না ।
.
.
.
_জানতাম এজন্যই তো এখানে বসে আছে …
আপনার টাচ নিয়ে আমি সারাদিন থাকতে পারবোনা ।
আমি ডোর ওপেন করবো না ।
এই মূহুর্তে শীতলকে থাপ্পর দিতে ইচ্ছে করছে রাজের…
.
.
.
রাজ অনেকবার বলার পরেও শীতল ডোর খুলছে না …
রাজ উপরে তাকিয়ে বললো …
_উপরওয়ালা প্লিজ কিছু একটা করুন যাতে করে শীতল ডোর ওপেন করে …
.
.
.
শীতল ভেতরে আয়না নিজেকে দেখছে …
হঠাৎ তাকিয়ে দেখলো গ্রাউনের ভেতরে আড়শোলা ঢুকছে …
শীতল জোরে চিৎকার করে ডোর খুলে সরাসরি বেডে এসে পড়লো …
রাজ কিছু বুঝতে পারলোনা
প্রথমে …
শীতল বেডে আড়শোলা আড়শোলা করে চিৎকার শুরু করলো আর লাফালাফি করতে লাগলো ।
রাজ বুঝতে পেরেছে শীতল আড়শোলা ভয় পায় তাই এই সুযোগ সে কাজে লাগালো …
.
.
.
শীতল বেডে দুটো আড়শোলা ..
বেড থেকে নেমে এসো তা না হলে তোমার গ্রাউনে ঢুকে যাবে …
.
.
.
শীতল চিৎকার করে এক লাফে নিচে নেমে রাজকে জরিয়ে ধরলো ….
.
.
.
রাজ মুচকি হেসে বললো …
_Thank you so much god ..
.
.
.
শীতল রাজকে ছেড়ে দিয়ে দূরে দাড়ালো …
রাজ নিজের টাই টা একটু ঢিলে করলো ..
রাজ অফিসে ফরমাল ড্রেস পড়েছে ..
আকাশী শার্ট পরে সাদা কোট পড়েছে …
রাজকে জাস্ট অমায়িক লাগছে …
শীতল তাকিয়ে চোখ সরিয়ে নিলো …
রাজ শীতলকে আচমকা কাছে টেনে নিয়ে শীতলের ঠোটেঁ নিজের ঠোটঁ মিলিয়ে দিলো …
শীতল দুই হাত দিয়ে রাজকে ইচ্ছে মতো আঘাত করতে লাগলো ..
তাতেও রাজের টনক নড়ছেনা …
রাজ শীতলের দুই হাত চেপে ধরলো ধরলো পেছন থেকে …
.
.
.
.
পুরো 15 মিনিট পরে ছাড়লো শীতলকে রাজ ..
শীতলের নিঃশ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে …
_যাও মাত্র পনের মিনিটেই ছেড়ে দিলাম শুধু অফিসে যাচ্ছি বলে …
এর পর থেকে আরো বেশি সময় নেবো ডার্লিং ..
রাজ ঘরি দেখে বললো কথাটা ..
শীতল কথা বলতে পারছেনা সে হাপাচ্ছে …
.
.
.
রাজ শীতলকে আবার নিজের কাছে নিয়ে এসে কপালে চুমো দিয়ে গালে হাত দিয়ে টেডি হাসি দিয়ে বাহিরে চলে গেলো …
.
.
.
শীতলের এখনো নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে …
শীতল বুয় পারলো রাজের প্রতিশোধের টর্চার যেমন তেমনি ভালোবাসার টর্চার ..
শীতল মাঝখান থেকে চাটনি হয়ে যাচ্ছে …
.
.
.
কাজল সকালে ভেবে চিন্তে চিঠি লিখলো …
হিমালয় নামের লোকটাকে ..
লোকটার জন্য কাজলের অন্য রকম অনূভুতি হচ্ছে ..
না দেখা লিকের জন্য কা্লে এমন অনুভূতি হচ্ছে কেনো সেটা বুঝতে পারছেনা সে ..
.
.
.
হূমায়ুন আহমেদ স্যার বলেছিলো …
যাকে দূর থেকে না দেখে অনুভব করো সেটা ভালোবাসা আর যাকে দেখে অনুভব করো সেটা ভালোলাগা ….
.
.
.
কাজল শীতলের সাথে দেখা করে ভার্সিটি চলে গেলো …
শীতলের কোনো কিছুতে মন বসছেনা ..
সে বুঝতে পারছেনা কি করবে …
শীতলের একটা জব হয়েছে ..
40 হাজার টাকা স্যালিরি ..
সিলেটে হয়েছে জব ..
শীতলের বান্ধবি সাহায্য করেছে …
.
.
.
শীতল মন স্থির করে ফেলেছে সে রাজের সাথে থাকবেনা …
সে বাকু জিবন একাই থাকবে …
.
.
.
শীতল বুঝতে পেরেছে রাজও সহজে তাকে ছাড়বেনা ..
শীতলকে রাজের আড়ালে পালাতে হবে …
রাজকে জানতে দেওয়া যাবেনা সে কোথায় যাবে ..
রাজ জানতে পারলে শীতলকে খোজে বের করে নিজের কাছে নিয়ে আসবে।
.
.
.
দুপুরে শীতল চাচা আর খালার সাথে খেতে বসেছে ..
কাজল ভার্সিটি থেকে ফেরেনি ।
রাজ এখনো অফিসে আছে ।
রাজ শীতলকে অফিসে যাওয়ার পর অনেক বার ফোন করেছে …
শীতলের খোজ নিতে বার বার ফোন করেছে রাজ ..
শীতল এক পর্যায়ে ফোন অফ করে ফেলে ..
.
.
.
রাজ টেনশনে টেলিফোন করে খালাকে …
খালা শীতল কি করছে না করছে সব ইনফর্মেশন জানিয়েছে রাজকে …
.
.
.
রাজ শীতলকে গার্ড দেওয়ার জন্য অনেক গুলো গার্ড রেখে দিয়েছে বাসার বাহিরে …
শীতল এসব জানেনা …
.
.
.
রাজ বিকালে বাসায় ঢুকে দেখে মেইন ডোর খোলা ..
রাজ ভয় পেয়ে যায় ..
শীতল আবার পালালো নাতো ..
.
.
.
রাজ ড্রয়িং রুমে আওয়াজ শুনতে পায় ..
রাজ চুপি চুপি সেখানে গিয়র দেখে সবাই মুভি দেখছে …
.
.
.
খালা ফ্লোরে বসে আছে হা হয়ে …
কাজল ফ্লোরে কুশনে বসে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে আছে ..
শীতল সোফায় বসে চোখ মিট মিট করে কাদছেঁ …
.
.
রাজ বিষয়টা লক্ষ্য করে দেখে মুভিটাতে সম্ভবত হিরো হিরোইনকে একটা ভাঙা বাড়িতে নিয়ে গেছে ..
হিরো বলছে একবার বলো ভালোবাসি ..
হিরোইন বলছে আমি ঘৃনা করি তোকে …
হিরো হিরোইনের জামা ছিড়তে শুরু করলো …
মানে রাজ যেটা বুঝলো সেটা হলো …
.
.
.
হিরো হিরোইনকে ভালোবাসে …
হিরোইন হিরোকে ভালোবাসে না ..
হিরো ভালোবাসি বলার জন্যই হিরোইনের সাথে এমন খারাপ আচরন করছে ….
.
.
.
সবাই এই দৃশ্য দেখে কেদে কেদেঁ চোখ লাল করে ফেলেছে …
শীতলের চোখ গুলো ফুলে গেছে …
.
.
.
রাজ মুভি দেখে পুরোনো কথা মনে করলো …
সেও শীতলের সাথে এমন ভিহেব করেছিলো ..
রাজের তখন মাথা নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো ….
রাজ বুঝতে পাচ্ছে হারে হারে সে একটা মেয়ের সাথে জানোয়ারেের মতো ভিহেব করেছে ….
.
.
.
রাজ রুমে চলে গেলো …
ভাবছে কি করলে তার অপরাধেে শাস্তি মাফ হবে ..
সে সব করতে রাজি ক্ষমার জন্য …
.
.
.
রোদ তার বাবাকে বুঝিয়ে শীতলকে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করেছে ..
শীতলের বাবা রাজিও হয়েছে ..
রোদ শীতলকে ফোন করলো বাট ফোন অফ ..
.
.
.
মুভি দেখে শীতল ঘরে আসতেই রাজ সোফা থেকে ফোন দেখতে দেখতে বললো …
_ডার্লিং শাড়ি খোলো …
What nonsense ..
কি সব যাতা বলছেন ??
.
.
.
.
চলবে,,,,,,,,,,,,,,💓💓💓