পারফেক্ট ভিলেন

পারফেক্ট ভিলেন ! Season- 02 !! Part- 07

নিহাল : কবির ফয়সাল খান?
কবির : হামম।
নিহাল : তোর সাহস কিভাবে হয় আমার বাড়িতে ঢোকার?
নীড় : বাবা বাবা বাবা… cool cool…
নিহাল : why should i? এই লোকটা কেন বাড়িতে এসেছে। একে তো আজকে আমি…
নীড় : বাবা… তুমিই তো বলো যদি বাসায় কোনো শত্রুও আসে তবুও তার সাথে যেন বাজে ব্যাবহার না করি। তবে? he is our guest …
নিহাল : he is not a guest . he is a ra…
নীড় : বাবা… বসো তো। uncle ভেতরে আসুন।
.
কবির ভেতরে ঢুকলো।
নীড় : বসুন uncle …
কবির : না বাবা বসবো না। ছেলেকে অনেক ভালো শিক্ষা দিয়েছিস।
নীড় : আচ্ছা uncle … কথা হবে। আপনি বসুন। মামনি…
কবির: আমি এ বাড়িতে বসতে আসিনি। এসেছি তোমাক ধন্যবাদ দিতে আর ক্ষমা চাইতে ।
নিহাল : ধন্যবাদ আর ক্ষমা?
নীড় : ধন্যবাদ আর ক্ষমা মানে uncle ?
কবির : খুব সহজ। তোমাকে ধন্যবাদ বলতে এসেছি কারন তুমি ২ ২ বার আমার কলিজার টুকরা, আমার মেয়েকে বাচিয়েছো। তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার মেয়ে আমার জন্য কি সেটা বলে বোঝাতে পারবোনা। আর ক্ষমা চাইতে এসেছি কারন আমি আর ও তোমা…
নীড় দেখলো যদি ওকে মার খাওয়ানোর কথা নিহাল জানতে পারে তবে নিহাল কুরুক্ষেত্র শুরু করবে। আর নীড় চায়না এখন কবির আর নিহালের মধ্যে ঝামেলা হোক। তাই নীড় কবিরকে থামিয়ে দিলো।
নীড় : uncle … কি বলছেন কি? আমি যেটা করেছি সেটা আমার কর্তব্য। even সকল মানুষেরই কর্তব্য । আর চোখের সামনে কেউ বিপদে পরলে তার সাহায্য করার শিক্ষাই আমার বাবা আমাকে দিয়েছে।
কবির : তুমি আমাকে ৠণি করে দিলে। তোমার ওই ৠণ আমি কখনোই শোধ করতে পারবোনা। তবে হ্যা যদি কখনো আমি তোমার কোনো উপকার করতে পারি তবে অবশ্যই করবো।
নিহাল : তুই আর উপকার? তোর দ্বারা কখনোই কারো উপকার হতে পারেনা।
নীড় : আহ , বাবা। uncle বসো।
কবির : না বাবা। আসছি।
কবির চলে গেলো।
.
নিহাল : তুমি ওর মেয়ের help করেছো? বাচিয়েছো?
নীড় : হামম।
নিহাল : কেন?
নীড় : কারন তোমার কাছেই শিক্ষা পেয়েছি। কেউ বিপদে পরলে specially কোনো মেয়ে বিপদে পরলে তার helo করার।
নিহাল :অন্য মেয়ে আর কবির ফয়সাল খানের মেয়ে একনা।
নীড় : হ্যা ঠিকই বলেছো। এক না। ও আলাদা। কারন অন্যসব মেয়েকে আমি ভালোবাসিনা। ওকে ভালোবাসি।
নিহাল : নীড়… তুমি ওই কবির ফয়সাল খানের মেয়েকে ভালোবাসো? how dare you? how could you?
নীড় : i don’t know বাবা। কিন্তু ভালোবাসি। জানিনা কবে কিভাবে মেরিনক ভালোবেসে ফেলেছি… কিন্তু ভালোবাসি। ভীষন ভালোবাসি মেরিনকে।
নিহাল : মেরিন?
নীলিমা: মেরিন মানে ওই মেয়েটা না যে তোকে বাচিয়েছিলো?
নীড় : হ্যা।
নীলিমা : কিন্তু ও না তোর ভার্সিটির ভিপি নির্ঝরের হবু বউ।
.
নীড় : নির্ঝর was a fraud । & he is dead …
নিহাল : কি?
নীড় : হামম।
নিহাল : whatever … তোমার আর মেরিনের সম্পর্ক আমি কখনোই মেনে নিবো না। you have to forget her?
নীড় :আমি কখন বললাম যে আমাদের মধ্য সম্পর্ক আছে?
নিহাল : তুমি না বললে যে তুমি ওকে ভালোবাসো।
নীড় : হ্যা ভালোবাসি। অনেক বেশি ভালোবাসি। নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি ।
নিহাল : …
নীড় : কিন্তু আমাদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক নেই।
নিহাল : clearly বলো…
নীড় : খুব সহজ। আমি মেরিনকে ভালোবাসি। মেরিন আমাকে না। even তোমরা ছারা কেউ জানেও না যে আমি মেরিনকে ভালোবাসি।
নীলিমা : কেন জানলে কি হয়েছে? মেরিন মেয়েটা তো ভালো। সব দিক দিয়েই।
নিহাল : নীলা… ওই মেয়ে কখনো চৌধুরী বাড়ির বউ হতে পারেনা। খান আর চৌধুরীদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক হতে পারেনা।
নীড় : আমি কি বলেছি কিছু ? এখন ভালোবেসে ফেলেছি তো ফেলেছি। মনের ওপর কি কারো জোর আছে? তবে হ্যা এটা সত্যি যে আজীবন মেরিনকেই ভালোবাসবো।
নিহাল : তোমার এই ভালোবাসা আর আগে বারতে দেয়া যাবেনা। next month এই তোমার আর এ্যানার বিয়ে হবে।
নীড় : বাবা…
.
নিহাল : হ্যা।
নীড় : তুমি আমাকে বিশ্বাস করোনা? তুমি যেটা চাওনা সেটা আমি কখনোই করবোনা। কিন্তু আমি এখনই বিয়ে করতে চাইনা। আর এ্যানাকে তো আমি ভালোওবাসিনা । তাহলে ওকে বিয়ে কিভাবে করবো?
নিহাল : ভালো তো তুমি মেরিনকে বাসো। ওকে তো বিয়ে করা সম্ভব না। তাই ভালোবেসে বিয়ে করা সম্ভব না। যাকে বিয়ে করবে তাকে বিয়ের পরেই ভালোবাসতে হবে।
নীড় : কিন্তু বাবা.. এখনও আমার graduation complete হয়নি । বোঝার চেষ্টা করো। graduation complete করি। then নিজে কিছু করি। এরপর না হয় বিয়েটা করি। ততোদিনে এ্যানার সাথে bondingটাও হয়ে যাবে।
নিহাল : না।
নীলিমা: নিহাল জোর করে কিছু হয়না। আর তাছারাও নীড় তো না করেনি। তাইনা?
নিহাল: বেশ বিয়ে না হলো।তবে engagement তো হতে পারে। তাইনা? নীড় …
নীড় : হ্যা বাবা।
নিহাল : engagement তো করতেই পারো। নাকি এটাতেও আপত্তি?
নীড় : না বাবা।
নিহাল : তাহলে আমি আজই এ্যানার বাবা কোমলের সাথে কথা বলে ফেলি।
নীড় : যেটা ভালো মনে করো।
.
রাতে…
নীড় : জীবনেক প্রথম ভালোবাসা। তবুও অসম্পূর্ন থেকে যাবে। কেন তোমাকে ভালোবাসতে গেলাম মেরিন? আমি জানতাম এই ভালোবাসা ভালোবাসার হবেনা। তবুও কেন হার মেনে গেলাম মনের কাছে? কি আছে তোমার মাঝে? কিন্তু আমার মা-বাবার চেয়ে তোমাকে তো বেশি ভালোবাসতে পারিনা।
.
পরদিন…
নীড় ভার্সিটিতে গেলো। নীড় গাড়ি থেকে নামলো পরেই মেরিন সুন্দর ১টা ফুলের তোরা নিয়ে এগিয়ে এলো।
নীড় : 😒।
মেরিন : sorry & thank u…
নীড় : মেরিন বন্যা খান আমাকে sorry & thank you বলছে… ভাবা যায়।
মেরিন: মেরিন যেমন কারো অপরাধের শাস্তি দিতে জানে তেমনি কারো উপকারো ভুলেনা। সেই সাথে নিজের ভুলটাও স্বীকার করতে জানে।
নীড় : আচ্ছা? তবে তো ১টা কথা মনে হয় ভুলে গেছো।
মেরিন : কি?
নীড় : তুমি সবার সামনে আমাকে যা তা বলেছিলে… গুলি মেরেছিলে…
মেরিন : হামম।
বলেই মেরিন মিষ্টি ১টা হাসি দিলো। এরপর নীড়ের হাত ধরে টেনে সবার সামনে নিয়ে গেলো। উচু ১টা জায়গায় দারিয়ে ১কান ধরে
মেরিন বলল : sorry নীড়… আমি সেদিন ভুল বুঝে আপনাকে গুলি করেছি… বাজে কথা শুনিয়েছি। তার জন্য আমি অনেক অনেক দুঃখিত… please forgive me…
কথাটা শুনে নীড় হাহা করে হেসে উঠলো। সবাই অবাক চোখে সব দেখছে।
নীড় : guys guys guys… দেখো এই মেয়েটাকে। এর নাম মেরিন বন্যা খান। যে ২-৩মাস ধরে ভার্সিটিতে এসেছে। আর এসেই দাপট দেখিয়েছে। ভিপির দাপটে। ভিপির হবু বউ বলে কথা। কিন্তু এখন ভিপি উধাও। তাই মিস খান এসেছে sorry বলতে। ভিপি নেই আর পাওয়ারও নেই… so sad না।
মেরিন : …
নীড় : ক্ষমা আর তোমাকে? তুমি আমাকে গুলি করেছিলে , কতোবার অপমান করেছো… এমনি এমনি ক্ষমা করে দিবো? বলেছিলামনা প্রতি ফোটা রক্তের হিসাব নিবো। ready for that…
বলেই নীড় চলে গেলো।
.
দোলা: কি দরকার ওই ego ওয়ালাকে এতো sorry বলার?
মেরিন : চুপ থাকতো।
২জন কথা বলতে বলতে হাটছে। তখন সামনে নিরব দারালো।
মেরিন-দোলা সালাম দিলো।
নিরব: দোলা তুমি ক্লাসে যাও ।
দোলা : জী স্যার।
দোলা চলে গেলো।
নিরব : তুমি আমার রুমে এসো।
মেরিন : কেন?
নিরব : আমি তোমার টিচার। so follow my order …
মেরিন বাধ্য হয়ে গেলো।
মেরিন :বলুন স্যার।
নিরব : নীড় এবং অন্য ছেলেদের থেকে গ্যাপ রেখে চলবে। got it?
মেরিন : excuse me sir…
নিরব : হ্যা।
মেরিন : স্যার … আপনি আমার শিক্ষক। লেখাপড়ার ব্যাপারে যেটা বলবেন মেনে নিবো। কিন্তু আমার personal life এ interfere করলে মেনে নিবোনা। শিক্ষক শিক্ষকের মতো থাকুন। বুঝেছেন?
বলেই মেরিন রেগে বেরিয়ে গেলো।
নিরব: উফফ… কি তেজ… এই তেজেই তো বারবার হারাই…
.
মেরিন নিরবকে বকতে বকতে যাচ্ছে। তখন সামনে নীড় এসে দারালো।
নীড় : তুমি স্যারের রুমে?
মেরিন: স্যার যেতে বলেছিলো।
নীড়: কেন?
মেরিন: আজিরা প্যাচাল পারতে।
নীড়: মানে?
মেরিন: এই যেন কোনো ছেলের সাথে ক… ১মিনিট…. আপনি কেন জিজ্ঞেস করছেন?
নীড় : আমার ইচ্ছা।
মেরিন : তাহলে আমি বলবোনা সেটা আমার ইচ্ছা।
নীড় : শোনার জন্য লাগে মরে যাচ্ছি। huh…
বলেই নীড় চলে যেতে নিলো।
মেরিন : নীড়….
নীড়ে পা জোরা একা একাই থেমে গেলো।
মেরিন : ক্ষমা করে দিননা…
নীড় : bye…
মেরিন : আমিও কিন্তু sorry নিয়েই ছারবো।
নীড় : in your dream ….
বলেই নীড় চলে গেলো।
.
২দিনপর…
এই ২দিনে মেরিন ২০০বার sorry বলেছে। কিন্তু নীড় কানেই নেয়নি। নীড় ক্লাসে গিয়ে বসলো। হয়রান হয়ে গেছে দৌড়ে ঢুকলো। আর অবাক হলো। কারন ক্লাসে কেউ নেই।
নীড় : আরে আজকে আমি এতো লেট করে এলাম তবুও ক্লাস ফাকা। আজব তো… কাহিনি কি?
মেরিন: কাহিনি হলো এই যে সবাই পাব এ গেছে।
নীড় তাকিয়ে দেখে মেরিন ওর পাশের সিটে বসে আছে।
নীড় :তুমি এখানে?
মেরিন : কেন আসতে পারিনা?
নীড় : 😒।
মেরিন : সবাই পাব এ গেছে। party সার্টি করতে।
নীড় : কেন?
মেরিন : কারন আমি ওদের ট্রিট দিয়েছি।
নীড় : কি? কেন?
মেরিন : আমার ইচ্ছা হয়েছে তাই। আপনাকে sorry বলবো বলে।
নীড় : এই ২দিনে কি বলোনি?
মেরিন : আজকে আবার বলবো।
নীড় : listen … আমার থেকে দূরে থাকবে। বুঝেছো?
বলেই নীড় বেরিয়ে গেলো।
.
মেরিন : যা চলেই গেলো। ধুর ভালো লাগেনা। ভেবেছিলাম আজকে i love you ও বলে দিবো। 🙈। ধুর…
আরে এই খটর খটর আওয়াজ কোথায় থেকে আসছে?
মেরিন ওপরে তাকালো। দেখলো সিলিং ফ্যানটা যেন কেমন করছে। বুঝতে পারলো যে ওটা পরবে। তারাতারি উঠতে চাইলো। কিন্তু ওর চুল এমনভাবে চেয়ারের সাথে আটকে গেছে । তাই সরতেও পারছেনা।
ফ্যানটা just পরবে মেরিন ভয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলল।
.
৫মিনিটপর…
মেরিন : আরে আমি ব্যাথা পেলাম না কেন?
মেরিন তাকালো। দেখলো ওর মাথার ১ইঞ্চি ওপরে নীড়ের হাত। আর নীড়ের হাতের মধ্যে ফ্যান।
মেরিন: নীড়…
নীড় হাত থেকে ফ্যানটা রেখে নিজের mobile টা নিয়ে নীড় চলে গেলো।
মেরিন দৌড়ে নীড়ের পিছে গেলো।
মেরিন : নীড় নীড়… দারান আপনার হাত… দেখতে দিন। অনেক ব্যাথা পেয়েছেন…
নীড় : সরো…
মেরিন : না। আপনি বসুন।
নীড় : সরতে বলেছি কিন্তু…
মেরিন নীড়ের হাত টেনে নিলো।
মেরিন : তো?
নীড় : হাত ছারো।
মেরিন: না। আসুন আমার সাথে।
নীড় : হাত ছারো…
মেরিন : না বললাম না।
নীড় ঠাস করে ১টা থাপ্পর মারলো।
নীড় : তুমি কখনোই আমাকে দুর্বল করতে পারবেনা।
নীড় আর ১ মুহুর্তও দেরি না চলে গেলো।
মেরিন থাপ্পরের আগা মাথা কিছুই বুঝলোনা।
.
খান বাড়িতে…
মেঘ: সোনাবাচ্চা তোমার গালে কিসের দাগ?
মেরিন : জানিনা।
বলেই মেরিন রুমে চলে গেলো।
মেরিন : এতো সাহস আমাকে থাপ্পর মারে? শালা… তোরে তো বেশি বেশি ভালোবাসবো। দেখিস। হাতের কি অবস্থা কে জানে? ১টা ফোন করবো? করেই দেখি।
মেরিন ফোন করলো। ২বার বাজার পর নীড় ধরলো।
নীড় : ফোন করলা কেন?
মেরিন : আপনার হাতের কি খবর?
নীড় : জানিনা।
বলেই নীড় ফোন কেটে দিলো।
মেরিন : এই ছেলে তো দেখি heartless… মেয়েদের সাথে কেই এভাবে কথা বলে… ধুর ভালো লাগেনা। fresh হয়ে আসি।
.
৩দিনপর…
রাত ২টা…
মেরিন ঘুমিয়ে আছে। তখন কেউ এসে মেরিনের মুখে বালিশ চাপা দিয়ে ধরলো। মেরিন তো আর দম ছারতে পারছেনা। ছটফট করতে লাগলো। সরাতে চেয়েও পারছেনা। কোনো রকমে বেডের পাশে থাকা lamp টা ফেলে দিলো। যেটার আওয়াজ পেয়ে সবাই ছুটে এলো। আর হামলাকারী পালিয়ে গেলো। মেরিন কাশি দিতে দিতে অজ্ঞান হয়ে গেলো।
কবির : মামনি … মামনি…
কনিকা : এই মেঘ ডক্টর ডাক।
মেঘ ডক্টরকে তুলে নিয়ে এলো। ডক্টর চেক আপ করে
বলল : just senseless হয়েছে।
অধরা : আবার নতুন করে কোন villain এলো…
মেঘ : যেই হোক। এবার আমার বোনের ত্রিসীমানায় কেউ এলে তাকে ছারবোনা।
.
পরদিন…
মেরিন ভার্সিটিতে গেলো। দেখলো ১টা মেয়ের সাথে নীড় হেসে হেসে কথা বলছে। মেরিনের মেজাজ গরম হয়ে গেলো। মেরিন নীড়কে টেনে নিয়ে গেলো।
নীড় : আমাকে এখানে নিয়ে এলে কেন?
মেরিন : ওই মেয়ের সাথে এতো হাসাহাসি করছিলেন কেন?
নীড় : আমার ইচ্ছা। ও আমার friend … কথা বলতেই পারি।
মেরিন : না পারেন না। এখন আপনি অন্যকারো দিকে চোখ তুলে তাকাবেননা। আর শয়নে স্বপনে কেবল আমার কথা ভাববেন।
নীড় : কেন?
মেরিন : কারন আপনি কেবল আমার…
নীড় : মানে?
মেরিন: মানে আমি আপনাকে ভালোবাসি। i love you…
.
চলবে…