ধোয়ার-নেশা

  পালকের চারপাশে সিগারেটের টুকরো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে। অন্ত্রীশা ওগুলোতে চোখ বুলিয়ে চিল্লিয়ে উঠলো,,, “” এগুলো কি করেছেন আপনি? রুমের

আতিশ পালককে কিছু বলতে যাবে তার আগেই পেছন থেকে পাপড়ির গলা শুনতে পেলো। “” ভাইয়া দেখতো,কাল আমি কোন শাড়ীটা পড়ে

পালকের বিড়বিড় শেষ হওয়ার আগেই মুখে আঠালো জাতীয় কিছু এসে লাগে। পালক চোখ মেলতেই দেখে অন্ত্রীশা ওর মুখে টেপ লাগিয়ে

অন্ত্রীশা উপুত হয়ে নিজের বিছানায় শুয়ে আছে,বালিশের উপর থুতনি দিয়ে সামনের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে। এ জানালাটা সে খুব

সবার অপেক্ষার প্রহর শেষ করে কাদির কাজী নিয়ে হাজির হয়েছে। কাজী তার মতো কাজ শেষ করে স্নিগ্ধার দিকে কলম এগিয়ে

অন্ত্রীশা পালকের দিকে তাকাতেই ওকে জড়িয়ে ধরেছে পালক। অন্ত্রীশাকে জড়িয়ে নিয়েই বললো,, “” আমি আমার পত্রীকন্যাকে পেয়ে গেছি,অন্ত্রীশা।”” “” পত্রীকন্যা?””

অরিদ রাগে নিজের চোখ বন্ধ করে ফেলেছে,চোখ,মুখ,নাক,গাল সব লালরং ধারন করে ফোলে উঠেছে। পালক অনেক কষ্টে নিজের গলা থেকে অরিদের

অনিকশা কথা শেষ করার আগেই ওর বা গালে ঠাস জরে একটা চড় বসিয়ে দিয়েছে অরিদ। চোখ,মুখ লাল হয়ে গিয়েছে ওর।

“” আপু আপনার পত্রীকন্যা নয়। আপনার সাথে আপুর যা হয়েছে তার জন্য সে লজ্জীত,অনুতপ্ত। অনুতপ্তের আগুনে আপু নিজেকে জ্বালিয়ে শেষ

পালক ফ্রেশ হয়ে জামাকাপড় চেন্জ করে বারান্দার দিকে পা বাড়িয়েছে। অন্ত্রীশা পাশে এসে দাড়িয়েছে সে! নিজের পাশে পালকের উপস্থিত পেয়ে