বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড

বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড !! Part- 22

তিথিঃ শিহাব কি বাচ্চি তোকে তো আমি তোর আসল জায়গা দেখাবো,,তুই এখনো তিথিকে চিনিস নাই😜😂আজকে তো মাত্র ট্রেলার দেখালাম😂😂আগে আগে দেখো হতা হে কিয়া😂😂

তিথিঃ opps sry আমি আসলে দেখি নাই দেবর জিইই😛😛😛

আবির গিয়ে শিহাবকে তোলে র তিথিকে বলে

আবিরঃ তুমি ও না।।।দেখে চলবে না

তিথিঃ আরে আমি তো র ইচ্ছে করে ফেলি নাই তাই না দেবর জি।।

শিহাব তিথির দিকে রাগী লুকে তাকিয়ে বলে

শিহাবঃ আবির ভাবি হয়তো দেখে নাই।।।

তিথিঃ (😂😂বাচ্চু এখনো তো কিছু করি নাই আগে আগে দেখো হতা হে কিয়া😂😛😂)

আবির শিহাবকে একটা রুমে নিয়ে যায় সেখানে শিহাবকে শুয়ে আবির তিথিকে বলে

আবিরঃ তিথি যাও শিহাবের জন্য ওষুধ নিয়ে আসো,,,,র হ্যাঁ এক গ্লাস গরম দুধ ও।।।

তিথিঃ(বজ্জাত ছেলে তুই আমাকে এই শয়তানের চাকরানি বানালি😡😠ইচ্ছে তো করছে তোকে ও ওই তিতকরলার রস খাওয়াই বদমাশ ছেলে ।।)

আবিরঃ তিথি কি ভাবছো যাও

তিথিঃ হুম যাচ্ছি..(আমার এই বজ্জাত হাজবেন্ডকে একটু মজা বোজাতে হবে😂মি..বজ্জাত তোমায় আমি মজা বোজাচ্ছি একটু অপেক্ষা করো তোমায় ও তিতকরলার রস খায়াবো তাও স্পেশাল😂😂)

আবিরঃ তিথি এখনো দাঁড়িয়ে আছো কেন যাও,,,,,

তিথি কিচেনে গিয়ে দুধ গরম করে,,,,তিথি ভাবতে থাকে শিহাবকে মজা কি ভাবে মজা বুজাবে,,,,তিথি অনেক চিন্তা করে পরে তার মাথায় একটা দুষ্টো বুদ্ধি এলো,,,,,,তিথি দুধ টা নিয়ে শিহাবকে দেয়,,,,শিহাব তিথির হাত থেকে দুধটা নিতে চায় না।।।তার মনে হচ্ছে তিথি হয়তো আবার কিছু মিশিয়েছে,,,,,

তিথিঃ আরে দেবর জি কি চিন্তা করছেন।।।

শিহাবঃ আমি খাবো না।।।হয়তো আবার কিছু মিশিয়েছেন

আবিরঃ কি???তিথি আবার কখন কি মিশিয়েছে।।।

তিথিঃ আমার মনে হয় সিড়ি থেকে পরে উনার মাথাটা গেছে😂😛চিন্তা করিয়েন না দেবর জি দুধে না বিষ মিশিয়েছি র না ইঁদুরের ওষুধ,,,😂😂

আবিরঃ তিথিইই

তিথিঃ কি??আরে আমি তো সত্যি বললাম।।।শুনেছি যে যেমন করে তার ফল তেমন পায়,,,তাই না দেবর জিই

শিহাব তিথির দিকে অগ্নি দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে,,,মনে হচ্ছে তিথিকে কাঁচা গিলে খাবে,,,তিথির তো বেশ ভালো লাগছে শিহাবের এমন অবস্থা দেখে,,,,,তিথি ওষুধ টা রেখে চলে যায়,,,আবির অনেক ক্ষন পর শিহাবকে নিয়ে ছাদে যায়,,,র ছাদে যেতে লাগে তিথি আবিরের সামনে এসে বলে

তিথিঃ আপনাকে মা ডেকেছে,,,,,

আবিরঃ এখন তিথি পরে যাবো আমি শিহাবের সাথে ছাদে যাচ্ছি,,

তিথি গাল ফুলিয়ে নেয়,,,আবির যেতে লাগে আবার তিথি ভাবতে থাকে

তিথিঃ(এই রে এই বজ্জাত স্যার টা যদি এই শয়তান শিহাবের আগে ছাদে উঠে তাহলে তো,,,,,,,,,,,,না না কি ভাবছি,)

তিথি আবিরের এক হাত ধরে ফেলে র শিহাবকে বলে

তিথিঃ দেবর জি আপনি যান,,,, র আবির আপনাকে আম্মু কেন ডাকছে তা দেখে আসেন।।।।আসলে আম্মু যেন কি ইম্পর্টেন্ট কথা বলবে,,,আপনি গিয়ে শুনে আসুন,,,র দেবর জি একা যেতে পারবে তাই না দেবর জিই

আবির কিছু বলতে যাবে তখন শিহাব বলে

শিহাবঃ তুই যা।।।।।আমি একা যেতে পারবো,,,,,,

তিথি র আবির নিচে চলে যায়,,,,,আবির তার মার কাছে যায়

আবিরঃ আম্মু কেন ডেকেছো

আম্মুঃ কই আমি তো তোকে ডাকি নাই,,,,,

আবিরঃ তাহলে তিথি বললো যে,,,,,,,,,

আম্মুঃ ও হয়তো তোর সাথে মজা করেছে,,,,

আবির একটু রেগে যায়,,,,,আবির দেখে তিথি মুখ চেপে হাসছে,,,,,আবির তিথির হাত ধরে রুমে নিয়ে যায়,,,,,,,

আবিরঃ মিথ্যা কেন বললে,,,,,,

তিথির দিকে এগোতে এগোতে।।।।।আবির তিথির অনেক কাছে চলে আসছে,,,

তিথিঃ(হায় হায় এখন তো দেখি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারলাম😨😨এই বজ্জাত টা এত সামনে আসছে কেন উফফফ)

আবির তিথির কাছে এসে তিথির কোমড় ধরে নিজের সাথে লেপটে ধরে র তিথির মুখে আসা ছোট ছোট চুল গুলো কানে গুজে দেয়,,,,আবিরের ছোঁয়ায় তিথি কেঁপে ওঠে,,,আবির তিথির কাঁপা ঠোঁটে নিজের ঠোঁট ডুবিয়ে দেয়,,,, তিথি তো পুরো শকড,,,,,,,,তিথি আবিরকে অনেক সরানোর চেস্টা করছে কিন্তু বার বার ব্যথ হচ্ছে,,,,,

আবির তিথির ঠোঁটে স্বাদ নিতে এত ব্যস্ত যে সে খেয়াল করছে না তিথির চোখ বেয়ে পানি পরছে,,,,,,,,আবির তিথির পিঠে এক হাত দিয়ে স্লাইড করছে অন্য হাত দিয়ে তিথির চুল আকড়ে ধরে আছে,,,,,,,,র তিথি আবিরের শার্ট আকড়ে ধরে আছে,,,,,,দুইজন যেন এক অজানা দেশে চলে গেছে,,,

হঠাৎ আকাশ র মেঘ এর চিৎকার শুনে আবির তিথিকে ছেড়ে দেয়,, র দুইজনে হাঁপাতে থাকে,,,তিথি তো অনেক রাগী লুকে আবিরের দিকে তাকিয়ে থাকে মনে হচ্ছে এখন আস্তা গিলে খাবে।।।।।তিথির এমন চাহিনীতে আবির হাসতে থাকে,,,,,আবার মেঘ এর চিৎকার শুনে দূরে ছাদে যায়,,,,

তিথির তো এখন হুশ আসলো যে সে কি করেছে,,,,,তিথিও আবিরের পিছনে পিছনে যায়,,,, আবির গিয়ে দেখে শিহাব কারেন্ট শকড খেয়ে কেমন ভাবে যেন কাঁপছে,,,,তিথি গিয়ে দেখে শিহাব ফ্লোরে পরে আছে র কাঁপছে,,,তিথি তো মহা খুশি,,,পাশে রাখা একটা ঝাটা ছিল তিথি তা নিয়ে শিহাবকে সে ভাবে মারতে থাকে,,,,,তিথির এমন কান্ডতে সবাই তো পুরো অবাক,,,,,,,শিহাব তো কিছু বলতে ও পারছে না,,বেচারা এক তো কারেন্ট শকড খাইলো তার মধ্যে তিথি তাকে আরো ঝাটা দিয়ে পিঠাছে😂😃

আসলে তিথি তখন ছাদে কারেন্ট এর তার রাখে যাতে শিহাব ছাদে আসার সাথে সাথে সেখানে পা রাখে র কারেন্ট এর শকড খায়😁😂 র একটা ঝাটা ও😃😂 যাতে ঝাটা দিয়ে মারতে পারে,,,,এই জন্য তখন তিথি আবিরকে মিথ্যা বলে নিয়ে যায় যাতে আবির শকড টা না খায়,,,,,,,,,,

তিথির এমন কান্ডতে আবির তো পুরো থ।।।।

আবিরঃ এই মেয়ে করছে টা কি😱😱😱

মেঘঃ আবির ভাবি শিহাবকে এই ভাবে মারছে কেন???ভাই থামতে বল না হলে শিহাব ঝাটার বারি খেয়ে মরে যাবে,,,😨😨😨😨

আবির তিথির হাত টা ধরে বলে

আবিরঃ তিথি কি হচ্ছে এই সব??

তিথি থেমে যায় র হাঁপাতে থাকে পরে আবিরকে বলে

তিথিঃ কারেন্ট ধরলে নাকি ঝাটা দিয়ে পিঠাতে হয়,,তাহলে নাকি কোনো ক্ষতি হয় না,,,,

আবিরঃ আর তোমাকে এই ফালতু আইডিয়া দিচ্ছে কে??

তিথিঃ রহিম চাচা

আবিরঃ ও হ্যাঁ তোমার রহিম চাচা,,,যিনি তোমাকে এত বাজে আইডিয়া দেয় যে কি র বলবো,,,ওকে মারা বন্ধ করো।।। র মেঘ শিহাবকে ধর ওকে রুমে নিয়ে যাই।।।

তিথিঃ(যা মন খুলে মারতে ও পারলাম না😕😕😕😕ধুর আমার এই বজ্জাত হাজবেন্ড কে মারা উচিত শয়তান টা কে র একটু মারলে কি হতো।।।অনেক মজা লাগছে ওকে মারতে 😂😂😃😂 উফফফ মনে শান্তি পাইলাম অনেক দিন পর😂)

আবির খেয়াল করছে তিথি কেমন যেন আজিব ব্যবহার করছে,,,,,তিথি এই ভাবে কাউকে মারবে আবির তো ভাবতে ও পারে নাই,,,আবিরের কেমন যেন সন্দেহ হয় তিথির উপর,,,,,,,

আবিরঃ তুমি কিছু করো নাই তো

তিথিঃ আ….মি কি করলাম আজিব😕😕আপনার মাথা মনে হয় গেছে,,,,,

আবিরঃ(কেন জানি মনে হচ্ছে তিথি ইচ্ছে করে শিহাবকে মারছে।।।এই মেয়ের বিশ্বাস নাই যে মেয়ে,,,, উফফফ)

মেঘ র আকাশ শিহাবকে রুমে নিয়ে গিয়ে বিছানায় শুয়ে দেয়,,,ডাক্তার এসে শিহাবকে দেখে,,,,,,শিহাব ঠিক বুজতে পারছে যে তিথি এই সব ইচ্ছে করে করেছে,,,,,শিহাবের অনেক রাগ উঠে তিথির উপর,,,,তিথি তো হাসতে হাসতে শেষ এই টা মনে করে যে তার মনের ইচ্ছে সে পুরুন করেছে,,,,,

ডাক্তার চলে যাওয়ার পর মেঘ আবিরকে বলে,,,

মেঘঃ ভাই এই টা কি ছিল😂😂মনে হয়েছে ভাবি কাপড় ধুচ্ছে এই ভাবে😂😂আল্লাহ ঝাটা দিয়ে শিহাব কে 😂😂

আকাশঃ 😂😂😂😂😂আসলে আজকে ভাবির কান্ড দেখে তো আমি পুরো শকড😂😂ভাই তুই ঠিক বলেছিস ওই দিন যে তোর বউ কি জিনিস আমরা তা পরে টের পাবো 😂😂

তিথিঃ আরে এখানে হাসার কি আছে,,,,,আমাদের গ্রামে যখন কেউ কারেন্ট এ শকড খাইতো তখন তো দেখেছি ঝাটা দিয়ে পিঠাতো র ঠিক হয়ে যেতে😕😕

আবিরঃ তোমার বাড়ি কোন গ্রামে ম্যাডাম??

তিথিঃ (এই যা এখন কি বলি,,,আমার বাড়ি যে গ্রামে না সেটা তো বজ্জাত টা যানে,,,,এখন কি যে করি,,,, সব সময় নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারি😨😨উফফ তিথি তুই ও না আস্তা একটা গাঁদা থুক্কু গাদি)

আবির তিথিকে ঝাকুনি দিয়ে বলে

আবিরঃ কি ভাবছো এত বলো

তিথিঃ আরে আমার গ্রাম না তো রিতুর গ্রামের কথা বলছি,,,,অনেক বার ওর গ্রামে গেলাম তো,,,,ওখানে দেখিছি হিহিহি(মুখের কোণে মিথ্যা হাসি এনে)

আবিরঃ (এই মেয়ে পুরো মিথ্যা বলছে আমি সিউর)

মেঘঃ ভাবি যাই বল কিন্তু আইডিয়া টা খারাপ ছিল না😂😂😂😃শিহাবের তো পুরো শরীর লাল হয়ে গেছে

তিথিঃ ( এই টা কোনো লাল ধুর বজ্জাত টার জন্য ঠিক করে মারতে ও পারি নাই ইচ্ছে তো করেছিলো মেরে গায়ে গরম তেল ঢেলে দিই😂😁😁যাতে বুজতে পারে তিথি আসলে কি জিনিস 😁😂)

তিথি মুচকি মুচকি হাসে,,,, তিথির এমন কান্ড দেখে আবিরের কেমন যেন লাগছে তিথিকে,,,,আবির র কারো সামনে কিছু জিজ্ঞেস করলো না,,,কিন্তু আকাশ র মেঘ তো হাসতে হাসতে শেষ তিথির কান্ড এর কথা মনে করে তিথি ও তাদের সাথে হাসছে,,,,,,,শিহাবের অনেক রাগ উঠে যায় তিথির এমন কান্ড দেখে,,,, শিহাব নিজে নিজে বলে

শিহাবঃ আমি জানি তুমি এই সব ইচ্ছে করে করেছো😠😡তোমার এই হাসি আমি বের করবো😡তোমাকে আমি সুখে সংসার করতে দিবো না😡এমন কিছু করবো যাতে আবির তোমাকে এই বাড়ি থেকে র নিজের জীবন থেকে ধাক্কা মেরে বের করে,,,,,,তুমি এখনো শিহাবকে ভালো করে চিনো নাই😡😡😡😡

তিথি ঠিক বুজতে পারছে যে আবির তার উপর একটু সন্দেহ করছে,,,তিথির মাথা কাজ করছে না যে আবিরের সন্দেহ কি ভাবে দূর করবে,,,,,

মেঘঃ ভাবি র একটা কফি এনে দিবে প্লিজ

তিথিঃ ওকে

মেঘঃ এই শিহাব তুই খাবি

শিহাবঃ নায়ায়ায়ায়া

মেঘঃ ঠিক আছে খাবি না তাই বলে এতো জোরে চিৎকার করতে হয়,,,

তিথি মুখ চেপে হাসতে থাকে,,,,,,,বেচারা মনে হয় র জীবনে কফিই খাবে না,,,,তিথি কিচেনে যায় কফি করতে র আবির ও তার পিছনে যায়,,,,,তিথি ওই সময় চিনির কোটা টা একটু উপরে রাখে একটা টুল দিয়ে কিন্তু এখন টুল টা পাচ্ছে না,,,,,,তিথি অনেক চেস্টা করে কোটা টা নেওয়ার কিন্তু বার বার ব্যথ হচ্ছে,,,,,,হঠাৎ তার পেটে ঠান্ডা কিছুর স্পর্শ তে কেঁপে ওঠে,,,তিথির ঘাড়ে যেন কারো নিশ্বাস পরছে, তিথি ঠিক বুজতে পারছে যে এই টা র কেউ না আবির,,,,

আবির তিথিকে একটু উঁচু করে তোলে র তিথি চিনির কোটা নেয়,,,,,আবির তিথিকে নিচে নামিয়ে দেয়,,,,আবির তিথির ঘাড়ে নাক দিয়ে ঘষা দিতে থাকে আবির যেন নিজের হুশে হারিয়ে ফেলে তিথির অনেক কাছে আসলে ,,,,তিথির চুলের ঘ্রাণ যে আবিরকে বার বার মুগ্ধ করে,,,,,,,,আবিরের খুব ইচ্ছে করে তিথির মাঝে বার বার ডুবে যেতে,,,,,,,,তিথির তো পুরো নিশ্বাস ভারি হয়ে যাচ্ছে,,,,,

তিথিঃ স………স্যার প্লিজ ছাড়ুন

আবিরঃ হু

তিথিঃ স্যার প্লিজ

আবির তিথিকে ছেড়ে তার দিকে ঘুরিয়ে নেয় র তিথিকে বলে

আবিরঃ ওই সময় তো আমার নাম ধরে ডেকেছো র এখন স্যার,,,,

তিথিঃ না মানে ওদের সামনে যদি আপনাকে স্যার বলি তাহলে ওরা কি ভাববে তাই

আবিরঃ সবাই কি ভাববে তা তুমি কখন থেকে চিন্তা করছো,,,আচ্ছা যাই হোক এখন এই টা বলো

তিথিঃ কি কি বলতাম?

আবিরঃ তুমি শিহাবকে ঝাটা দিয়ে পিঠালে কেন???

তিথিঃ উফফফ আগে তো বলেছি যে কারেন্ট শকড করলে ঝাটা দিয়ে পিঠাতে হয়,,তা আপনি বুজবেন না আপনি তো দেশে ছিলেন না যে দেশে মানুষ কি কি করে তা জানবেন,,,,

আবিরঃ তোমার সাথে থেকে থেকে আমি পুরো পাগল হয়ে যাবো,,উফফফ

আবির কিচেন থেকে চলে যায়,,, তিথি একটু হাঁপ ছেড়ে বাঁচল,,,,,

তিথিঃ উফফফ বাঁচলাম বাবা😥😥আমি তো মনে করেছি এই বজ্জাত টা আজকে আমাকে খুন করবে।।।আচ্ছা বজ্জাত টা যদি জানে যে আমি সব কিছু করেছি তাহলে তো আমাকে গাছে লটকিয়ে পিঠাবে😥😥😧

চলবে….