বজ্জাত বস রোমান্টিক হাজবেন্ড Season 2 !! Part- 16
আবিরঃ সরি নিয়া,,আচ্ছা রাখি আমার খুব ঘুম পাচ্ছে,,,কালকে কথা হবে বাই
নিয়াঃ ওকে বাই বেবী,,লাভ ইউ
আবিরের একটু ও ভালো লাগে নাই নিয়ার কথা গুলো,, আবির ভেবেছে নিয়াকে তিথির সব কথা বলবে আর এইটা ও যে আবির তাকে নয় তিথিকে ভালোবাসে,,,
আবির তো তিথির সাথে কাটানো মুহূর্ত গুলো মনে করে তার এতো খুশি লাগছে,,,তিথির সে মায়াভরা চেহারা,,,তার সে মুগ্ধ করা হাসি,,,,বার বার তিথির সে মায়াবী মুখখানি ভেসে আসছে,,,, আবির একটু মুচকি হেসে বলে
আবিরঃ মিস তিতা তোমাকে এতো ভালোবেসে ফেলেছি যে তোমাকে ছাড়া র কিছু ভাবতে ও পারছি না,,,,তোমার মায়াজালে যে আমি পরে গেলাম,,,,,,
আবির একটু মুচকি হেসে তিথিকে ফোন দেয়,,,তিথি ফোনটা হাতে নিয়ে না দেখে রিসিভ করে
তিথিঃ হ্যালো( ঘুমান্ত কন্ঠে)
আবিরের কাছে তিথির ঘুমান্ত কন্ঠ যে এতো মধুর লাগছে তার শুধু তিথির আওয়াজ শুনতে ইচ্ছে করছে,,,,,,আবির কিছু বলতে যাবে তার আগে তিথি ফোনটা কেটে দেয়,,,আবির বুজতে পেরেছে তিথি ঘুম,,তাই র কল না দিয়ে সে ও ঘুমিয়ে পরে,,,,
সকালে আবির ঘুম থেকে ওঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করতে নিচে নামে র দেখে বৃষ্টি র আম্মু কথা বলছে,,,,,আবির গিয়ে তার মাকে জড়িয়ে ধরে,,
আবিরের মাঃ তো ঘুম কেমন হলো?
আবিরঃ অনেক ভালো আম্মু
আবিরের মাঃ কালকে রাতে কই ছিলি?
আবির মাথা হাত দিয়ে একটু মুচকি হেসে তার মাকে সব বলে,,,তার মা র বৃষ্টি তো মহা খুশি,,,
বৃষ্টিঃ ভাইয়া সত্যি তিথি আপু আমার ভাবি হবে
আবিরঃ হ্যাঁ,,কেন খুশি হস নাই?
বৃষ্টিঃ খুশি হই নাই মানে,,আমি তো মহা খুশি এই টা ভেবে যে তিথি আপু আমার ভাবি ওয়াও ভাইয়া এতো দিনে একটা কাজের মতো কাজ করলি,,,
আবিরঃ কি বললি? এতো দিনে দাঁড়া তুই
আবির বৃষ্টিকে দুরাতে থাকে তা দেখে আবিরের মায়ের খুব হাসি পায় আজো তারা সে বাচ্চা রয়ে গেল,,,,আবার এই টা ভেবে খুব খুশি লাগছে যে তিথি এই ঘরে আসবে,,,,,তিথিকে তার খুব ভালো লাগে,,মায়াভরা মুখখানি দেখে যে সে ও তার ছেলের জন্য পছন্দ করেছে,,
আবিরের মাঃ তো আমার বউ মাকে কখন নিয়ে আসবি আমার সাথে দেখা করানোর জন্য
আবির তার মায়ের কাছে এসে বলে
আবিরঃ অনেক যলদি
আবিরের মাঃ আচ্ছা শুন আজকে নিয়ে আয় না এক বার প্লিজ,, বছরের প্রথম দিন মেয়েটার মুখ টা একটু দেখতে চাই,,,তার সে মায়াভরা মুখখানি দেখলে মন্টা শান্তি পায়,,আনবি আজকে
বৃষ্টিঃ আর আমাদের দুই ভাই-বোনকে দেখলে বুজি তোমার মন শান্তি পায় না,,
আবির হেসে দেয় বৃষ্টির কথায়,
আবিরের মাঃ তোরা সবাই আমার প্রাণ,,,আর এখন তিথি ও বুজলি
বৃষ্টি মুচকি হেসে তার মায়ের পাশে বসে,,আবিরের এই টা জেনে ভালো লাগছে যে তার মা ও বোন তিথিকে আপন করে নিয়েছে,,তিথিকে সত্যি সে একটি পরিবার দিতে পারবে এই টা ভেবে তার খুন আনন্দ হচ্ছে,,তাড়াতাড়ি নাস্তা করে অফিসের জন্য বেরিয়ে যায়,,,বার মনে করে তিথির সাথে একটু কথা বলে নিবে,,,,তাই ফোনটা বের করে তিথিকে কল দেয়,,,,
সকাল ৯ঃ৩০ টা তিথি এখনো ঘুম,,,,বার বার ফোনে কল আসছে তার কোনো খবর নাই,,তিথির তো মেজাজটা ও খারাপ হচ্ছে যে এতো কল দিচ্ছে কে,,,একটু চোখ না খুলে ফোনটা হাতে নিয়ে নাম্বার না দেখে রিসিভ করে
তিথিঃ হ্যালো কে রে এতো সকাল ফোন করে আমার ঘুমের চোদ্দটা বাজাছিস,,,,,(বিরক্তি নিয়ে বলে)
আবিরঃ হ্যালো তিথি ( স্বাভাবিক ভাবে,,,)
তিথিঃ ওই মিয়া হ্যালো হ্যালো না করে কেন ফোন করেছিস তা বল😡😡এক তো ঘুম নষ্ট করলি আবার ঢং করে হ্যালো বলছিস,,,,তোকে সামনে পাইলে তো আমি ঘুরাই কয়েকটা চড় লাগাই দিতাম,,
তিথির কথা শুনে তো আবিরের মেজাজ পুরো খারাপ হয়ে যায়,,,,,,আবিরের তো তিথির উপর এতো রাগ লাগে যে সামনে থাকলে হয়তো একটা থাপ্পড় দিয়ে দিতো,,,এই মেয়েটা কি কখনো ঠিক হবে না,,,,এতো টা স্টুপিড কেউ কি ভাবে হতে পারে তা আবিরের জানা ছিলো না,,রেগে তিথিকে এক ধমক দেয়,,,,
আবিরঃ তিথিইইইই নাম্বার দেখে রিসিভ করতে পারো না স্টুপিড মেয়ে😡😡
তিথি লাফ দিয়ে উঠে বসে,ভয়ে তার হাত কাঁপছে,,,তাড়াতাড়ি ফোনে দেখে আবিরের নাম্বার,,,ফোনটা আবার কানের কাছে নিয়ে একটু চাপা হাসি দিয়ে বলে
তিথিঃ স্যার আ,,,,পনি
আবিরঃ হুম আমি,,,ইচ্ছে তো করছে ঘুরাই একটা থাপ্পড় মারি ফাজি কতো থেকে,,,,,তাড়াতাড়ি অফিসে আসো তখন দেখাবো না দেখে ফোন রিসিভ করার মজা😡😡
তিথি কিছু বলতে যাবে তার আগে আবির ফোনটা রেখে দেয়,,,তিথি ঠিক বুজতে পেরেছে যে আবির তার উপর খুব রেগে আছে,,,,যদি এখন অফিসে যায় হয়তো আবির তাকে সত্যি সত্যি থাপ্পড় দিবে,,ভয়ে তো তিথি শেষনিজে নিজেই বকবক করে,,,
তিথিঃ তিথি তুই আস্তা একটা গাধি😡বজ্জাত মাইয়া নাম্বার দেখে রিসিভ করলে কি হয়তো,,,এখন যে মিস্টার এনাকন্ডা রেগে গেছে,,যদি আমাকে থাপ্পড় মারে সত্যি সত্যি😢😢আমি আজকে অফিসে যাবো না বাপু,,,
তিথি আবার কম্বলটা মুড়িয়ে ঘুমিয়ে পরে,,,,
আবির অফিসে কাজ করছে আবার বার বার দেখছে তিথি এসেছে কি না,,,,আবিরের একটু ও মন বসছে না কাজে,, বার বার তিথির কথা তার মনে পরছে,,,,আবির কেবিন থেকে বের হয়ে তিথির টেবিলের সামনে গিয়ে দেখে না তিথি এখানে নাই,,আবির মনে করেছে তিথি হয়তো কেন্টিনে,,ভয়ে হয়তো তার সামনে আসে নাই,,, তখন পাশ দিয়ে রাফি হেঁটে যাচ্ছে আবির রাফিকে ডাক দেয়
আবিরঃ মিস্টার রাফি
রাফিঃ জ্বি স্যার (আবিরের সামনে এসে)
আবিরঃ মিস তিথি কোথায়? উনি কি কেন্টিনে?
রাফিঃ স্যার তিথি তো আসে নাই,,,,ফোন করেছি বলেছে ওর নাকি একটু শরীর খারাপ তাই আজকে আসবে না,,,
আবিরঃ বছরের প্রথম দিন আর উনার শরীর খারাপ,,,,
রাফিঃ স্যার তা তো জানি না,,,আমি ফোন করেছি তখন তো আমায় তাই বললো,,,
আবিরঃ আচ্ছা ঠিক আছে আপনি যান নিজের কাজ করুন,,,
আবির কেবিনে গিয়ে চিন্তা করতে থাকে
আবিরঃ সকালে তো আমাকে বলে নাই যে ওর শরীর খারাপ,,,হঠাৎ শরীর খারাপ হলো নাকি মিথ্যা বলছে আমার ভয়ে কোনটা তা তো একটু দেখতে হয়,,,,
আবির ফোন হাতে নিয়ে তিথিকে কল দেয়,,,
আর তিথি তো এখনো ঘুম😂😂😂বেচারি ঘুমের জন্য কিছু দেখছে না,,,,ফোনটা বেজে যাচ্ছে কিন্তু তিথি বালিশের নিচে রেখে দিয়েছে যার জন্য আওয়াজ পাচ্ছে না,,,,আবিরের তো খুব রাগ উঠে তিথির উপর,,,
আবিরঃ এই মেয়ে কি? আচ্ছা সত্যি সত্যি ওর শরীর খারাপ না তো,,,সকালে হয়তো আমার ধমকে কিছু বলে নাই,,উফফ আবির তুই ও না মেয়েটার উপর রেগে গেলিআর হয়তো এই জন্য জানাই নাই,,,,
আবির তাড়াতাড়ি ফোন টা আর জ্যাকেটটা নিয়ে বেরিয়ে যায়,,যাওয়ার আগে ম্যানেজার ডাক দেয়
ম্যানেজারঃ স্যার
আবিরঃ জ্বি ম্যানেজার বলুন
ম্যানেজারঃ স্যার আপনি কি কোথায়ও যাচ্ছেন?
আবিরঃ জ্বি,,আমার একটা কাজ আছে,,আজকে র অফিসে আসবো না,,সো আপনি সব দেখে নিয়েন,,ওকে
ম্যানেজারঃ স্যার আসলে আজকে মিটিং ছিলো তা অনেক ইম্পর্টেন্ট,,কম্পানির জন্য অনেক বড় ডিল মিস্টার শিহাব রেওয়াজের সাথে,,
আবিরঃ ওহ হ্যাঁ আমি তো একদম ভুলে গেছি যে মিস্টার শিহাব রেওয়াজ এর সাথে মিটিং,,আচ্ছা উনাকে বলুন যে আজকে মিটিং টা হতে পারবে না কালকে হবে,,,
ম্যানেজারঃ কিন্তু স্যার,,,,,
আবিরঃ কোনো কিন্তু নয় ম্যানেজার,,আমি যেখানে যাচ্ছি সে কাজ টা অনেক ইম্পর্টেন্ট,,,সো আপনাকে যা বলছি তা করুন ওকে
ম্যানেজারঃ জ্বি আচ্ছা
আবির অফিস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে উঠে গাড়ি স্টার্ট দিয়ে ড্রাইভ করতে থাকে,,,,,আর বার বার তিথিকে ফোন দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ম্যাডাম তো ম্যাডাম এখনও নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে😂😂😂
আবিরের তো অবস্থা খুব খারাপ,,,তার ভয়ে কলিজা শুকিয়ে যাচ্ছে এই টা ভেবে যে তিথি ঠিক আছে কি না,,,,,আবিরের মাথায় শুধু এখন এই টা ঘুরছে তিথি ঠিক আছে না খুব অসুস্থ,,,
নিয়া আজকে অনেক সেজে গুজে রেডি হয়ে ফোনটা হাতে নিয়ে একটা সেলফি তুলে আর সাথে সাথে আবিরকে সেন্ড করে দেয়,,,অনেক খুশি লাগছে তার আজকে,,,বছরের প্রথম দিন সে আবিরের সাথে কাটাবে তা ভাবতে তার খুব খুশি লাগছে,,,,,নিয়া অনেক কখন থেকে অপেক্ষা করছে আবির কখন তাকে একটা ম্যাসেজ দিয়ে বলবে তাকে কেমন লাগছে,,কিন্তু না আবির তো পিক টা সিন করে নাই,,,
নিয়াঃ আবির আমার পিক সিন করে নাই কেন? হয়তো কাজ করছে তাই আমার বেবীটা দেখে নাই,,দেখলে তো আজকে চোখ ফিরাতে পারতো না😊😊
নিয়া মুচকি হেসে ফোনটা নিয়ে আবিরকে কল দেয়,,,আবির ড্রাইভ করছে হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠায় আবির তাড়াতাড়ি ফোনটা হাতে নেয়,,,,তিথি ফোন করেছে মনে করে,,,,,নাম্বারটা দেখে আবিরের একটু ও ভালো লাগে নাই,,,,,,নিয়ার নামটা ভেসে উঠছে,,,আবির অনেকটা বিরক্তি নিয়ে ফোনটা সাইলেন্ট করে পাশের সিটে রেখে দেয়,,
আবিরঃ এই মাইয়া তো দেখি পুরো প্যারা,,,সব সময় এমন সময় কল দেয় ইচ্ছে করে দুই-তিনটা থাপ্পড় মারি,,,,
আবির আর ফোনের দিকে না তাকিয়ে ড্রাইভ করতে থাকে,,,,,,তিথির বাসার সামনে এসে গাড়ি সাইট করে রেখে দূরে সিড়ি দিয়ে উপরে উঠে,,,,উপরে গিয়ে দরজার বেল দিতে থাকে কিন্তু না তিথি দরজা খুলছে না,,আবিরের তো আরো ভয় লাগছে
আবিরঃ কিছু হয় নাই তো,,,,দরজা কেন খুলছে না,,,,,
আবির তো বেল দিয়ে যাচ্ছেই,,,,,তিথি একটা বালিশ নিয়ে কান চেপে ধরে কিন্তু না বেলের আওয়াজ টা ঠিক তার কানে আসছে,,,,
তিথিঃ উফফফ বাবা এখন আবার কে আসছে?ধুর ভালো লাগে না একটু ঘুমাতে ও দিচ্ছে না শান্তি মতে,(বিরক্তি নিয়ে)
তিথি উঠে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে ১২ঃ৪০ আর সে এখনো ঘুমাচ্ছে😂তিথি ওড়নাটা গলায় মুড়িয়ে চোখ ঢলতে ঢলতে চিৎকার করে বলে
তিথিঃ আরে আসছি তো এতো বেল বাজিয়ে কি আজকে কান টা নিয়ে নিবেন😡😡(উফফ মনে হচ্ছে তার বিয়ে হচ্ছে এই ভাবে বেল বাজাচ্ছে,,,)
তিথি দরজা খুলে চোখ ঢলতে ঢলতে তাকিয়ে দেখে তো পুরো হাাাাা
আবির তিথির দিকে শুধু তাকিয়ে আছে,,ঘুম গিয়ে পুরো মুখ ফুলিয়ে ফেলেছে,,,,আবিরের একটু ও লাগছে না যে তিথি অসুস্থ,,,তিথি এক ঢোক গিলে আমতা আমতা করে বলে
তিথিঃ আ,,,পনি এখানে? এই সময় কি,,,,,,,
তিথি র কিছু বলতে পারে নাই আবির তিথিকে জড়িয়ে ধরে,,,,তিথি তো পুরো হতবাক যে হঠাৎ আবির এখানে,,,,
তিথিঃ স্যার আপনি এখানে?
আবির তিথিকে ছেড়ে তিথির কপালে হাত দিয়ে বলে
আবিরঃ তুমি নাকি অসুস্থ? র কই জ্বর তো নাই,,কি হয়েছে তোমার?
তিথিঃ আমার কিছু হয় নাই,,,আমি ঠিক আছি,,,,আপনি এই সময় আমার বাসায়,,আসার আগে একটু জানিয়ে আসতেন একটা ফোন করে আসতে পারতেন,,,
আবিরঃ কি বললে তুমি? জানিয়ে আসতাম😡😡তোমার ফোন কথায়?
তিথিঃ আমার ফোন তো,,,,,,(হঠাৎ মনে আসছে তার যে ফোন তো বালিশের নিচে রেখে ঘুমিয়ে ছিলো)
আবিরঃ ফোন তো কি?
তিথিঃ বা,,,,,,,বালিশের নিচে😨😨😨
আবিরঃ কি😡😡😡😡😡
তিথিঃ সরি স্যার আমি দেখি নাই,,,,,
আবিরঃ তুমি নাকি অসুস্থ জানো কতো চিন্তা হচ্ছিলো আমার,,,,রাফি বলেছে যে তোমার নাকি খারাপ লাগছে তাই অফিসে যাও নাই,,,কি হয়েছে তোমার?
তিথিঃ কিছু হয় নাই আমি তো এমনি বলেছি অফিসে যেতে ইচ্ছে করছে না তাই মজা করে বললাম যে আমার খারাপ লাগছে,,,
আবিরের তো পুরো মেজাজ খারাপ হয়ে যায় এই টা শুনে যে তিথি এমনি কথাটা বলেছে,আর সে পাগলের মতো ছুটে এসেছে তার কাছে,,রাগ কন্ট্রোল করতে না পেরে তিথিকে একটা কষে থাপ্পড় মারে,,,,
আবিরঃ ঠাসসসসসসসসসসসসস ফাইজলামির একটা সিমা থাকে😡😡😡জানো আমার কি অবস্থা হয়েছে,,,,
তিথি তো থাপ্পড় টা খেয়ে আর নাই,,,সোজা গিয়ে মাটিতে,,,,,গালে হাত দিয়ে বসে আছে,,চোখ দিয়ে পানি পরছে আর মাথাটা ও তার ঘুরাচ্ছে,,এতো জোরে থাপ্পড় টা দিলো যে তিথি তিথির মধ্যে নাই,,,,,,চারপাশে শুধু গোল গোল লাগছে,,,,সব কিছু আবার ডাবল দেখছে,,,
চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,