My Mafia Boss- Season- 1 !! Part- 51
দরজা খুলে বেরিয়ে আসে রুহী।গেটের কাছে আসতেই চোখ কপালে তুলে রুহী।লাল মরিচ বরটা খয়েরী শার্ট গায়ে কালো একটা বাইকে বসে হর্ন বাজাচ্ছে।তবে মুখে সবসময় কার মতো সাড়ু ওয়ালা লুক।রুহীর গেটের ভিতর একটু ঢুকে শাড়ী আর চুল ঠিক করে নিলো।গেট থেকে বেরিয়ে রোয়েনের কাছে এসে দাঁড়ালো। রোয়েন ইশারা করে পিছে বসতে বলল রুহীকে।রুহী পিছনে এক সাইড হয়ে বসলো।এক হাত রোয়েনের কাঁধে রাখলো।ভালো মতো ধরো নাহলে পড়ে যাবে।দাঁতে দাঁত চেপে বলল রোয়েন।
রুহী বুঝতে পারছেনা কিভাবে ধরার কথা বলছে রোয়েন।কারন এ প্রথম বাইকে উঠেছে ও।রুহীর হাত দুটো ধরে নিজের কোমড়ে রাখলো রোয়েন।শক্ত করে এভাবে ধরো।গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।রুহী মাথা নিচু করে মুচকি হেসে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো রোয়েনকে।রোয়েন বাইকে স্টাস্টার্ট দিতেই চলতে লাগলো।রুহীর চুল গুলো পিছনে উড়াউড়ি করছে।রোয়েন লুকিং গ্লাসে ওর মায়াবতী কে দেখছে।এমন টা জানলে আরো আগে কিনতো।কি খুশি লাগছে বৌটাকে।ভাবতে থাকে রোয়েন।বেশ কিছুক্ষন বাইকে ঘুরা ঘুরি করে ঘরে ফিরে আসার সময় ডিনার করে নিলো বাহিরে।ঘরে ফিরে এলো রোয়েন রুহীকে নিয়ে।
ঘরে ঢুকে রুহীর হাত ধরে সিড়ির দিকে পা বাড়ালো রোয়েন।রুহী পাশের রুমে গিয়ে কাপড় চেঞ্জ করে নিলো।আনিলা বেগম শোয়া থেকে উঠে বসলেন।কিরে কই গেছিলি?চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে রুহী বলল বাহিরে গেছিলাম।আপনি খেয়েছেন কিছু? আনিলা বেগমের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলো রুহী।
হ্যারে মা খাইছি।
ওহ রুহী চুলে খোপা করে বেরিয়ে এলো রুম থেকে।ভীষন গরম লাগছিলো ঘাড়ে তাই খোপা করা।
ডায়েরী পড়ছে রোয়েন।
মাথা ঘুরাচ্ছে কিন্তু মামী জোর করছেন তাই ঘর মুছে দিচ্ছি।হাত টা ও ভীষন জ্বলছে।পুড়ে গেছিলো তাই।হঠাৎ চকচকে এক জোড়া জুতো ঘর মুছার কাপড়টি আটকে ধরলো।মাথা তুলে দেখি আমার প্রিন্স চার্মিং।রাগী চোখে তাকিয়ে ছিলো আমার দিকে। পরে ওনি যা করলেন হি হি হি ভেবেই হাসি পাচ্ছে।মামী চা খাচ্ছিলেন।ওনি চায়ের কাপটা উপুড় করে মামীর মুখে ঢেলে দিলেন।আজ আমায় ওনার সাথে নিয়ে যাবেন।নিজেই সব প্যাক করলেন।
রোয়েন যেন সেদিনে ফিরে যাচ্ছে।পৃষ্ঠা উল্টালো আবার।
চুম্বন জিনিসটা কি আজ বুঝলাম।এতোটা মধুর হয় জানতামনা।গাড়িতে বসে আমাকে প্রথম চুমো খেয়েছে আমার প্রিন্স চার্মিং।ব্যাপারটা আনএক্সপেক্টেড হলে ও খুব কিউট ছিলো।
মামাকে সেবার বলেছিলাম কক্সবাজারে যাবো কিন্তু নিয়ে যাননি।কারন অনাথ আশ্রমে ফিরে যাওয়ার সময় হয়ে গিয়েছিলো।যাই হোক মানুষের সব আশা পূরন হয়না।তবে অনেক কিছুই পেয়েছি জীবনে সেটা ওনি আমার জীবনে আসার পরে।
বড় একটি নিশ্বাস নিলো রোয়েন।ফোন বের করে একটা নম্বরে কল দিলো হ্যালো কক্সবাজারের জন্য দুটো টিকিট চাই আর্জেন্ট।
কখন যাবেন স্যার?ঐপাশ থেকে বলে উঠলো।
কাল রাতে।
আইচ্ছা স্যার।ফোন কেঁটে গেল।কারোর রুমে আসার শব্দে ডায়েরী লুকিয়ে নিলো রোয়েন।রুহী রুমে এসে রোয়েনের কাছে দাঁড়ালো।রোয়েন রুহীর হাত টেনে ধরে কোলে বসিয়ে দিলো।একহাত রুহীর পিছনে নিয়ে খোপা করা চুল খুলে দিলো।রুহীকে আরেকটু কাছে টেনে নিলো রোয়েন।রুহী চোখ বন্ধ করে দ্রুত নিশ্বাস নিশ্বাস নিচ্ছে।রোয়েন রুহীর চুলের ভিতর মুখ ঢুকিয়ে ওর ঘাড়ে ঠোঁট রাখলো।ভীষন সুড়সুড়ি লাগছে রুহীর।রোয়েন লিক করছে ওর ঘাড়ে।রোয়েনের শার্টের এক কোনা টেনে ধরলো রুহী।রোয়েন একহাত রুহীর শাড়ী ভেদ করে পেটে স্লাইড করছে।রোয়েন রুহীকে টেনে শুইয়ে ওর আঁচল খুলে দিলো।রুহী চোখ বন্ধ করে আছে।বুকটা যেন বিস্ফোরিত হবে কিছুক্ষণের মাঝে।রোয়েন রুহীর গলায় মুখ ডুবালো।উষ্ণ ছোঁয়ায় রুহীকে ভরিয়ে দিচ্ছে রোয়েন।গলার থেকে সরে এসে রুহীর ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরলো রোয়েন।।
সকাল বেলায় রোয়েনের ডাকে ঘুমভাঙ্গলো রুহীর। রোয়েন কালো কোট আর সানগ্লাস পরে।রুহীর সামনে দাঁড়িয়ে আছে।কোথা ও যাচ্ছেন? উঠে বসতে বসতে প্রশ্ন করলো রুহী।রুহীর দিকে ঝুঁকলো রোয়েন।বাহিরে যাচ্ছি।প্যাকিং করে রেখো তোমারটাও আমার টাও।ক্লিয়ার?গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।
মাথা নাঁড়লো রুহী।রোয়েন টুপ করে রুহীর ঠোঁটে ঠোঁট ছুইয়ে সরে এলো।যাচ্ছি বলে অপেক্ষা না করে বেরিয়ে গেলো রুহী।রুহী ঠোঁটে হাত ছুইয়ে উঠে দাঁড়ালো। ফ্রেশ হয়ে নিচে নেমে এলো।আনিলা বেগম টেলিভিশন দেখছে।কিরে মা ঘুম ভাঙ্গলো?রুহীর দিকে মুচকি হাসলেন আনিলা বেগম।
জি মামী।নাস্তা করেছেন?
হুম।তুই ও করে নে নাস্তা।
জি।নাস্তা সেরে উপরে এলো রুহী।প্যাকিং করতে লাগলো।রোয়েনের প্যাকিং শেষে নিজের ব্যাগ গুছিয়ে নিলো রুহী।রোয়েন ঘরে ফিরে রুমে না এসে আনিলা বেগমের সামনে বসলো।
রোয়েন বাবা একটা কথা বলি?
জি বলুন।পানি খেতে খেতে বলল রোয়েন।
দেখো যেমন তেমন করে বিয়ে টা তো হলো।একটা অনুষ্ঠান করলে ভালোই হয়।ঐঘটনার পর থেকে রুহীর হয়ত মন ভালো নেই। তাই বলছিলাম যে একটা অনুষ্ঠান করলে খারাপ হয়না।
আনিলা বেগমের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে চোখ সরিয়ে নিলো রোয়েন।ভালো হবে।ওর মন টাও ড্রাইভার্ট হবে।গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।ওকে নিয়ে আজ রাতে কক্সবাজার যাবো।অনলাইনে কিছু কাপড়ের ছবি পাঠাবো।পছন্দ হলে জানিয়ে দিলে ওরা নিয়ে আসবে।
ঠিক আছে বাবা।যেটা ভালো মনে করো।
হুম।আর বাকি সব ব্যাবস্থা করে যাবো।উঠে সিড়ির দিকে পা বাড়ালো রোয়েন।রুহী প্যাকিং শেষ করে উঠে দাঁড়াতেই কারোর বুকের সাথে ধাক্কা খেলো।রোয়েন একটু সরে এলে রুহী পিছনে ফিরলো ও আ আপনি?
হুম।কফি বানিয়ে আনো। গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।
জি মাথা নিচু করে রুম থেকে বেরিয়ে গেলো রুহী।
রাতের খাবার শেষ করে রুহীকে নিয়ে বেরিয়ে পড়লো রোয়েন।আ আ আমরা কই যাচ্ছি?রুহী মাথা নিচু করে জিজ্ঞেস করলো।
রোয়েন ড্রাইভিং সিটে বসতে বসতে বলল এয়ারপোর্টে। আর প্রশ্ন করোনা।সারপ্রাইজ থাকবেনা আর।গাড়ি স্টার্ট দিলো রোয়েন।
চলবে#My_Mafia_Boss
পর্ব-৫১
Writer: Tabassum Riana
দরজা খুলে বেরিয়ে আসে রুহী।গেটের কাছে আসতেই চোখ কপালে তুলে রুহী।লাল মরিচ বরটা খয়েরী শার্ট গায়ে কালো একটা বাইকে বসে হর্ন বাজাচ্ছে।তবে মুখে সবসময় কার মতো সাড়ু ওয়ালা লুক।রুহীর গেটের ভিতর একটু ঢুকে শাড়ী আর চুল ঠিক করে নিলো।গেট থেকে বেরিয়ে রোয়েনের কাছে এসে দাঁড়ালো। রোয়েন ইশারা করে পিছে বসতে বলল রুহীকে।রুহী পিছনে এক সাইড হয়ে বসলো।এক হাত রোয়েনের কাঁধে রাখলো।ভালো মতো ধরো নাহলে পড়ে যাবে।দাঁতে দাঁত চেপে বলল রোয়েন।
রুহী বুঝতে পারছেনা কিভাবে ধরার কথা বলছে রোয়েন।কারন এ প্রথম বাইকে উঠেছে ও।রুহীর হাত দুটো ধরে নিজের কোমড়ে রাখলো রোয়েন।শক্ত করে এভাবে ধরো।গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।রুহী মাথা নিচু করে মুচকি হেসে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো রোয়েনকে।রোয়েন বাইকে স্টাস্টার্ট দিতেই চলতে লাগলো।রুহীর চুল গুলো পিছনে উড়াউড়ি করছে।রোয়েন লুকিং গ্লাসে ওর মায়াবতী কে দেখছে।এমন টা জানলে আরো আগে কিনতো।কি খুশি লাগছে বৌটাকে।ভাবতে থাকে রোয়েন।বেশ কিছুক্ষন বাইকে ঘুরা ঘুরি করে ঘরে ফিরে আসার সময় ডিনার করে নিলো বাহিরে।ঘরে ফিরে এলো রোয়েন রুহীকে নিয়ে।
ঘরে ঢুকে রুহীর হাত ধরে সিড়ির দিকে পা বাড়ালো রোয়েন।রুহী পাশের রুমে গিয়ে কাপড় চেঞ্জ করে নিলো।আনিলা বেগম শোয়া থেকে উঠে বসলেন।কিরে কই গেছিলি?চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে রুহী বলল বাহিরে গেছিলাম।আপনি খেয়েছেন কিছু? আনিলা বেগমের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলো রুহী।
হ্যারে মা খাইছি।
ওহ রুহী চুলে খোপা করে বেরিয়ে এলো রুম থেকে।ভীষন গরম লাগছিলো ঘাড়ে তাই খোপা করা।
ডায়েরী পড়ছে রোয়েন।
মাথা ঘুরাচ্ছে কিন্তু মামী জোর করছেন তাই ঘর মুছে দিচ্ছি।হাত টা ও ভীষন জ্বলছে।পুড়ে গেছিলো তাই।হঠাৎ চকচকে এক জোড়া জুতো ঘর মুছার কাপড়টি আটকে ধরলো।মাথা তুলে দেখি আমার প্রিন্স চার্মিং।রাগী চোখে তাকিয়ে ছিলো আমার দিকে। পরে ওনি যা করলেন হি হি হি ভেবেই হাসি পাচ্ছে।মামী চা খাচ্ছিলেন।ওনি চায়ের কাপটা উপুড় করে মামীর মুখে ঢেলে দিলেন।আজ আমায় ওনার সাথে নিয়ে যাবেন।নিজেই সব প্যাক করলেন।
রোয়েন যেন সেদিনে ফিরে যাচ্ছে।পৃষ্ঠা উল্টালো আবার।
চুম্বন জিনিসটা কি আজ বুঝলাম।এতোটা মধুর হয় জানতামনা।গাড়িতে বসে আমাকে প্রথম চুমো খেয়েছে আমার প্রিন্স চার্মিং।ব্যাপারটা আনএক্সপেক্টেড হলে ও খুব কিউট ছিলো।
মামাকে সেবার বলেছিলাম কক্সবাজারে যাবো কিন্তু নিয়ে যাননি।কারন অনাথ আশ্রমে ফিরে যাওয়ার সময় হয়ে গিয়েছিলো।যাই হোক মানুষের সব আশা পূরন হয়না।তবে অনেক কিছুই পেয়েছি জীবনে সেটা ওনি আমার জীবনে আসার পরে।
বড় একটি নিশ্বাস নিলো রোয়েন।ফোন বের করে একটা নম্বরে কল দিলো হ্যালো কক্সবাজারের জন্য দুটো টিকিট চাই আর্জেন্ট।
কখন যাবেন স্যার?ঐপাশ থেকে বলে উঠলো।
কাল রাতে।
আইচ্ছা স্যার।ফোন কেঁটে গেল।কারোর রুমে আসার শব্দে ডায়েরী লুকিয়ে নিলো রোয়েন।রুহী রুমে এসে রোয়েনের কাছে দাঁড়ালো।রোয়েন রুহীর হাত টেনে ধরে কোলে বসিয়ে দিলো।একহাত রুহীর পিছনে নিয়ে খোপা করা চুল খুলে দিলো।রুহীকে আরেকটু কাছে টেনে নিলো রোয়েন।রুহী চোখ বন্ধ করে দ্রুত নিশ্বাস নিশ্বাস নিচ্ছে।রোয়েন রুহীর চুলের ভিতর মুখ ঢুকিয়ে ওর ঘাড়ে ঠোঁট রাখলো।ভীষন সুড়সুড়ি লাগছে রুহীর।রোয়েন লিক করছে ওর ঘাড়ে।রোয়েনের শার্টের এক কোনা টেনে ধরলো রুহী।রোয়েন একহাত রুহীর শাড়ী ভেদ করে পেটে স্লাইড করছে।রোয়েন রুহীকে টেনে শুইয়ে ওর আঁচল খুলে দিলো।রুহী চোখ বন্ধ করে আছে।বুকটা যেন বিস্ফোরিত হবে কিছুক্ষণের মাঝে।রোয়েন রুহীর গলায় মুখ ডুবালো।উষ্ণ ছোঁয়ায় রুহীকে ভরিয়ে দিচ্ছে রোয়েন।গলার থেকে সরে এসে রুহীর ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরলো রোয়েন।।
সকাল বেলায় রোয়েনের ডাকে ঘুমভাঙ্গলো রুহীর। রোয়েন কালো কোট আর সানগ্লাস পরে।রুহীর সামনে দাঁড়িয়ে আছে।কোথা ও যাচ্ছেন? উঠে বসতে বসতে প্রশ্ন করলো রুহী।রুহীর দিকে ঝুঁকলো রোয়েন।বাহিরে যাচ্ছি।প্যাকিং করে রেখো তোমারটাও আমার টাও।ক্লিয়ার?গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।
মাথা নাঁড়লো রুহী।রোয়েন টুপ করে রুহীর ঠোঁটে ঠোঁট ছুইয়ে সরে এলো।যাচ্ছি বলে অপেক্ষা না করে বেরিয়ে গেলো রুহী।রুহী ঠোঁটে হাত ছুইয়ে উঠে দাঁড়ালো। ফ্রেশ হয়ে নিচে নেমে এলো।আনিলা বেগম টেলিভিশন দেখছে।কিরে মা ঘুম ভাঙ্গলো?রুহীর দিকে মুচকি হাসলেন আনিলা বেগম।
জি মামী।নাস্তা করেছেন?
হুম।তুই ও করে নে নাস্তা।
জি।নাস্তা সেরে উপরে এলো রুহী।প্যাকিং করতে লাগলো।রোয়েনের প্যাকিং শেষে নিজের ব্যাগ গুছিয়ে নিলো রুহী।রোয়েন ঘরে ফিরে রুমে না এসে আনিলা বেগমের সামনে বসলো।
রোয়েন বাবা একটা কথা বলি?
জি বলুন।পানি খেতে খেতে বলল রোয়েন।
দেখো যেমন তেমন করে বিয়ে টা তো হলো।একটা অনুষ্ঠান করলে ভালোই হয়।ঐঘটনার পর থেকে রুহীর হয়ত মন ভালো নেই। তাই বলছিলাম যে একটা অনুষ্ঠান করলে খারাপ হয়না।
আনিলা বেগমের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে চোখ সরিয়ে নিলো রোয়েন।ভালো হবে।ওর মন টাও ড্রাইভার্ট হবে।গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।ওকে নিয়ে আজ রাতে কক্সবাজার যাবো।অনলাইনে কিছু কাপড়ের ছবি পাঠাবো।পছন্দ হলে জানিয়ে দিলে ওরা নিয়ে আসবে।
ঠিক আছে বাবা।যেটা ভালো মনে করো।
হুম।আর বাকি সব ব্যাবস্থা করে যাবো।উঠে সিড়ির দিকে পা বাড়ালো রোয়েন।রুহী প্যাকিং শেষ করে উঠে দাঁড়াতেই কারোর বুকের সাথে ধাক্কা খেলো।রোয়েন একটু সরে এলে রুহী পিছনে ফিরলো ও আ আপনি?
হুম।কফি বানিয়ে আনো। গম্ভীর গলায় বলল রোয়েন।
জি মাথা নিচু করে রুম থেকে বেরিয়ে গেলো রুহী।
রাতের খাবার শেষ করে রুহীকে নিয়ে বেরিয়ে পড়লো রোয়েন।আ আ আমরা কই যাচ্ছি?রুহী মাথা নিচু করে জিজ্ঞেস করলো।
রোয়েন ড্রাইভিং সিটে বসতে বসতে বলল এয়ারপোর্টে। আর প্রশ্ন করোনা।সারপ্রাইজ থাকবেনা আর।গাড়ি স্টার্ট দিলো রোয়েন।
চলবে